somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

=:= বেতাল বিহঙ্গ =:=

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




রাজনীতিতে যেমন দল, গোষ্ঠী, বিরোধীদল, হরতাল, পিকেটিং, আন্দোলন, নির্বাচন, পদমর্যাদা, ক্ষমতা ইত্যাদি রয়েছে সাহিত্যেও তেমনি বিভিন্ন দল, বিরোধী দল, আন্দোলন, পিকেটিং, পদমর্যাদা, পরিবারতন্ত্র, পেশাদারীতন্ত্র, তৈলতন্ত্র ইত্যাদি বিষয়বস্তু রয়েছে। রাজনীতিতে হয়তোবা সংলাপ, মিটিং, ভোটাভুটির মাধ্যমে একত্রিত হওয়া সম্ভব কিন্তু বাংলা সাহিত্যের সাহিত্যসেবী, লেখক, কলামিস্ট, কবি ইনাদের কখনো কোনভাবেই একটা ছাতার নিচে নিয়ে আসা সম্ভব না। হাজার লেখকের হাজার মতাদর্শন আর বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির জন্য একটা সৃষ্টির পেছনে একগ্রতা আশা করাটা খুব বিরল বলা যায়। প্রতিদিন দেশে হাজার হাজার কথামালা বিভিন্ন পর্যায়ের সাহিত্য সৃষ্টি করে চলেছে তা দিয়ে পরবর্তী সময়ে বাংলা সাহিত্য কতটুকু সমৃদ্ধশালী হবে সেটা কেউ সঠিক করে বলতে পারবে কি?
সমসাময়িক সময়ে একজন কবি বা একজন গল্পকার যত ভালো কিছুই সৃষ্টি করুক না কেন। একশ্রেণী বলবে ভালো লিখেছো কিন্তু রবীন্দ্র, নজরুল, শরৎ বা মাইকেল এর ধারে কাছে নয়? আর কোন কালেই সমসাময়িক লেখকদের কেউ কারো ধারে কাছে পৌঁছুতে পারবে বলে মনে হয় না। প্রতিটি লেখকই তার নিজস্ব বলয় সৃষ্টি করে যদি কিছু রচনা করে তাহলে হয়তোবা সাহিত্য চাকায় তার চিহ্ন থেকে যায়। কেউ রবীন্দ্র, নজরুল, বঙ্কিম, মাইকেল হতে আসেনি প্রত্যেকেই তার নিজ স্বাক্ষর রেখে যেতে চায়। পূর্ব কথাসাহিত্যিকদের অনুসরণ করা যেতে পারে কিন্তু অনুকরণ অবশ্যই নয় আর সেজন্যই আর দুটো বিষয় উপস্থাপন করলাম।

ছোটগল্পের রসায়ন
ছোটগল্প নিয়ে বাংলা সাহিত্যের মেধাবী ও তীক্ষ্ণধী কথাশিল্পী আবদুশ শাকুর (জ:১৯৪১খ্রিঃ - মৃ: ২০১৩খ্রিঃ) স¤প্রতি (কালের খেয়া-৪৩৬ তম সংখ্যা) প্রকাশিত একটি প্রবন্ধে “সম-সাময়িক ছোটগল্প” নিয়ে বিশদ আলোচনা করেছেন। আলোচনার একাংশে তিনি ছোটগল্প বিষয়ক সারকথাটি সম্যক অনুধাবনের জন্য কৃতী ছোটগল্পকার ও বরেণ্য অধ্যাপক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় প্রদত্ত কথাটি উল্লেখ করেছেন যেখানে অধ্যাপক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন- “ছোটগল্প হচ্ছে প্রতীতি (Impression) জাত একটি সংক্ষিপ্ত গদ্য-কাহিনী, যার একতম বক্তব্য কোনো ঘটনা বা কোনো পরিবেশ বা কোনো মানসিকতাকে অবলম্বন করে ঐক্য-সংকটের মধ্য দিয়ে সমগ্রতা লাভ করে” ।
এই কথাটির সূত্রধরেই তিনি প্রবন্ধে লিখেছেন উক্ত ব্যাখা ও সংজ্ঞার আলোকে উপন্যাসের তুলনায় ছোটগল্পের চাহিদা হ্রাসের জন্য পাঠক হিসেবে আমার কাছে লেখককেই দায়ী মনে হয়। যেমন গত মৌসুমের ঈদসংখ্যার বিপুল ফসল ঘরে তুলেছিলাম এবং মোটামুটি সন্তোষজনক ছোটগল্প পেয়েছিলাম মাত্র একটি। বাকি গল্পগুলো পড়ে মনে হয়েছে লেখক হয়তো মজাদার কেচ্ছা বয়ান করেছেন, নয়তো চটকদার খবর পরিবেশন করেছেন, অন্যথায় কোনো অনটন পীড়িত নটনটির অভিশপ্ত দৈনন্দিনের ওপর সুলিখিত রিপোর্ট পেশ করেছেন- কিন্তু শিল্পসম্মত ছোটগল্প রচনা করেননি। সম্ভবত মজাদারিত্ব আর চটকদারিত্বের মোহে পড়েই বিচিত্র পটভূমি, সাধারণ্যে কম-জানা জীবন, কম-চেনা পেশা কিংবা চমকপ্রদ বিষয়-ব্যাপার ইত্যাদির কদরই বেশি দেখা গিয়েছে গল্পকারের কাছে। এবং গল্পকারও হয়ে পড়েছেন প্রতিবেদকই যেন সার করেছেন। কিন্তু ছোটগল্প তো রহস্য-রোমাঞ্চ অঞ্চলের কিছু নয়- একটি যেখানে শেষ হয়ে শেষ হয় না, আরেকটি সেখানে ফাঁস হতেই নিঃশেষ হয়ে যায়।
আবদুস শাকুর তার লেখায় খুব সহজেই মূল্যবান একটা বিষয় তুলে দিয়েছেন যে কথাটি গল্পলেখক মাত্রই জানা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। তিনি পাঠকের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে লিখেছেন- আমি পাঠক, আপনি লেখক। আমি আপনার গল্পটি পড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে পড়তে শুরু করেছি এবং এটুকুই আপনার সঙ্গে যাত্রায় আমার মোট পুঁজি বিনিয়োগ। কিন্তু লেখক হিসেবে যেহেতু আপনিই আমার সঙ্গে যোগযোগ করতে চেয়েছেন, আমাকে আপনার কিছু একটার অংশী করতে চেয়েছেন, সেহেতু আপনাকেই আপনার রচনার সারাটি পথ আমাকে নানান কিছু দিয়ে উৎসাহ জুগিয়ে পরিতুষ্ট রেখে অন্তটুকু পর্যন্ত নিয়ে যেতে হবে। এবং সেখানেও শেষ নয়। আমাদের এই সহযাত্রা শেষ হয়েও শেষ হতে পারবে না- আমার মনোপথে একটা নিজস্ব যাত্রার খাতও খুলে দিয়ে যাবে আপনার রচনা, বেশকিছু রাহাখরচসহ যে পথে আমার আরও অনেক দূর দেখবার থাকবে, অনেক কিছু বুঝবার থাকবে। কেননা, আমার সঞ্চয়ে কিছু আসার এবং থেকে যাবার ব্যবসা না থাকলে আমার বিনিয়োগটুকু গচ্চা গিয়েছে দেখে আমি বেশ বিরক্ত হবো, আপনার রচনাটি পড়ার সময়টুকু শুধু পেটে-ভাতে কাটিয়ে যেতে পেরে সন্তুষ্ট হবো না মোটেই। অর্থাৎ আপনার রচনায় আমার বোধের, উপলব্ধির, চিন্তার, ভাবনার, যথেষ্ট উপাদান থাকবে, ব্যাথিত হওয়ার, মথিত হওয়ার, আনন্দিত হওয়ার, পুলকিত হওয়ার, চকিত হওয়ার, চমকিত হওয়ার, ক্ষুব্ধ হওয়ার, উদ্বুদ্ধ হওয়ার পর্যাপ্ত উস্কানি থাকবে।
এই যে যথষ্টে হওয়া, পর্যাপ্ত হওয়া- এর পরিমানটা কি? মাপটি একেবারে সোজাসুজি। মানে রচনা যতটুকু, ওই উপাদান-তথা উস্কানিও থাকবে ততটুকু জুড়েই। এককথায়, বর্ণিত মনোহারিত্ব কেবল পর্বে পর্বে, প্যারায় প্যারায় নয়, একেবারে ছত্রে ছত্রে শব্দে শব্দেই থাকবে। পুরোপুরি এমনটি থাকলে রচনাটি সর্বাংশে সার্থক হবে, মোটামুটি থাকলে মোটামুটি সার্থক আর তাও না থাকলে রচনাটি অসার্থক এবং পাঠকের জন্য অসন্তোষজনক হবে।



সমসাময়িক কবিতা ও পুরস্কার প্রাপ্তি
শুরু হতে যাচ্ছে লেখক/কবিদের বই, পাণ্ডুলিপি নিয়ে পুরস্কার উৎসব। প্রতি বছর দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সংস্থা দেশের বিভিন্ন লেখক/কবিদের কে পুরস্কৃত করে থাকেন। সমসাময়িক কবিতা এবং পুরস্কার পাবার বিষয়টি নিয়ে কবি মোহাম্মদ নুরুল হক তার ফেসবুক নোটে একটা লেখা প্রকাশ করেছিলেন তা থেকে খানিকটা তুলে দিচ্ছি।
বাংলা কবিতার অতীত উজ্জ্বল, বর্তমান অন্ধকার, ভবিষ্যত অনিশ্চিত। পদাবলী, মঙ্গলকাব্য, মাইকেল, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল-জীবনানন্দ থেকে শুরু করে আল মাহমুদ__ এমনকী বিশ শতকের শেষ মুহূর্তে আবির্ভূত কবিদের রচনায় অতীত-ঔজ্জ্বল্যের প্রমাণ রয়েছে। আমরা যে সময়ে এখন বাস করছি, এ সময়টা আশ্চর্যজনকভাবে কবিতাশূন্য। কারণও স্পষ্ট। মানবসভ্যতার কোনো কিছুই দীর্ঘকাল ঊর্ধ্বগামী থাকে ...
কিন্তু আজকের কবিযশপ্রার্থীরাও কবিতার কোনো শর্তই মানতে অনীহ। তাদের মনে কোনো একটি বিশেষ ভাবের উদয় হওয়া মাত্রই তা অক্ষরে-শব্দে-বাক্যে রূপ দিচ্ছেন। তাদের বক্তব্যের একটি দৃশ্যমান শরীরই সৃষ্টি হচ্ছে কেবল, তাতে প্রাণ-রূপ-রস-বর্ণ-গন্ধ থাকছে না। তারা লিখে যাচ্ছেন, স্বীকৃতিও দিচ্ছেন একে অন্যকে। তাদের প্রায় রচনা আত্মপ্রতারণার পর্যবসিত হচ্ছে। পূর্ববর্তী কালের কবিদের সাধনা-নিরীক্ষাকে তারা উড়িয়ে দিচ্ছেন, গ্রহণ করছেন না বোদ্ধা সমালোচক-অগ্রজ কবিদের কোনো পরামর্শ। তাদের মধ্যে আত্মঅহম বড় হয়ে উঠেছে। এই আত্মম্ভরিতাকে প্ররোচনা দিচ্ছে। শিল্পে শত্রু কিছু প্রতিষ্ঠান-সংঘ। এই প্রতিষ্ঠান-সংঘ পুরস্কার-পদকের ফাঁদে ফেলে তরুণদের করে তুলছেন বিপথগামী। দৈনিকলগ্ন সাহিত্যপাতাগুলোও বর্তমানকে কবিতাশূন্য কালে পর্যবসিত করার জন্য দায়ী। ‘অসাহিত্যিক সাহিত্য সম্পাদকেরা সাহিত্য পাতা সম্পাদনার দায়িত্ব পেলে পুরো পাতাটিকে পারিবারিক সদস্য ও আত্মীয়-স্বজনের
দেয়ালিকায় পরিণত করেন। এই অসাহিত্যিক সাহিত্য সম্পাদকেরা আত্মমর্যাদাসম্পন্ন লেখকদের প্রতি তাকান ভীত সন্ত্রস্ত চোখে, আর আমলা ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চানাচুর মার্কা রচনা পত্রস্থ করেন যত্মসহকারে। সাহিত্যসমাজে যখন স্নবরি বা স্টান্টবাজ লোকের সংখ্যা বাড়তে থাকে তখন নির্মোহ, নিরাসক্ত ও নির্লোভ প্রাজ্ঞ ও হৃদয়বান সাহিত্যিকেরা উপোতি হতে থাকেন।’ (সাহিত্যের রাজনীতি : মোহাম্মদ নূরুল হক)। এই অসাহিত্যিক সাহিত্য সম্পাদকেরা নিজের বান্ধবী, আমলা ও অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের অকবিতা ছাপিয়ে
ছাপিয়ে সমাজে একধরনের ধারণা দিয়ে রাখেন- এই হলো কবিতা। ওই সব অকিবতা পরবর্তী সময়ে বই আকারে প্রকাশিতও হয়। কিন্তু পাঠক-সমালোচক গ্রহণ না করলেও ওই সব বই ঠাঁই পায় বিভিন্ন পুরস্কার দাতা প্রতিষ্ঠান আর প্রতিষ্ঠানগুলোর সম্মানী প্রাপ্ত সাহিত্য বিচারকদের ড্রয়িংরুমে। একসময় ওই বইগুলোর মলাট জুড়ে পুরস্কার জোটে। ওই পুরস্কার প্ররোচিত করে অনতি তরুণদের। তারা ভেবেই নেয়, পুরস্কারই কবি জীবনের বড় প্রাপ্তি। তারা ছোটে ওই পুরস্কার দাতাদের পেছনে। পুরস্কার দাতা-গ্রহীতাদের মধ্যেও রয়েছে বিভিন্ন দলবাজি-গোষ্ঠীপ্রীতি- গোষ্ঠী বিদ্বেষ। তারা নিজেদের গোষ্ঠীর লেখকের রচনা ছাড়া অন্যদের রচনা পড়ে দেখেন না, স্বীকারও করেন না। এছাড়া পুরস্কার না পেলে তারা ওই কবিকেও স্বীকৃতি দেন না। অথচ এই স্বীকৃতি-অস্বীকৃতি ও পুরস্কার-পদকের সঙ্গে কবিতার কোনো সম্পর্ক নেই। একারণেই বাংলা কবিতার বর্তমান অন্ধকারে নিমজ্জিত।



চলিবে...
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×