somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দাওয়াত, দাওয়াত, দাওয়াত। :) ছবির হাটে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ছবিতে ভ্রমণ বাংলাদেশ।

বাংলাবাজার পত্রিকার প্রতিদিনের ভ্রমণপাতা ‌'দেশেরপথে' প্রকাশিত খবর।

১২ বছর পাড়ি দিল ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’

পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ির বিভিন্ন অঞ্চল চষে বেড়িয়েছে কখনও ৪ জনের ছোট্ট দলে, আবার কখনও ৮০ জনের বিশাল বহর নিয়ে। সাগরে নিম্নচাপের হুঁশিয়ারি সত্ত্বেও ছুটে গেছে অপরূপা সেন্টমার্টিন দেখতে। ১০ নম্বর মহাবিপদ সঙ্কেত মাথায় নিয়ে চলে গেছে কক্সবাজার। যেখানেই গেছে, প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগের সাথে সাথে তা সংরক্ষণের তাগিদে প্রচারণা চালিয়েছে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’।
শুরুটা ছিল দিপু ভাইয়ের হাত ধরে ১৯৯৬ সালে ‘আমাদের পাঠচক্রের’ ছোট্ট একটা ছাদের নিচে থেকে। ১৯৯৮ সালে কেওক্রাডং অভিযানে ব্যর্থ হয় আমাদের পাঠচক্রের চার সদস্যের একটি দল। ব্যর্থতাই যেন গড়ে দিলো ইমারত। কেওক্রাডংকে বশীভূত করার নেশা চেপে বসলো আমাদের পাঠচক্রের সদস্যদের। শুরু হলো অনুশীলন। ১৯৯৯ সালের ১৫ নভেম্বর আমাদের পাঠচক্রের ১৩ সদস্যের কাছে মাথা নোয়ালো বাংলাদেশের সর্বোচ্চ চূড়া কেওক্রাডং। চূড়া জয়ের আনন্দ আর অভিযাত্রীদের তুলে আনা ছবি দেখে পাঠচক্রের সদস্যদের মধ্যে ভ্রমণ যেন এক অদম্য নেশায় রূপ নিলো। এ ধরনের আরও অভিযান সংগঠিত করার অনুরোধ আসতে থাকলে সদস্য ছাড়াও বহিরাগত অনেকের কাছ থেকে। সকলের আগ্রহে এবং সাইফুস সাঈদ সানীর উদ্যোগে ভ্রমণপিপাসুদের জন্য পাঠচক্রের সহযোগী সংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’। বিভিন্ন সংবাদপত্রে অভিযানের কাহিনী প্রকাশিত হতে থাকলো। তারপর থেকে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ তার সদস্য ও শুভানুধ্যায়ীদের জন্য আয়োজন করে আসছে ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন নৌ ট্রিপ, কক্সবাজার থেকে টেকনাফ প্রায় ১২০ কিলোমিটার পথ হেঁটে পাড়ি দেয়াসহ আরও মজার মজার অভিযানের। কুমারী মদকে প্রথম পা রাখল ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর সদস্যরা। বগালেকে বাংলাদেশের প্রথম বেসামরিক টেকনিক্যাল ক্লাইম্বিংয়ের আয়োজন করে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’।

বান্দরবানের প্রায় এফোড়-ওফোড় করেছে ভ্রমণ বাংলাদেশের সদস্যরা। পায়ে চলা পথে কখনও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠিদের পাড়ায় ক্যাম্পিং, কখনও খোলা প্রান্তরে তাঁবু খাটিয়ে তাঁবুর বাইরে বসে আকাশ-প্রকৃতি দেখার প্রতিযোগিতা। মাইলের পর মাইল হেঁটে বেড়িয়েছে বম, ত্রিপুরা, মারমা, খুমি, তনচঙ্গাসহ নাম না জানা কোনো সম্প্রদায়ের লোকদের সাথে। ক্যাম্প গেড়েছে দার্জিলিং পাড়া, রাইখাং, এনেংপাড়া, সাইকত পাড়া, সিপ্পি পাড়ার মতো দুর্গম এলাকায়। রুমা থেকে হেঁটে চলে গেছে রৌনিন পাড়ায়। রিজুক ঝরনায় ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মীর শামসুল আলম বাবুর নেতৃত্বে আয়োজন করা হয়েছিলো র‌্যাপলিংয়ের।

দুই পাহাড়ের কোল ঘেঁষে সাঙ্গু নদীতে নৌকা ভ্রমণ ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ -এর অন্যতম আয়োজন যা প্রতিবছরই করা হয়। ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন নৌকা ভ্রমণ ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর আর একটি সফল রোমাঞ্চকর অভিযান। টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন পর্যন্ত সাঁতারের আয়োজন করা হয় কাজী হামিদুল হক ও এক্সট্রিম বাংলা কর্তৃক। ভ্রমণ বাংলাদেশের আরশাদ হোসেন টুটুল, রিমন খান, নাসিমুল হক মার্টিন, মীর শামসুল আলম বাবু, রবিউল হাসান খান ও মাসুদ আনন্দ এই অভিযানে অংশ নেয়।
প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষা ও কাছিম সংরক্ষণের জন্য নাগরিক সচেতনতা বাড়াতে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ প্রতিবছর টেকনাফ থেকে কক্সবাজার তিন দিনব্যাপী প্রায় ১২০ কিলোমিটার হাঁটা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ আয়োজিত এই হাঁটার প্রোগ্রামকে নাম দেয়া হয়েছে ‘ওয়াকাথন’ যেখানে প্রতিবছর ৩৫ থেকে ৪০ জন নারী ও পুরুষ অংশগ্রহণ করে।

প্রতিবছর চট্টগ্রামের সীতাকু- পাহাড়ের চন্দ্রনাথে নতুন নতুন পর্বতারোহী প্রস্তুতের লক্ষ্যে আয়োজন ট্র্যাকিং কার্যক্রম। এছাড়া পর্বতারোহী তৈরির উদ্দেশে বিভিন্ন আলোকচিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা হয় এভারেস্ট ডে-তে। মাউন্টেনিয়ারিংকে জনপ্রিয় করতে মীর শামসুল আলম বাবু বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আলোকচিত্র ও ভিডিও চিত্রের ব্যবস্থা করেন। নব্য পর্বতারোহীদের জন্য তাঁর রচিত ‘হিমালয়, এভারেস্ট ও বাংলাদেশ’ নামের বইটি বেশ কার্যকরী। পর্বতারোহণে আগ্রহী হয়ে বিভিন্ন সময় ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর সদস্যরা ভারতের হিমালিয়ান মাইন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউট থেকে বেসিক কোর্স ও অ্যাডভান্স কোর্স সম্পন্ন করেন। এদের মধ্যে মীর শামসুল আলম বাবু এইচএমআই থেকে সার্চ এন্ড রেসকিউ এবং প্রশিক্ষক কোর্স সম্পন্ন করেন। বিশ্ব নারী দিবসকে সামনে রেখে দেশের প্রথম নারী পর্বতারোহী সাদিয়া সুলতানা সম্পার নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি দল হিমালয় বেসক্যাম্পে অভিযান করে এবং সফল হয়। সম্পূর্ণ মেয়েদের এই অভিযানে অন্যান্য সদস্য ছিলেন বদরুন নেসা রুমা, আফরিন খান, নিশাত মজুমদার, জেসমিন আলী। পর্বতারোহণে অসামান্য এই সাফল্যের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘অনন্য শীর্ষ দশ’ পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়।

ঢাকা সাইক্লিং ক্লাব ও ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর যৌথ উদ্যোগে ‘দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই’ ব্যানারে মাত্র নয় দিনে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া অতিক্রম করে। মহান বিজয় দিবসকে সামনে রেখে ‘মাদকমুক্ত তারুণ্য, দেশ গড়বে অনন্য’ শ্লোগান নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে স্মৃতিসৌধ পর্যন্ত সাইকেল ট্রিপ দেয়। ঢাকা সাইক্লিং ক্লাবের সঙ্গে ভ্রমণ বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রবিউল হাসান খান ‘দূষিত পরিবেশ. মাদকতা নয়, সুস্থ পরিবেশÑক্রীড়ার জয়’ শ্লোগানকে সামনে রেখে টেকনাফ থেকে তেঁতলিয়া পর্যন্ত ভ্রমণ করেন। এছাড়া ভ্রমণ বাংলাদেশের এই সদস্য ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ -এর ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক তৌহিদ বিন মুজাফফর ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম সাইকেলে যান। ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর অপর দুই সদস্য রিমন খান ও কাজী মোক্তার আব্বাস জুয়েল ঢাকা থেকে টেকনাফ সাইকেলযোগে গমন করেন। এছাড়া বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের আয়োজনে ‘বাংলাদেশকে জানো’ শ্লোগান নিয়ে মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, জামালপুর, শেরপুর, ময়মনসিংহ, রাঙামাটি, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম ও ঢাকা সাইকেলে ভ্রমণ করে।

‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’-এর নিয়মিত আয়োজন সেন্টমার্টিন, ছেঁড়া দ্বীপ, সুন্দরবন, হাতিয়া, নিঝুম দ্বীপ, মহেশখালী, কুতুবদিয়া, কুয়াকাটা, বিরিশিরি, দুর্গাপুর, গজনী, সাতছড়ি, লাউয়াছড়া বন, শ্রীমঙ্গল, মাধবকু-, সুনামগঞ্জসহ বাংলাদেশের যেকোনো নয়নাভিরাম অঞ্চল, যেখানে একবার গেলে ‘শেষ হইয়াও হইলো না শেষ’ মনে হয়। আর একবার ‘দৃষ্টি মেলিয়া’ দেখতে ইচ্ছা করে। উৎসবগুলোতেও বসে থাকার জো নেই ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ পরিবারের। হালুয়াঘাটে চলে যায় গারোদের ওয়ান্না উৎসব দেখতে। বিজু ও সাংগ্রাই, কঠিন চিবরদান উৎসব দেখতে চলে যায় রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি। রাজপুন্যাহর সময় ঠিকই হাজির হয় বান্দরবানে। কুষ্টিয়ার ছেউড়িয়াতে বাউল মেলায় ঠিকই পাওয়া যায় ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’কে। রাসমেলায় সুন্দরবন, চড়ক মেলায় টাঙ্গাইল, জব্বারের বলি খেলাতে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ ঠিকই হাজির হয় চট্টগ্রামে।

সচেতনতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’। মাদকের বিরুদ্ধে প্রচারণা, দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রচারণা চালায়, সচেতনতা বাড়ায় ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’। নদী রক্ষায় সাঁতারে আয়োজন ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ -এর আর একটি অনন্য প্রচারণা। রক্তদানকে উৎসাহিত করা এবং রক্তদান করার মাধ্যমে মুমূর্ষের পাশে দাঁড়ায় ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’।
আলাপকালে ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ সংগঠনের দলনেতা আরশাদ হোসাইন টুটুল বলেন, সংগঠনের এক যুগ পূর্তিতে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। যে স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলাম তার অনেকটা সফল করতে পেরেছি। শুরুতেই চেয়েছিলাম তরুণ প্রজন্মের মনে দেশ দেখার প্রেরণা তৈরি করার। আমরা সেটা পেরেছি। সামাজিক সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বিপুল সংখ্যক মেয়ে পর্যটক ও ফটোগ্রাফার তৈরি করতে পেরেছি। তরুণ প্রজন্মকে বিকৃত নেশার জগত থেকে বের করে তাদের রূপময় বাংলাদেশ ভ্রমণ এবং মানুষের মঙ্গলজনক কর্মকা-ে বিপুল উৎসাহে অংশগ্রহণের জন্যে কাজ করে যাচ্ছি। যুগপূর্তির এই আনন্দ মুহূর্তে আমি দলের সব সদস্য ও সহযোগীদের শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

যুগ পূর্তি উপলক্ষে ১৮ নভেম্বর চারুকলা ইন্সটিটিউটের বিপরীতে ছবির হাটে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভ্রমণের সরঞ্জাম, ভ্রমণকারীদের মিলনমেলা, অ্যাডভেঞ্চার বিষয়ক প্রশ্ন-উত্তর পর্ব, ভ্রমণ বিষয়ক বই প্রদর্শন এবং ভ্রমণ আড্ডা অনুষ্ঠিত হবে।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×