আঁহা কঁতদিন পঁর কঁথা বঁলার সুঁযোগ পেঁলাম মাঁনুষের জঁগতে । ব্লঁগের ডাঁন, বাঁম, উঁপর-নিঁচ সঁব দিঁকই ভাঁলো লেঁগে গেঁছে। শ্যাঁওড়া গাঁছের পঁর নঁতুন জাঁয়গায় বঁসত গঁড়লাম। আঁহ ! কিঁ শাঁন্তি !
আঁপনি যঁখন আঁমার ২য় ঠিঁকানায় এঁসেই পঁরেছেন, তাঁই আঁপনার জঁন্য এঁকটা রিঁয়েল জোঁকস বঁলি । এই তো মাত্র দুই দিঁন আঁগের কঁথা। খ্রিঁস্টের জঁন্মের ১৫০০ বঁছর আঁগে তুঁতেনখামেন নাঁমের এঁক বাঁলক রাঁজা ছিঁল। এঁকদিন আঁমার বাঁসার নিঁচে এঁসে তাঁর খুঁব ইঁচ্ছা হঁলো, শ্যাঁওড়া গাঁছে উঁঠবে। তাঁও আঁবার আঁমি যেঁ গাঁছে থাঁকি ঠিঁক সেঁ গাঁছেই নাঁকি উঁঠবে ! মেঁজাজটা তোঁ খুঁব খাঁরাপ হঁয়ে গেঁলো। রাঁজা বঁলে কঁথা, তাঁই এঁতোটুকু বেঁয়াদবি মেঁনে নিঁলাম। ১৫ মিঁনিট গাঁছের উঁপর ছিঁল, কিঁচ্ছু বঁলি নাঁই। কিঁন্তু নাঁমার সঁময় আঁমি যেঁ ডাঁলটায় সাঁধারণত পাঁ ঝুঁলিয়ে বঁসে থাঁকি, সেঁ ডাঁলটা মঁট কঁরে ভেঁঙ্গে নিঁয়ে চঁলে গেঁলো ?! আঁমার মেঁজাজ তঁখন এঁতোই খাঁরাপ হঁয়ে গেঁলো যেঁ তাঁর সাঁমনে আঁর চুঁপ কঁরে থাঁকলাম নাঁ, বিঁশাল আঁকার ধাঁরন কঁরে চোঁখ ইঁয়া বঁড় কঁরে দেঁখা দিঁলাম। তাঁই দেঁখে.... হাঁ ! হাঁ ! হাঁ !... দাঁত কঁপাটি লেঁগে রাঁজা সেঁই যেঁ ভিঁমড়ি খেঁলো, এঁরপর আঁর নাঁকি চোঁখ মেঁলে তাঁকায় নাঁই। অঁক্কা পেঁয়ে গেঁলো পিঁচ্চি রাঁজা ! হেঁ হেঁ হেঁ !
মঁডারেটররা নাঁকি আঁমার উঁপর ৭ দিঁন নঁজর রাঁখছে। হেঁ হেঁ হেঁ ! চিঁন্তা কঁরতেছি, তাঁরা আঁসলে কিঁ দেঁখতেছে?? আঁমি যঁদি সঁত্য সঁত্যই দেঁখা দেঁই, তাঁহলে কিঁ হঁবে তাঁই ভেঁবেই ব্যাঁপক হাঁসি পাঁচ্ছে... হেঁ হেঁ হেঁ !
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




