যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্যে কোন কিছু নেই সেহেতু তাতে কোন কিছু হতে হলে নিজে নিজে হতে হবে।তাতে কোন স্থান না থাকায় তাতে স্থান সব দিকে। তাতে কোন পদার্থ হতে গেলে নিজ ধর্ম অনুযায়ী উহা সব দিকে ধাবিত হবে। সব দিকের সব স্থানের টানে উহা ভেঙ্গে যেতে বাধ্য হবে।আর পদার্থ উহার পরমানু থেকে ভেঙ্গেগেলে ইলেক্ট্রন পোট্রন ও নিউট্রন নামক শক্তিতে পরিণত হয়।শক্তি যে স্থানে থাকে উহার সবটা দখল করে।কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহিন মহাশূণ্য অসীম বিধায় উক্ত পদার্থ শক্তিরূপে অসীম হবে। এভাবে সকল পদার্থ ও শক্তি অসীম শক্তি রূপে উৎপন্ন হবে। কিন্তু সবগুলো অসীম বিধায় এক অসীম স্থানে সবগুলো এক অসীম সর্ব শক্তিমান হবে। কিন্তু অসীম প্রাণ শক্তি থাকায় অসীম সর্ব শক্তিমান জড় জাতীয় কিছু হবেননা।এমন যিনি হয়েছেন মুসলমানরা তাঁকে আল্লাহ বলে।
বিঃদ্রঃ কোনকিছু অস্তিত্ব লাভের পর কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যের অবশান ঘটেছে। এখন কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যের সর্বত্র বিরাজ করছেন সর্বশক্তিমান। তিনি এখন সকল পদার্থ ও শক্তির ধারক। বর্তমানে কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্য আর নেই। এর চির বিলুপ্তি ঘটেছে। যেহেতু কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্য এখন আর নেই, কাজেই তাতে কোন পরীক্ষা চালানোর সুযোগও আর নেই। তেমন কিছু করতে হলে কোন কিছুর অস্তিত্ব বিহীন মহাশূণ্যে আবার ফেরৎ যেতে হবে। আর তখনতো কিছু থাকবেনা কাজেই পরীক্ষাটা করবে কে? আর অসীমের বিলোপ সাধন করা অসম্ভব বিধায় কোন কিছুর আস্তিত্ব বিহিন সেই মহাশূণ্য আর কোন দিন ফিরৎ পাওয়া সম্ভব নয়।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩২