somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিংয়ে নতুন প্রতারণার ফাঁদ - সতর্ক হওয়ার এখনই সময়

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাম্প্রতিক সময়ে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে চলছে নতুন ধরনের প্রতারণা। বিভিন্ন ধরনের এই প্রতারণার নামে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে অ্যাকাউন্টের তথ্য, অচল করে দেওয়া হচ্ছে অ্যাকাউন্ট। কাজেই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন।

দৃশ্য-১
কবির হোসেন স্বনামধন্য গ্রাফিক ডিজাইনার। দেশের জনপ্রিয় ও প্রতিষ্ঠিত ম্যাগাজিনে কর্মরত আছেন। পাশাপাশি ফ্রিল্যান্স কাজ করেন ওডেস্ক-এ। অল্প কিছু দিনের মধ্যেই নিজের কাজের জন্যই সাড়াও পাচ্ছিলেন তিনি। ধীরে-ধীরে কাজের চাপ বাড়তে থাকে। দিনে চলে অফিসের কাজ আর রাতে বাসায় গিয়ে আবার শুরু হয় ফ্রিল্যান্সিং। দিন-রাত এক করে সময়মতো কাজগুলো করে যাচ্ছেন তিনি, ঠিক এমন সময় একদিন কবিরের পরিচয় হয় বেরি দোত্তি নামের এক ব্যক্তির সঙ্গে। দোত্তি বেরি একটি কাজের জন্য ওডেস্ক-এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়। সেটি দেখে কবির আগ্রহ বোধ করে এবং কাজের জন্য আবেদন করে। তারপর শুরু হয় আসল কাহিনী। কবিরকে সাক্ষাত্কারের জন্য জানানো হয়। নির্ধারিত সময়ে কবির সাক্ষাত্কার দেয়, যার কথাবার্তা ছিল অনেকটা এরকম—

কবির :আমি ওডেস্কে কাজ করছি।

দোত্তি বেরি :তোমার প্রোফাইল লিংকটা আমাকে দাও।

কবির তার লিংক পাঠায়।

দোত্তি বেরি :তোমার প্রোফাইল আমার খুব ভালো লেগেছে। আমি তোমাকে আমার অ্যাসিস্ট্যান্ট করতে চাই।

কবির: সেটি কীভাবে? আর আপনি যদি আমাকে দিয়ে কাজ করাতে চান, তাহলে কীভাবে সম্ভব? যদি সেভাবে কাজ করা যায় তাহলে আমি করতে আগ্রহী।

যখনই কবিরের আগ্রহের বিষয়টি দোতি বুঝতে পারে তখন তাকে বিভিন্নভাবে প্রলোভন দেখাতে শুরু করে। বলা হয় তাকে প্রথমে প্রতি ঘণ্টার জন্য ১২ ডলার দেয়া হবে পরের সপ্তাহ থেকে ১৬ ডলার করে দেয়া হবে এবং কবিরকে তার অ্যাসিস্ট্যান্ট করা হবে ইত্যাদি। কবিরও জানায় যদি তার কাজ দোত্তির ভালো লাগে তাহলে তিনি ফুলটাইম কাজ করতে পারবেন। দোত্তি আরও বলে যে তার কম খরচে সাপ্তাহিক কর্মী দরকার ভারত ও বাংলাদেশের মতো দেশ থেকে। কবিরও জানায় সেটি সম্ভব। তারপর কবিরের ইউজার, পাসওয়ার্ড কৌশলে নিয়ে নেয়। কবিরকে বলা হয় তার অ্যাকাউন্ট থেকে লগ আউট করতে। এরপর বাকী তথ্য জেনে নেয় দোত্তি। কবিরকে বলা হয় ৭ দিন অপেক্ষা করার জন্য। এদিকে তার কাজ জমা দেবার ডেটলাইন চলে আসে, কিন্তু নিজের অ্যাকাউন্টে তিনি নিজেই ঢুকতে পারে না। আবার যোগাযোগ করলে তাকে জানানো হয় আরও ৫ দিন অপেক্ষা করার জন্য। তখন তাকে তার অ্যাকাউন্ট বুঝিয়ে দেওয়া হবে। কবিরের তখন কাজ জমা দেওয়ার সময় শেষ। বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও শেষ পর্যন্ত কোনো সাড়া মেলেনা দোত্তির কাছ থেকে।

দৃশ্য-২
ওডেস্কসহ বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন ওয়েব ডিজাইনার ও ডেভেলপার মামুনুর রশীদ (ছদ্মনাম)। তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। উত্তরায় বসবাসরত মামুনুর রশীদ আগ্রহী আরও কয়েকজনকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণও প্রদান করেছেন এবং তাদের সকলকে নিয়ে নিজেই ছোটখাটো একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। সপ্তাহ তিনেক আগে মামুনুর রশীদ বসেছিলেন ওডেস্কে। নতুন কিছু কাজের বিষয়ে কথা হচ্ছিল কয়েকজন কন্ট্রাক্টরের সাথে। এমন সময় তাকে চ্যাটে আমন্ত্রণ জানায় ডেবরা নামক একজন কন্ট্রাক্টর। ডেবরা জানায়, সে কানাডার অধিবাসী এবং তারা নিয়মিত আউটসোর্সিংয়ের কাজ করিয়ে থাকে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে। ডেবরা আরও জানায, প্রতি মাসেই তারা ৮-১০টি ওয়েবসাইট তৈরির কাজ করিয়ে থাকে। মামুনুর রশীদের প্রোফাইল, কাজের পরিমাণ এবং কাজের গুণগত মান দেখে তিনি এবং তার সহকর্মীরা অত্যন্ত সন্তুষ্ট এবং তাকে তারা বাংলাদেশে তাদের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনীত করতে চায়। শুরুতে মামুন কিছুটা বিস্মিত হলেও ডেবরা তাকে এক সপ্তাহের চুক্তিতে কিছু কাজ প্রদান করে। এই কাজগুলো জমা দেওয়ার পর ডেবরা জানায়, তারা কাজগুলোতে অত্যন্ত সন্তুষ্ট এবং কাজের টাকা পরিশোধ করে। এবারে তারা তাদের পরিকল্পনার কথা জানায় মামুনুর রশীদকে। তাদের ভাষ্যমতে, ডেবরাদের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হবে মামুনুর রশীদ এবং এজন্য তাকে মাসিক এক হাজার ডলার প্রদান করা হবে। এর বাইরে তাদের প্রদত্ত কাজগুলো নিজে বা কাউকে দিয়ে করিয়ে দিলেও প্রতিটি কাজের জন্য কমিশন প্রদান করা হবে। যথাসম্ভব তারা নিজেদের বিশ্বস্ত হিসেবেই উপস্থাপন করে তোলে মামুনুর রশীদের সামনে এবং তাদের প্রস্তাবে মামুন সম্মত হলে তারা সুকৌশলে মামুনুর রশীদের অ্যাকাউন্টের যাবতীয় তথ্য হাতিয়ে নেয়। এর পরদিন থেকেই মামুন আর তার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারে না এবং ডেবরার সাথে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায় না। একটা সময় মামুনুর রশীদ বুঝতে পারে সে প্রতারণার শিকার।

উপরের দৃশ্য দুইটি আউসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে জড়িতদের কাছে আর নতুন কিছু নয়। প্রায় মাসখানেক হলো এই ধরনের প্রতারণার মুখোমুখি হয়েছেন অনেকেই। কারও কারও ক্ষেত্রে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে নিজেকে আউটসোর্সিং বিশেষজ্ঞ হিসেবে জাহির করে অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা বলে কিংবা কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরও বেশি বেশি কাজ দেওয়ার কথা বলে প্রতারণা চালিয়ে যাচ্ছে একটি চক্র। আর এই প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে প্রতারিত হচ্ছে অনেক ফ্রিল্যান্সার।

ফ্রিল্যান্সিং ও বাংলাদেশ
গোটা বিশ্বজুড়েই আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিংয়ের জোয়ার তৈরি হয়েছে। আর সেই জোয়ারের ঢেউ এসে লেগেছে আমাদের বাংলাদেশেও। মূলত ইন্টারনেট সহজলভ্য হতে শুরু করলে ব্যক্তি উদ্যোগে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে যুক্ত হতে শুরু করেন। ধীরে ধীরে তরুণদের মধ্যে পেশা হিসেবে এটি স্বীকৃতি পেতে শুরু করে। ২০১০ সালের শেষ ভাগে এসে বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা হিসেবে স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান গার্টনার বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাপী আউটসোর্সিংয়ে সম্ভাবনার শীর্ষ ৩০টি দেশের তালিকায় স্থান দেয় বাংলাদেশকে। তখন থেকেই ফ্রিল্যান্সিং আরও প্রসার লাভ শুরু করে দেশে। সর্বশেষ গত বছরে এসে বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ফ্রিল্যান্সিং শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে আসে ঢাকা। মূলত ভারত এবং ফিলিপাইনের পরেই ফ্রিল্যান্সিং কাজের সবচেয়ে উর্বর ক্ষেত্র হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে বাংলাদেশকে। সরকারি এবং বেসরকারি নানা উদ্যোগ এসব ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।

প্রতারণা ও ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিংয়ের প্রসারের সাথে সাথেই এক শ্রেণির সুবিধাবাদী মানুষ তরুণদের নিয়ে প্রতারণামূলক কার্যক্রম শুরু করে। নামে-বেনামে এবং নামসর্বস্ব ওয়েবসাইট চলু করে তারা আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের নামে প্রতারণা শুরু করে। ডোল্যান্সার, বিডিফ্রিল্যান্সিং, স্কাইল্যান্সার, ওয়ার্কফরডলারসহ পঞ্চাশটিরও বেশি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতারণা চলে। এসব প্রতারণা শুরু হওয়ার পর অবশ্য সরকারি ও বেসরকারি নানা উদ্যোগের মাধ্যমে আউটসোর্সিং সচেতনতা নিয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু করা হয় এবং সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ও প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।

প্রয়োজন সতর্কতা
নানাভাবেই আউটসোর্সিং নিয়ে চলছে প্রতারণা। তাই এসব বিষয়ে সচেতনতার বিকল্প নেই। সেক্ষেত্রে আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিংয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা প্রথমেই জানান, বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটগুলো বা মার্কেটপ্লেস ছাড়া অন্য কোনো স্থান থেকে কাজ গ্রহণ করা যাবে না। এ বিষয়ে বেসিস-এর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট শামীম আহসানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, 'আমরা শুরু থেকেই বলে এসেছি, বিশ্বস্ত মার্কেটপ্লেস ছাড়া অন্য কোথাও থেকে কাজ নেওয়াটা ঝুঁকিপূর্ণ। আর কোনোভাবেই ব্যক্তিগত কিংবা অ্যাকাউন্টের তথ্য কারও সাথে শেয়ার করা যাবে না। কেউ যেকোনো প্রলোভন দেখিয়ে গোপন তথ্য চাইলেই বুঝতে হবে এটি প্রতারণার ফাঁদ। এগুলো এড়িয়ে যেতে হবে। বেসিস বরাবরই এগুলো নিয়ে সচেতন করে আসছে সবাইকে এবং ভবিষ্যতেও আমরা প্রশিক্ষণ, কর্মশালার মাধ্যমে তা অব্যাহত রাখব।'

ফ্রিল্যান্সিং প্রতারণা থেকে তরুণরা কীভাবে নিজেদের রক্ষা করবে, সে বিষয়ে জানতে চাইলে ফ্রিল্যান্সার সাজ্জাদ হোসেন অলি বলেন, 'প্রথম কথা হলো নিজের আইডি, পাসওয়ার্ড কারও সাথে শেয়ার করা যাবে না। একটা কথা মনে রাখতে হবে, ফ্রিল্যান্সিং মানেই হচ্ছে কাজ করে টাকা উপার্জন। আপনার কাজের দক্ষতা থাকলে আপনি কাজ করবেন এবং অর্থ উপার্জন করবেন। কাজ না করে অর্থ পাওয়া বা অল্প কাজ করে বেশি অর্থ উপার্জনের প্রস্তাবনা এড়িয়ে যেতে হবে।' তিনি আরও বলেন, 'যে কেউ ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে প্রস্তাব দিলে তার ই-মেইল ঠিকানা বা ওয়েবসাইট সম্পর্কে গুগল সার্চ ব্যবহার করেই তথ্য পাওয়া যাবে। এসব তথ্য নির্ভরযোগ্য হলেই কেবল তাদের সাথে সাথে আলোচনা করা যায়। তবে নিজের গোপন তথ্য কোনোভাবেই শেয়ার করা যাবে না।'

নিজের আইডি পাসওয়ার্ড শেয়ারের বিষয়ে একইরকম সতর্কতা অবলম্বনের কথা বললেন আরেক ফ্রিল্যান্সার এনায়েত হোসাইন রাজীব। তিনি বলেন, 'আইডি, পাসওয়ার্ড এবং অ্যাকাউন্টের তথ্য কারও সাথে কোনো শর্তেই শেয়ার করা ঠিক না। আমরা যেমন ফেসবুকের পাসওয়ার্ড শেয়ার করিনা, তেমনি ফ্রিল্যান্সিং কোনো অ্যাকাউন্টের তথ্যও শেয়ার করা যাবে না।' নতুন ফ্রিল্যান্সারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, 'সবসময় বিশ্বস্ত মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ নিতে হবে। নিজের উপর বিশ্বাস থাকতে হবে। কাজ জানলে অবশ্যই কাজ পাওয়া যাবে।'

ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিংয়ের সাথে জড়িতরা মূলত নিজেদের সামর্থ্যের উপর বিশ্বাস রাখার উপরেই জোর দিতে বলেন। ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে মূল বিষয় হচ্ছে কাজের দক্ষতা। ভালো কাজ জানলে আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে কাজের অভাব হবে না বলেই মতামত তাদের। আর যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং করছেন, তাদের জন্য একেবারেই বিশ্বস্ত সাইটগুলোতেই যাওয়ার পরামর্শ সকলের। সেক্ষেত্রে https://www.odesk.com, http://www.freelancer.com, https://www.elance.com সাইটগুলোতেই কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জনের পরামর্শ প্রদান করেন তারা। কাজেই ফ্রিল্যান্সিংয়ে আগ্রহীরা সতর্ক হোন।

* দৃষ্টি আকর্ষণ: এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে একবার এখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন। আশা করি এই পেজটি আপনাদের আরও উপকারে আসবে। বিস্তারিত দেখতে এখানে ক্লিক করুন
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×