somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কে এই রথ চাইল্ড ? ( সেই পরিবার যা সমগ্র ইউরোপকে ব্যাংকের মাধ্যমে কিনে নেয় -বিবিসি)

১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মায়ের আমসেল বঊয়ার ১৭৪৩ সালে বাবা মোজেস আমসেল বউয়ার , একজন ইহুদী ঋণ ব্যবসায়ী ও স্বর্ণকারের ঘরে জন্ম গ্রহন করেন । বাবা মোজেস ছেলে মায়েরকে সর্ব শক্তি নিয়োগ করে ঋণ ব্যবসা সম্পর্কে শিক্ষা দিতে থাকেন। মায়ের ও ছোট বেলা থেকেই তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ও প্রতিভা দেখাতে থাকেন যে কোন ধরনের অর্থ ব্যবসায় । মোজেসের ব্যবসা ছিলো জার্মানীর ফ্রাংকফুর্টে একটা দোকান , ইহুদী স্ট্রীটে । অর্থ সংক্রান্ত পরামর্শ , ঋণ ও স্বর্ণ ব্যবসায় শিক্ষার পাশাপাশি ছেলেকে র‌্যাবাই (ইহুদী পাদ্রী) বানানোর স্বপ্ন ছিলো বলে জানা যায়। মায়ের বাবার মৃত্যুর পরে একটা ব্যাংকে ( ওপেনহাইমার , হ্যানোভারে) কাজ নেন এবং অসাধারন কৌশল , বুদ্ধি ও চালাকি দেখিয়ে দ্রুতই জুনিয়র পার্টনার বনে যান।

এর কিছুদিন পরে ফ্রাংকফুর্টে ফিরে বাবার ব্যবসা পূনরায় কিনে নিয়ে নিজের নাম বদলে রাখেন রথচাইল্ড । আর এভাবেই বিশ্বখ্যাত ধনকুবের ও আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং ব্যবসায়ী রথচাইল্ড হাউসের শুরু হয় ।

ওপেনহাইমারে কাজ করতে করতে মায়ের ঘনিষ্ট সম্পর্ক গড়ে তোলেন জেনারেল ভন এস্টর্ফ যিনি জার্মানীর প্রিন্স উইলিয়াম অফ হানুউ এর কোর্ট এ ছিলেন । উইলিয়ামের বিরল মেডাল ও কয়েন সংগ্রহের বাতিক আছে জেনে মায়ের বেশ কিছু বিরল মেডাল, কয়েন দিয়ে উইলিয়ামের সাথে ঘনিষ্টতা গড়ে তোলেন। এভাবে কিছুদিনের মধ্যেই মায়ের ইউরোপের প্রায় প্রতিটা প্রাসাদ ও রাজকীয় পরিবারের সাথে ব্যবসা শুরু করেন। তবে তার সবচেয়ে ঘনিষ্ট প্রশ্রয়দাতা উইলিয়াম ছিলেন যাকে বলে " মাংসের কারবারী" । উইলিয়ামের মূল ব্যবসা ছিলো ইউরোপের বিভিন্ন রাজকীয় পরিবারের কাছে যুদ্ধের সৈন্য সরবরাহ করার মধ্য দিয়ে উপার্জন করা । মারা যাবার সময় সেই আড়াইশ বছর আগে উইলিয়ামের সম্পদ ছিলো ২০ কোটি । এই উইলিয়াম যখন ডেন্মার্কে পালিয়ে যায় , তখন রথ চাইল্ডকে ৬০ হাজার পাউন্ড দিয়ে যায় যার মূল্যমান তখনই প্রায় ৩ মিলিওন ডলার । ( মানুষের মাংসের ব্যবসা চরম লাভজনক দেখা যায়) ! উইলিয়ামের সবচেয়ে বড় ক্রেতা ছিলো বৃটিশ মোনার্কি , আমেরিকার কলোনী গুলোকে সাইজে রাখতে প্রায়ই তাদের সৈন্যের দরকার হতো ।

রথচাইল্ড ঐ ৬০ হাজার পাউন্ড মেরে দেয় এবং ছেলেকে লন্ডন পাঠায় মার্চেন্ট ব্যাংক খোলার জন্য । উল্লেখ্য , রথ চাইল্ডের ছিলো ৫ ছেলে । ইউরোপের সর্বত্র ব্যাংকিং বা সোজা ভাষায় ঋণ ব্যবসায় একচ্ছত্র আধিপত্য আনতে রথ চাইল্ড ইউরোপের ঐ সময়কার সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর গুলাতে নেপলস (ইটালি), প্যারিস (ফ্রান্স) , ভিয়েনা (অস্ট্রিয়া) ও লন্ডন (ইংল্যান্ড) এ একটি করে ছেলে পাঠিয়ে দেয় । এক ছেলে ফ্রাঙকফুর্ট থেকে যায় ব্যবসা দেখার জন্য । এই পাঁচটি শহর থেকে ইউরোপের সমস্ত রাজকীয় পরিবারের সাথে রথচাইল্ডরা ব্যবসা গড়ে তোলে । উপায়টা খুব সোজা । রাজায় রাজায় যুদ্ধ করবে। রথচাইল্ডরা দুইপক্ষের রাজাকেই উচ্চ সুদে ঋণ , বন্ড ইত্যাদি দেবে এবং যেই পক্ষই হারুক জিতুক সেই ঋণ শোধ করতে হবে । শোধ করতে না পারলে জমি জমা , ধন সম্পদ ইত্যাদি বন্ধক রেখে আরো উচ্চ সুদে ঋণ নিতে হবে । ( মানে , যুদ্ধের ফল যাই হোক , লাভ একা রথচাইল্ডের!)

ঐ তিন মিলিয়ন ডলারের ব্যাপারটাও রক্তাক্ত । বৃটিশ মোনার্কি জেনারেল হেসকে ওই টাকা দেন তার ও তার সৈন্যদের বেতন হিসেবে যেটা প্রিন্স উইলিয়াম মেরে দেন এবং উইলিয়াম থেকে মেরে দেন রথচাইল্ড । এই টাকা দিয়ে নাথান, মায়েরের বড় ছেলে বাবার নির্দেশে লন্ডনে ব্যবসা খুলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছ থেকে সোনা কিনে নেয় । এবং এই নাথান লর্ড ওইয়েলিংটনের সাথে বণ্ডের ব্যবসায় চার ধাপে বিপুল লাভ করে নেয় । মজার ব্যাপার হলো , নেপোলিয়নের ফ্রেঞ্চ সাম্রাজ্য আর বৃটিশ সাম্রাজ্যের তখন লাভের গুড় নিয়ে চরম লড়াই চলছে । নেপোলিয়ন হুমকি দিচ্ছেন " হেস -ক্যাসেল " এর ভিত্তি ভেঙে দেবেন চিরদিনের জন্য , যেই ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে রথচাইল্ড পরিবারের ব্যাংকিং ব্যবসা । কিন্তু রথচাইল্ডদের কোন ভ্রুক্ষেপই নেই । কিছুদিন পরে দেখা গেলো বৃটিশ আর ফ্রেঞ্চ জাহাজগুলো যখন পরস্পরের নৌ ও অন্যান্য ব্যবসার পথ গুলো আটকে রেখেছে , একটা মাছিও গলতে পারছে না , কেবল একটা কোম্পানি যাতায়াত করছে নির্বিঘ্নে ! জ্বি , ঠিকই ধরেছেন , রথচাইল্ড দুইপক্ষেরই অর্থের যোগান্দাতা ! ( নাথান রথচাইল্ড লন্ডনে, জেকব রথচাইল্ড প্যারিসে, মনে আছে তো? )

ইউরোপের ৫টি শহর , সবচাইতে ধনী পরিবার/মোনার্কির সাথে ব্যবসার পাশাপাশি সারা ইউরোপ জুড়ে নিজেদের গোয়েন্দা নেটোয়ার্ক গড়ে তোলে রথচাইল্ডরা । ফলে , অর্থনৈতিক দুনিয়ার কোথায় কি ঘটতে যাচ্ছে সেইটা আঁচ করার পাশাপাশি পরবর্তী "ঘটনাটি" ঘটানোর কাজটাও খুব ভালো ভাবে করেছে এই ধনাঢ্য পরিবার । এদের স্পাই ছিলো না এমন কোন কোর্ট , ব্যাংক , প্রাসাদ , এমন কি পথচারীদের "ইন" পর্যন্ত ছিলো না । সব জায়গা থেকেই এই স্পাইরা খবর সংগ্রহ করতো আর রথচাইল্ডরা নিজেদের টাকা, সম্পদ বাড়ানোর কাজে তা ব্যবহার করতো ।

এদের এই সাফল্যের মূলে ছিলো গোপনীয়তা আর কঠোর নিয়ম কানুন। রথচাইল্ডরা কোন ভাবেই কারো সাথে সত্যিকারের বন্ধুত্ব গড়ে তুলতো না । যাকে দরকার তাকে ব্যবহার করে ছুড়ে ফেলে দিত ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে । যেমন, মায়েরের উইলে উল্লেখ করা ছিলো , ব্যবসা কোনভাবেই পরিবারের বাইরে যাবে না । পরিবারের বড় ছেলে হবে ব্যবসার প্রধান । মেয়েরা কোন ম্যানেজমেন্ট জাতীয় কাজ করতে পারবে না। মেয়েদের কাজ হলো পুরুষদের দেখভাল করা । রথচাইল্ডরা বিয়ে করতে পারবে শুধুমাত্র কাজিনদের । পরিবারের বাইরে বিয়ে করা যাবে না । যারা (মেয়েরা সহ) অর্থ ব্যবসার সাথে সরাসরি জড়িত নয় তারা নিয়মিত মাসোহারা পাবে । রথচাইল্ড পরিবারের প্রকৃত অর্থসম্পদের পরিমান কোন বাইরের লোক জানতে পারবে না , পরিবারের কেউ জানাতে পারবে না । কেউ জানালে তার মাসোহারা বন্ধ করে দেওয়া হবে । ( মানে টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ)

ইউরোপ এর অর্থনীতি কিনে নেওয়া ঃ

বৃটিশ ও ফ্রেঞ্চ সাম্রাজ্য তখন মুখোমুখি । ওয়াটার লুতে দুই পক্ষ সমগ্র শক্তি নিয়োগ করে যুদ্ধ করছে । যুদ্ধের ফলাফলের উপর নির্ভর করছে কে নিয়ন্ত্রন করবে পৃথিবী জুড়ে ( ভারতের খনিজ, কাপড়, মসলা ; বার্মার রুবি; আফ্রিকার সোনা ও ডায়মন্ড ; তেল , তুলা , দাস ব্যবসা ইত্যাদি) অর্থনীতি । রথচাইল্ড যুদ্ধের দুইপক্ষেরই অর্থ যোগান দিচ্ছে , নানা রকম খবর সংগ্রহ করছে , যুদ্ধের প্রতিদিনের ফল লন্ডোন এক্সচেঞ্জের বন্ড এর দাম ওঠা নামা করাচ্ছে ( এখনো জানেন না ? যুদ্ধও একটা ব্যবসা , বহু আগে থেকেই) । জুন ১৫, ১৮১৫ - রথচাইল্ডের স্পাই কিছু গুরুত্বপূর্ণ খবর নিয়ে এলো নাথানের কাছে , খবরে চোখ বুলিয়ে নাথান তীরবেগে ফিরে গেলেন লন্ডনে । পরদিন সকালে নির্বিকার ভাবে বিক্রি করতে শুরু করলেন বৃটিশ কন্সাল । স্টক এক্সচেঞ্জে মহামারী লেগে গেলো ( রথচাইল্ড নিশ্চয় কিছু একটা জানে , বৃটিশরা হেরে গেছে) কনসাল বেচার । অল্প সময়ের ভিতরে পানির দামে সব বিক্রি হয়ে গেলো । এইবার , এক্সচেঞ্জ বন্ধ হবার একটু আগে রথচাইল্ডের নির্দেশে তার সমস্ত লোক চুপ চাপ পানির চেয়েও কম দামে সমস্ত কন্সাল কিনে নিলো । নাথানের লন্ডন ফেরার ২০ ঘন্টা পরে জানা গেলো বৃটিশদের জয়ের কথা । একদিনেই নাথানের সম্পদের পরিমান বেড়ে গেলো ২০ গুণ । নাথান রথচাইল্ডের হাত দিয়ে প্রথমে বৃটিশ অর্থনীতি ও পরে সমগ্র ইউরোপের অর্থনীতি চলে এলো একটি মাত্র পরিবারের হাতে ।

বৃটিশদের হাতে ভালো রকম মার খাওয়ার পরে ফ্রেঞ্চ অর্থনীতি নড়বড়ে হয়ে পড়ে । ফ্রেঞ্চ সরকার ধার করতে শুরু করে ব্যাংকের কাছ থেকে । সরকারী বন্ড বিক্রি ও টাকা সংগ্রহের কাজে রথচাইল্ডের প্যারিস ব্রাঞ্চকে ইচ্ছে করেই বাইরে রাখা হয় । রাশভারী ও আভিজাত্যের অহমিকায় অভ্যস্ত ফ্রেঞ্চ এরিস্ট্রোকেটরা রাস্তার ক্ষ্যাত রথাচাইল্ডদের পাত্তা দিতে চায়নি । হয়ত শত্রুপক্ষের অর্থ যোগানের ইস্যুটাও ছিলো । এরিস্ট্রোকেটদের মন যোগাতে রথচাইল্ডরা অভিজাত পার্টি, উপহার , শিল্পকলার কেনা কাটা ইত্যাদি করেও যখন পাত্তা পাচ্ছিলো না তখন একটা খেলা খেললো । ১৮১৮ সালের অক্টোবরে তারা দ্রুত কিনে নিতে শুরু করলো ওউভ্রার্ড আর বেয়ারিং ব্রাদার্সের সরকারী বন্ড । ফলে বন্ডের দাম বেড়ে গেলো বহুগুনে । এর পর হঠাৎ করেই ৫ই নভেম্বর ১৮১৮ তে তারা একসাথে সব বন্ড বাজারে ডাম্প করাতে ফ্রেঞ্চ অর্থনীতির বারোটা বেজে গেলো । এইবার ফ্রেঞ্চ রাজা বাধ্য হলেন রথচাইল্ডদের পায়ে মাথানত করতে । পৃথিবীর দুটো প্রধান অর্থনীতি , বৃটিশ ও ফ্রেঞ্চ , চলে গেলো হাউস অফ রথচাইল্ডের হাতের মুঠোয় ।

ইউরোপের তথাকথিত মোনার্কি বা রাজপরিবার গুলো কেবল নামেই স্বাধীন রইলো । অর্থনৈতিক সমস্ত নিয়ন্ত্রন মোটামুটি নিয়ে নিলো রথচাইল্ড ও আন্তর্জাতিক ব্যাংক গুলো । এরাই ঠিক করে দিতে লাগলো কে ক্ষমতায় থাকবে আর কে ক্ষমতায় থাকবে না । পলিটিক্স , যুদ্ধ , শান্তি , রাজতন্ত্র , কমিউনিজম সবই আসলে নিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করলো যার হাতে টাকা , অর্থাৎ রথচাইল্ড ও তাদের এলাইদের হাতে ।

আজকে রথচাইল্ড পরিবারের হাতে হাজারো ইন্ডাস্ট্রি , কমার্সিয়াল কোম্পানি, মাইনিং কোম্পানি ও টুরিস্ট কোম্পানি থাকলেও কেউই রথচাইল্ড নামটা ব্যবহার করে না । একটা কোম্পানিও তাদের ব্যালেন্স শীট পাবলিশ করতে বাধ্য নয় এবং করেও না যেহেতু তারা প্রাইভেট পার্টনারশীপ । তাই পৃথিবীর কারো ক্ষমতা নেই বের করবে এই পরিবার তাদের প্রাইভেট পার্টনারশীপের মাধ্যমে এই পৃথিবীর অর্থ সম্পদের ঠিক কত অংশের মালিক এবং আরো কত অংশ নিয়ন্ত্রন করে । তবে বলা হয় , ফ্রেঞ্চ রেভুলুশন , বিশ্বযুদ্ধ ১ ও ২ নাকি রথচাইল্ড ও আন্তর্জাতিক ব্যাংক গুলোর হাতে তৈরী করা । ৩য় বিশ্বযুদ্ধও এরাই তৈরী করবে । নিজেদের লাভের খাতিরে । রথাচাইল্ডরা মানবিকতার ধার একেবারেই ধারে না । নিজে ইহুদী হলেও প্যালেস্টাইন তৈরীর জন্য রথচাইল্ড হিটলারকে অর্থ যোগান দিয়েছে । আবার হিটলার বিরোধী পক্ষকেও ! হলোকাস্টের অর্থের যোগান দাতা আবার ইজরায়েলের প্রতিষ্ঠাতা !

আপনার কি ইচ্ছে করে না জানতে এরা আসলে কি চায়? এদের পরবর্তী পদক্ষেপ কি? কারা এদের বন্ধু?


[ পাঠক চাইলে চলবে । এর পরের পর্ব আমেরিকা ও বিশ্ব নিয়ন্ত্রন]

http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/389053.stm
Click This Link
http://en.wikipedia.org/wiki/Rothchilds
http://www.biblebelievers.org.au/slavery.htm
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২২
৩৬টি মন্তব্য ২৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমিও যাবো একটু দূরে !!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২২

আমিও যাবো একটু দূরে
যদিও নই ভবঘুরে
তবুও যাবো
একটু খানি অবসরে।
ব্যস্ততা মোর থাকবে ঠিকই
বদলাবে শুধু কর্ম প্রকৃতি
প্রয়োজনে করতে হয়
স্রষ্টা প্রেমে মগ্ন থেকে
তবেই যদি মুক্তি মেলে
সফলতা তো সবাই চায়
সফল হবার একই উপায়।
রসুলের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×