যেইটা আজব লাগে এই ছাগশিশুগুলার একটা ফোঁটা ক্রিয়েটিভিটি নাই। সেই পুরানা ঘ্যানপ্যাচাল যেগুলা ওদের আব্বুরা পাইড়া গেছে। এই কথাগুলার যে ক্রেডিবিলিটি কইমা গেছে সেইটা খেয়াল করে না। বাংলাদেশ ৩৬ বছর হইল স্বাধীন হইছে। জাতীয় সঙ্গীত নির্ধারণ করছে যারা তারা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। জনগণ কোনদিন আপত্তি করে নাই এইটা নিয়া। জাতীয় সঙ্গীত নিয়া যত বাজে কথা সবই কইছে পিতৃপায়ূজাত বরাহনন্দনরা। জাতীয় সঙ্গীত নিয়া তাদের কথা আমার শুনবোই বা ক্যান আর তাগো লগে তর্ক কইরা জাতীয় সঙ্গীতের যৌক্তিকতাই বা রক্ষা করতে যামু ক্যান? ওদের তো কথা বলারই কোন অধিকার নাই এই বিষয়ে। শুধু এই বিষয়ে না স্বাধীন বাংলাদেশ নিয়াই ওদের কথা বলার কোন অধিকার নাই।
এই কাজগুলা ওরা করতে পারে কিছু ডাবলক্রসিং পিগের লাই পাইয়া। এরা নিরপেক্ষতা,সুশীলতা,সহাবস্থান, ডায়লগ বিটুইন চিবিলাজেচন, ওদের কথাও শুন্তে হবে ইত্যাদি ট্রান্সসেক্সুয়াল কথাবার্তা কইয়া রাজাকার-আলবদরের ছানাপোনাগোরে কথা কওয়ার জায়গা বানাইয়া দেয়। এই দুইক্রসওয়ালা শুয়োরগুলি চিহ্নিত কইরা খতম করা অনেক দিন থিকাই জরুরি ছিল এখন ফরজ হইয়া দাড়াইছে।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:৪১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


