গতকাল জাফর ইকবাল স্যার ব্লগারদের কাছে ক্ষমা চাইসেন। অনলাইন একটিভিটি শুধু ফেইসবুকে না, শাহবাগে-দেশে- বিদেশে। ভুল স্বীকার করলেই চলতো, ক্ষমা চেয়ে লজ্জ্বা দিলেন স্যার।
দোয়া করবেন, শুধু যুদ্ধাপরাধ না, পদ্মা সেতুর জন্য আবুল গং, হলমার্কের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাসহ তানভির, তানভিরের জামিন পাওয়া বউ;
টিপাইমুখের দালালির জন্য গওহর রিজভী, আমেরিকান গণতন্ত্রপ্রেমী খালেদা জিয়া, খাম্বা তারেক, শেয়ার বাজারের দরবেশ, কুইক রেন্টালের জন্য তৌফিক এলাহি -- সবাইকে একদিন ক্ষমা চাইতে বাধ্য করতে পারি।
শাহবাগের গনজোয়ার শুধু কাদের মোল্লার মত নরকের কীটের জন্য ব্যয় হইলে সেইটা হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বড় অপব্যয়
- সময় আসছে নুতুন শপথের
আমরা (অন)লাইনে আছি, বাকি সবগুলারে লাইনে আনবো
'ফাঁসি চাই' দাবির নিচে বুলেট পয়েন্টে ৫টা দাবির কথা জানাইতে চাই-
১. নির্বাচনের আগে সকল রাজনৈতিক দলকে ট্রাইবুনালের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ট্রাইব্যুনালকে ভাঙ্গা ও বিচারপতি-প্রসিকিউশন টিমে পরিবর্তন করে প্রভাবিত না করার অঙ্গীকার করতে হবে। (যাতে পরে দুদকের মতো অবস্থা না হয় সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে)
২. যদি খালাস পাওয়া ৪র্থ অভিযোগে কাদের মোল্লার সর্বচ্চো শাস্তির জন্য আপীল করা নাও যায় (আইনী জটীলতায়), তাইলে পরে আপীল বিভাগের 'কমপ্লিট জাস্টিস' ক্ষমতার পূর্ন ব্যবহার করতে হবে।
৩. আপীল করতে অনাগ্রহী ও প্রসিকিউট করতে কার্যত ব্যর্থ চীফ প্রসিকিউটর অপসারন করে সুযোগ্য চীফ প্রসিকিউটর নিয়োগ দিতে হবে। এক ভূল বারবার দেখতে চাই না।
৪. প্রসিকিউশনের লোকবল ও অর্থবল বাড়াইতে হবে। জামাতি মিডিয়া ক্যাম্পেইনের বিপরীতে দেশি ও বিদেশি মিডিয়ায় শক্ত প্রচারণা চালাইতে হবে।
৫. আইন সংশোধন করে সাজা বৃদ্ধির জন্য আপীলের পথ খুলতে হবে (ট্রাইব্যুনাল চলাকালেই)।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬