ব্রেকিং নিউজ..................ব্রেকিং নিউজ..................শাহবাগ প্রজন্ম চত্ত্বর গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধ করে দেওয়ার পক্ষে মত ব্যক্ত করা হয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে।
আ.লীগের বৈঠকে গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধ করার পক্ষে মত।
গণজাগরণ মঞ্চের আজকের কর্মসূচীঃ-
* সকাল ১০ টায় ইসলামী ছাত্রশিবির ও ১৮ দলের ডাকা হরতাল প্রত্যাখ্যান করে মিছিল করবে গণজাগরণ মঞ্চ।
হরতালবিরোধী মিছিল গণজাগরণ মঞ্চ থেকে
গণজাগরণ মঞ্চের আগামী কর্মসূচীঃ-
* ৪ এপ্রিল জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার দাবিতে সকাল ১১ টায় গণজাগরণ মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিল-পদযাত্রাসহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি পেশ করা হবে।
* ৪ এপ্রিল সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি পেশ।
* ৫ এপ্রিল ৪ টায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে প্রতিবাদী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
* ৬ এপ্রিল বিকাল চারটায় প্রজন্ম চত্বরের গণজাগরণ মঞ্চে সমাবেশ।
এর পরও সরকার দাবি না মানলে লংমার্চ, ঢাকা ঘেরাওসহ কঠোর কর্মসূচি পালন করবে গণজাগরণ মঞ্চ।
শহীদ রুমী স্কোয়াডের অনশন স্থগিতের ঘোষণা।
পরিকল্পনামন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের উপঅধিনায়ক এ কে খোন্দকারের সঙ্গে আলোচনার পর আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে শহীদ রুমী স্কোয়াড। সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চে এই ঘোষণা দেন রুমী স্কোয়াডের সমন্বয়ক সাদাত হাসান নিলয়।
শহীদ রুমী স্কোয়াডের অনশন স্থগিতের ঘোষণা।
পরিকল্পনামন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের উপঅধিনায়ক এ কে খন্দকারের সঙ্গে আলোচনার পর আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছে শহীদ রুমী স্কোয়াড।
জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ না হলে মন্ত্রিত্ব ছাড়ার ঘোষণা পরিকল্পনামন্ত্রীর।
জামায়াত নিষিদ্ধ না হলে মন্ত্রিত্ব ছাড়ার ঘোষণা পরিকল্পনামন্ত্রীর
আওয়ামী লীগ, বিএনপি কেউ চায়না মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক। এরা সবাই যে কোন মূল্যে ক্ষমতায় যেতে চায়, সেটা যে কোন ভাবেই এমনকি দেশবিরোধীদের সঙ্গে হাত মিলেও হোক না কেন। এর নজির আমরা ইতিপূর্বে দেখেছি।
১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের আন্দোলনকে দেশদ্রোহী আন্দোলন হিসেবে নাম দিয়েছিল বিএনপি সরকার এবং আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহীর মামলা করেছিল । আওয়ামী লীগের কোন অবস্থান আমরা সে সময় লক্ষ্য করেনি এবারেও কি তা প্রত্যক্ষ করব? অনেকে আমরা আওয়ামী লীগকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবী করি। তার নমুনা আমরা কতবার এভাবে প্রত্যক্ষ করব। আর কতবার আমরা আশাহত হব, দেশ ও জাতিকে কিভাবে আমরা কলংক মুক্ত করব। ২০০৯ সালের নির্বাচনী ইস্তেহারে জনগণের সামনে মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নামক মুলা ঝুলিয়ে ক্ষমতায় যায় আওয়ামী লীগ, ২০০৯ সালে জনগণের বিশাল সমর্থন নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে, মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীর বিচার করবে বলে। যদি তারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, এর বিচার নিশ্চয়ই বাংলাদেশের মানুষ করবে। জনগণের দাবী উপেক্ষা করে কেউ কোন দিন ক্ষমতায় থাকেনি থাকতে পারবেনা,আওয়ামী লীগ সরকারের গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধ করার দাবীর তীব্র প্রতিবাদ ও ধিক্কার জানাচ্ছি।
ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট সুব্রত শুভ কে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
ব্লগার এবং অনলাইন এক্টিভিষ্ট সুব্রত শুভ কে বাংলাদেশ সময় রাত ১১টার পর থেকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




