somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক্যামেরায় ধরা পরা ভৌতিক ছবি

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মৃত্যুর পরে আমাদের আত্মার কি হয়? এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই বলবে তা চিরতে চলে যায় এই পৃথিবী ছেড়ে আবার অনেকেই বলবে এমন কিছু আত্মা আছে যারা এই পৃথিবী ছেড়ে যেতে পারে না বা যেতে চায় না। ক্যামেরা আবিস্কারের পর থেকেই তাতে ধারন করা এমন অনেক ছবি আছে যা আমাদের বিশ্বাস করতে বাধ্য করবে যে আসলে আত্মারা পৃথিবী ছেড়ে চলে যায় না বরং আমাদের মাঝেই থেকে যায়। তবে এটা বিশ্বাস আর অবিশ্বাস করা সম্পূর্নটাই আপনার নিজের লালিত বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে। বিশ্বাস অবিশ্বাসের তর্কে না যেয়ে চলুন দেখে নেই এমন ১০টি ধারন কৃত ভৌতিক ছবি যা আপনাকে অবাক করতে বিন্দু মাত্র কার্পন্ন করবে না।



০১) টিউলিপ সিঁড়ির ভূতঃ
১৯৬৬ সাল, পাদ্রী Rev. Ralph Hardy ছবি তুলছিলেন "টিউলিপ সিঁড়ি" নামে খ্যাত এক প্যাচানো সিঁড়ির। এই টিউলিপ সিঁড়ি ইংল্যান্ডের Greenwich অঞ্চলের Queen's House এ প্রতিষ্ঠিত National Maritime Museum এর অংশে অবস্থিত। তখন তিনি উপরের এই ছবিটি তোলেন। ছবিটির নেগেটিভ পরবর্তিতে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে নানা ভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে এটা বের করার জন্য যে, এই নেগেটিভ গুলিতে কোন অসাধু উপায়ে এই ছবিটি বানানো হয়েছে কিনা? কিন্তু সকলেই একই মতামত দিয়েছেন যে, নেগেটিভটি ১০০% ঠিক আছে।

Queen's House মূলত ভৌতিক বাড়ি হিসেবে বেশ জনপ্রিয়। মনে করা হয়ে এই ছবিটি তারই একটি প্রমান, যা প্রমান করে যে এই বাড়িতে আসলেই ভূত আছে। শুধু যে ছবি তাই না। এই বাড়িতে আসা অনেকেই বলেছেন যে, মাঝে মাঝে অদৃশ্য ব্যাক্তির হাটার শব্দ, জোড়ে দরজা আটকাবার শব্দ, অনেক লোক এক সাথে গল্প করার শব্দ আর সিঁড়ির কাছে বাচ্চাদের দৌড়ানোর শব্দ পর্যন্ত শোনা যায়। এছাড়াও এই জাদুঘরে বেড়াতে আসা অনেকেই বলেছেন যে, অদৃশ্য কেউ তাদের চিমটি পর্যন্ত কেটেছে।

শব্দ বাদেও অনেক সময় সম্পুর্ন ভৌতিক দেহ পর্যন্ত দেখতে পেয়েছেন অনেকেই। মানব আকৃতিত ভৌতিক অবয় সিঁড়ির গোড়ার দিকে রক্ত মুছারত অবস্থায় দেখা গেছে। অনেকে মনে করেন যে, প্রায় ৩০০ বছর আগে একজন দাসীকে সিঁড়ির উপর থেকে ফেলে দেওয়া হয়। প্রায় ৫০ ফুট নিজে পরার কারনে তার মৃত্যু হয়। তার আত্মাই যেন সকলকে মনে করিয়ে দেয় তার মৃত্যুর কাহিনী।



০২) পিছনের সিটে ভূতঃ
১৯৫৯ সাল, Mabel Chinnery নামক একজন মহিলা British graveyard এ সমায়িত তার মার কবর দেখতে আসেন। এ সময় তার স্বামী গাড়ি নিয়ে গোরস্থানের দরজার কাছে অপেক্ষা করছিল। ফিরে যাবার আগে সে তার নতুন কেনা ক্যামেরা দিয়ে ছবিটি তুলেন।

Mrs. Chinnery ছবিটি ডেভেলপ করার আগ পর্যন্ত ধারনাও করেননি যে তার স্বামী একা তার জন্য গাড়িতে অপেক্ষা করছেন না। বরং তার সাথে আরো একজন আছে গাড়ির পিছে। ছবিটি ডেভেলপ হয়ে আশার পরে Mrs. Chinnery দেখতে পারেন যে তার স্বামীর গাড়ির পিছে চশমা পরা একজন বসে আছে। আর চশমা পরা এই ব্যাক্তিকে চিনতে তার বিন্দু মাত্র কষ্টো হয়নি। কেননা এ যে তার মা। যার কবর দেখতে তিনি গিয়েছেন গোরস্থানে।



০৩) The Eastern State Penitentiary এর ভূতঃ
আমেরিকার ফিলাডেলফিয়া অঞ্চলে অবস্থিত Eastern State Penitentiary। এটি অনেক আগের থেকেই ভৌতিক স্থান হিসেবে বেশ পরিচিত। আর এ কারনেই Ghost Hunters নামে একটি দল এই ভৌতিক স্থান নিয়ে অনুষ্ঠান বানাতে আসে। আর এখানেই তাদের ক্যামেরায় ধরা পরে একটি ভৌতিক অবয়। যেটি এক মূহুর্তে ক্যামেরার দিকে দৌড়ে আসে আবার পর মূহুর্তে দৌড়ে দূরে চলে যায়। চলুন এবার তাহলে সেই ভিডিওটি দেখে নেওয়া যাক।

ভিডিওটির লিংকঃ Click This Link



০৪) খেলনার দোকানে ভূতঃ
"The Toys 'R' Us" খেলনার জগতে বেশ না করা। কিন্তু বাচ্চাদের খেলনার দোকানেও খোঁজ পাওয়া গেল এক ভৌতিক অবয়ের। একবার দোকানের মহিলারা সকলে মিলে ঠিক করলেন যে "That's Incredible" নামের সিনেমাটি তারা দোকানে এক সাথে বসে দেখবেন। সবাই এক হয়ে বসে শুরু করলেন সিনেমা দেখা। আর এই মূহুর্তটাকে অমর করে রাখতেই ছবি তুলছিলেন। কিন্তু ছবি ডেভেলপ হয়ে আসার পরে দেখা গেল যে তারা বাদেও বেশ দূরে দেওয়ালে হেলান দিয়ে কেউ একজন দাঁড়িয়ে আছে। যাকে কেউ চিনতে পারছেনা।

ধারনা করা হয় এই দোকানে যার আত্মার বসবাস তার নাম "John"। ১৮৮০ সালের দিকে John নামের একজন ব্যাক্তিকে বর্তমান যেখানে দোকান সেখানে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। আর এ কারনেই তার আত্মা আজও ঐ জায়গার আশে পাশে ঘুরে বেড়ায়।

TRU দোকানের অনেক কর্মচারি এই আত্মার উপস্থিতি নিয়ে বেশ কিছু কথা বলেন। তাদের মতে, John মাঝে মাঝে মহিলাদের সাথে তাদের টয়লেটে ঢুকে যায় আর যেয়ে কল ছেড়ে দেয় যা ঐ সকল মহিলাদের পিলাই চমকে দেয়, এছাড়াও দোকানের তাক থেকে মাঝে মাঝে খেলনা নিজ থেকেই পরে যায় বা John ফেলে দেয়, এমন কি মাঝে মাঝে এখানে কর্মরত ব্যাক্তিদের কানের কাছে যেয়ে তাদের নাম ধরে ডাক দেয় কিন্তু সেদিকে তাকালে কাউকেই দেখা যায় না।



০৫) দাদীর পিছে দাদাঃ
Denise Russell নামে এক ব্যাক্তি উপরের ছবিটি তোলেন। ছবিটিতে যে মহিলা রয়েছেন তিনি হলে তার দাদী। তার দাদীর এই ছবিটি তোলেন দাদীর মৃত্যুর কয়েক দিন আগে। তার দাদী ৯০ বছর পর্যন্ত বেঁচে ছিলেন। এর পরে বার্ধক্য জনিত কারনেই স্বাভাবিক ভাবেই তার মৃত্যু হয়। দাদীর সৃতি হিসেবে তার ছবিটি সংগ্রহ করে রাখে কিন্তু কেউ খেয়াল করেননি যে পিছনের লোকটি কে। প্রায় তিন বছর পরে তারা যখন খেয়াল করল তখন তারা আবিস্কার করল যে পিছনের ব্যাক্তিটি হুবাহু তাদের দাদার মত যিনি মারা গিয়েছিলেন ১৯৮৪ সালে।




দাদার সাদাকালো ছবি দেখে তারা নিশ্চিন্ত হন যে পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যাক্তিটি আসলেই তাদের মৃত দাদা।



০৬) Raynham Hall এর ভূতঃ
১৯৩৬ সালে Captain Provand এবং Indre Shira দু'জনে মিলে এই ছবিটি তোলেন। ছবিটি তোলা হয় ইংল্যান্ডের নরফোল্ক অঞ্চলের Raynham Hall এ। এটি ভৌতিক ছবি গুলির মধ্যে সব থেকে আলোচিত, সমালোচিত এবং বিখ্যাত ছবি গুলির মধ্যে একটি। তারা এই ছবিটি তুলেছিলেন Life magazine এর জন্য। যখন তারা এই ছবিটি তোলার ব্যাবস্থা নিচ্ছিলেন তখন তারা দেখলে আবছা একটি অবয় সিঁড়ি থেকে নিচে নামছে, আর তখনই তারা ছবিটি তুলে ফেলেন। অনেকেই মনে করেন ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে তার নাম Lady Dorothy Townsend। তিনি এই বাডির প্রাক্তন মালিক।



০৭) ভৌতিক শিশুঃ
১৯৪৭ সাল, Mrs. Andrews নামের একজন মহিলা তার মৃত কন্যার কবরের একটি ছবি তোলেন। তার মেয়ের কবর অষ্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের একটি গোরস্থানে অবস্থিত। ছবিটি তোলার আগের বছর মাত্র ১৭ বছর বয়সে তার মেয়ে মারা যায়। ছবিটি ডেভেলপ হয়ে আসাত পরে Mrs. Andrews অনেকটাই হতবাক হয়ে যান যে ছবিতে একটি বাচ্চা তারা মেয়ের কবরের উপরে বসে আছে।

Mrs. Andrews এর মতে তিনি যেদিন এই ছবি তুলেছিলেন তার ধারে কাছে কোন বাচ্চা ছিল না। এমনকি এই বাচ্চা ছোট বেলায় তার মেয়ের মত দেখতেও না। তাহলে এই বাচ্চা কার?

বছর কয়েক বাদে ভৌতিক ঘটনার গবেষক Tony Healy দেখেন যে Mrs. Andrews এর মেয়ের কবরের খুব কাছেই দু'জন এতিম বাচ্চা মেয়ের কবর আছে। তার মতে এই ছবি সেই মেয়ে দু'জনার মধ্যে একজনের।



০৮) Mount Washington হোটেলের ভূতঃ
১৯০২ সালে চালু হওয়া এই হোটেল ভৌতিক স্থান হিসেবে বেশ জনপ্রিয় অনেক আগের থেকেই। আর এই কারনের জন্য এটি ভৌতিক বিষয় নিয়ে গবেষকদের কাছে বেশ আকর্ষনিয় জায়গা। আর এরই ধারাবাহিকতায় Ghost Hunters প্রথম বার এই হোটেলে তাদের ইনভেস্টিগেশন চালায়। এখানে তারা আত্মার সাথে কথা বলতে সক্ষম হন। এই কথা তারা রেকর্ড করেন Princess Suite এ। এখানে Ghost Hunters দলের সদস্য Jay and Grant প্রশ্ন করেন যে, "Princess, are you in here?" আর সাথে সাথেই তারা অদৃশ্য উৎস থেকে উত্তর পান যে, "Of course I'm in here. Where are you?" চলুন এবার তাহলে তাদের ধারন কৃত কথোপকথনের সেই মূহুর্তেই ভিডিওটি দেখে নেই।

ভিডিওটির লিংকঃ Click This Link



০৯) ভৌতিক খামার বালকঃ
Neil Sandbach নামে একজন ফটোগ্রাফার ইংল্যান্ডের হার্টফোর্ডশায়ার অঞ্চলের একটি খামারের কয়েকটি ছবি তুলছিলেন তার কেনা নতুন ডিজিটাল ক্যামেরায়। ছবি তোলার সময় খেয়াল না করলেও পরে তিনি লক্ষ্য করেন যে ছবির মধ্যে একটি ছেলেকে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু তিনি কোন ভাবেই বুঝে পেলেন না যে এই বালকের ছবি এলো কিভাবে? কেননা খামারের ধারে কাছে এমন কাউকে তিনি দেখেননি। তারপরেও নিশ্চিন্ত হবার জন্য তিনি ছবির কথা লুকিয়ে খামারের মালিকের কাছে জিজ্ঞাসা করেন যে এখানে ভৌতিক কোন কিছুর উপস্থিতি আছে কিনা? খামারের মালিক তাকে জানায় মাঝে মাঝে সাদা পোশাক পরা একজন ছেলেকে তারা দেখতে পায় খামারের মধ্যে।



১০) পুলিশের গ্যারেজে ভূতঃ
ওকলাহোমা শহরে ভিন্ন ভিন্ন তিনটি গাড়ি দুর্ঘটনায় বেশ কয়েকজন মানুষের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ এই সকল বিধ্বস্ত গাড়ি গুলিকে নিয়ে আসে পুলিশের গ্যারেজে। এসময় এই গ্যারেজের মধ্যে লাগানো ক্যামেরায় একজন সিকিউরিটির কর্মি দেখতে পান অদ্ভুদ এক দৃশ্য। তিনি দেখেন যে মানুষ আকৃতির কিছু একটা জিনিষ এই গাড়ি তিনটির মধ্যে ঘোরাঘুরি করছে। এই দূর্ঘটনার নিহত একজনের আত্মীয় দাবী করেন যে এই মানব আকৃতি তার আপনজন যিনি কোন বার্তা দিতে চাচ্ছেন।

এটি কিন্তু বেশ জনপ্রিয় একটি ঘটনা। সে সময় সংবাদ মাধ্যমেই এই ঘটনার কথা প্রচার করা হয়। চলুন এবার তাহলে দেখে নেওয়া যাক সংবাদ মাধ্যমে প্রচারিত সেই সংবাদটি।

ভিডিও লিংকঃ Click This Link


কি অবাক হচ্ছেন ছবি আর ভিডিও গুলি দেখে? হবার মতই তাই না? এরকম অব্যাখ্যায়িত আরো ১৩ টি ছবি নিয়ে এর আগে "অব্যাখ্যায়িত ১৩টি ছবি " লেখায় আলোচনা করেছিলাম। এই ১৩টি ছবিও কিন্তু আপনাকে অবাক করে দিবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১০
৩০টি মন্তব্য ২৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×