পরিমলের পূরুষাংঙ্গ কেটে ওর মুখে ভরে দেওয়া হউক।
হরোর সিনামায় দেখেছি এরকম। সম্প্রতী এক হরোর মুভিতে দেখলাম নাম আই স্পিট অন ইয়র গ্রেইভ। যেখানে পরিমল, বরুনচন্দ্রের মত এক ধর্ষক টিমের যে ক্যামেরা নিয়ে ভিডিও করতেছিল তাকে ধরে পিডাইয়া মরা জঙ্গলে গাছের সাথে বেঁধে চোখের পাতায় বরশি লাগিয়ে, সূতার মাথা টান দিয়ে দূরে বেঁধে রেখে দিল আর মুখে শরীরে পঁচামাছ মেখেদিল। মুহুর্তে অসংখ্য কাক এসে চোখমুখ শরীর সব ঠুকরিয়ে খেল।আরেকটারে ধরে পাছার ভিতরে শটগানের ব্যারেল পুরা ভরে দিয়ে বিশেষ কায়দায় চেয়ারে বসিয়ে ম্যাকগাইভার স্টাইলে ট্রিগারের সূতা বেঁধে সামনে আর একটা মেরে অঙ্গান করে ফেলে রাখার হাতে সেই সূতা বেঁধে দিল।এইটা উঠলেই শটগানের গুলি ঐটার মুখদিয়ে বের হয়ে এইটার কপালে। একটারে পিডাইয়া বাইন্দা পুরুষাংঙ্গ কাইট্টা মুখে ভরে দেয়। নিচে ছবিটির কয়টা ছবি দিলাম।
এর মুখে পরে পুরুষাংঙ্গ কেটে ভরে দেয়া হয়
চোখে বড়শি লাগানোর শটটা এখানে আছে
ট্রেইলার
এই ছবির মত ঠিক একই কায়দায় পরিমলের পূরুষাংঙ্গ কেটে ওর মুখে ভরে দেওয়া হউক এবং ভিখারুন্নিসা নুন স্কুল ও কলেজ বন্ধ করে এটি বুলড্রেজার দিয়ে সমান করে সেখানে পরিমলের নামে একটি মনুমেন্ট তৈরী করা হউক। যেখানে বড়বড় হরফে ল্যাখা থাকবে, 'এখানে একটি স্কুল ছিল।সেখানে পরিমল নামের এক শিক্ষক ছিল।সে দশমশ্রণীর এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানী করে তা ভিডিওতে ও ছবিতে ধারন করে সেই কন্টেন্ট ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে আরও একাধীক বার নির্যাতন করে। কতবড় ফাজিল! এই ফাজিলের সাজা হিসেবে যেখানে পুরো স্কুলটিই স্মৃতীসৌধ বানিয়া রাখা হয়েছে সেখানে পরিমলের সাথে কি করা হয়েছিল তা আন্দাজ করেন ?' পরিমলের পূরুষাংঙ্গ কেটে ওর মুখে ভরে দেওয়া হয়েছিল।
ছাত্রীর লিখিত বক্তব্য: কলেজ পরিচালনা পরিষদের সভাপতির কাছে দেওয়া বক্তব্যে ছাত্রীটি জানায়, গত মে মাস থেকে সে পরিমলের কোচিং সেন্টারে যাওয়া শুরু করে। স্কুলের কাছেই পরিমল জয়ধর, বাবুল কুমার কর্মকার, বিষ্ণুপদ বারুই, বরুণচন্দ্র বর্মণ ও বিশ্বজিত্ চন্দ্র মজুমদার বাসা ভাড়া নিয়ে কোচিং করাতেন। ঘটনার দিন ছাত্রীটি কিছু সময় পরে কোচিংয়ে গিয়েছিল। এই অজুহাতে শিক্ষক সবার পড়া শেষে ছাত্রীটিকে অপেক্ষা করতে বলেন। বিলম্বে আসায় ক্ষতি পুষিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দেন। এরপর অন্যদের চলে যেতে বলেন। ছাত্রীটি জানায়, পরিমল একপর্যায়ে দরজা বন্ধ করে দেন। কিছু বোঝার আগেই মুখ বেঁধে ফেলেন। হাত ছোড়াছুড়ি করলে ওড়না দিয়ে দুই হাত বেঁধে ফেলেন। পরে গায়ের জামাকাপড় খুলে ছবি তোলেন। এরপর তার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। এসব ঘটনা কাউকে জানানো হলে নগ্ন ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেন তিনি। গত ১৭ জুন ওই শিক্ষক একই কাজ করেন। উপায় না দেখে ছাত্রীটি ১৯ জুন বিষয়টি তার সহপাঠীদের জানায়। ২১ জুন শাখাপ্রধান লুত্ফর রহমানকে ঘটনাটি জানায় ওই ছাত্রী। তিনি বিষয়টি দেখার আশ্বাস দেন। এর পরও পরিমল জয়ধর স্কুলে পড়াতে এলে ২৮ জুন দশম শ্রেণীর সব ছাত্রী লিখিতভাবে বিষয়টি অধ্যক্ষকে জানায়। এর মধ্যেই ঘটনাটি স্কুলে জানাজানি হয়ে গেলে ছাত্রীর পরিবার বিপাকে পড়ে যায়। ভিকারুন্নেসার সেই মেয়েটির চিঠি
এই ক্যটাগরির অপরাধগুলোর এখনই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত তানা হলে দেশে মহামারি হারে এই অপরাধ ছড়িয়ে পরবে, সমাজে এর ব্যপক প্রপাগেশন হবে।ওলরেডি শুরু হয়ে গেছে। উপরের হরোর গল্পের শটগান থেরাপিটা লিংকের তালিকার রাজিবকে দিতে হবে।
নিউজঃ পরিমল গ্রেফতার হয়েছে ধারনা করা হচ্ছে পরিমল পাশ্ববর্তী দেশের ফিউচার ব্লুপ্রিন্টের একটা অংশে কাজ করছিল। তাকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে ভিকারুননিসার ছাত্রী
বুয়া কেন প্রিন্সিপ্যাল
সবই পরিমলরে নিয়ে টানাটানি বুবুজানের বান্ধবীরে নিয়ে কেউ কিছু কয়না ক্যান?
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




