গেংটিং হাইল্যন্ড মালয়শিয়া
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
গেংটিংহাইল্যন্ডে এর আগেরবার যখন মালয়শিয়াতে গিয়েছিলাম সেবারও যেতে চেয়েছিলাম কিনতু টিকেট কাটার পরও যাওয়া হয়নি কারন ফেরার সময় একটু এডিক সেদিক হলে প্লেন ছুটে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিলো।তো এই বার মালয়শিয়া তে যখন গেলাম এই বছরের জুনে তখন প্রথম গেলাম পুত্রজায়া তে ঘুরতে তারপর গেলাম আইসিটিতে আর তারপর গেলাম গেংটিং আইল্যনড এ।আগেরবারো বুকিতবিংটাং এ ছিলাম।এইবারও সেখানেই।সেবার যে হোটেলে ছিলাম েবার তার অপজিটের হোটেলে উঠলাম।হোটেল ভালই।সেই পরিচিত জায়গা খুব ভালো লাগছিলো।রাতের বেলা গান বাজনা হয় রাস্তায়।বেশ লাগে শুনতে।পাকিস্তানি ইনডিয়ান হোটেল সেখানে খেয়েছি।রাতের বেলায় রাস্তায় কিছু লোক সারা শরীরে জরি মেখে সুট কোট পরে ঠায় দারিয়ে থাকে।তাদের সাথে ছবি তুলতে হলে ডলার দিতে হয়।কষ্ট লাগে দেখলে গন্টার পর ঘন্টা এক জায়গায় একই পোজে দাড়িয়ে থাকে আহারে।সে যাই হোক মুল কথায় আসি। গেংটিং আইল্যন্ডে যে কেবল কারে যেতে হবে সেটা আগে যানতামনা।জানলেও অবশ্য কিছু করার ছিলোনা।
মাই গড!!! পাক্কা ২৫ মিনিটের রাস্তা কেেবল কারে!!! ভাবা যায়!!!উফ!!ট্যকসিতেও যাওয়া যায় কিন্তু সময় লাগে আরো বেশি।
একটার পর একটা কেবল কার আসছে আর লাফ দিয়ে ্উঠে যেতে হচ্ছে!!্উঠে গেলাম দেড় বছরের বাচ্চাকে কোলে নিয়ে।তারপর কেবল কার যাচ্ছে তো যাচ্ছেই পাহারের উচু থেকে উচুতে!!!!!নিচে ঘন বন!!!হাওয়ায় দুলতে দুলতে কেবল কার উপরে উঠছে!!পেছনে তাকালে যেমন ভয় লাগে সামনে তাকালেও ভয় লাগে।এর আগেরবার লানকাউই র কেবল কারেই যতো ভয় পেয়েছিলাম এইটা তার চেয়ে হাজারগুন ভয়ংকর।ভাগ্যিস প্রথমবার এখানে আসিনাই।ঠিক মরে যেতাম ভয়ে!
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের...
...বাকিটুকু পড়ুন মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি...
...বাকিটুকু পড়ুন বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন
ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩
ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা...
...বাকিটুকু পড়ুনলিখেছেন
সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০
যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি...
...বাকিটুকু পড়ুন