somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আবারও আগোরায় ভেজাল পন্য ধরা পড়লো !!!

১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আবারও আগোরায় ভেজাল পন্য ধরা পড়লো। ইতিপূর্বে আগোরার মগবাজার শাখার আমার অভিজ্ঞতায় কথা লিখেছিলাম। কাল আবার প্রথমআলোতে পড়লাম। জানি না এরপরও আগোরার কর্তৃপক্ষ সাবধান হবেন কিনা। যদি পন্যের মান নিশ্চিত না করতে পারেন, তবে তা কেন বিক্রি করবেন?

সংবাদ :
বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য প্রায় সব ধরনের প্রসাধনসামগ্রী বাজারজাত করে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। সাবান, টুথপেস্ট, শ্যাম্পু, শিশুদের লোশন, লিপস্টিক, পাউডার—কী নেই! আবার এগুলোতে ইচ্ছেমতো উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ বসানো হয়েছে। সন্দেহজনক মানের পণ্যগুলো বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর অভিজাত বিপণিসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে।
জোন্স করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই অবৈধ কাজটি করছিল। ভ্রাম্যমাণ আদালত গতকাল সোমবার রাজধানীর কলাবাগানে অবস্থিত তাদের অফিসে অভিযান চালিয়ে প্রায় কোটি টাকার প্রসাধনী উদ্ধার করেন। দুটি বিশাল ঘরে ঠাসা ছিল এসব পণ্য। অবৈধভাবে বাজারজাত করা এবং পণ্যের গুণগত মান বজায় না রাখার অপরাধে আদালত প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন।
অভিযানে পন্ডস, ডাভ, জিলেট, লরিয়েল, জনসন ইত্যাদি বিখ্যাত ব্র্যান্ডের নানা পণ্য উদ্ধার হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইয়ের যৌথ এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেলিম হোসেন। তিনি জানান, জোন্স তিন বছর ধরে এসব পণ্য বাজারে বিক্রি করছে।
জোন্স বাংলাদেশে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) লোগো ব্যবহার করছিল অবৈধভাবে। এ ছাড়া নিজেরা ইচ্ছেমতো পণ্যের উৎপাদন এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ বসিয়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি এসব পণ্য রাজধানীর অভিজাত দোকান ছাড়াও চকবাজারের পাইকারি বাজারে সরবরাহ করেছে।
জোন্সের ব্যবস্থাপক মো. মোরশেদ ইকবাল অবৈধভাবে বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহারের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘সময়ের অভাবে’ বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিতে পারেননি।
অভিজাত বিপণিকেন্দ্রে জোন্সের পণ্য: অভিজাত দোকানগুলোতে পণ্য বিক্রির সময় জোন্সের পক্ষ থেকে বিএসটিআইয়ের ভুয়া অনুমোদন দেখানো হয়। গতকাল সোমবার অভিজাত ‘সুপারস্টোর’ আগোরার মগবাজার শাখায় বিএসটিআইয়ের ভুয়া লোগো লাগানো (জোন্সের সরবরাহ করা) ডাভ শ্যাম্পু ও লরিয়েল প্যারিস কোম্পানির চুল রং করার প্রসাধন পাওয়া যায়। শাখাটির সহকারী আউটলেট ইনচার্জ সঞ্চিতা বাউল জানান, জোন্স করপোরেশনের সরবরাহ করা শ্যাম্পু, সাবান ও ক্রিম আগোরায় বিক্রি হয়। বিপণন কর্মকর্তা আশরাফুল হাসান জানান, জোন্স এক বছর ধরে আগোরায় পণ্য সরবরাহ করছে। তিনি বলেন, ‘জোন্স তাদের পণ্য বিক্রি করার আগে বিএসটিআইয়ের অনুমোদনপত্র জমা দেয়। মনে হচ্ছে, তারা ভুয়া অনুমোদনপত্র দিয়েছে। আমরা খোঁজ নিয়ে আজ থেকেই ওই সব পণ্য তুলে নেব।’
ভেজালের এই দৌরাত্ম্যের মধ্যে বিএসটিআইয়ের কাছ থেকে সরবরাহকারীর ব্যাপারে খোঁজ না নিয়ে পণ্য বিক্রি করা কতটুকু সংগত—এই প্রশ্নের জবাবে হাসান বলেন, ‘সব সরবরাহকারীর খোঁজ নেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না।’ তিনি জানান, জোন্স পণ্য উৎপাদন এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ যেভাবে দেয়, সে অনুযায়ীই আগোরায় পণ্য বিক্রি হয়।
বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক (সত্যায়ন) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘জোন্স একটি পুরোপুরি প্রতারক প্রতিষ্ঠান।’
স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি: মেয়াদহীন পণ্য ব্যবহারের স্বাস্থ্যগত প্রভাব কী হতে পারে, জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক জাকারিয়া স্বপন বলেন, প্রাথমিকভাবে সংস্পর্শজনিত ত্বকের প্রদাহ এবং পরবর্তী সময়ে আরও জটিল রোগ হতে পারে। শিশুদের জন্য এসবের ব্যবহার ভয়াবহ হতে পারে। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে মানহীন ও ভেজাল প্রসাধন ব্যবহারে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ারও আশঙ্কা থাকে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি কাজী ফারুকের মতে, ভেজালের জন্য শুধু জরিমানা নয়, কারাদণ্ডেরও ব্যবস্থা করতে হবে।আবারও আগোরায় ভেজাল পন্য ধরা পড়লো। ইতিপূর্বে আগোরার মগবাজার শাখার আমার অভিজ্ঞতায় কথা লিখেছিলাম। কাল আবার প্রথমআলোতে পড়লাম। জানি না এরপরও আগোরার কর্তৃপক্ষ সাবধান হবেন কিনা। যদি পন্যের মান নিশ্চিত না করতে পারেন, তবে তা কেন বিক্রি করবেন?

সংবাদ :
বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য প্রায় সব ধরনের প্রসাধনসামগ্রী বাজারজাত করে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। সাবান, টুথপেস্ট, শ্যাম্পু, শিশুদের লোশন, লিপস্টিক, পাউডার—কী নেই! আবার এগুলোতে ইচ্ছেমতো উৎপাদন ও মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ বসানো হয়েছে। সন্দেহজনক মানের পণ্যগুলো বিক্রি হচ্ছে রাজধানীর অভিজাত বিপণিসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে।
জোন্স করপোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই অবৈধ কাজটি করছিল। ভ্রাম্যমাণ আদালত গতকাল সোমবার রাজধানীর কলাবাগানে অবস্থিত তাদের অফিসে অভিযান চালিয়ে প্রায় কোটি টাকার প্রসাধনী উদ্ধার করেন। দুটি বিশাল ঘরে ঠাসা ছিল এসব পণ্য। অবৈধভাবে বাজারজাত করা এবং পণ্যের গুণগত মান বজায় না রাখার অপরাধে আদালত প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা আদায় করেন।
অভিযানে পন্ডস, ডাভ, জিলেট, লরিয়েল, জনসন ইত্যাদি বিখ্যাত ব্র্যান্ডের নানা পণ্য উদ্ধার হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসন ও বিএসটিআইয়ের যৌথ এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেলিম হোসেন। তিনি জানান, জোন্স তিন বছর ধরে এসব পণ্য বাজারে বিক্রি করছে।
জোন্স বাংলাদেশে পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউটের (বিএসটিআই) লোগো ব্যবহার করছিল অবৈধভাবে। এ ছাড়া নিজেরা ইচ্ছেমতো পণ্যের উৎপাদন এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ বসিয়ে দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি এসব পণ্য রাজধানীর অভিজাত দোকান ছাড়াও চকবাজারের পাইকারি বাজারে সরবরাহ করেছে।
জোন্সের ব্যবস্থাপক মো. মোরশেদ ইকবাল অবৈধভাবে বিএসটিআইয়ের লোগো ব্যবহারের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘সময়ের অভাবে’ বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নিতে পারেননি।
অভিজাত বিপণিকেন্দ্রে জোন্সের পণ্য: অভিজাত দোকানগুলোতে পণ্য বিক্রির সময় জোন্সের পক্ষ থেকে বিএসটিআইয়ের ভুয়া অনুমোদন দেখানো হয়। গতকাল সোমবার অভিজাত ‘সুপারস্টোর’ আগোরার মগবাজার শাখায় বিএসটিআইয়ের ভুয়া লোগো লাগানো (জোন্সের সরবরাহ করা) ডাভ শ্যাম্পু ও লরিয়েল প্যারিস কোম্পানির চুল রং করার প্রসাধন পাওয়া যায়। শাখাটির সহকারী আউটলেট ইনচার্জ সঞ্চিতা বাউল জানান, জোন্স করপোরেশনের সরবরাহ করা শ্যাম্পু, সাবান ও ক্রিম আগোরায় বিক্রি হয়। বিপণন কর্মকর্তা আশরাফুল হাসান জানান, জোন্স এক বছর ধরে আগোরায় পণ্য সরবরাহ করছে। তিনি বলেন, ‘জোন্স তাদের পণ্য বিক্রি করার আগে বিএসটিআইয়ের অনুমোদনপত্র জমা দেয়। মনে হচ্ছে, তারা ভুয়া অনুমোদনপত্র দিয়েছে। আমরা খোঁজ নিয়ে আজ থেকেই ওই সব পণ্য তুলে নেব।’
ভেজালের এই দৌরাত্ম্যের মধ্যে বিএসটিআইয়ের কাছ থেকে সরবরাহকারীর ব্যাপারে খোঁজ না নিয়ে পণ্য বিক্রি করা কতটুকু সংগত—এই প্রশ্নের জবাবে হাসান বলেন, ‘সব সরবরাহকারীর খোঁজ নেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব হয় না।’ তিনি জানান, জোন্স পণ্য উৎপাদন এবং মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ যেভাবে দেয়, সে অনুযায়ীই আগোরায় পণ্য বিক্রি হয়।
বিএসটিআইয়ের উপপরিচালক (সত্যায়ন) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘জোন্স একটি পুরোপুরি প্রতারক প্রতিষ্ঠান।’
স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি: মেয়াদহীন পণ্য ব্যবহারের স্বাস্থ্যগত প্রভাব কী হতে পারে, জানতে চাইলে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক জাকারিয়া স্বপন বলেন, প্রাথমিকভাবে সংস্পর্শজনিত ত্বকের প্রদাহ এবং পরবর্তী সময়ে আরও জটিল রোগ হতে পারে। শিশুদের জন্য এসবের ব্যবহার ভয়াবহ হতে পারে। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে মানহীন ও ভেজাল প্রসাধন ব্যবহারে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ারও আশঙ্কা থাকে।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ প্রতিষ্ঠান কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি কাজী ফারুকের মতে, ভেজালের জন্য শুধু জরিমানা নয়, কারাদণ্ডেরও ব্যবস্থা করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কথা: দাদার কাছে—একজন বাবার কিছু প্রশ্ন

লিখেছেন সুম১৪৩২, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৫



দাদা,
কেমন আছেন? আশা করি খুবই ভালো আছেন। দিন দিন আপনার ভাই–ব্রাদারের সংখ্যা বাড়ছে—ভালো তো থাকারই কথা।
আমি একজন খুবই সাধারণ নাগরিক। ছোটখাটো একটা চাকরি করি, আর নিজের ছেলে–মেয়ে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্টেরিম সরকারের শেষদিন : গঠিত হতে যাচ্ছে বিপ্লবী সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২২


ইরাক, লিবিয়া ও সিরিয়াকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার আন্তঃদেশীয় প্রকল্পটা সফল হতে অনেক দিন লেগে গিয়েছিল। বাংলাদেশে সে তুলনায় সংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহের সফলতা স্বল্প সময়ে অনেক ভালো। এটা বিস্ময়কর ব্যাপার, ‘রাষ্ট্র’... ...বাকিটুকু পড়ুন

মব সন্ত্রাস, আগুন ও ব্লাসফেমি: হেরে যাচ্ছে বাংলাদেশ?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:৫২


ময়মনসিংহে হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন মানুষকে ধর্মীয় কটূক্তির অভিযোগে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। মধ্যযুগীয় এই ঘটনা এই বার্তা দেয় যে, জঙ্গিরা মবতন্ত্রের মাধ্যমে ব্লাসফেমি ও শরিয়া কার্যকর করে ফেলেছে। এখন তারই... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×