somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৩য় বাংলা ব্লগ দিবসে ব্লগার যা বলেছেন এবং যা বলতে পারেন নাই

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

৩য় বাংলা ব্লগ দিবস নানান দিক দিয়েই গুরুত্বপূর্ণ। এর অন্যতম কারণ ১৩টি ব্লগিং ও ফোরাম প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত হয়েছে। পরবর্তীতে আরো দুটো প্ল্যাটফর্ম অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়ে যোগদান করেছেন। সম্মিলিতভাবে এই দিবসের একটি প্রতিপাদ্য বিষয়ও নির্ধারণ করা হয়েছে আর তা হল, ‘গণজাগরণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও সাইবার আইন’। বেশ একটা আনুষ্ঠানিক আয়োজনে বুদ্ধিবৃত্তিক, সামাজিক, সরকারী, প্রাযুক্তিক ক্ষেত্রের গুরুত্বপূর্ণ অতিথিরা অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন। তারা কি বলেছেন তা আপনারা জেনেছেন কৌশিকের পোস্টে

পুরো আয়োজনের আনুষ্ঠানিকতায় যে অংশটুকু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল সেই অংশটুকু অবহেলিত হয়েছে। আর সেটা হল ব্লগারদের জোরালো অংশগ্রহণ; পুরো আলোচনায়, পুরো আড্ডায়। ব্লগারদের একটি সাধারণ অনুযোগ ছিল যে তারা “ব্লগ দিবসের সেই পুরোনো আমেজটা কোথাও মিস করেছেন”। ব্লগিং এর শক্তি হল এর যোগাযোগের পারস্পরিকতায়। পুরো আয়োজনে এই পারস্পরিকতা ক্ষুণ্ন হয়েছে বেশ খানিকটা। যদিও ব্লগাররা নিজেদের মধ্যে আড্ডা আলোচনার ব্যবস্থা ঠিকই করে নিয়েছেন কিন্তু। এর জন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন হয়নি। সেমিনার কক্ষে স্থান সংকুলান না হওয়ায় তারা ভিতরের একটি কক্ষে চলে গেছেন কিংবা শীতের মধ্যে বাইরে দাঁড়িয়ে আড্ডা দিয়েছেন।

এই প্রসঙ্গের অবতারণা করা জরুরী কেননা ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথষ্ক্রীয়াকে কোনভাবেই বদ্ধ রাখা সম্ভব নয়। মানে একটি রাষ্ট্র যদি এতটাই নিয়ন্ত্রণকামী না হয়ে ওঠে যাতে ইন্টারনেট সংযোগ, বিভিন্ন ওয়েব সাইট ইত্যাদি বন্ধ করতে উদ্যোগী হয়ে পড়ে। যদিও এমন ঘটনাও ঘটেছে। তবে ঘর থেকে ঘরে ছুটে বেরিয়ে প্রয়োজনে নতুন ঘর তৈরি করে নিজের জায়গা ঠিকই বের করে নিয়েছেন ব্লগাররা/ফোরামিকরা/সামাজিক যোগাযোগের ব্যবহারকারীরা।

সামাজিক যোগাযোগে অংশগ্রহণকারীররাই মূল শক্তি। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এই কথা সর্বৈব সত্য। হয়ত বিশ্বের ক্ষেত্রেও। কেননা বাংলাদেশে ব্লগোস্ফিয়ারে কমিউনিটি ব্লগিং এর শক্তি অসামান্য। এটা আর অনুমান নয় প্রমাণিত সত্য। সামাজিক প্রতিবাদে আমাদের বিশেষ কোন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের প্রয়োজন হয় নি, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, ওয়েবস্ফিয়ার থেকে জামায়েত মনষ্কতা প্রতিরোধ, প্রতিবেশী দেশের অন্যায় সীমান্তহত্যা, ইভ টিজিং প্রতিরোধ, শীতার্তদের সহায়তায়, সিডরে, বন্যায় কিংবা কারো প্রাণ বাঁচাতে ব্লগাররা নিজেরাই গড়ে নিয়েছেন নিজেদের ঘর। জোট বেঁধেছেন, কথা বলেছেন, রাজপথে হেঁটেছেন, গ্রেপ্তার হয়েছেন। আর এজন্যই রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে মূলধারার মিডিয়া সবারই মনোযোগের জায়গা এখন ব্লগ।

পলিসি, আইসিটি, এক্সেস টু ইনফর্মেশন, গ্রাসরুট দৃষ্টিভঙ্গি এইসব নানানক্ষেত্রের পদস্থ মানুষজনকে এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল পারস্পরিক সরাসরি যোগাযোগ সৃষ্টি ও বৃদ্ধির লক্ষে। ব্লগাররা এই বিষয়ক সিদ্ধান্ত ও মতামত প্রকাশের সমান অংশীদার। তাদের সাথে আলোচনা করেই ঠিক করতে হবে যে কোন ধরণের সামাজিক যোগাযোগ পদক্ষেপ, এ্যাক্ট, আইন কিংবা আইনের আদৌ প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা সেটাও। ব্লগারদের অংশগ্রহণকে নিশ্চিত করা এবং তাদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে গ্রহণ করার পরই কোন ধরণের সিদ্ধান্ত হতে পারে। এক্ষেত্রে খুব সতর্কতার সাথে মনে রাখা দরকার যে, সাইবার বিষয়ক অপরাধের নিয়ন্ত্রণের সৎ উদ্দেশ্য, অতি উৎসাহ ও অদূরদর্শীতায় আমাদের জন্য স্বেচ্ছামৃত্যু ডেকে আনবে কিনা; এই প্রশ্নটি।
যদি আমাদের সংবিধান ও নানা বিষয়ে সেন্সরশিপের অংশটুকু নিয়ে যদি একটু আলোকপাত করি তাহলে দেখতে পাই:
সংবিধান বলছে: Subject to any reasonable restrictions imposed by law in the interests of the security of the State, friendly relations with foreign states, public order, decency or morality, or in relation to contempt of court, defamation or incitement to an offence-
a. the right of every citizen of freedom of speech and expression; and
b. freedom of the press, are guaranteed.
তাহলে কে কিভাবে সংজ্ঞায়িত করছে security of the State? এর মানে কি আমরা টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে কথা বলতে পারবো না?
friendly relations with foreign states: তাহলে কি আমরা ফেলানী হত্যা নিয়ে কথা বলবো না?
public order: তাহলে কি দিনমজুর ও আসিফের গ্রেফতার হওয়া বৈধ?

স্পষ্টতই বোঝা যায় এটি একটি দিক নির্দেশনা মাত্র এবং ধোঁয়াশাচ্ছন্ন। এটার স্বচ্ছকরণ দরকার। যদিও এই ধোঁয়াশাচ্ছন্নতা ছড়িয়ে রয়েছে সবদিকেই। যেমন: সিনেমার ক্ষেত্রেই 16th November 1985, এ প্রকাশিত Censorship of Films in Bangladesh এর কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরি, যা খুবই অপরিণত এবং ধোঁয়াশাচ্ছন্ন।
যা সেন্সরের আওতায় তার মধ্যে রয়েছে:
#Portrays sedition, anarchy or violence with political motive. কে কিভাবে এটা ঠিক করবেন? যখন যেই সরকার ক্ষমতায় তিনি?
#Ridicules or brings into contempt the Defense Forces, Police Force or any other Force responsible for maintenance of law and order in the country. Portrayal of any character falling in this category in a manner that might help to correct any corrupt element therein will be permissible.
তাহলে কি রূপগঞ্জে মিলিটারী জমি দখল নিয়ে চুপ থাকতে হবে? সেইক্ষেত্রে ব্লগারই তো সবচেয়ে ভালো কাজ করেছেন যদি ”that might help to correct any corrupt element therein will be permissible” এটা সরকারও মনে চলেন এবং যদি মিলিটারী এইক্ষেত্রে শুধরে যেয়ে থাকেন, তাহলেই।
নতুন ব্রডকাস্ট ল হিসেবে যেই প্রস্তাবনা সংসদে পাঠানো হয়েছিল এবং যা সৌভাগ্যক্রমে গৃহীত হয়নি তার নমুনা দেখি।
#Misleading information cannot be incorporated in any talk shows. কে ঠিক করে দেবেন কোনটা মিসলিডিং আর কোনটা নয়?
# No individual can be criticized in the programs. তাহলে ব্লগকে পর্ণের জায়গা বলা যাবে এবং যিনি বলেছেন তাকে কিছুই বলা যাবে না?
# No program can be broadcast against any friendly nation. বাহ!জাতীয় স্বার্থ কই গেল?
# Broadcasting 'kiss scene' shall be banned under the new law. হুমম!

দেখা যাচ্ছে যে আমাদের সেন্সরশিপ অংশটুকু বেশ নিয়ন্ত্রণকামী এবং পরিষ্কার নয়। এছাড়া এতে তথ্যের, মতামতের যাতায়তে নিয়ন্ত্রণ সৃষ্টি করার পদ্ধতি আছে অনেক। মালিকানা, ইন্টারনেট কানেকশন, সরাসরি রাজনৈতিক থ্রেট, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার নামে হয়রানী আরো অনেক কিছুই। তবে রাষ্ট্রকে সবকিছুর নিয়ন্ত্রক ভাবাও ভুল। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে এ্যাক্ট, আইন, রেগুলেশন অনেকক্ষেত্রে গঠিত হয় চালিত হয় কর্পোরেটের স্বার্থে।ফলে সরকারেরও দ্বায়িত কেবল হিন্দী সিরিয়ালের বাজার তৈরী হতে দেবেন নাকি শিক্ষা-মূলক, উন্নয়ন-মূলক স্বচ্ছ বাক-স্বাধীনতাকে প্রমোট করবেন।
আমরা প্রায়শই যেই ভুলটুকু করি তা হল সেন্সরশীপ, তথ্য অধিকার, তথ্য প্রবাহ এবং এক্সেস ও বাকস্বাধীনতাকে আলাদা করে দেখি। যদও প্রতিটি যোগাযোগ মাধ্যমের অনন্যতা ও ধরণ বিবেচনা করেই সেটাকে বুঝতে হবে। একই সাথে সামষ্টিকভাবে উপলব্ধিও করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ বোঝা ও উপলব্ধির ক্ষেত্রে যথেস্ট সময় ও এর ব্যবহারকারী/বিশ্লেষকের/আয়োজকের সম্মিলন ঘটাতে হবে।

ব্লগাররা কি বলতে পারতেন?
তারা বলতে পারতেন, তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়িত হয়েছে কিন্তু এটার মধ্যে অনেক ফাঁকও রয়ে গেছে। মানুষজন এই আইনের এবং সুযোগের যথার্থ ব্যবহার ঘটাতে পারছেনা। কিন্তু সম্মানিত পলিসি নির্মাতা আপনি কি জানেন ব্লগাররা যে এই বিষয়ে সবচেয়ে বেশি দক্ষ? তারা তথ্য সংগ্রহ ও ব্যবহারে পারদর্শী।
আমরা সবসময় সামষ্টিক ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা শুনি। কিন্তু আপনি কি জানেন ব্লগারদের উদ্যোগে এবং সহযোগীতায় নানান প্রচেস্টা সচল ও সফল হয়েছে?
আপনি কি অবগত আছেন যে প্রধান দৈনিকের চেয়ে অনেক দ্রুত এখানে খবর পৌছে যায়, ছড়িয়ে যায়?
এক জায়গায় মিলিত হওয়া এবং প্রতিবাদে অংশগ্রহণের জন্য একটি পোষ্টই খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে?
আপনি কি জানেন যে সাইবার অপরাধকে কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়? ব্লগাররা কিভাবে করেন?
সাইবার অপরাধ দমনে গনজাগরণ সম্ভবত পলিসির চাইতেও গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এটা চর্চার বিষয়, চেতনার বিষয়। যেখানে সকল আইন, এ্যাক্ট, রেগুলেশন ফেসিলিটেটর এর ভূমিকা পালন করবে। ব্লগ সাইটগুলোর নিজস্ব রেগুলেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে এমনকি তাদের সম্মিলিত প্রয়াসও। কিন্তু এটা যেন কোন না কোন চাপে সেস্ফসেন্সরশিপে না ধাবিত হয়। মনে রাখতে হবে যে কোন ধরণের সাইবার আইন যেন নিয়ন্ত্রণকামী স্বেচ্ছামৃত্যুর পথ খুলে না দেয়।

স্ট্র্যাটেজিক প্রাইয়োরিটির অফ ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০১০ এর শুরুর প্যারাতেই আছে, “The government’s ‘Digital Bangladesh by 2021’ vision plans to mainstreams ICTs as a pro-poor tool to eradicate poverty, establish good governance, ensure social equity through quality education, healthcare and law enforcement for all, and prepare the country for climate change.”
আইসিটিকে ব্যবহার করে এইসব লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব কেবলমাত্র উভয়পক্ষের স্বতস্ফূর্ত মিথষ্ক্রীয়ার মাধ্যমেই। এক পাক্ষিক নয়। যদি law enforcement for all এর কথাই মনে রাখি তাহলে দেখবো এটা অপরাধ নিয়ন্ত্রনের বিষয়ই শুধু নয়, জনগণের নিরপত্তা ও অধিকার রক্ষার বিষয়ও।তাহলে তথ্য যখন অধিকার তখন এই বিষয়গুলো সর্ম্পকে তথ্য জানাতে সরকার বাধ্য নয় কেন? উদারহরণ দিচ্ছি রাইট টু ইনফর্মেশন ২০০৯ থেকে।
# any such information relating to any aspect of foreign policy that may affect the existing relationship with any foreign country or international organisation or any regional alliance or organization;
আবারো সেই পুরোনো কথা।
# any such information pertaining to a purchase process before it is complete or a decision has been taken about it; যদি অন্যায্য চুক্তি হয়? যদি আমরা দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের কথা মনে করি।
ফলে প্রতিটি ক্ষেত্রেই পারস্পরিক মিথষ্ক্রীয়ার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ব্লগ এটার পথনির্দেশক, অন্তত বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তো বটেই। ফলে একইভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্লগাররা। ব্লগ দিবসের আয়োজনের এই গুরুত্বপূর্ণ অসম্পূর্নতাকে পুষিয়ে নেয়া যায় আরেকভাবে। আমি মনে করি খুব দ্রুত এমন আয়োজনের প্রচেষ্টা নেয়া উচিৎ যেখানে ব্লগাররা সবচেয়ে বেশি সময় ধরে অংশগ্রহণ করবেন। আলোচনা হবে, তর্ক হবে, আড্ডা হবে গণজাগরন নিয়ে, অংশগ্রহণ আরো সামষ্টিক করা নিয়ে, সাইবার আইন নিয়ে, আইনের অপ্রয়োজনীয়তা বা প্রয়োজনীয়তা নিয়ে।

তথ্যসুত্র:
Click This Link
http://www.bbc.co.uk/news/10192755
Click This Link
Click This Link
Click This Link
http://www.fcb-bd.org/
Click This Link
Click This Link

আরো দেখুন:

Click This Link
http://www.sachalayatan.com/himu/42501

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
৩৫টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×