মুরুব্বিরা বয়ানে বলেছেন, ‘আল্লাহ পাকের রাজি-খুশির জন্য আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প নাই। ঈমানের ওপর মেহনত করতে হলে আল্লাহর রাস্তায় বের হতে হবে। নিজের ঈমানকে মজবুত করতে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার পর কোনো দুনিয়ার কাজ করা যাবে না। যেমন, ব্যবসা করা, কারো সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশে, কারো কাছে কিছু চাওয়া বা চাওয়ার ভান করা। একমাত্র হজের মধ্যে ব্যবসা করার অনুমতি রয়েছে। হজ ছাড়া আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়ার পর কোনো মানুষ তার প্রয়োজন মেটাতে, অন্য কোনো মানুষের কাছে বা মাখলুখের কাছে কিছু চাইতে বা চাওয়ার ভান করতে পারবে না। যদি ওই ব্যক্তি দুনিয়ার কোনো কিছু কোনো ব্যক্তি বা মাকলুখের কাছে চায়, তখন বেনিয়াজ আসমান ও জমিনের সমস্ত সম্পদের একমাত্র মালিক আল্লাহ পাকের অফুরন্ত ভা-ার থেকে প্রাপ্ত হওয়ার দরজা তার জন্য বন্ধ হয়ে যায়। এজন্য মহান আল্লাহ পাকের কাছেই সব জিনিস চাওয়ার কথা বলা হয়েছে।’
কি কয় ? তাইলে কি একজন তাবলীগে যেয়ে তার সব বাদ দিবে ? অথচ সংসার করা , কাজ করা , মানুষের সাথে সম্পর্ক , সমাজ , ব্যবসা করা অর্থাৎ একজন মানুষের জন্য এগুলো কোনটা ফরয কোনটা সুন্নত ।
এজন্য বলা হয় অন্নান্য ফরযের পর হালাল রিযিক তালাশ করা ফরয । আর এরা কয় তা বাদ দিতে ?(নাউযুবিল্লাহ)। এখন কেউ যদি তাবলীগ করতে যেয়ে আল্লাহ পাক যা আদেশ করেছেন তা বাদ দিয়ে তাদের মুরব্বিদের কথা শুনে তাইলে কি তার ঈমান থাকবে ? থাকবেনা । ঈমানহারা হবে ।
সুত্র
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




