সব মাছ .. খায় দোষ পরে ঘাউরা মাছের। না ভাই আমি তানভিরের সাফাই গাইছি না। ঐবেটাও পাঁজী বাকিরাও পাঁজী। সব পাঁজীগুলোর সাজা হওয়া দরকার।
দুর্নীতির বরপুত্র তারেকের রহমানের ব্যাংক কেলেঙ্কারির কোনো অভিযোগ থাকবে না তা, কি করে হয়?
অবশেষে থলের বেড়াল বেরুল। বেড়াল সাদা না কাল, আপনারা ভাল বলতে পারবেন।
লেটেস্ট খবর হলো; তারেক-কোকোর বিরুদ্ধে অর্থ কেলেঙ্কারির ঘটনায় মামলা কররেছে সোনালী ব্যাংক।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ঋণ খেলাপির অভিযোগে মামলা করেছে সোনালী ব্যাংক।
মঙ্গলবার সন্ধায় ঢাকার ১ নম্বর অর্থঋণ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন সোনালী ব্যাংকের মতিঝিল শাখার নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম।
অর্থঋণ আদালতের বিচারক রবিউল ইসলাম মামলাটি গ্রহণ করেন। কিন্তু সোনালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষ মামলা করতে নির্ধারিত কোর্ট ফি দাখিল না করায় তা দাখিলের জন্য আগামী ২২ অক্টোবর দিন ধার্য করেন।
আদালতের পেসকার মজিবর রহমান জানান, ৪৫ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ফেরত চেয়ে ড্যান্ডি ডাইংয়ের চেয়ারম্যান ও খালেদা জিয়ার
বিবাদিরা সবাই ডান্ডি ডাইংয়ের পরিচালক।
নিয়ম ভেঙ্গে বিপুল পরিমাণ অর্থ ঋণ দেওয়া নিয়ে সম্প্রতি সমালোচনার মুখে রয়েছে সোনালী ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক নিরীক্ষায় সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা থেকে প্রায় চার হাজার কোটি টাকা সরিয়ে ফেলার ঘটনা ধরা পড়ে। এর মধ্যে হলমার্ক গ্রুপই তুলে নেয় আড়াই হাজার কোটি টাকা।
মজিবর রহমান জানান, ২০০১ সালের ১৬ অক্টোবর বিবাদিরা সোনালী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা থেকে ১২ কোটি টাকা ঋণ নেয়। কিন্তু ঋণ পরিশোধের সময় পার হয়ে গেলেও তারা ঋণ পরিশোধ করেনি। তাই এই মামলা করা হয়েছে।
২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার।
অর্থ আদায়ের মোকদ্দমা দায়ের করার আগে ফরিয়াদীকে অ্যাডভোলেরাম কোর্ট ফি দাখিল করতে হয়। তবে অর্থঋণ আইনে দায়েরকৃত এ মামলা দায়েরের ৩০ দিনের মধ্যে এই কোর্ট ফি দাখিল করা যায়
Click This Link
Click This Link
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




