আজকাল মানুষ এতই নেগেটিভ হয়ে গেছে যে চোখে আর পজেটিভিটি দেখতেই পায়না। খালি নেগেটিভিটিই ছড়ায়।।
যাই হোক আমি যেকোনো জিনিসের পজেটিভ দিকটাই আগে দেখি.......
প্রতি বছর ইন্ডিয়া যাই। বাঙ্গালী হোটেলে খাই। এত বিরক্ত লাগে বলার কথা না। এবার তো না খেয়ে খেয়ে সিক হয়ে যাচ্ছিলাম। না পেরে আব্বু আর আমি আলু ভর্তা ডিম ভেজে খেয়েছি।। মনে মনে বার বারই বাংলাদেশ তাড়াতাড়ি ফেরত আসতে চাই শুধুমাত্র খাওয়ার জন্য। বেশ নামকরা হোটেলেও খেয়েছি। কেমন যেন রান্না। মনে মনে বলি প্লিজ তোরা একবার আমাদের দেশে এসে খেয়ে যা.....
আজ জ্যাকুলিন এবং হৃতিক কে বাংলাদেশের ভালো লাগা জিজ্ঞাস করলে তার প্রথমেই বাংলাদেশি ফুডের কথা বলে। যেভাবে বললো তাতেই বোঝাই গেলে কতটা পছন্দ হয়েছে তাদের.....
আমাদের দেশে কিছুই না থাকতে পারে, কিন্তু খাবারে যে স্বাদ আছে তা আর কোন দেশের সাথে তুলনা হয়না।।। মাছ মাংসের ভূনা, বিরিয়ানি(আমি হায়দারাবাদের নামকরা বিরিয়ানিও খেয়েছি, আমাদের সাথে তুলনাও হবেনা), দই, কাচা গোল্লা, খিচুড়ি, চটপটি, হালিম একবার খেলে সারাজীবন মনে থাকবে......... ইনফ্যাক্ট কোলকাতার লোকেরাও যা টেস্টি রান্না শিখেছে তাও বাঙ্গালদের থেকেই।।।।
যাই হোক দুজনেই খুব ফুরতিতে নেচেছে। পুরো পরিবেশে এক পজেটিভিটি এনেছে। খুব ভালো লেগেছে......