পংগুহাসপাতালের পাশে শিশুমেলা সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড় ও মোহাম্মদপুর রিংরোডের সংযোগস্থলের তিনরাস্তার মোড়ের অসহনীয় যানজট একটি নিত্তনৈমিত্তিক ব্যাপার । অথচ খুব সহজেই অত্র এলাকার যানজট নিরসন করা সম্ভব । উপরোল্লিখিত মোড় দুইটির প্রধান সড়কের উপর থাকা ক্রসিংপয়েন্ট গুলি ডিভাইডার দিয়ে বন্ধ করে প্রধান সড়ক দিয়ে গাড়ির বাধাহীন চলাচল নিশ্চিত করে অত্র এলাকার যানজট নিরসন সম্ভব । এইজন্য আমাদেরকে প্রধান সড়কের উপর ইংরেজী বড় হাতের 'ইউ'আকৃতির দুইটি ওভারপাস নির্মান করতে হবে । একটি ওভার পাস নির্মান করতে হবে মোহাম্মদপুর-রিংরোড তিনরাস্তার মোড় থেকে ২০০গজ পশ্চিমে শ্যামলী সিনেমা হল সংলগ্ন স্থানে এবং আরেকটি ওভারপাস নির্মান করতে হবে শিশুমেলা সংলগ্ন তিনরাস্তার মোড় থেকে ২০০গজ দক্ষিনে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল সংলগ্ন রাস্তায় । এই দুইটি ওভারপাসেরই দৈর্ঘ্য হবে আনুমানিক ৩৫০ মিটার করে এবং দুইলেইন বিশিষ্ট । দুইটি ওভারপাসেরই গড়নির্মান ব্যয় আনুমানিক ২৫কোটি টাকা করে । এই ওভারপাস দুইটির মাঝখানের প্রধান সড়কটির সবটুকু অংশই ডিভাইডার দিয়ে ক্রসিংপয়েন্ট গুলি বন্ধ করে দিতে হবে । এতোদিন মোহাম্মদপুরের দিক থেকে আসা যে গাড়িগুলি প্রধান সড়কের উপর দিয়ে আড়াআড়িভাবে রাস্তা ক্রস করে আগারগাঁও ও আসাদ গেইটের দিকে যেত, এখন সেই গাড়িগুলি শ্যামলী সিনেমাহল সংলগ্ন রাস্তায় নির্মিত ওভারপাসের উপর দিয়ে রাস্তা ক্রস করে গাবতলীর দিক থেকে আসা গাড়ির সাথে মিশে আগারগাঁও রোডের দিকে ও আসাদ গেইটের দিকে যাবে । আবার গাবতলির দিক থেকে আসা ও আগারগাঁও রোড থেকে আসা যে সকল গাড়িগুলি মোহাম্মদপুর রিংরোড দিয়ে অথবা গাবতলি-মিরপুরের দিকে যাবে, সেই গাড়িগুলি সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল সংলগ্ন রাস্তায় নির্মিত ওভারপাসের উপরদিয়ে রাস্তা ক্রস করে আসাদ গেইটের দিক থেকে আসা গাড়ির সাথে মিশে কিছুদূর অগ্রসর হয়ে কিছুগাড়ি রিংরোড দিয়ে মোহাম্মদপুরের দিকে চলে যাবে, আর প্রধান সড়কের উপর চলাচলকারী সকল গাড়ি সিনেমাহল সংলগ্ন ওভারপাসের নীচ দিয়ে সোজা ট্যাকনিক্যাল মোড়ের দিকে চলে যাবে । ফলে অত্র এলাকার প্রধান সড়কের উপর ট্রাফিক সিগনালের কারনে আর কোন গাড়ি জমে যানজট সৃষ্টি করতে পারবে না । উপরোক্ত ধরনের ওভারপাস গুলি অনধিক ৬মাসের মধ্যেই নির্মান করা সম্ভব ।
শ্যামলী-রিংরোড-পংগুহাসপাতাল সংলগ্ন রাস্তার যানজট নিরসন হবে যেভাবে----
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
কম্বলটা যেনো উষ্ণ হায়

এখন কবিতার সময় কঠিন মুহূর্ত-
এতো কবিতা এসে ছুঁয়ে যায় যায় ভাব
তবু কবির অনুরাগ বড়- কঠিন চোখ;
কলম খাতাতে আলিঙ্গন শোকাহত-
জল শূন্য উঠন বরাবর স্মৃতির রাস্তায়
বাঁধ ভেঙ্গে হেসে ওঠে, আলোকিত সূর্য;
অথচ শীতের... ...বাকিটুকু পড়ুন
ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...
হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন
'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?
হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?
হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।