যেটা কার্যকর করতে , মুখে খেতে হয়, পাছায় ভরতে হয়

, নাকে ঢুকাতে হয়, কানে , চোখে দিতে হয়, ইঞ্জেকশনে হাড্ডি মাংশে না ঢুকালে কাজ হয় না, ১ কেজির বাচ্চা কে ২ কেজি ঔষধ থেরাপি দিতে হয়। চামড়ায় মাখা লাগে আর ও কত কি। এসব করেও যখন হয় না, তখন কেটে ফেলতে হয় , মানে অঙ্গ হানী। একটা ঔষধ খেলে সেটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সামাল দিতে আরও তিনটা ঔষধ খা বাবা, টাও কাজ হলে বাচন



ডাকাইত গুলোর ব্যবসায়িক টেস্ট অপারেশন ট্রিটমেন্ট না হয় বাদ ই দিলাম। সব ই মেনে নিতাম যদি সব নিয়ম মানার পরেও চিকিৎসা ভাল হলে। আজীবন ঔষধ খাওয়া লাগবে, এক ডাক্তার এক ঔষধ লিখলে কাজ না হলে, আরেক ডাকাইত আরেকটা লিখবে আরও কয়েক আইটেম বেশি ব্যবসা

সরকারী হাসপাতাল বাদ ই দিলাম, অধিক টাকা দিয়ে দৈনিক পেপারে মাঝে মাঝেই আসে এম,বি,বি,এস পাস করা ডাকাইত দের ভুল চিকিৎসায় কত রোগী ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আরও কাহিনি এত স্বল্প সময়ে বলা যাবে না। আপনারাই এখন বলেন, এই সব পুঁজিবাদী ব্যবসায়িক চিকিৎসা বেশি শক্তিশালী নাকি বিশুদ্ধ প্রায় পানি ভাল যেটা খালি কয়েক ফোঁটা কিছুদিন খেলেই রোগ সম্পূর্ণ ভাল হয়, পাছায় ও ভরতে হয় না, গ্যাস, বমির ভাবের মত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও হয় না। আমি হকারি অশিক্ষিত হোমিও কোন ডাক্তারের অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছুই বলিনি।*
মন্তব্য আশা করছি, একটা বিতর্কের আলোকে
১ম ২য়