টাঙ্গাইল থেকে গাড়িতে গেলে ত্রিশ থেকে চল্লিশ মিনিটের পথ। রাস্তার অবস্থা মোটামুটি। এখানে পাওয়া যাবে টাঙ্গাইলের সুতি শাড়ি। এখন এর পাশাপাশি কাতান, হাফসিল্ক এবং জামদানিও মিলতে পারে। চলার পথে রাস্তার দুধারে ফাঁকা ধানের জমি। বর্ষায় এখানে বেশ পানি জমে। বৃষ্টিতে ভেজা সবুজ প্রকৃতি দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবেন এই গ্রামে।
একটু অবাক হবেন গ্রাম দেখে, এখানে সবাই বেশ সচ্ছল। দোতালা তিনতালা বাড়ি দেখা যাবে এখানে। উপরে মালিক বাস করে আর নীচে তাদের শো রুম।
একটু পরে পরেই পাবেন ছোট্ট কারখানা। সেখানে তাঁত লাগানো আছে আর কারিগর বসে তার শিল্পের বিষয়ে চিন্তা করছে, নক্সা ঠিক করছে তার পরের শাড়িটার।
আশেপাশের এলাকা এমনকি ঢাকা থেকেও গাড়িতে করে এখানে ক্রেতা আসেন, নিজে দেখে শাড়ি পছন্দ করে কিনে নেন।
এই গ্রামে আসার পথে যদি চান তাহলে বিখ্যাত চমচম কিনতে পারেন, গৌরি ঘোষের দোকানের মিষ্টির স্বাদ যেন এখনো পাই
গ্রামের পথের দৃশ্য
গ্রামের পথের দৃশ্য
গ্রামের নানা অলিগলি
গ্রামের নানা অলিগলি
শো রুমে হরেক রকম শাড়ি
তাঁতের কারখানা
বাড়ী এবং নীচে শো রুম
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫৮