somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নামাযে রফউল ইয়াদাইন করার নিয়ম

২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ওয়ায়িল ইবনু হুজর (রাঃ) থেকে বর্ণিত । তিনি রাসুল (সঃ) কে দেখেছেন, তিনি নাবী (সঃ) নামায শুরু করার সময় দুই হাত উঠিয়ে তাকবীর বললেন । এরপর হাত কাপড়ের ভিতর ঢুকিয়ে নিলেন এবং ডান হাত বাম হাতের উপর রাখলেন । তারপর রুকুতে যাওয়ার সময় দুই হাত বের করে উপরের দিকে উঠিয়ে রফ-উল-ইয়াদাইন করলেন ও তাকবীর বলে রুকুতে গেলেন । রুকু হতে উঠার সময় সামি আল্লাহু লিমান হামিদাহ বলে আবার দুই হাত উপরে উঠিয়ে রফ-উল-ইয়াদাইন করলেন । তারপর দুই হাত মাঝে রেখে সাজদাহ করলেন (হাদিস একাডেমি মুসলিম হাঃ ৪০১; মাদ্রাসা পাঠ্য মিশকাত আলিম ২য় বরষ হাঃ ৭৪১; বাংলা মিশকাত নূর মুহাম্মাদ আযমি হাঃ ৭৪১; তাহক্বীক্ব আলবানি মিশকাত ১ম খন্ড হাঃ ৭৯৭; সহিহ ইবনু খুযাইমা হাঃ ৯০৫; মুসনাদে আহমাদ ৪/২১৭; নাসাই ৮৮৮; ইবনু মাজাহ ৮৬৭; আহমাদ ৪/৩১৬,৩১৯)
«كان يرفع يديه حذو منكبيه إذا افتتح الصلاة، وإذا كبر للركوع...»
আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রাযিঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুল (সঃ) সালাত শুরু করার সময় দুই হাত কাধ পর্যন্ত উঠাতেন । আবার রুকুতে যাবার সময় তাকবীর দিয়ে ও রুকু হতে উঠার সময় সামি আল্লাহু লিমান হামিদাহ, রাব্বা ওয়ালাকাল হামদ বলেও দুই হাত একই ভাবে উঠিয়ে রফ-উল-ইয়াদাইন করতেন । কিন্তূ সিজদার সময় এরুপ করতেন না (তাপঃ পাঃ বুখারী ১ম খন্ড হাঃ ৭৩৫; হাদিস একাডেমি মুসলিম ১ম খন্ড হাঃ ৩৯০; মাদ্রাসার পাঠ্য মিশকাত আলিম ২য় বর্ষ হাঃ ৭৩৭; বুখারী ইঃ ফাঃ হাঃ ৬৯৯; মুসনাদে আহমাদ হাঃ ৪৫৪০; নসবুর রায়ায় ১ম খন্ড ৪০৯ পৃঃ)

অন্য বর্ণনায় আছে:
« وإذا قام من الركعتين رفع يديه»
“যখন তিনি দু’রাকাত পূর্ণ করে উঠতেন, উভয় হাত উঠাতেন”(বুখারি: ৭৩৫ ও ৭৩৯; মুসলিম: ৩৯০)

সালিম (রহঃ) হতে তার পিতা (আব্দুল্লাহ ইবনু উমার) সুত্রে বর্ণিত,তিনি বলেন আমি দেখেছি, যখন রাসুল (সঃ) সালাত শুরু করতেন তখন নিজের কাধ পর্যন্ত দুই হাত উঠীয়ে রফ-উল-ইয়াদাইন করতেন । যখন রুকুতে যেতেন এবং রুকু হতে উঠতেন তখনো রফ-উল-ইয়াদাইন করতেন । ইবনু উমার তার বর্ণিত হাদিসে আরো বলেছেন, কিন্তূ তিনি (সঃ) দুই সিজদার মাঝখানে হাত তুলতেন না (ইবনু মাজাহ হাঃ ৮৫৮; বুখারী তাওঃ পাঃ ১ম খন্ড হাঃ ৭৩৫; বুখারী জুযউ রফ-উল-ইয়াদাইন হাঃ ১৮, ৭৩৫; বুখারী তাওঃ পাঃ জুযউ রফ-উল-ইয়াদাইন হাঃ ১০১; মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক সহিহ সনদে ২য় খন্ড ৬৭ পৃঃ)
«كان إذا كبر رفع يديه حتى يحاذي بهما أذنيه وإذا ركع رفع يديه حتى يحاذي بهما أذنيه»؛
সালিম ইবনু হুওয়াইরিস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত রাসুল (সঃ) তাকবীরে তাহরীমা, রুকুতে যাবার সময় ও রুকু হতে উঠে রফ-উই-ইয়াদাইন করতেন (বিস্তারিত বুখারি তাওঃ পাঃ হা ৭৩৭; বুখারী আঃ প্রঃ হাঃ ৬৩৯; বুখারি ইঃ ফাঃ হাঃ৭০১; মাদ্রাসা পাঠ্য আলিম ২য় বর্ষ হাঃ ৭৩৯; মুসনাদে আহমাদ ২০৫৫৮; নাসাই হাঃ ২৭০৯; ইবনু মাজাহ হাঃ ৮৫৮; বুখারী তাওঃ পাঃ জুযউ রফ-উল-ইয়াদাইন হাঃ ১১৯)

রুকু থেকে মাথা উঠিয়ে তিনি বলতেন: «سمع الله لمن حمده মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে: «حتى يحاذي بهما فروع أذنيه “তিনি উভয় হাত দু’ কানের লতি বরাবর করেছেন” (বুখারি: ৭৩৭; মুসলিম: ৩৯১)

আলি বিন আবূ তালিব (রাযি) হতে বর্ণিত রাসুল (সঃ) তাকবীরে, যখন রুকুতে যেতেন ও রুকু থেকে মাথা উঠাতেন এবং যখন দিতীয় রাকাতের পর দাড়াতেন তখনও রফ-উল ইয়াদাইন করতেন (বিস্তারিত, বুখারী জুযউ রফউল ইয়াদাইন অনুবাদক খলিলুর রহমান বিন বজলুর রহমান তাওঃ পাঃ হাঃ৮,২৭; মুসনাদে আহমাদ ১/৯৩; ইবনু মাজাহ হাঃ ৮৬৪)

নাফি (রাযি) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রাযিঃ) সালাতে তাকবীরে, রুকুর সময় ও রুকু হতে উঠে এবং দ্বিতীয় রাকাতের পর দাঁড়িয়ে রফউল ইয়াদাইন করতেন । আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রাযিঃ) এভাবে রাসুল (সঃ) করেছেন বলে জানিয়েছেন (বুখারী তাওঃ পাঃ ১ম খন্ড হাঃ ৭৩৯; বুখারী আঃ প্রঃ হাঃ ৬৯৫; বুখারী ইঃ ফাঃ হাঃ ৭০৩; মাদ্রাসা পাঠ্য মিশকাত ২য় বর্ষ হাঃ ৭৩৮; নূর মুহাম্মাদ আযমী বাংলা মিশকাত ৭৩৮)

রাসুল (সঃ) যখন নামায আরম্ভ করতেন তখন দুই হাত কাধ বরাবর উঠাতেন এবং রুকুতে যাওয়ার পূর্বে এবং রুকু থেকে উঠার পর তখনও হস্তদ্বয় কাধ পর্যন্ত উঠাতেন (বুখারী, মুসলিম মুয়াত্তা মালেক, মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৮৯ পৃঃ)

সাহাবাগণ যখন রুকু করতেন, রুকু হতে মাথা উঠাতেন তখন রফউল ইয়াদাইন করতেন (যুব বুখারী, বায়হাকী ২য় খন্ড ৭৫ পৃঃ)

রাসুল (সঃ) নামাযে শুধু তাকবীরে তাহরীমার সময় নয় রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু হতে উঠে এবং তিতীয় রাকাতের জন্য উঠে দাড়ীয়ে দু’হাত উচু করতেন (বুখারী ১ম খন্ড ১০২ পৃঃ; মুসলিম ১ম খন্ড ১৬৮ পৃঃ; আবূ দাউদ ১ম খন্ড ১০৪-১০৫ পৃঃ; তিরমিযী ১ম খন্ড ৩৫ পৃ; নাসাই ১৪১-১৫৮, ১৬২ পৃঃ; ইবনু মাজাহ ৬২ পৃঃ; মিশকাত ৭৫ পৃঃ; সহিহ ইবনু খুযাইমা ৯৫-৯৬ পৃঃ; বাংলা বুখারী আঃ প্রঃ ১ম খন্ড ৩২১ পৃঃ)

অনেক দেশে রফউল ইয়াদাইন করে (যুব বুখারী ৭ পৃঃ; বায়হাকী ২য় খন্ড ৭৫ পৃঃ)

রফউল ইয়াদাইন করে রাসুল (সঃ) নামায মৃতু্র আগ পর্যন্ত পড়েছেন (তাসখিল ও দেরাসাতুল লব্বি বায়হাকি ২য় খন্ড ৭৫ পৃঃ)

ইমাম হাফিয ত্বকিউদ্দীন সুবকি (রহঃ) স্বীয় জুযউ রফউল ইয়াদাইন গ্রন্থে জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবীসহ ৪৯ জন বিশিষ্ট সাহাবীর নাম উল্লেখ করেছেন । যারা সকলেই রফউল ইয়াদাইনের হাদিস বর্ণনা করেছেন নামগুলো দেখুন (ইমাম ত্বকিউদ্দীন সুবকি জুযউ রফউল ইয়াদাইন ৭ পৃঃ)

ইমাম বুখারীর উস্তাদ ইমাম আলী ইবনুল মাদানী (রহঃ) বলেন, নবী (সঃ) এর সহিহ হাদিস সমুহ মুলে মুসলমানদের উপর হাক্ব হচ্ছে সালাতে রুকুতে যাওয়ার সময় এবং রুকু হতে মাথা উঠানোর সময় রফউল ইয়াদাইন করা (সহিহ আবূ দাউদ মাদাণী ১ম খন্ড ৪৭৩ পৃঃ টীকা)

হানাফী মাযহাবের শ্রেষ্ঠ আলিমগণের অভিমত

মোল্লা আলী ক্বারী হানাফী (রহঃ) সালাতে রুকুতে যাওয়ার সময় এবং রুকু হতে উঠার সময় দুই হাত না তোলা সম্পর্কে যেসব হাদিস বর্ণিত হয়েছে সেগুলো সবই বাতিল হাদিস (মাওযুআত কাবির ১১০ পৃঃ)

আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী হানাফী (রহঃ) রফউল ইয়াদাইন করার ব্যাপারে লিখেছেন, ইমাম আবূ হানাফী সুত্রে বর্ণিত হয়েছে যে, তা ত্যাগ করলে গুনাহ হবে (উমদাতুল ক্বারী ৫/২৭২)

শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দীস দেহলবী (রহঃ) বলেন, যে মুসল্লী সালাতে রফউল ইয়াদাইন করে ঐ মুসল্লী আমার কাছে অধিক প্রিয় । কারন রফউল ইয়াদাইন করার হাদিস সংখ্যাই বেশী এবং অধিক মজবুত (হুজ্জাতুল্লাহহিল বালিগাহ ২/১০)

আল্লামা আব্দুল হাই লাখনোভী (রহঃ) বলেন, রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু হতে উঠার সময় রফউল ইয়াদাইন করা রাসুল (সঃ) এর অনেক সাহাবী (রাযিঃ) হতে দৃঢ় সুত্রে ও সহিহ হাদিস সমুহ দ্বারা প্রমাণিত সাব্যস্ত হয়েছে (ফিসরুস সাআদাহ, মালাবুদ্দাহ মিনহু, রওযাতুন নাদিয়াহ, হুজ্জাতুল্লাহিল বালিগাহ)

শায়খ আবুতত্বালিব মাক্কি হানাফী (রহঃ) বলেন, রুকুতে যাওয়ার সময় রফউল ইয়াদাইন করা ও তাকবীর বলা সুন্নাত । তারপর সামি আল্লাহু লিমান হামিদা বলে রফউল ইয়াদাইন করা সুন্নাত (কুতুল কুলূব ৩/১৩৯)

শায়খ আব্দুল ক্বাদির জিলানী (রহঃ) বলেন- সালাত শুরুর সময়, রুকুতে যাওয়ার সময় এবং রুকু হতে উঠার সময় রফউল ইয়াদাইন করা সুন্নাত (গুনিয়াতুত ত্বালিবীন ১০ পৃঃ)

ফিক্বাহ গ্রন্থাবলীতেও রফউল ইয়াদাইন

রুকুর আগে ও পরে রফউল ইয়াদাইন করার হাদিস প্রমানিত আছে (আইনুল হিদায়া ১/৩৮৪; নুরুল হিদায়া)

রফউল ইয়াদাইন করার হাদিস, রফউল ইয়াদাইন না করার হাদিসের চাইতে অধিক শক্তিশালী ও মজবুত (আইনুল হেদায়া ১ম খন্ড ৩৮৯ পৃঃ)

বায়হাকী হাদিসে আছে, আব্দুল্লাহ ইবনু উমার বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সঃ) মৃত্যু পর্যন্ত সালাতের মধ্যে দুই হাত উঠিয়ে রফউল ইয়াদাইন করতেন (আইনুল হিদায়া ১ম খন্ড ৩৮৬ পৃঃ)

রফউল ইয়াদাইন না করার হাদিস যঈফ (নুরুল হিদায়া ১ম খন্ড ১০২ পৃঃ)

রাসুল (সঃ) থেকে রফউল ইয়াদাইন প্রমানিত আছে । এটাই হাক্ব ও সঠিক (আইনুল হিদায়া ১ম খন্ড ৩৮৬ পৃঃ)

রফউল ইয়াদাইনের আরো দলিল দেখুন (মিশকাত-মাওলানা নুর মোহাম্মাদ আযমী ২য় খন্ড হাঃ ৭৩৭, ৭৩৮, ৭৩৯; মিশকাত মাদ্রাসার পাঠ্য ২য় খন্ড হাঃ ৭৩৭, ৭৩৮, ৭৩৯, ৭৪০; বাংলা অনুবাদ বুখারি মাওলানা আজীজুল হক ১ম খন্ড হাঃ ৪৩২, ৪৩৩,৪৩৪; সহিহ আল বুখারি আঃ প্রঃ ১ম খন্ড হাঃ ৬৯২, ৬৯৩, ৬৯৫; সহিহুল বুখারী তাঃ পাঃ ১ম খন্ড হাঃ ৭৩৬, ৭৩৭,৭৩৯; মুসলিম শরীফ ইঃ ফাঃ ২য় খন্ড হাঃ ৭৪৫, ৭৪৬, ৭৪৮; আবু দাউদ ইঃ ফাঃ ২য় খন্ড হাঃ ৮৪২, ৮৪৩, ৮৪৪; তিরমিযী শরীফ ইঃ ফাঃ ১ম খন্ড হাঃ ২৫৫; জামে তিরমিযী মাওলানা আব্দুন নূর সালাফী ১ম খন্ড হাঃ ২৪৭)

জানাতে পারেন
১৪) নামাযে শুধু তাকবীরে তাহরীমা ছাড়া অন্য কোন জায়গায় রফ-উল-ইয়াদাইন করতে হবে না এর কুরআন ও সহিহ হাদিসের পূর্ণাঙ্গ দলিল আকারে লিখিত জানাবেন।

(চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব রাজ্যে উত্তেজনা: হাদির মৃত্যুতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

রোম যখন পুড়ছিল নিরো নাকি তখন বাঁশি বাজাচ্ছিল; গতরাতের ঘটনায় ইউনুস কে কি বাংলার নিরো বলা যায়?



বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পদটি সবসময় ছিল চ্যালেঞ্জিং।‌ "আল্লাহর... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্টেরিম সরকারের শেষদিন : গঠিত হতে যাচ্ছে বিপ্লবী সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২


ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়াকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তঃদেশীয় প্রকল্পটা সফল হতে অনেক দিন লেগে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সে তুলনায় সংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহের সফলতা স্বল্প সময়ে অনেক ভালো। এটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ‘রাষ্ট্র’... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব সন্ত্রাস, আগুন ও ব্লাসফেমি: হেরে যাচ্ছে বাংলাদেশ?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২


ময়মনসিংহে হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন মানুষকে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মধ্যযুগীয় এই ঘটনা এই বার্তা দেয় যে, জঙ্গিরা মবতন্ত্রের মাধ্যমে ব্লাসফেমি ও শরিয়া কার্যকর করে ফেলেছে। এখন তারই... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×