রাজাকারদের ফাসির দাবীতে শুরু হওয়া অভুতপূর্ব আন্দোলনের কারণে ডায়াপার আর বেডপ্যান ব্যবসা চরম রমরমা আকার ধারণ করেছে বলে জানা গেছে । শাহাবাগের পাশেই পিজি হাসপাতালে চিৎ হয়ে পড়ে থাকা ছাগু শুয়োরদের বড় আব্বাজান গু আজম মুর্হু মুর্হু 'জয় বাংলা' ধ্বনি শুনে লাগাতার বিছানা ভিজিয়েই চলছে জানা যায় । বেডের তোশক সমেত ভিজে যাবার পর কারণ জানতে তরিঘরি করে গঠিত মেডিক্যাল বোর্ডকে তিনি বলেন "আমার কি দোষ বলেন - ৭১ এ নদীর ওপার থেইকা এই শ্লোগান শুনে এই পার থেইকাই আমার কতবার পায়জামা ভিজা গেছে, আর এই বার এত কাছ থিকা এত মানুষের এই শ্লোগান শুনলে কি ব্লাডারে সহ্য হয় ? তাও আবার এই বয়সে ?" জানার পর ডাক্তার রা তাকে ডাবল বেড প্যান সরবরাহ করেন এবং ব্লাডার নরমাল করার নানান রকম ঔষধ দেন কিন্তু কিছুতেই কোন কাজ হচ্ছে না - গন্ধে দায়িত্বরত নার্সরাও পালিয়ে গিয়েছেন বলে জানা যায় ! এখন মেডিক্যাল বোর্ড আরও কয়েকটি বেড প্যান সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
একইভাবে জানা গেছে একশ্রেণীর মানুষের অবয়বধারী জানোয়ার যাদেরকে সাধারনভাবে সবাই 'ছাগু' বলেই চিনে তাদের ভেতর ডায়াপার কেনার ধুম পড়েছে । ইতিমধ্যে ইবনে সিনা হাসপাতালের ফার্মেসির সকল ডায়াপার ষ্টক শেষ হয়ে গিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে । এদিকে মগবাজার এলাকাতেও একই অবস্থা বিরাজ করছে বলে জানা যায় - ঐ এলাকার সকল ফার্মেসি ও বিপনী বিতানের ডায়াপার ষ্টক শেষ হয়ে গিয়েছে কিন্তু তারপরও চাহিদার কোনও কমতি নেই। ঐ এলাকায় এখন বেডপ্যানের বিক্রিও চরম বলে দোকানিরা জানিয়েছেন। এসুযোগে অনেক মৌসুমি ব্যবসায়ীই ডায়াপার আর বেডপ্যান সাজিয়ে নিয়ে বসেছেন বলে জানা যায়। এই রমরমা ব্যবসায় ব্যবসায়ীরা খুবই খুশি এবং তারা সরকারের কাছে বিশেষ ব্যবস্তায় স্বল্পতম সময়ের মধ্যে আরও ডায়াপার ও বেডপ্যান আমদানী অবাধ করে দেবার জোড়ালো দাবী জানিয়েছেন ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




