somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সনেট কবি
সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

বিবিধ সনেট (চৌদ্দ সনেট পর্ব-৩) রিপোষ্ট (TSN-20)

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



(এক)

জীবন সঙ্গিনী

চন্দ্রিমা আলোক স্নিগ্ধ নিশিথের পানে
তাকিয়ে আকুল ভাবি রাবেয়ার মুখ
সঙ্গিনী তোমার সাথে কি অমৃত সুখ
আমি যে সর্বদা পাই কি বলব আর।
তুমিহে আমার রাবু গুনগুন গানে
দুরেতে তাড়িয়ে দাও আজম্মের দূঃখ
অবাক আটকে থাকে তোমাতেই চোখ
নিখাঁদ এ সত্য জানি, অকপট সার।

গুনেতে অতুল্য দেখি অফুরান তারে
কি রাত কি দিন আমি শুধু তারে চাই।
রাবেয়া ফরিদ নামে ভালোবাসা ভারে
সে তার মতন জানি, আর কেহ নাই।
জীবন সঙ্গিনী সখী সানন্দের সুর
আমাকে বিলিয়ে ফিরে কাছে থেকে দূর।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙচচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট
বিঃদ্রঃ- আমার স্ত্রীর নামঃ রাবেয়া আখতার রাবু

(দুই)

আরিল্ড ক্লকার হাউ (সামু ব্লগ পিতা)

আরিল্ড ক্লকার হাউ এদেশী জামাই
শ্বশুর দেশের প্রেমে সামুকে গড়েন
একত্রে পত্নীর প্রেমে চরকে চঁড়েন
ঘুরতে ঘুরতে সামু হয়েছে উন্নত।
এধন্য জামাই গুনে সালাম জানাই
কামনা এমন করে আকাশে উড়েন
আবার নতুন কোন সাধনা জুড়েন
যা দেখে নয়ন হবে সুখেতে আনত।

আরিল্ডে সন্ধান করে নেটের পাতায়
জেনেছি অনেক কিছু সে গুনি উচ্চতা
সাজানো ব্লগের পাতা বিচিত্র কথায়
এসব আরিল্ড ছায়া গুনের পূর্ণতা।
জানাপি সে তার সাথে সরব নিরব
সঙ্গিনী আকুল প্রাণ যতটা সম্ভব।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তিন)

আরিল্ড কিন্নরী জানা

সুরান্না কিন্নরী করে আনন্দে আপন
সে কথা জানায় জানা মামনি যে তার
আসলে সন্তান ছাড়া জীবন অসার
ত্রিজন সদস্য নিয়ে তাদের নিলয়।
অারিল্ড কিন্নরী জানা তাদের আসন
হৃদয়ে সবার আছে গুনেতে উদার
লুকানো প্রতিভা তারা করেন উদ্ধার
সকলে প্রদর্শে তারা সুপথ নিশ্চয়।

নিতান্ত বয়স অল্প প্রচেষ্টা বিরাট
আমরা সকল মুগ্ধ কিন্নরী গুনেতে,
প্রার্থনা আল্লাহ পরে কাটিয়ে বিভ্রাট
কিন্নরী হবেন বড় মানব মনেতে।
আরিল্ড কিন্নরী জানা ব্লগের প্রদ্বীপ
সাজায় আলোয় স্নিগ্ধ এ বঙ্গ বদ্বীপ।


# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চার)

কিন্নরি

কিন্নরি বিস্ময় মনে সঞ্চারে অনেক
পাঁচেতে সুস্নিগ্ধ দ্যুতি কথার কমল
আচারে সতেজ প্রাণ সবুজ শ্যামল
প্রকাশে নতুন কিছু সহসা উন্মুখ।
নয়েতে সে নাহি থাকে অপূর্ণ অর্ধেক
পূর্ণাঙ্গ রন্ধন শিল্পী এ জ্যান্ত পুতুল
কি বলি সে সব ক্ষেত্রে বুদ্ধিতে অতুল
জানায় সে কথা জানে সন্তানে কি সুখ।

নিজেই কবিতা কিন্নু উচ্ছল আনন্দে
এটাতো সকলে দেখে একলা কি আমি?
কিন্নুর কীত্তন চলে সানন্দ সুছন্দে
এখন দেখার পালা মেধার সুনামি।
কে বলে কি বলে আমি জানিনা সেসব
কিন্নরি সে হোক বড় যতটা সম্ভব।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(পাঁচ)

নারী

নারী ছাড়া এ জীবন আনন্দ বিহীন
তার ছোঁয়া মন-প্রাণ করে যে পবিত্র
তারে বিনা অস্থিরতা বিরাজে সর্বত্র
অকৃতজ্ঞ জন তার বুঝেনা অন্তর।
বিচরণে বিবেকের আলয়ে গহীন
মায়াময় দেখ চেয়ে নারীর সুনেত্র
অসম্মান করে তারে খান্নাছ সুমিত্র
শূণ্যতার মহৌষধ নারীত্ব প্রান্তর।

প্রিয়া হারা পুরুষের মনের ব্যাথায়
সবকিছু মনে হয় আপদ- বিপদ
মা যদিনা থাকে ঘরে কি কষ্ট সেথায়
যার নেই সেই বুঝে মা কি যে সম্পদ।
সমাদরে কন্যা বোন অতুল্য সকল
নারী ছাড়া পুরুষেরা হয়না সফল।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ চার চার তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(ছয়)

রক্তের ঋণ

দারিদ্র তাড়াতে কর সুকঠিন যুদ্ধ
কর্মের হে বীর সাজ নব যুদ্ধ সাজে
সবাই থাকবে ব্যাস্ত নিত্য নিজ কাজে
তবেতো উজ্জ্বল হবে স্বজাতির মুখ।
আলস্য দারিদ্র আনে একথাটি শুদ্ধ
মাদক নেসার ঘোর বদভ্যাস বাজে
বদলে এসব আজ বিবেকের ত্যাজে
ব্যার্থতা বদলে আন অনিবার সুখ।

জনতা সকল করে সরকার আলো
কাজকে এখন বল বলবেনা কাল
স্মরণ নাকর কেহ অতীতের কালো
পতাকা উড়ছে দেখ সবুজেতে লাল।
এমন নিশান কেহ ভুলে কিহে কেউ?
রক্তের ঋণেতে তোল উন্নয়ন ঢেউ।

## ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(সাত)

উগ্রতা ও শান্তি

উগ্রতায় অশান্তির বিভৎস গান
তারা সব চিরকাল দলাদলি করে
মারামারি যুদ্ধ করে, মানুষেরা মরে
এমনটা কোনদিন কারো কাম্য নয়।
শান্তিপেতে পরমতে থাকা চাই টান
এমনটা না হলেই শান্তি যায় দূরে,
মিলেমিশে বসবাসে শান্তি আসে ঘরে
সবে যদি এটা বুঝে তা’হলেই হয়।

উগ্রদল এমতের ধারে কাছে নেই
তারা বুঝে নিজমত যে করেই হোক
অপরের মানা চাই কথা সার এই
এরা সব মানুষের রক্ত চোষা জোঁক।
উগ্রমতে বাই বাই সবে দিলে বলে
শক্ত বাঁধ গড়া হবে দু’চোখের জলে।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(আট)

কৃষক ও শ্রমিক

কৃষক শ্রমিক শ্রম কর্ম ক্লান্তি ত্যাগে
পৃথিবী আনন্দে ভরা মন্ত্রমুগ্ধ মায়া
সাজানো বাগান বাড়ী বৃক্ষ-তরু ছায়া
এয়ার কুলারে আসে নাকডাকা ঘুম।
সাহেব বাবুর দল পাবে সব আগে
বিলম্বে খুন্তির ছেঁকা প্রাণেবাঁচা দয়া
তাদের পদেতে ধন্য মক্কা কাশি গয়া
যেথায় সাহেব বাবু সেথা পড়ে ধুম।

কৃষক শ্রমিক খাদ্য উৎপাদন করে
বেহায়া সাহেব খায় নাশোকর মনে
যাদের শ্রমেতে তার সব আছে ঘরে
তাদের যে করে ঘৃণা জানোয়ার জনে।
মানব যাদের কষ্টে পাও সব কিচু
তাদের সম্মান কর মাথা করে নীচু।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখগ কখখগ ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(নয়)

মডু ও কাউয়ার জাত

শেকল বাঁধেনা মডু সকলের পায়
কোথায় জমেছে দেখে আবর্জনা স্তুপ
অথবা লুকানো কোন বিষেভারা কূপ
সেসব দেখেন তারা ব্লগতরু ছায়।
মডুরা ব্লগের শুধু ভালহোক চায়
বাচালে ক্যাচলে বলে একদম চুপ
ক্ষতির পতঙ্গ নাশে আছে হেথা ধুপ
নাটিকে যে তা’তে তারা ব্লগছেড়ে যায়।

ব্লগার ব্লগের প্রাণ পোষ্টে চাই মান
নয়তো মডুর শেল বিঁদ্ধ হবে বুকে
অযথা লাফালে কেউ সুতো দেবে টান
অলেখা কূলেখা কান্ড যাবে তাতে চুকে।
হেথায় আছেন এক কাউয়ার জাত
সুকাজে ব্যায়ীত হয় তার দু’টি হাত।

# ছন্দঃ অক্ষরবৃত্ত
# অন্তমিলঃ কখখক কখখক ঘঙঘঙ চচ
# মাত্রা বর্ণ বিন্যাসঃ তিন তিন দুই চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(দশ)

ঈদ

রমজান শেষ হয়ে ফিরেছে আবার
মুমিনের দারে দারে আনন্দ দরিয়া।
মান্যগন্য অগন্যরা ভাসছে খুশিতে
শুনি ঈদ মোবারক শব্দের ঝঙ্কার।
বাসে ট্রেনে ফিরে লোক গ্রামের ঘরেতে
লঞ্চগুলো লোকে ঠাঁসা ফিরতে আপনে
দূর্ঘটনা না ঘটুক কামনা সবার
স্বজনের মুখে মুখে আল্লাহু আল্লাহ।

অবশেষে সবে মিলে আনন্দ উল্লাস
তারপর ফিরে চলা কাজের গোড়ায়
ক’দিনের প্রিয় স্মৃতি প্রবাহ জোয়ার
সুখ-শান্তি রাখে মানে সকল জনের।
আনন্দের উপলক্ষ্যে একটা সময়
ব্যঞ্জনায় ভরা থাকে পরেও বিস্তর।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(এগার)

মুছাফির

আাঁধারে হুতুম পেঁচা ঝিঁঝিঁ পোকাদের
নিজস্ব বয়ান শুনি। দেখি নিরিবিলি
কোথাও মানুষ নেই। পায়ে মেঠো পথ,
পাদুকা ঘর্ষণ ধ্বনি, রাতে পথ চলা।
পথের সমাপ্তি প্রান্তে তুমি প্রতিক্ষায়
নির্ঘুম হয়তো আছো। ভাবি সে কেমন?
সহেনা বিরহ আর, তরা তাড়া করে,
অজান্তে বাড়ায় গতি, এই এসেগেছি!

উচ্ছাস আনন্দ অশ্রু ঝরে মিলনের
সান্নিধ্য সুখের তরে। পরে বিরহের
যাতনা বিদায়ে জ্বলে, মনে অনিবার।
সুখের কোমল পুস্প আর কষ্টকর
সময় থাকেনা কারো, চির কোন জনে
সকল পিছনে ফেলে, যায় মুছাফির!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ তিন তিন দুই দুই চার
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(বার)

তরি ও তরুণ

চুপচাপ টুপটাপ ধুপধাপ কিল
দিয়ে চলে যায় তরি তরুণের পিঠে।
খেয়েদেয়ে কিলগুতো বালিকার হাতে
তরুণের ভাবনায় জেগেউঠে তরি।
ওমা ওমা উঠ বাবু হাত ধরে টানে
নিত্য লাই পেয়ে পেয়ে শেষে ধরে কান
ব্যারিষ্টার কিজিনিস বুঝেনাতো তরি
তরুণের মা’র গালে, আলবেলে চায়।

‘নাহি হবে বিয়ে কোন’ ব্যারিষ্টার বাবু
সাফ সাফ বলে দেয় মা-বাবার কাছে।
একদিন এতরির আঠারোর পরে
ব্যারিষ্টার তরি ধরে নিয়ে আসে ঘরে।
তরি খোঁজে তরুণেরে বাসরের রাতে
বুঝে তার মনে কত ভালবাসা ছিল।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(তের)

কোরবানী

কার্পণ্যের কোরবানী, পশুর জীবন
বিনিময়ে, পায় সবে উত্তম খাবার,
প্রতিবেশী দুঃখি জন আত্মীয় দরিদ্র
পোষ্য ভৃত্য, ভাসে সব ঈদের খুশিতে।
পশুবলি বলে একে নাস্তিক, নাপাক
বচনেতে।অযোক্তিক ভরাট মস্তিষ্ক!
নিরামিষ ভোজি তারা? অথচ তা’নয়
তবে কেন দোষারোপ অন্যের বেলায়?

খাবারের কত স্বাদ! না খেয়ে বঞ্চিত
নিরামিষ খেয়ে থাকে, প্রাণীর দরদে।
কত প্রাণী, খায় প্রাণী, পারলে ঠেঁকাও!
বাস্তবতা প্রকৃতির নিয়ম, যা দিয়ে
স্তরে স্তরে সব কিছু আল্লাহ সাজান;
তাঁরে করে দোষারোপ? অবোধ সকল!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

(চৌদ্দ)

মু’মিনের বিশ্বাস

মু’মিনের এ বিশ্বাস বদ্ধমূল আছে
আল্লাহতে, তাঁর ইচ্ছে মত চলে সব,
অনিচ্ছায় বন্ধ থাকে কার্যক্রম যত
এ ধরায়। তাই তাঁকে মেনে চলা ভাল।
চলে যায় কবিতার কথাগুলো, ফের
ফিরে আসে কোথা থেকে? বিস্ময়ের ঘোরে
ভাবি তাঁরে প্রতিক্ষণে। অসামান্য তিনি
প্রতিকাজে।এ বিশ্বাসে কায়মনে থাকি।

অবিশ্বাসী নির্বিকার মনে চায় তার
ইহকাল। অথবা সে পরকাল চায়
অন্যকারো কাছ থেকে, অহেতুক ভুলে।
হে মু’মিন খুশিমনে নেয়ামত চাও
আল্লাহর, অনুগত থেকে তাঁর।আর
একনিষ্ঠ থাক চির, মঙ্গলের তরে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট


সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
৬টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

Testimony of Sixty- By Edward Kennedy বাংলাদেশের রক্তাক্ত সত্যের এক আন্তর্জাতিক স্বীকারোক্তি

লিখেছেন কিরকুট, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩




১৯৭১ বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গভীর বৈপরীত্যের বছর। এটি যেমন ছিল অন্ধকার ও রক্তাক্ত, তেমনি ছিল সত্যের প্রতি অবিচল এক সময়কাল। এই বছরের গণহত্যা, শরণার্থী স্রোত ও মানবিক বিপর্যয়ের বিবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

২০২৪ সালের জুলাই মাস থেকে যেই হত্যাকান্ড শুরু হয়েছে, ইহা কয়েক বছর চলবে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭



সামুর সামনের পাতায় এখন মহামতি ব্লগার শ্রাবনধারার ১ খানা পোষ্ট ঝুলছে; উহাতে তিনি "জুলাই বেপ্লবের" ১ জল্লাদ বেপ্লবীকে কে বা কাহারা গুলি করতে পারে, সেটার উপর উনার অনুসন্ধানী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×