somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অসাধারণ আটটি মুভি রিভিউ!

৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হোলা, সিনোরস, সিনোরাস! বুয়েনা নোচে! সো আম গিভিন ইউ আ ফাটাফাটি সাজেশন। এভ্রি মুভি অফ দিস সাজেশন আর কোয়াইট অসাম। আ ফিউ ক্রস মা মাইন্ড, এন আই গিভ টেন আউটা টেন রেটিং! লেটস স্টার্ট গাইজ!

সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরনঃ
জাস্ট কিপ ইন ইয়োর মাইন্ড, ভাল লাগলে ভাল, ভাল না লাগলে আরো ভাল!

দেশবাসীর প্রতি আবেদনঃ
Imdb খুললেই আমি তিন চারটে সাইটে অটো চলে যাই, যার মাঝে উল্লেখযোগ্য হল- ইয়োর ডলার এক্সচেঞ্জ.../বেট থ্রি সিক্সটি ফাইভ এবং সেই ঐতিহাসিক- ‘এস, এবং আমাকে ন্যাংটা কর ’ এডব্লকারেও এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাচ্ছেনা, ব্রাউজার ক্রোম অবিভিয়াসলি, কেউ হেল্প করলে খুশি হব।


প্রথম মুভিঃ
এই মুভি দেখতে হলে আপনাকে অসীম সহ্যক্ষমতা নিয়ে বসতে হবে। আমাকে মুভি শেষ হওয়ার পর মোটামুটি ফাইট করতে হইসে যেন বমি না হয়। Incendies দেখে যেরকম নোঙ্গরা লাগছিল, এটার ফিলিংস ও সেরকম। Oldboy/Incendies কেউ দেখে না থাকলে এই মুভি না দেখাই আপনার পক্ষে ভাল।

মুভির নামঃ Miss Violence, (2013), Greece



ঘটনা তেমন কিছুই না। অজ্ঞাত কোন কারনে পরিবারের একটি মেয়ে জন্মদিনে বারান্দার রেলিং দিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে সুইসাইড করে। কিন্তু কেন? আপাত দৃষ্টিতে পরিবার তো শতভাগ স্বাভাবিক, সাপোর্টিভ! এই কেন দ্য হোয়াই এর কারন জানতে হলে দেখতে হবে এই জিনিস! এর চাইতে বেশী বললে স্পয়লার হয়ে যাবে। বাট কিপ ইন ইয়োর মাইন্ড, ইফ ইউ হ্যাড নেভার বিন থ্রু এক্সপেরিয়েন্সেস লাইক ওল্ডবয়/ইন্সেডাইস, ডোন ওয়াচ ইট। ইটস ডিফিকাল্ট টু টলারেট।

রেটিং: ৮/১০

দ্বিতীয় মুভিঃ
হয়ত অনেকের ই দেখা। আমার দেখা ছিল না। এই মুভির সবচাইতে বড় বিশেষত্ব হল, এই মুভির কারণেই মুভির নায়ক ড্যানিয়েল ক্রেইগ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থন হন জেমস বন্ড মুভির কাস্টিং ক্রু বারবারা ব্রকলি’র। এই মহিলাই পরবর্তীতে জেমস বন্ডের ভূমিকায় ড্যানিয়েল ক্রেইগ কে সিলেক্ট করেন।

মুভির নামঃ Layer Cake, (2004) UK


মুভিতে আমাদের ক্রেগ একজন সফল ড্রাগ ব্যবসায়ী, সে হঠাত ই আর্লি রিটায়ার্মেন্টের প্ল্যানিং এর সন্ধ্যায় বসের কাছ থেকে এক এসাইনমেন্ট পায়, ব্যাপার তেমন কিছুই নয়, বসের ড্রাগ এডিক্ট, রিহ্যাবিটেলিশন সেন্টার থেকে পালানো বসের স্কুলবন্ধু কন্যা কে উদ্ধার করতে হবে। ঝামেলাটা হয় তখনি যখন আর্ম স্টারডাম থেকে দুই মিলিয়ন পাউন্ডের তিন বক্স এক্সট্যাসি (ড্রাগ/পার্টি ড্রাগ) ডাকাতি করে নৌপথে ব্রিটেন এ এসে পৌছায়। পুরো সিনেমা ভর্তি ডাবল-ক্রসিং এর গল্প! মুহুর্মুহু টুইষ্ট এই সিনেমা তে! অনবদ্য! সিনেমাটা শুরু করলে শেষ করার আগে আপনি উঠতে পারবেন না, এবং প্রতি মুহুর্তের এই চমক সিনেমার শেষ দৃশ্য পর্যন্ত চমতকার ভাবে টেনে নিয়ে গেছেন পরিচালক। দিস মুভি ক্রসড মাই মাইন্ড!

রেটিং: ১০/১০

তৃতীয় মুভিঃ
গোপন এক রাস্তা দিয়ে শহরে অনুপ্রবেশ করে আগন্তুক। শহরবাসী নিরুতসাহ দেয় তাকে থাকতে, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করে তার উপস্থিতি নিয়ে। আশ্রয় নেয় সে শহরের বাইরে পিতাহীন এক মেয়ে লুজি ও তার মায়ের কাছে, শহরবাসী কে নিজের পরিচয় দেয় নিতান্তই একজন ফটোগ্রাফার হিসেবে। এদিকে তার উপস্থিতিইর পর মারা যেতে থাকে শহরের সবচাইতে প্রতাপশালী ব্যক্তি ব্রেনারের সন্তানেরা! হিংস্র হয়ে ওঠে বেচে থাকা বাকি ভাইরা। খুজেঁ বের করতে হবে আগুন্তুক কে। এদিকে লুজি নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলছে ব্রেনারের এক সন্তান কে বিয়ে করতে, এদিকে তার ভালোবাসার মানুষ কাপুরুষ হয়ে গেছে পরিবারের বিরুদ্ধে!

মুভির নামঃ The Dark Valley ,(2014), Germany



চমৎকার এক জার্মান ওয়েস্টার্ণ এই মুভিটি। আমেরিকা আর মেক্সিকোর বাইরে নির্মিত ওয়েস্টার্ন মুভি গুলোর বেশ কিছু চমকপ্রদ মুভির এটি আরেকটি। এর আগে আরো একটা দেখেছিলাম, কানাডার নির্মিত, বেশ ভাল লেগেছিল।যদিও এই মুভিটি খানিকটা স্লো, বাট ওয়েস্টার্ণ মুভি গুলো হালকা স্লো ই হয়, সব মিলিয়ে উপভোগ্য!

রেটিং: ৭/১০

চতূর্থ মুভিঃ
এই মুভির গল্প আবর্তিত হয়েছে পেডোফাইল সমাজ নিয়ে। এধরোনের মুভি দেখতে আমার গা ঘিন ঘিন করে। মুভিতে দেখা যায় ইন্সপেক্টর নিক কেফমেয়ার অতীতের এক স্মৃতিতে আচ্ছন্ন! যে স্মৃতি ঘিরে রয়েছে তার হারিয়ে যাওয়া ছোট ভাই, যাকে সে কখনোই আর ফেরত পায়নি। এরি মাঝে তাদের শহরে হঠাত ই আবিষ্কার হয় এক নির্যাতিত বাবা-মা। কেউ একজন জোর করে তুলে নিয়ে গেছে তাদের সন্তান কে। পার্কের মাঝে গাছের উপরে আবিষ্কার হয় বাচ্চার লাশ, নির্যাতিত ও মৃত। ভাইয়ের স্মৃতি থেকে খুনী কে ধরতে উদ্বুদ্ধ হয় ইন্সপেক্টর নিক, হিংস্র হপ্যে ওঠে সে এবার!

মুভির নামঃ The Treatment (2014), Belgium


দারুণ উপভোগ্য এই মুভিটি! ডাক্তারদের জন্য স্পেশালি, এখানে প্রোল্যাকটিন নামক এক হরমোনের ব্যাপার স্যাপার আছে।

পঞ্চম মুভিঃ
ডেনমার্কের এক ছোট গ্যাংস্টার পরিবারের সদস্য চার বন্ধু, হঠাত ই পোল্টি দিয়ে বসে তাদের বস কে। ডাকাতি করে বস কে ৪০ লাখ ক্রোনার দেয়ার কথা হলেও গ্যাঙ্গস্টার জীবনে হতাশ চার বন্ধু হঠাত ই ডাকাতির টাকা নিয়ে যাত্রা শুরু করে বার্সেলোনার উদ্দেশ্যে। পথে আচমকা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় এক বনের মাঝে পুরনো পরিত্যাক্ত বাড়িতে আশ্রয় নেয় তারা! তিন বন্ধু সুস্থ থাকলেও একজন আচমকা গুলি খেয়েছিল ডাকাতির সময়ে, বাচাতে হবে তাকে, বাচাতে হবে নিজেদের কে বসের হাত থেকে!

মুভির নামঃ Flickering Lights ,(2000), Denmark


একশন, ক্রাইম, ড্রামা এবং হাস্যরসাত্নক এই মুভিটি বেশ চমৎকার। মুভিটি আরো ভাল লেগেছে কারণ নষ্ট হয়ে যাওয়া মানুষেরা হঠাত ই সুস্থ সুন্দর জীবনে ফেরত আসার গল্প এই মুভির।

রেটিং: ৮/১০

ষষ্ঠ মুভিঃ
লিলিয়া, এস্তোনিয়া কিংবা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের এক গরীব মায়ের সন্তান। মায়ের নতুন বয় ফ্রেন্ডের সাথে তারা আমেরিকা যাওয়ার স্বপ্ন দেখে। সবাইকে বলে বেড়ায় সে আমেরিকা চলে যাচ্ছে, তাদের দারিদ্র্যতার দিন শেষ। আচমকা জানতে পারে, তার মা তাকে ছাড়াই বয়ফ্রেন্ডের সাথে যাচ্ছে! কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে লিলিয়া! বাস্তবতাকে মেনে নেয়। এরিমাঝে প্রেম হয় আন্দ্রে নামে এক ছেলের সাথে। ষোল বছর বয়সী লিলিয়া কে সে প্রস্তাব দেয় তার সাথে সুইডেন চলে যেতে। এরি মাঝে আদালত থেকে সামন আসে, তার মা তাকে পরিত্যাক্ত করেছে, তার অবিভাবক বলে সে আর দায়ী নয়। ভাঙ্গা মনের লিলিয়া কে সহজেই আঠারো বছর বয়সীর পাস্পোর্ট বানিয়ে সুইডেন এর উদ্দেশ্য রওনা দেয় আন্দ্রে। পথি মাঝে দাদীকে শেষ দেখার কথা বলে নেমে যায় আন্দ্রে, বলে সে পরে আসবে।

মুভির নামঃ Lilya 4-Ever, (2002), Sweden


প্লেন থেকে নামতেই পাস্পোর্ট নিয়ে নেওয়া হয় লিলিয়ার, অন্ধকার জীবনে প্রবেশ করে সে। অত্যন্ত ইমোশনাল মুভি।

রেটিং: ৮/১০


সপ্তম মুভিঃ
এক উচ্চাকাঙ্খী টেনিস প্লেয়ার এবং কোচের জীবন পরিবর্তনের সূত্র ধরে আবর্তিত হয়েছে মুভির গল্প! নায়ক ক্রিস স্কটল্যান্ড থেকে লন্ডন আসে ভাগ্য পরিবর্তনে। একদিন হঠাত দেখা হয় টম নামে ধনী ব্যবসায়ী পুত্রের সাথে। বন্ধু হয়ে ওঠে তারা। ওপেরা মিউজিক ভালোবাসে বলে টমের আমন্ত্রণে তাদের বাড়িতে যায় সে। হঠাত ই আবিষ্কার করে টমের বোন ক্লোয়ে তার প্রতি অনুরক্ত! জীবনে ভাগ্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবে ক্লোয়ের বাবার সুপারিশে ভাল চাকুরী পায় সে। একদিন হঠাত ই টমের ফিয়াসে নোলা কে, যেকিনা একজন ব্যর্থ অভিনেত্রী, তাকে সে দেখে টমের বাড়িতে।প্রথম দর্শনেই সেক্সি নোলার প্রতি আকৃষ্ট হয়। এরিমাঝে একদিন ধনী বৃটিশ পরিবারের মায়ের সাথে কথা কাটাকাটি হয় আমেরিকান ব্যর্থ অভিনেত্রী নোলার, প্রচন্ড বৃষ্টিতে হঠাত ছুটে বের হয়ে যাওয়া নোলার পিছু নেয় ক্রিস, এরপর পাটক্ষেত! এর কিছুদিনের মাঝেই বিয়ে হয়ে যায় ক্রিস আর ক্লোয়ের। দিন দিন উচ্চতর পজিশনে যেতে থাকে ক্রিস, এর মাঝে আবার একদিন দেখা হয় নোলার সাথে, জানতে পারে ব্রেকাপ করেছে টম আর নোলা। বিয়ে করেছে টম মায়ের পছন্দের পাত্রীকে। উত্তাল পরকীয়া শুরু করে ক্রিস, নোলার সাথে।

মুভির নামঃ Match Point, (2005), UK


নিজের স্ত্রী ক্লোয়ে কে প্রেগন্যান্ট করতে না পারলেও, একদিন হঠাত নোলা ক্রিস কে জানায় সে প্রেগন্যান্ট! একদিকে ধনী শ্বশুর বাড়ি, উচ্চতর জীবন, আরেকদিকে পরকীয়া, এখন উপায়? অসাধারণ ড্রামা-রোমান্স-ক্রাইম জেনারের মুভি, স্কারলেট জোহানসন হল নোলা! ;)

রেটিং: ৯/১০

অষ্টম মুভিঃ
উপরের কয়েক মুভিতে দেখতে পারবেন মানুষের সেক্সুয়াল পার্ভার্শন কত নোঙ্গরা হয়, এবার তার কাউন্টার মুভি! তিন সপ্তাহ চ্যাট করার পর ৩২ বছর বয়সী জেফের সাথে হ্যাং আউট করতে বের হয় হেইলি নামের চৌদ্দ বছরের হেইলি! ফ্যাশন ফটোগ্রাফার জেফ এর সাথে রীতিমত ফ্লার্ট করতে থাকে হেইলি। মোহে আচ্ছন্ন হয়ে হেইলি কে বাড়িতে নিয়ে আসে জেফ, ড্রিঙ্ক করতে থাকে দুজনে, হেইলি তাকে বলে দেয়ালে ঝোলানো উদ্দাম ছবি গুলোর মত তার ছবি তুলে দিতে। ছবি তুলতে গিয়ে হঠাত জ্ঞান হারায় জেফ! সেন্স ফিরলে দেখতে পায় চার হাত পা বাধাঁ তার!

মুভির নামঃ Hard Candy, (2005), Spain


বাকি মুভির পার্ভার্শনে নিজেকে নোঙ্গরা মনে হলে সেগুলো কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে আপনাকে হেইলির অসাধারণ পার্ফর্মেন্স! এলেন পেজ নামক মেয়েটির অভিনয় এত সুন্দর, এত সুন্দর!

রেটিং: ৯/১০


কারু ডাউনলোড লিঙ্ক দরকার হলে ফেসবুকে আমাকে ইনবক্স করবেন, সব গুলো মুভি কিক এস টরেন্টে পাবেন। ধন্যবাদ!
১১টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×