উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলো হল-
একটি কাটা রাইফেল
নয়টি রকেট লঞ্চার
একটি বন্দুক
১১ রাউন্ড গুলি
একটি গুলির ব্যবহূত খোসা
একটি চাপাতি
দুটি কিরিচ
জাহাজে ব্যবহৃত নয়টি সঙ্কেত বাতি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পালিয়ে যাওয়া লোকজন সাংসদের অনুগত বলে জানতে পেরেছি।
অস্ত্র উদ্ধারের আগে শুক্রবার মধ্যরাতে সংসদ সদস্যের দুই ভাতিজাসহ তিন ছাত্রদলকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওসি জানান।
তারা হলেন, কামাল পাশার ভাতিজা মো. আকিজ (৩০) ও নোমান (২২) এবং পৌরসভা এলাকার মৃত হাজী আব্দুল হাকিমের পুত্র রেদোয়ান (৩০)।
ছাত্রলীগের তিন নেতাকর্মীকে মারধরের অভিযোগে রাত ১২টার দিকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে ওসি জানান।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (উত্তর) মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন জানান, অভিযান চালানোর সময় এসব অস্ত্র রেখে ৮-১০ জন কাচারিঘর থেকে পালিয়ে যায়।
সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেফায়েত উল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘পুলিশকে দেখে অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে আসামিরা পালিয়ে যায়। যারা পালিয়েছে, তাদের চিনতে পেরেছি। তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।’
এ ঘটনায় সন্দ্বীপ থানায় নয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৩৫