যোগ্যতা
যোগ্যতা খুব গুরুতর প্রশ্নের নাম, যা স্ব-শঙ্ক ভয়ের মতো ছড়ায় বিষ। কাশফুলের, অমল ধবল কাব্যও তখন বিরস আর পাংশুটে মনে হয়। সে এক দেয়াল যার সামনে কেবল পরাজয় পরাজয় মাথানত মাথানত। সে কালো দেয়ালের সামনে দাঁড়িয়ে তাই মাথা ছুঁয়ে বলি। তর্জনীর অনবশ রক্তফোটাকে। তিলকরূপে ঠাই পাবি তুই অলক্ত সিঁদুর ছায়া মরণ কপালে।
পকেটে হাত দিয়ে দেখি হারিয়ে ফেলেছি সূচ।
বিকল্প
ও দীর্ঘশ্বাস আমি চিনি।
ও দীর্ঘশ্বাস আমি চিনি।।
আমারই অযোগ্যতার সিঁড়ি
প্রতিনিয়ত নির্মাণ করে তাকে।
এক দুই তিন চার পাঁচ ছয়
করে করে করে
অনেকগুলো সিঁড়ি গাঁথা হয়ে গেলে পর
সেসব ভাঙার প্রশ্ন আসে!
ভেঙে ভেঙে নিজে ভাঙলেই যদি
ভাঙার যোগ্যতা হয়-
সে বোধহয়
আছে এই নদীদের আছে সেই
নদী যেই হাত ধরে আছে তার নেই।
কবি ও কবিতা
কবিরা সঙ্গত কারণেই মিথ্য বলে কবিতায়, আর মিথ্য বলার অপরাধেই তারা সত্য বলতে বাধ্য থাকে। কে না জানে কবিমাত্রই সত্যবাদী আর স্বপ্নদ্রষ্টা?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




