কোরআন নাজিল হয়েছে মানুষ ও জ্বিনের প্রতি। কাজেই মানুষ ও জ্বীন কোরআনের নবির (সা.) উম্মত।যারা তিহাত্তর কাতার হবে। যার মধ্যে মুসলমান এককাতার, যারা জান্নাতি।কারণ মুসলমান তাদেরকে বলে যারা আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করে। আর আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করে জান্নাতে না যাওয়ার কথা নয়।তবে কেউ যদি আল্লাহর ইচ্ছা ও অনিচ্ছায় মিশ্রণ করে তবে তার ক্ষেত্রে যেটা ওজনে ভারী হবে সে হিসেবে ব্যবস্থা হবে। এ তরিকায় কেউ জাহান্নামে গেলেও শাস্তি ভোগেরপর তারাও জান্নাতে যাবে।মুসলমান নাম নিয়ে কেউ যদি বাস্তবে মুসলমান না হয় তার হিসেব হবে অমুসলিম হিসেবে।কোন মানুষের ঘোষণায় কেউ অমুসলিম হবেনা যদি না তারা আল্লাহর বিবেচনায় অমুসলিম সাব্যস্ত না হয়। আর মুসলমান নয় এমন বাহাত্তর কাতার জাহান্নামী।কারণ তারা আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করেনি।মহানবি (সা.) মুসলমান তিহাত্তর কাতার হয়ে মুসলমানের বাহাত্তর কাতার জাহান্নামী হবে এ কথা বলেননি। কাজেই মুসলমানের একদল অন্যদলকে জাহান্নামী ফতোয়া দিয়ে মারামারি করা অর্থহীন।এটা মনে রাখা দরকার যে উম্মত ও মুসলমানে কিছুটা পার্থক্য আছে। কারণ মুসলমান হলো মহানবীর (সা.) অনুসারী উম্মত।যাকে উম্মতে মুসলিম বলা হয়। আর সমগ্র মানব ও জ্বীন মহানবীর (সা.) উম্মত।
উম্মতে মুসলিম
কোরআন নাজিল হয়েছে মানুষ ও জ্বিনের প্রতি। কাজেই মানুষ ও জ্বীন কোরআনের নবির (সা.) উম্মত।যারা তিহাত্তর কাতার হবে। যার মধ্যে মুসলমান এককাতার, যারা জান্নাতি।কারণ মুসলমান তাদেরকে বলে যারা আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করে। আর আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করে জান্নাতে না যাওয়ার কথা নয়।তবে কেউ যদি আল্লাহর ইচ্ছা ও অনিচ্ছায় মিশ্রণ করে তবে তার ক্ষেত্রে যেটা ওজনে ভারী হবে সে হিসেবে ব্যবস্থা হবে। এ তরিকায় কেউ জাহান্নামে গেলেও শাস্তি ভোগেরপর তারাও জান্নাতে যাবে।মুসলমান নাম নিয়ে কেউ যদি বাস্তবে মুসলমান না হয় তার হিসেব হবে অমুসলিম হিসেবে।কোন মানুষের ঘোষণায় কেউ অমুসলিম হবেনা যদি না তারা আল্লাহর বিবেচনায় অমুসলিম সাব্যস্ত না হয়। আর মুসলমান নয় এমন বাহাত্তর কাতার জাহান্নামী।কারণ তারা আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পন করেনি।মহানবি (সা.) মুসলমান তিহাত্তর কাতার হয়ে মুসলমানের বাহাত্তর কাতার জাহান্নামী হবে এ কথা বলেননি। কাজেই মুসলমানের একদল অন্যদলকে জাহান্নামী ফতোয়া দিয়ে মারামারি করা অর্থহীন।এটা মনে রাখা দরকার যে উম্মত ও মুসলমানে কিছুটা পার্থক্য আছে। কারণ মুসলমান হলো মহানবীর (সা.) অনুসারী উম্মত।যাকে উম্মতে মুসলিম বলা হয়। আর সমগ্র মানব ও জ্বীন মহানবীর (সা.) উম্মত।
যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে
ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন
মসজিদ না কী মার্কেট!
চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷
আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আকুতি
দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু
২-১ : আলিফ-লাম-মীম
আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন