somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শুভ্র২৪
বিশৃঙ্খল আমার জীবন, বিচিত্র আমার স্বভাব।nঅনিচ্ছাসত্ত্বেও তবু কিছু শৃঙ্খলের বেড়ীতে বাঁধা আমি।nএকমাত্র লক্ষ্য, এই শৃঙ্খল ভেঙে মুক্ত হওয়া।nnনির্মল, বিশুদ্ধ পবনে শ্বাস নিতে চাই।nঅসীম নীল আকাশে ডানা মেলতে চাই।nচাই দিক-দিগন্ত, সীমা-পরিসীমা পেরিয়ে অজানার প

জার্নি টু সাজেক

১১ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

*পুরোটাই স্পয়লার। লেখাটি না পড়ে ঘুরে আসুন। নিরাশ হবেন না।

সারারাত বাসে ঘুম হয়নি। ভোরের দিকে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বন্ধুর ডাকে ঘুম ভাঙলো। উঠে দেখি পাহাড়ী রাস্তায় চলছে বাস। যে উঁচু পাহাড়ের হাতছানিতে খাগড়াছড়ি যাওয়া, তাতে বাড়তি কিছু এক্সাইটমেন্ট যোগ করে ছোট ছোট টিলার মধ্যে দিয়ে ছুটে চলা এই পথ। বলা যায় দুর্দান্ত কোনো সিরিজ শুরুর আগে পাইলট এপিসোড।
সকাল দশটায় খাগড়াছড়ি সদরে বাস থেকে নামলাম। সেখান থেকে বাসে করে যাত্রা শুরু দীঘিনালার উদ্দেশ্যে। অবশ্যই বাসের ছাদে বসে। দৃষ্টিপথ ৩৬০ ডিগ্রি। টিকেট কেটেও বাসের মধ্যে না বসে ছাদে বসাটা হেল্পারের কাছে বিষ্ময়করই ছিলো। তবে চারপাশ দেখতে না পেলে পাহাড়ে যাওয়ার কোনো মানে হয় না। যাই হোক উত্তেজনার পারদ উর্ধ্বগামী করে দীঘিনালায় পৌঁছলাম। সেখান থেকে চাঁদের গাড়িতে করে সাজেকের পথে যাত্রা। গাড়িতে যাত্রী আমরা তিনজন। আর্মি ক্যাম্প থেকে সঙ্গী হলেন এক সৈনিক। অতঃপর চাঁদের গাড়ির ছাদে করে উঁচু নিচু পাহাড়ী রাস্তায় ছুটে চলা। এবার সিরিজের আসল উত্তেজনা শুরু। বিশাল ঢাল বেয়ে প্রায় ৭০ কি.মি. গতিতে নেমে যাওয়া, বিশাল ডাল বেয়ে উপরে ওঠা আর বিপদজনক গতিতে বিপদজনক সব বাঁক নেওয়া রক্তের অ্যাড্রেনালিন বাড়িয়ে তোলে। দীঘিনালার পরে বাঙালী বসতি আর আছে বলে মনে হয় না। যারা আছে তারা ব্যাবসা কিংবা চাকরীর জন্য। কিছুদূর পরপরই আদিবাসীদের বসতি চোখে পড়ে, তবে সংখ্যায় বেশ কম। প্রতিটি বাড়ির সামনেই কিছু ছেলেমেয়ে, আমাদের দেখে হাত নাড়ছে। বাঘাইহাটিতে যাত্রাবিরতি। এরপর আবার ছুটে চলা। এবার চোখে পড়লো পাহাড়ী নদী। উঁচু রাস্তা থেকে দেখা মেলে নিচ দিয়ে ছুটে চলা নদী। একপাশে ঢাল আরেক পাশে পাহাড়। পাহাড়ের চূড়ার ওপর দিয়ে চোখে পড়ে আরো উঁচু পাহাড়। অবশেষে পৌঁছে গেলাম সাজেক ভ্যালির গেইটে। গেইটের সামনে পাহাড়ের ঢাল থেকে যতদূর চোখ যায় শুধু পাহাড় আর জঙ্গল। পাহাড়ের খাদে জমে আছে কুয়াশা। বিমোহিত সে সৌন্দর্যে আমরা। আর্মির সেই ভাইয়ের ডাকে মনে পড়লো এখনো অনেক বাকী। ঢুকে পড়লাম সাজেক ভ্যালিতে। প্রথমেই এক আদিবাসী পাড়া, রুইলুই। নারী শিশুরা রাস্তার পাশে বসে আছে। দীঘিনালা থেকে দুর্দান্ত গাড়ি চালিয়ে এসে পাড়ায় ঢুকেই আমাদের চাঁদের গাড়ির গাড়িয়াল গাড়ি তুলে দিলো আদিবাসীদের ছাগলের ওপর। স্পিড কম থাকায় হঠাৎ ব্রেক। শুধু পা-টাই ভাঙলো। শুরু হলো আদিবাসীদের চ্যাঁচামেচি। সেই সৈনিক ভাইয়ের মধ্যস্থতায় জরিমানা দিয়ে এগিয়ে গেলাম আরো সামনে। কিছুক্ষণ আর্মি ক্যান্টিন "রক প্রশান্তিতে" বসে রুইলুইয়ের এক গেস্ট হাউজে গিয়ে চেক ইন দিলাম।
সি লেভেল থেকে সাজেক প্রায় ১৫০০+ ফুট উঁচুতে। কিন্তু সাজেক থেকে পুর্বে তাকালে একরাশ হতাশায় ডুবিয়ে উদয় হয় লুসাই পাহাড়। সাজেক ভ্যালির হেলিপ্যাডে দাঁড়িয়ে লুসাই দেখলে নিজেকে অনেক বেশী ক্ষুদ্র মনে হয়। আসামের এক বাজারও চোখে পড়ে উপর থেকে। বিকেলটা পাহাড়ের ঢালে বসে লুসাই দেখে কাটলো। ধীরে ধীরে কুয়াশা এসে সামনের ছোট ছোট পাহাড়ের খাঁদগুলো ঢেকে দেয়। তখন মনে হয় কতগুলো সাদা নদী বয়ে যাচ্ছে। সূর্য নামে কমলকের উপর দিয়ে। আকাশে অদ্ভুত সব রঙের মেলা তখন। সূর্য ডুবে যাওয়ার পরেও পাহাড়ের পেছন থেকে আলো খেলা করে। রঙ বদলায় মেঘ। তারপর ডুবে যায় সূর্য আর ঝুপ করে আঁধার নামে পাহাড়ের আরেক পাশে। মেঘের আড়াল থেকে হঠাৎ উঁকি দেয় আধভাঙা চাঁদ। মেঘ থাকায় তারার দেখা মেলেনি। দূরে বৃষ্টি হচ্ছিলো। বজ্রপাতের আলোয় আগুন রাঙা হয় মেঘ। নির্জন চারপাশ। রাতে "রক প্রশান্তিতে" ডিনার। পাহাড়ের ঢালে রক প্রশান্তি। বারান্দায় বসে ডিনার। দূর থেকে শীতল বাতাস ভেসে আসে আর সাথে আসে অজানা কোনো পাখির ডাক। সামনে ঘন অন্ধকার আর জঙ্গল। ডিনার শেষে গেস্টহাউজে ফিরলাম। ফাঁকা রাস্তা। কোথাও কেউ নেই। আমরা তিনটি প্রাণী হেঁটে চলেছি। রুইলুইয়ে ঢোকার পর রাস্তার দুই পাশে দেখা যায় আদিবাসীদের জটলা। একসাথে গান শুনছে। দুয়েক ঘরে হয়তো টেলিভিশনও আছে। সবাই একসাথে বসে দেখছে। গেস্টহাউজে ফিরেই ঘুম। খুব ভোরে উঠতে হবে।
খুব ভোরে উঠে বের হলাম। উঁচু এক টিলায় দাঁড়িয়ে দেখলাম সূর্যদেবের উত্থান, লুসাইয়ের পেছন থেকে। নিচের পাহাড়গুলো ঘন কুয়াশায় কিংবা মেঘে ঢেকে আছে। এরপর চাঁদের গাড়িতে করে গেলাম কমলকে, সাজেকের সবচেয়ে উঁচু পাহাড় ও আদিবাসী পাড়া। কমলকের নিচে গাড়ি রেখে হেঁটে উপড়ে ওঠা। উচ্চতা ১৭০০+ ফুট। পাড়ায় ঢুকতে তিন/চারটি সিঁড়ি। আর পাশেই অনেক বছর আগের উপজাতি নেতাদের কবর। টম্বস্টোনে লেখা তাদের নাম। পাহাড়ের চূড়ায় উঠে চারপাশে তাকালে নিজেকে মনে হয় দেবতা। নিচের ছোট ছোট পাহাড়গুলি যেন মাথা নিচু করে আছে আমার সামনে। কমলক তেকে নামার সময় দেখলাম পাহাড়ী মেয়েরা কলসীতে পানি নিয়ে উঠছে। পাহাড়ের গোড়ায় দাঁড়িয়ে যখন চারপাশ দেখছি, তখন পাহাড়ী হুঁকা হাতে এক ছেলে এসে বলে পাহাড়ী সিগ্রেট, খাবেন নাকি? অত বড় বাঁশের হুঁকায় দম দেয়ার সাহস তখন হয়নি। কমলক থেকে গেস্ট হাউজে ফিরেই চেক আউট। এবার ফেরার পালা। ঢালু রাস্তায় অনেক স্পিডে সাঁই করে নেম যাওয়া, আবার ঢাল বেয়ে উপরে ওঠা। গাড়ির ছাদে বসে সে ওঠানামা করার রোমাঞ্চকর অনুভূতি অপ্রকাশ্য। বাঘাইহাটি হয়ে দীঘিনালার পথে। সামনে আর্মির চেকপোস্ট। গাড়ির নাম্বার আর যাত্রীদের একজনের চেক আউট দিতে হয়। ঘ্যাচ করে ব্রেক করে গাড়ি থামালো ড্রাইভার। চেক আউট দিয়ে আবার চাকা গড়ালো। সাথে সাথে দুটো আর্তচিৎকার। একটি আমার আর আরেকটি গাড়ির নিচে চাপা পড়া এক কুকুরের। কুকুর আগেই দেখেছিলাম গাড়ির সামনে একদম চাকার সামনে শুয়ে আছে। ড্রাইভার দেখেনি সেটা আমি বুঝতে পারিনি। কিছুক্ষণ কুঁইকুঁই করে মারা গেলো কুকুরখানা। আর্মির এক অফিসার ড্রাইভারকে ধমক দিয়ে কুকুর তুলে দিলো আমাদের গাড়িতে। কিছুদূর গিয়ে পাহাড়ের ঢালে জঙ্গলে ফেলে দেয়া হলো মৃত কুকুর। তারপর আবার চলল গাড়ি। বলে রাখা উচিৎ এই দুটি অ্যাক্সিডেন্ট ছাড়া পাহাড়ী রাস্তায় দুর্দান্ত গাড়ি চালিয়েছে ড্রাইভার। সেই সাথে ভালো গাইড হিসেবেও কাজ করেছে। সেই ধারা বজায় রেখেই পথে আবার গাড়ি থামালো সে। তার সাথে জঙ্গলের মধ্যে কিছুদূর হেঁটে গিয়ে চোখে পড়লো ছোট্ট এক ঝর্ণা। নাম হাজাছড়া। বর্ষা এখনো আসেনি। জলের প্রবাহ কম। তবে তাতেই জলকেলি চলল কিছুক্ষণ। গাড়িতে ফিরে এসে আবার ছুটে চলা। থামলো একেবারে দীঘিনালায় এসে। দীঘিনালা থেকে বাইকে করে চললাম খাগড়াছড়ি শহরে। সেখান থেকে একই বাইকে আবার যাত্রা শুরু আলুটিলার পানে। আলুটিলায় ছোট একটি সুরঙ্গ আছে(যদিও যে সুড়ঙ্গে বোরখা পরা নারীরা অবলীলায় ঢুকে যায় তাকে সুরঙ্গ বলা যায় কিনা তাতে ঢের সন্দেহ আছে)। তবে মানুষের উৎপাত বড্ড বেশী। সিঁড়ি বেয়ে অনেকখানি নেমে ঢুকলাম সুড়ঙ্গে। বলে রাখি, সুড়ঙ্গে ঢোকার সময় দেখবেন আশেপাশে কেউ যেনো না থাকে। বিশেষ করে নারী ও শিশু। এরা আপনার অপেক্ষাতেই থাকবে। আপনি ঢুকলে সাথে সাথে ঢুকে পড়বে। একা ঢুকতে ভয় পায়। তারপর শুরু করবে চ্যাঁচামেচি। মশাল হাতে খানিকটা এগুলেই সুরঙ্গ শেষ। আবার বাইকে করে শহরে ফেরা। শহরের পানখাইয়াপাড়ায় উপজাতিদের এক রেস্ট্যুরেন্ট, নাম সিস্টেম রেস্তোরাঁ। লাঞ্চ করতে গেলাম সেখানে। মেন্যু- আতপ চালের ভাত, বাঁশ ভাজি, মাশরুম ভাজি, ঝাল মুরগী আর ডাল। শুনেছিলাম সিস্টেম রেস্তোরাঁয় না খাওয়া মানে নাকি বিরাট মিস। তবে খাওয়ার পর বন্ধুর মন্তব্য,"সিস্টেমে বাঁশ খেলাম এবং বাঁশ খেলাম। লাঞ্চ করে বাস স্টপে এসে বাসের অপেক্ষায়। ফোনে চার্জ নেই। বন্ধ হয়ে আছে। চার্জ দিচ্ছি । সামনে অনেক পথ। প্লে লিস্টে অনেক গান। তবে পেছনে পড়ে আছে স্বর্গ। অদৃশ্য বন্ধনে বেঁধে রেখেছে। আবার আসবো হয়তো অন্য কোথাও। তবে পাহাড়ে।

সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৫০
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামাত কি দেশটাকে আবার পূর্ব পাকিস্তান বানাতে চায়? পারবে?

লিখেছেন ঋণাত্মক শূণ্য, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৮

অন্য যে কোন সময়ে জামাতকে নিয়ে মানুষ যতটা চিন্তিত ছিলো, বর্তমানে তার থেকে অনেক বেশী চিন্তিত বলেই মনে করি।



১৯৭১ এ জামাতের যে অবস্থান, তা নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অস্তিত্বের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক: ওরিয়ানা ফলাচির সাক্ষাৎকার

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৫


১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ইতালীয় সাংবাদিক ওরিয়ানা ফলাচি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাক্ষাৎকার নেন। এই সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ, শরনার্থী সমস্যা, ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক, আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদী পররাষ্ট্রনীতি এবং পাকিস্তানে তাদের সামরিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

=যাচ্ছি হেঁটে, সঙ্গে যাবি?=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৬


যাচ্ছি হেঁটে দূরের বনে
তুই কি আমার সঙ্গি হবি?
পাশাপাশি হেঁটে কি তুই
দুঃখ সুখের কথা ক'বি?

যাচ্ছি একা অন্য কোথাও,
যেখানটাতে সবুজ আলো
এই শহরে পেরেশানি
আর লাগে না আমার ভালো!

যাবি কি তুই সঙ্গে আমার
যেথায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×