কিছু জামাতি ভন্ড মনে করে ব্লগে কোরান/হাদিস পোস্ট করে ইসলামকে প্রতিষ্ঠা করে ফেলেছে । দেখুন কোরান কি বলে এদের সম্পর্কে ।
পূর্বে প্রকাশিত Click This Link
অযথা যত্রতত্র উপদেশ দিলেই তা কাজে লাগে না। এই সাইটে যে গালাগালি হয় তার সাথে কোরান যুক্ত না করাই শ্রেয় । কোরান নিয়ে খেলা না করাই কি ভাল না? এটা করতে তো কোরানেই মানা করা আছে তাইনা? অনুগ্রহপূর্বক এই আয়াত গুলো দেখুন :
004.14: Already has He sent you Word in the Book, that when ye hear the signs of Allah held in defiance and ridicule, ye are not to sit with them unless they turn to a different theme: if ye did, ye would be like them. For Allah will collect the hypocrites and those who defy faith - all in Hell.
006.066: But thy people reject this, though it is the truth. Say: "Not mine is the responsibility for arranging your affairs;
006.067: For every message is a limit of time, and soon shall ye know it."
006.068: When thou seest men engaged in vain discourse about Our signs, turn away from them unless they turn to a different theme. If Satan ever makes thee forget, then after recollection, sit not thou in the company of those who do wrong.
003.199: And there are, certainly, among the People of the Book, those who believe in Allah, in the revelation to you, and in the revelation to them, bowing in humility to Allah: They will not sell the Signs of Allah for a miserable gain! For them is a reward with their Lord, and Allah is swift in account.
যারা কোরান মেনে চলতে চায় তাদের জন্য কোরানের কপি/লিংক সংগ্রহ করে পড়ে নেয়া কোনো কঠিন কাজ না । কিন্তু যারা কোরান /হাদিসের বিপক্ষে বলতে চায় তারাই এই পোস্ট গুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার করে । আর তাদেরকে কোরান/হাদিসের বিরোধিতা করার সুযোগ করে দিয়ে আমাদের স্বল্পশিক্ষিত ধার্মিকরা ধর্মের অবমাননা তে লিপ্ত রয়েছেন।
যখন এই সাইটে কোরানের আয়াতের পাশাপাশি বলিউডি ছবি আর তদ্রুপ পোস্ট আসে তখন কি আপনাদের ধারণা মানুষ পরিশুদ্ধ চিত্তে কোরান পাঠ করে দ্বীনি অশেষ এলেম হাসিল করবে?
অনুগ্রহপূর্বক সুরা ওয়াক্বিয়া এর নিম্নোক্ত আয়াত দুটির মর্জাদা বজায় রাখুন এবং কোরানের আলোচনায় কোরানের নির্দেশিত পথ অবলম্বন করুন
056.078: In Book well-guarded,
056.079: Which none shall touch but those who are clean:
যারা এসব আয়াতের ব্যাখ্যা দাবি করবেন এবং চুলচেরা বিশ্লেষণ করে বলবেন এতে আমরা মতভেদ পেয়েছি তাদের উদ্দেশ্যে বলব, কোন অনুমতি ফেকাহ শাস্ত্রে থাকলেই তা সবসময় ব্যবহারয নয় । যেমন তায়াম্মুম এর অনুমতি আছে বিধায় আপনি সবসময় তায়াম্মুম করে চালিয়ে দিতে পারেন না । কোরান অযু ছাড়া পড়ার অনুমতি থাকলেও এটা সর্বজন স্বীকৃত যে বিনা অযুতে না পড়াই শ্রেয় । তদুপরি কোরান পড়ার পূর্বেই আউজুবিল্লাহ... পড়ে নেয়ার জন্য আদেশ করা হয়েছে স্বয়ং কোরানেই । অতএব আপনারা ইসলাম প্রচার করতে দয়া করে কোরানের বর্ণিত নীতিমালা থেকে বিচ্যুত হবেন না এটাই আশা করব ।
অনুগ্রহ পূর্বক কোরান /হাদিস নিয়ে ছেলেখেলা বন্ধ করুন । অন্যথায় আপনাদেরই অন্যদের কৃত দুষকর্মের গোনাহ বহন করতে হবে ।
বিঃদ্রঃ আমি এখানে কোরান থেকে উদ্ধৃতি করতাম না, কিন্তু যারা কোরান নিয়ে পোস্ট করেন তারা নিজেদেরকে পন্ডিত মনে করেই করেন । তাই তাদের জন্য এই আয়াত গুলোর উদ্ধৃতি দেয়া হল । অন্যথায়যারা জানে তাদের জন্য ইঙ্গিত ই যথেষ্ঠ ।
মন্তব্যসমূহ
পেঁচালি বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত।
কিন্তু ওরা মানবে বলে আমার মনে হয় না,কারণ তারা নিজেদেরকে খুব বড় পন্ডিত মনে করেন।
সুন্দর একটা পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৮
লেখক বলেছেন: জ্বি আপনি ঠিকই ধরেছেন । যে ঘুমিয়ে আছে তাকে জাগানো যায়, যে জেগেই ঘুমায় তাকে কিভাবে জাগাবেন । তাদের সিফাত হচ্ছে ইহূদিদের সিফাত । তারা সূক্ষাতিসূক্ষ বিদ্যার বড়াই করে কিন্তু মুল প্রসঙ্গ আসলে এড়িয়ে চলে ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৫
comment by: আওরঙ্গজেব বলেছেন: আপনার ও সেক্যুলারদের মনের অবস্হা বুঝতে অনেকের কষ্ট হবার কথা নয়। আপনাদের উদ্দেশ্য, কোরআনকে জুলদানে ভরে তাকে তুলে রাখুন! অতি সন্মানিত জিনিস, কিন্তু রাষ্ট্র পরিচালনায় এর দরকার নাই! শিক্ষা ব্যবস্হা থেকে কোরআন বাদ রাখুন, এতে কোমলমতি ছেলেরা মৌলবাদী হয়ে যাবে! ব্লগে কোরআনের আলোচনা না করাই ভাল, কেননা এতে কোরআনের অবমাননা হয়!
দুনিয়ার সব জায়গা শয়তানী কার্যকলাপে ভরে যাক, আপনাদের মাথা ব্যথা নাই। আর কোরআনের আলোচনা শুনলেই চুলকানি শুরু হয়! রাষ্ট্র, সমাজ, মানবাধিকার, ব্লগ কোরআন বিরোধী নিয়মনীতিতে চলুক, তাতে কোন সমস্যা নাই। আমাদের যুবসমাজ ইয়াবা-ফেনসিডিল সেবন করে ধ্বংস হয়ে যাক সমস্যা নেই। দেশের সব মানুষ নৈতিকতা হারিয়ে দূর্নীতিবাজে পরিণত হউক সমস্যা নাই। সমস্যা, কোরআন আলোচণা করলে!
মোহাম্মাদ সা: এর জীবন জানুন ও পড়ুন। কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য তাঁর সা: ও সাহাবীদের রা: দের জীবনী পড়ুন। মোহাম্মদ সা: ওকাজ সহ বিভিন্ন আরবীয় মেলায় যেখানে মদ-জুয়া ও নগ্ন-অর্ধনগ্ন নারীদের নাচ-গান চলতো সেখানে কোরআনের দাওয়াত দিতেন। রাষ্ট্র পরিচালনায় কোরআন ব্যবহার করেছেন। শিক্ষা ব্যবস্হায় কোরআন ব্যাবহার করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি কি কোরআনের অবমাননা করেছেন? নাকি, আমরা তাঁর চেয়েও বেশী পরহেজগার হয়ে গিয়েছি যে, রাষ্ট্র, সমাজ, শিক্ষা, ব্লগে কোরআন আলোচনা করার প্রয়োজন নেই?
ভাল ভাবে খেয়াল করুন, এই দুনিয়া ভাল লোকদের চেয়ে খারাপ লোকদের সংখ্যায় বেশি। আরবে যখন মোহাম্মদ সা: কোরআন নোয়ে প্রথম এসেছিলেন, তখনও। আর দুনিয়াতে কোরআন অবমাননার সম্ভাবনা, যাকে আপনারা ক্ষতিকর বলছেন, সেরকম হলে আল্লাহই কোরআন অবতীর্ণ করতেন না (আল্লাহই ভাল জানেন, আমি আমার যুক্তি তুলে ধরছি মাত্র)। যারা কোরআনের বিরোধীতা করেন তারা জেনে শুনেই করেন। যেমন করেছিল আবু জেহেল। এতে মোহাম্মদ সা: বা কোরআন প্রচারকারীর দায়দায়িত্ব নেই। পরিস্কার ভাবে আল্লাহর বাণী পৌঁছে দেয়ায় কোরআনের দায়ীদের কাজ।
আর আপনারা যদি এতই পরহেজগারী হয়ে থাকেন, ব্লগে খারাপ কাজ গুলোর বিরোধীতা করুন। সিনেমা, অশ্লীলতা পূর্ণ পোস্ট আসলে, পোস্ট দিয়ে বলুন "এরকম পোস্ট না দেয়ায় ভাল, কারণ এতে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট হয়!" না, তা আপনারা করবেন না। কারণ, কোরআনকে তাকে তুলে রেখে সারা দুনিয়াটা আপনারা অশ্লীলতায় ভরে দিতে চান।
ধন্যবাদ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৩
লেখক বলেছেন: জনাব আওরঙ্গ আপনি তো জানেন রাসুলল্লাহ (সঃ) এর সময় ব্লগ ছিল না । লিখিত প্রথা থাকলেও রাসুল (সঃ) সরাসরি দাওয়াত কেই বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন । আপনি তো অষ্ট্রেলিয়াতে থাকেন । তাহলে রাসুলের সুন্নাহ মোতাবেক আমার মনে হয় আপনার ঘরে বসে ইন্টারনেট এ ইসলাম প্রচার না করে, নাইট ক্লাবে চলে যান এবং ইসলামের সুললিত বানী নাসারাদের কানে বর্ষণ করতে থাকুন। বিনীত অনুরোধ যেটা আপনি সুন্নাহ বলে জানেন তা আগে নিজে পালন করুন । পরে অপরকে নসীহত করুন । আর নিজে না পারলে সেটা নিয়ে কথা বলা পরিহার করুন । আপনি নিশ্চয় জানেন এটাই রাসুল(সঃ) এর সুন্নাহ ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৪৯
লেখক বলেছেন: এই সাইট এর ব্যানার খেয়াল করুন । যারা এখানে কোরান পড়বেন তারা কি চিত্তে কোরান পড়ছেন অনুধাবন করুন । আপনারা তো গলা ফাটিয়ে ইসলাম প্রচার করতে চান। তাহলে দেখুন আল্লাহ কি বলেছেন
031.019 "And be moderate in thy pace, and lower thy voice; for the harshest of sounds without doubt is the braying of the ass."
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:১৭
comment by: আওরঙ্গজেব বলেছেন: ইরাকে মার্কিন সৈন্যরা কোরআনকে লক্ষ্য বস্তু বানিয়ে বন্দুকের প্রাক্টিস করছে। ইরাক কোরআনের জন্য জাহান্নাম! এজন্য ইরাক থেকে সব কোরআন সরিয়ে ফেলুন!
হযরত জাফর বিন আবুতালেব রা: আবিসিনিয়ার খ্রিস্টান রাজা নাজ্জাশীর রাজদরবারে কাছে কোরআনের সুরা তাহা পড়ে শুনিয়েছিলেন। নাজ্জাশী মুসলমান ছিলেন না। তাঁড় সভাসদদের অনেকেই বিরোধীতা করেছিল। এতে কোরআনের বড়ই অবমাননা হয়ে গেল! (আর রাসুল (সা
আবার বলছি, যারা কোরআনের অবমাননা করেন, তারা জেনেশুনেই করেন। আল্লাহ সবার মনের অবস্হা জানেন। Let Him judge.
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:২৫
লেখক বলেছেন: যা আমি বলিনি বানিয়ে তা বলছেন কেন? আপনি কি লক্ষ্য করেছেন ইহুদিরা মুসা (আঃ) এর সাথে যে ব্যবহার করত আপনারাও তেমন ই করছেন । সরাসরি কোরানের আয়াত দেখিয়ে দেবার পর এখন বিবিধ ভাবে তার মর্মার্থ বিকৃত করার চেষ্টা করছেন ? আল্লাহ আপনাকে সত্য বোঝবার এবং পালন করবার তৌফিক দিন । যদি আপনারা এভাবেই ইসলামের উপকারে ব্রতী থাকেন তবে ইসলাম কখনৈ পাবেন না । ইংরেজীতে একটা প্রবাদ আছে - close to church, far from god. আপনাদের মত লোকরা এর যথার্থ উদাহরন ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৭
comment by: র্যাভেন বলেছেন:
একমত,
কিছু জামাতি শুওরের বাচ্চা কোরআনের মত পবিত্র একটা জিনিস নিজের স্বার্থের জন্য টয়লেট পেপারের মত ইউজ কর্তে পিছপা হয়না
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৪৮
comment by: র্যাভেন বলেছেন:
+
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:১০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৩০ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৪৭
comment by: বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: অসাধারন লিখার জন্য আওরঙ্গজেব কে প্লাস
৩০ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৫:২৫
comment by: শান্তির দেবদূত বলেছেন: দেখুন সরাসরি শুধু হাদিস, কোরআন পোস্ট দেওয়া আমি নিজেও পছন্দ করিনা। কারন আমার মনে হয় এতে কোন লাভ নেই, ক্ষতি ছাড়া। তবে হাদিস কোরআন নি গবেষনা মূলক আলোচনা, ব্যাখ্যা, তুলনামূলক ধর্ম আলোচনা ইত্যাদি চলতে পারে। [sb/] যার ভালো লাগে সে পড়বে, আর যার ভালো লাগে না সে পড়বে না।
আর আপনি যে সূরা আল-আন'আম এর ৬৮ নং আয়াতে উদৃতি দিলেন। আমি এর কিছু তাফসির তুলে ধরছি (তাফসিরটি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বহুল পঠিত এবং সবচেয়ে নির্ভুল মনে করা হয়। "মারেফুল কোরআন" ৩য় খন্ড পৃঃ ৩৪৩)
এবং (যদি এরুপ মজলিসে যাওয়ার কোন জাগতিক কিংবা ধর্মীয় প্রয়োজন থাকে, তবে এ সম্পর্কে নির্দেশ এই যে,) যারা (বিনা প্রয়োজনে এরুপ মজলিসে যাওয়াসহ অন্যান্য শরীয়ত নিষিদ্ধ কার্যাবলী থেকে) সংযম অবলম্বন করে, তাদের উপর এদের (অর্থাৎ ভৎসনাকারী, মিথ্যারোপকারীদের) বিচারের (এবং ভৎসনার গোনাহের) কোন প্রভাব পড়বে না (অর্থাৎ প্রয়োজন বশত এসব মজলিসে গমনকারীরা গোনাহগার হবে না)। কিন্তু তাদের দায়িত্ব (সামর্থ্য থাকলে) উপদেশ দান করা --- সম্ভবত তারাও (অর্থাৎ ভৎসনাকারীরাও এসব গর্হিত বিষর থেকে) সংযম অবলম্বন করবে ----------- ভাই আশা করি বুঝতে পেরেছেন। আর আমি মনে করেছিলাম , আপনি যেভাবে কোর'আনের রেফারেন্স দিচ্ছেন , নিশ্চই আপনি অনেক জানেন
056.079: Which none shall touch but those who are clean: ----------- ভাই দয়াকরে যে কোন একটা কোরআনের তফসির খুলে দেখুন, এই খানে clean/pure বলতে ফেরেস্তাদের বুঝানো হয়েছে। কোন তাফসিরবিদ ই (ইবনে কাসির সহ) এই আয়াত দ্বারা বিনা অজুতে কোরআন ধরা নিষেধ তা বলেলনি। বরং হুজুর সাঃ লিখিত একটা চিঠিতে উল্যেখ ছিলো যাতে বিনা অজুতে কোরআন না ধরে, অবশ্য ফিকাহতে অনেক ব্যাখ্যাই আছে।
৩১ শে মে, ২০০৮ দুপুর ২:৪৬
লেখক বলেছেন: দেখুন স্ববিরোধিতায় ভরপুর আপনার মন্তব্য ।
"বরং হুজুর সাঃ লিখিত একটা চিঠিতে উল্যেখ ছিলো যাতে বিনা অজুতে কোরআন না ধরে, অবশ্য ফিকাহতে অনেক ব্যাখ্যাই আছে।"
ফিকাহতে যে অনুমতি দেয়া হয়েছে তা শুধুমাত্র বিশেষ ক্ষেত্রের জন্য আর আপনারা এটাকে সবসময় কাজে লাগাতে চান ? অন্যথায় কোরানের এই আয়াতটি মানুষের জন্যই নাজিল হয়েছে , ফেরেশতার জন্য নয় । আল্লাহ মানুষকে, বিশেষতঃ রাসূল (সঃ) কে ফেরেশতা দ্বারা এবাদতের নিয়ম এবং আচার শিক্ষা দিয়েছেন । আপনাদের মত ইহূদি এবং পূর্ববর্তিদের জন্যই কোরানে বলা হয়েছে যে তাদের কাছে ফেরেশতা অবতীর্ণ হলেও তারা বিতন্ডা করত যে কেন আমাদের জন্য কোন মানুষকে উদাহরণ করা হল না।
আপনারা যে নিজেদের কাধে ইসলাম প্রচারের গুরুদায়িত্ব নিয়ে নেন এর আগে একটু পড়াশোনা করে নিন ভালো করে । অন্যথায় কোরান আপনাদের কে কেবল বিভ্রান্তই করবে যেমন আল্লাহ বলেছেন । যাদের অন্তর আল্লাহ মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন , তারা প্রশ্ন করে এর দ্বারা আল্লাহ কি বোঝাতে চান। আর যারা বিশ্বাসী তারা কোনো অযথা প্রশ্ন না করে যা আদিষ্ট হয়েছে তা পালন করে । সূরা আনআমের ব্যাখ্যায় তো পরিষ্কার বলা হয়েছে এধরণের মজলিশ সাধারণ ভাবেই পরিত্যাজ্য । দু্র্ভাগ্যবশতঃ আপনারা জামাতিরা যে সবাই অসাধারণ ধার্মিক, তা সবাই মনে করে না ।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




