somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুষ্টু মিষ্টি সংবাদ : পর্ব ০১ : এন্টিভাইরাস ছাড়াই অক্ষত রাখুন আপনার গুছিয়ে রাখা সফটওয়ারগুলি।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দুষ্টু মিষ্টি সংবাদ : পর্ব ০১



আমি কম্পিউটারে বসে আছি। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরল আমার দুই মেয়ে-দুষ্টু ও মিষ্টি। ওরা জমজ। ৩ মিনিট ৪১ সেকেন্ডের।ওরা ক্লাস নাইনে পড়ে।যেমন দুজনের ভাব আবার তেমনই গন্ডগোল।

ঘরে ঢুকেই দুষ্টু বলল –জানো বাবা ,আজ একটা দারুণ জিনিস শিখলাম।

কম্পিউটারের মনিটারের দিকে চোখ রেখেই বললাম –কী ?

-offence is the best defence . দুষ্টু বলল।

আমি বললাম-প্রতি আক্রমণই আত্মরক্ষার সবচেয়ে বড় পন্থা।

সঙ্গে সঙ্গে আমার ছোটমেয়ে মিষ্টির উত্তর-‘বাবা ,একটু ভুল হল-কথাটা হবে-প্রতিরোধই হল আত্মরক্ষার সবচেয়ে বড় পন্থা।’ নাম মিষ্টি হলে কী হবে ওর মুখ মোটেই মিষ্টি না।যা বলে তা একেবারে মুখের উপরেই বলে দেয়।কিন্তু মন একেবারে স্বচ্ছ।

সঙ্গে সঙ্গে আমার বড় মেয়ে দুষ্টু বলে-ওই একই হল।বাবা যা বলেছে ,আর তুই যা বলেছিস তা আসলে একই।’ আমার বড় মেয়ের একেবারে বাবা অন্ত প্রাণ।বাবার নামে কেউ কিছু বলবে এ ও মোটে সহ্য করতে পারেনা।

-দেখ দুষ্টু,মোটেই দুটো এক নয়।ঠিক টাকে সব সময় ঠিক বলতে শেখ।

আমি দেখি একটা গন্ডগোল বাধার উপক্রম।বাধ্য হয়ে মনিটর থেকে চোখ সরাতেই হল। আমি বললাম- ইংরেজিটাই শুধু ভাবছিস কেন।একটু ভেবে দেখ আমি যা বললাম তা ঠিক কিনা? এই ধর আমার কম্পিউটারে কত সফট ওয়ার রয়েছে , কত মূল্যবান ডকুমেন্ট ,কত পুরনো সংগ্রহের গান রয়েছে।এবার ভাব কোনো একটা ভাইরাস যদি আমার কম্পিউটারে আক্রমণ করে,তবে আমি কী করব।নিশ্চয়ই বসে থাকব না।কী করব! এভাস্ট এন্টিভাইরাস দিয়ে ওটাকে প্রতি আক্রমণ করব।ওটাকে নিশ্চিহ্ন করে দেব।ঠিক কি না?তাহলে দেখ আমিই কিন্তু ঠিক কথা বলেছি।

এতক্ষণ মিষ্টি একমনে আমার কথা শুনছিল।কোনো কথা বলেনি।এটা ওর একটা বড় বৈশিষ্ট্য।ও তর্ক করার সময় প্রতিপক্ষের সব যুক্তি মন দিয়ে শোনে, বক্তব্যের ত্রুটি গুলোও।
আমি থামলে ও বলল-বাবা ,দেখ তোমার চিন্তার মধ্যে একটা ফাক রয়ে গেছে।তুমি ভাবছ ভাইরাস আক্রমণ করলে তবে তুমি এন্টিভাইরাস দিয়ে তাকে শায়েস্তা করবে।তুমি এমনটা কেন ভাবতে পারছ না ,যাতে ভাইরাস তোমাকে আক্রমণ করতে না পারে তার প্রি-কসান ব্যবস্থা করতে।
বললাম-তা তুইই বল না,এরকম অবস্থা হলে কী করবি ?

-আমি দেখব যাতে ভাইরাস আমাকে আক্রমণই না করতে পারে।

দুষ্টু বলল-এতক্ষন ধরে তো বকবক করেই যাচ্ছিস,বলেই ফেল না ,তোর পরিকল্পনাটা।

-বারে আমি আর কতক্ষণ কথা বললাম।বাবাই তো এতক্ষণ বলছিল।আর আমি কী করতাম তা তো তুই জানিস।তোর কাছ থেকেই তো আমি পরিকল্পনাটা পেয়েছি। বুঝলাম দুই বোনেই বিষয়টা জানে।আমার দুই মেয়েই কম্পিউটারে চৌখস।আমাকে কষ্ট দিতে চায়নি বলে দুষ্টু বিষয়টা চেপে গেছে।আবার বোনকে ভালোবাসে ব’লে এই কৌতূহল উদ্রেককারী বিষয়টা বোনকেই ব’লতে দিয়েছে , নিজে যেন কিছুই জানে না।

মনে মনে বেশ আনন্দ হল। মুখে কৃ্ত্রিম রাগ এনে বললাম -অত ভণিতা না করে বলেই ফেল না।

-বাবা ,তুমি জানো যে windows এর অধিকাংশ Software - .exe ফাইল হয়। আবার .msi হয়।এবং ভাইরাসগুলো এই ফাইলগুলোকেই আক্রমণ করে।

বললাম-তাতে ?

-এখন তুমি যদি এখন এই software গুলোকে তোমার Computer –এ রাখো পরবর্তী সময়ে install-এর জন্য ,তবে ভাইরাস তোমার ওই .exe বা .msi ফাইলগুলোকে corrupt করে দেবে ,তুমি ওই software গুলোকে ইনস্টল করতে গেলে ইনস্টল হবে না। ঠিক তো ?

-একদম।

-আবার তোমার সংগ্রহ করা পুরনো গান গুলো অনেকসময় যখন অন্য ড্রাইভে কপি-পেস্ট করতে গেলে কিছুটা কপি হবার পর আর হতে চায় না।ফাইল Corrupted দেখায়।ঠিক কিনা ?

-হ্যাঁ,এরকম কখনো কখনো হয়েছে ।

-এরকম যাতে না হয় তার জন্য তোমাকে একটা কাজ করতে হবে।তুমি প্রথমে ওই Software ও গানগুলোকে নির্দিষ্ট ফাইলে নিয়ে নাও।এরপর Nero বা অন্য কোনো Image Burner দিয়ে ISO বা NRG তে Image করে নাও।
এক নিশ্বাসে কথাগুলো বলে থামলো মিষ্টি।দুরন্ত মেয়েটা হাপিয়ে গেছে।স্কুলে গেছে সেই সকালে।বাড়ি ফিরে এখনো টিফিনও করেনি।

আমি বললাম-তারপর?

-এইতো হয়েই গেল।আর একটু খানি কাজ বাকি।এবার নিচের ঠিকানা থেকে ডেমনটুলস ডাউনলোড করে নাও।

Click This Link

Install হয়ে গেলে যখন দরকার পড়বে তখন ওই ফাইলগুলো Mount করে নাও।ব্যস হয়ে গেল।তুমিতো জানোই ইমেজ ফাইলগুলোকে ভাইরাস কিছু করতে পারেনা। তুমি যদি তোমার গান আর software গুলোকে cd write করে রাখো তাহলে সেটাও বহুদিন ভালো থাকবে কেননা ওখানে সেটা Image আকারে থাকবে বা গান হিসাবে নয়।
আর হ্যা ,এতে তোমার Privacy ও বজায় থাকবে।কেননা কী ভাবে এই ফাইল খুলতে হয় তা না জানলে কেউ এটা খুলতে পারবেনা।তুমি মায়ের সংগে তোমার বিয়ের CD টা এই ভাবে Private করে রাখতে পারবে।

আমি বললাম-হ্যাঁ।শিয়ালের কাছে ছাগল পুষানি।

দুই বোন হি হি করে হেসে উঠলো।

আমি বললাম-সে তো হল ,কিন্তু এটাতো শুধু পরে install করার জন্য রেখে দেওয়া software গুলোর ক্ষেত্রেই হবে।Install করে ফেলা software গুলোর ক্ষেত্রে তো হবে না।

মিষ্টি, মিষ্টি হাসি হেসে বলল-ফল রাখার চেয়ে গাছ রাখাই তো ভালো, তাই না?

মিষ্টি আবার বললো-আর হ্যা যদি তুমি ডেমনটুল install করতে না পার তবে আমাকে বোলো,আমি শিখিয়ে দেব।বোলেই দুইবোন মিলে আবার হেসে উঠল।একবার এদের হাসি শুরু হ’লে আর থামতে চায় না।

গম্ভীরভাবে বললাম-তোকে শেখাতে হবে না,আমি ওটা পারি।আর হ্যা,তুই যেটা শিখালি না,ওটাও আমি জানতাম, আমি দেখছিলাম তুই ওটা কতটা ভালোভাবে শিখেছিস।

মিষ্টি বলল-বাবা,তুমি জানো বলেই তো আমরা এত সহজে শিখতে পেরেছি।

আমি দাম বাড়াতে গিয়ে লজ্জায় পড়ে গেলাম।তাড়াতাড়ি বললাম-তোর মা বাজারে যাবে বলছিল,দেখতো গোছানো হয়েছে কি না...........

আমার এই লেখাটি সবুজের অভিযান নামে এখানে প্রকাশিত-

এখানে

এখানে

আমি কম্পিউটারে বসে আছি। স্কুল থেকে বাড়ি ফিরল আমার দুই মেয়ে-দুষ্টু ও মিষ্টি। ওরা জমজ। ৩ মিনিট ৪১ সেকেন্ডের।ওরা ক্লাস নাইনে পড়ে।যেমন দুজনের ভাব আবার তেমনই গন্ডগোল।

ঘরে ঢুকেই দুষ্টু বলল –জানো বাবা ,আজ একটা দারুণ জিনিস শিখলাম।

কম্পিউটারের মনিটারের দিকে চোখ রেখেই বললাম –কী ?

-offence is the best defence . দুষ্টু বলল।

আমি বললাম-প্রতি আক্রমণই আত্মরক্ষার সবচেয়ে বড় পন্থা।

সঙ্গে সঙ্গে আমার ছোটমেয়ে মিষ্টির উত্তর-‘বাবা ,একটু ভুল হল-কথাটা হবে-প্রতিরোধই হল আত্মরক্ষার সবচেয়ে বড় পন্থা।’ নাম মিষ্টি হলে কী হবে ওর মুখ মোটেই মিষ্টি না।যা বলে তা একেবারে মুখের উপরেই বলে দেয়।কিন্তু মন একেবারে স্বচ্ছ।

সঙ্গে সঙ্গে আমার বড় মেয়ে দুষ্টু বলে-ওই একই হল।বাবা যা বলেছে ,আর তুই যা বলেছিস তা আসলে একই।’ আমার বড় মেয়ের একেবারে বাবা অন্ত প্রাণ।বাবার নামে কেউ কিছু বলবে এ ও মোটে সহ্য করতে পারেনা।

-দেখ দুষ্টু,মোটেই দুটো এক নয়।ঠিক টাকে সব সময় ঠিক বলতে শেখ।

আমি দেখি একটা গন্ডগোল বাধার উপক্রম।বাধ্য হয়ে মনিটর থেকে চোখ সরাতেই হল। আমি বললাম- ইংরেজিটাই শুধু ভাবছিস কেন।একটু ভেবে দেখ আমি যা বললাম তা ঠিক কিনা? এই ধর আমার কম্পিউটারে কত সফট ওয়ার রয়েছে , কত মূল্যবান ডকুমেন্ট ,কত পুরনো সংগ্রহের গান রয়েছে।এবার ভাব কোনো একটা ভাইরাস যদি আমার কম্পিউটারে আক্রমণ করে,তবে আমি কী করব।নিশ্চয়ই বসে থাকব না।কী করব! এভাস্ট এন্টিভাইরাস দিয়ে ওটাকে প্রতি আক্রমণ করব।ওটাকে নিশ্চিহ্ন করে দেব।ঠিক কি না?তাহলে দেখ আমিই কিন্তু ঠিক কথা বলেছি।

এতক্ষণ মিষ্টি একমনে আমার কথা শুনছিল।কোনো কথা বলেনি।এটা ওর একটা বড় বৈশিষ্ট্য।ও তর্ক করার সময় প্রতিপক্ষের সব যুক্তি মন দিয়ে শোনে, বক্তব্যের ত্রুটি গুলোও।
আমি থামলে ও বলল-বাবা ,দেখ তোমার চিন্তার মধ্যে একটা ফাক রয়ে গেছে।তুমি ভাবছ ভাইরাস আক্রমণ করলে তবে তুমি এন্টিভাইরাস দিয়ে তাকে শায়েস্তা করবে।তুমি এমনটা কেন ভাবতে পারছ না ,যাতে ভাইরাস তোমাকে আক্রমণ করতে না পারে তার প্রি-কসান ব্যবস্থা করতে।
বললাম-তা তুইই বল না,এরকম অবস্থা হলে কী করবি ?

-আমি দেখব যাতে ভাইরাস আমাকে আক্রমণই না করতে পারে।

দুষ্টু বলল-এতক্ষন ধরে তো বকবক করেই যাচ্ছিস,বলেই ফেল না ,তোর পরিকল্পনাটা।

-বারে আমি আর কতক্ষণ কথা বললাম।বাবাই তো এতক্ষণ বলছিল।আর আমি কী করতাম তা তো তুই জানিস।তোর কাছ থেকেই তো আমি পরিকল্পনাটা পেয়েছি। বুঝলাম দুই বোনেই বিষয়টা জানে।আমার দুই মেয়েই কম্পিউটারে চৌখস।আমাকে কষ্ট দিতে চায়নি বলে দুষ্টু বিষয়টা চেপে গেছে।আবার বোনকে ভালোবাসে ব’লে এই কৌতূহল উদ্রেককারী বিষয়টা বোনকেই ব’লতে দিয়েছে , নিজে যেন কিছুই জানে না।

মনে মনে বেশ আনন্দ হল। মুখে কৃ্ত্রিম রাগ এনে বললাম -অত ভণিতা না করে বলেই ফেল না।

-বাবা ,তুমি জানো যে windows এর অধিকাংশ Software - .exe ফাইল হয়। আবার .msi হয়।এবং ভাইরাসগুলো এই ফাইলগুলোকেই আক্রমণ করে।

বললাম-তাতে ?

-এখন তুমি যদি এখন এই software গুলোকে তোমার Computer –এ রাখো পরবর্তী সময়ে install-এর জন্য ,তবে ভাইরাস তোমার ওই .exe বা .msi ফাইলগুলোকে corrupt করে দেবে ,তুমি ওই software গুলোকে ইনস্টল করতে গেলে ইনস্টল হবে না। ঠিক তো ?

-একদম।

-আবার তোমার সংগ্রহ করা পুরনো গান গুলো অনেকসময় যখন অন্য ড্রাইভে কপি-পেস্ট করতে গেলে কিছুটা কপি হবার পর আর হতে চায় না।ফাইল Corrupted দেখায়।ঠিক কিনা ?

-হ্যাঁ,এরকম কখনো কখনো হয়েছে ।

-এরকম যাতে না হয় তার জন্য তোমাকে একটা কাজ করতে হবে।তুমি প্রথমে ওই Software ও গানগুলোকে নির্দিষ্ট ফাইলে নিয়ে নাও।এরপর Nero বা অন্য কোনো Image Burner দিয়ে ISO বা NRG তে Image করে নাও।
এক নিশ্বাসে কথাগুলো বলে থামলো মিষ্টি।দুরন্ত মেয়েটা হাপিয়ে গেছে।স্কুলে গেছে সেই সকালে।বাড়ি ফিরে এখনো টিফিনও করেনি।

আমি বললাম-তারপর?

-এইতো হয়েই গেল।আর একটু খানি কাজ বাকি।এবার নিচের ঠিকানা থেকে ডেমনটুলস ডাউনলোড করে নাও।

Click This Link

Install হয়ে গেলে যখন দরকার পড়বে তখন ওই ফাইলগুলো Mount করে নাও।ব্যস হয়ে গেল।তুমিতো জানোই ইমেজ ফাইলগুলোকে ভাইরাস কিছু করতে পারেনা। তুমি যদি তোমার গান আর software গুলোকে cd write করে রাখো তাহলে সেটাও বহুদিন ভালো থাকবে কেননা ওখানে সেটা Image আকারে থাকবে বা গান হিসাবে নয়।
আর হ্যা ,এতে তোমার Privacy ও বজায় থাকবে।কেননা কী ভাবে এই ফাইল খুলতে হয় তা না জানলে কেউ এটা খুলতে পারবেনা।তুমি মায়ের সংগে তোমার বিয়ের CD টা এই ভাবে Private করে রাখতে পারবে।

আমি বললাম-হ্যাঁ।শিয়ালের কাছে ছাগল পুষানি।

দুই বোন হি হি করে হেসে উঠলো।

আমি বললাম-সে তো হল ,কিন্তু এটাতো শুধু পরে install করার জন্য রেখে দেওয়া software গুলোর ক্ষেত্রেই হবে।Install করে ফেলা software গুলোর ক্ষেত্রে তো হবে না।

মিষ্টি, মিষ্টি হাসি হেসে বলল-ফল রাখার চেয়ে গাছ রাখাই তো ভালো, তাই না?

মিষ্টি আবার বললো-আর হ্যা যদি তুমি ডেমনটুল install করতে না পার তবে আমাকে বোলো,আমি শিখিয়ে দেব।বোলেই দুইবোন মিলে আবার হেসে উঠল।একবার এদের হাসি শুরু হ’লে আর থামতে চায় না।

গম্ভীরভাবে বললাম-তোকে শেখাতে হবে না,আমি ওটা পারি।আর হ্যা,তুই যেটা শিখালি না,ওটাও আমি জানতাম, আমি দেখছিলাম তুই ওটা কতটা ভালোভাবে শিখেছিস।

মিষ্টি বলল-বাবা,তুমি জানো বলেই তো আমরা এত সহজে শিখতে পেরেছি।

আমি দাম বাড়াতে গিয়ে লজ্জায় পড়ে গেলাম।তাড়াতাড়ি বললাম-তোর মা বাজারে যাবে বলছিল,দেখতো গোছানো হয়েছে কি না...........

আমার এই লেখাটি সবুজের অভিযান নামে এখানে প্রকাশিত-

এখানে

এখানে
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কালবৈশাখী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪



গত পরশু এমনটি ঘটেছিল , আজও ঘটলো । ৩৮ / ৩৯ সে, গরমে পুড়ে বিকেলে হটাৎ কালবৈশাখী রুদ্র বেশে হানা দিল । খুশি হলাম বেদম । রূপনগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল যুদ্ধ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

আমরা সবাই জানি, ইরানের সাথে ইজরায়েলের সম্পর্ক সাপে নেউলে বললেও কম বলা হবে। ইরান ইজরায়েলকে দুচোখে দেখতে পারেনা, এবং ওর ক্ষমতা থাকলে সে আজই এর অস্তিত্ব বিলীন করে দেয়।
ইজরায়েল ভাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

নগ্ন রাজা কর্তৃক LGBTQ নামক লজ্জা নিবারনকারী গাছের পাতা আবিষ্কার

লিখেছেন মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪০

LGBTQ কমিউনিটি নিয়ে বা এর নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে শোরগোল যারা তুলছেন, তারা যে হিপোক্রেট নন, তার কি নিশ্চয়তা? কয়েক দশক ধরে গোটা সমাজটাই তো অধঃপতনে। পরিস্থিতি এখন এরকম যে "সর্বাঙ্গে ব্যথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×