somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একটি গ্রামীণফোন স্ক্যান্ডাল...

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হ্যালো গ্রামীণফোন,

এই মুহূর্তে আমি একজন অ্যাংরি কাস্টমার। গ্রামীণফোনের ওপর ভীষণ রাগান্বিত। এখন আপনাদেরকে ঠিক সেই কথাগুলোই বলতে ইচ্ছে করছে যা সবসময় গ্রামীণফোন সম্পর্কে শুনে থাকি- ডাকাত কম্পানি, কসাই কম্পানি। কথাগুলো মোটেও ভুল বলা হয় না। জানি, মনেমনে আপনারাও মানবেন।

আমাদের ফ্যামিলি জিপি ইউজ করছে বহু আগে থেকেই। এখনও মনে আছে, ৬৫ হাজার টাকা দিয়ে আইএসডি গ্রামীণফোন নেয়া হয়েছিল পিসিও বিজনেসের জন্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহার করছি ২০০৩ সাল থেকে। সেই থেকে জিপির ওপর প্রায় প্রতিদিনই বিরক্ত ঝাড়ি।

আপনাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে, আপনারা অতি মুনাফা লোভী। সার্ভিস যা দেন তারচেয়ে বহুগুণ মূল্য আদায় করেন।

এদেশের জন্য আওয়ামী লীগ-বিএনপি যেমন গলার কাঁটা- না পারি গিলতে না পারি উগলাতে- জিপি কাস্টমারদের কাছে আপনাদের অবস্থাও হয়েছে তেমন। বিশ্বাস না হলে নেইলসেন কম্পানি বা ওআরজি-কোয়েস্ট দিয়ে গোপন জরিপ চালিয়ে দেখতে পারেন।

তবে আশার কথা, অন্য কম্পানিগুলো আপনাদের ভুল থেকে শিখছে। তারা উন্নতি করছে এবং আমাদের আস্থা অর্জন করছে।

ভূমিকা শেষ, এবার আসল কথায় আসি।

গতকাল (২৭.১০.১৩) সন্ধ্যা ৭:৩২ মিনিটের দিকে আমি আমার জিপিতে ৫০০ টাকা FlexiLoad করি। ট্রানজেকশন আইডি BD41102719320315। ইমার্জেন্সি ব্যালেন্স ডিউ ৫ টাকা কেটে অ্যাকাউন্টে ৪৯৫ টাকা থাকে। আমার উদ্দেশ্য ছিল রাত বারোটার পর P6 ইন্টারনেট প্যাকেজটি অ্যাকটিভ করার। আমি দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এই প্যাকেজটি (P6/1GB) ব্যবহার করছি। সেই তখন থেকে প্রতিবার অ্যাক্টিভেট করতে আপনারা ভ্যাটসহ ৩৪৫/- কর্তন করেন। ব্যান্ডউইথের দাম কমেছে কিন্তু আপনাদের চার্জ (পড়ুন শোষণ) কমেনি।

যেহেতু দিন প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল, তাই সন্ধ্যায় FlexiLoad করলেও P6 রাত বারোটার পরে অ্যাকটিভ করব ঠিক করেছিলাম। এর মাঝে আমি ফেসবুক জিরো মানে 0.facebook.com ইউজ করি। তবে অন্য কোন লিংকে মোটেও ব্রাউজ করিনি। আমরা জানি যে, ফেসবুক জিরোতে কোন ডেটা চার্জ কাটে না। তবে কানেক্টিংয়ের সময় সামান্য কিছু পয়সা কেটে থাকে। আমি বেশ কিছু দিন থেকেই ফেসবুক জিরো ব্যবহার করছি। এমনকি মোবাইলে ব্যালেন্স যখন জিরো (0) তখনও ফেসবুক জিরো ব্যবহার করেছি। উল্লেখ্য, ফেসবুক জিরো ব্যবহারের বিষয়ে আপনারা পত্রিকায় বিজ্ঞাপনও দিয়েছিলেন।

যা-ই হোক, রাত বারোটার পরে P6 অ্যাক্টিভেট করতে গিয়ে 5000 -এ ম্যাসেজ দেওয়ার পরে ফিরতি ম্যাসেজে আমাকে জানানো হয় 'insufficient balance' -এর কারণে P6 অ্যাক্টিভেট করা যাবে না! আমার তো চক্ষু চড়কগাছ! বলে কী! জলদি ব্যালেন্স চেক করে দেখি মোবাইলে আছে ২৭৫ টাকা! অথচ থাকার কথা ৪৯৫ টাকা! মানে ২২০ টাকা গায়েব! এমন ম্যাজিক দেখানো জুয়েল আইচের পক্ষেও সম্ভব কিনা কে জানে! তবে জিপির পক্ষে যে সম্ভব এটা পূর্বেও প্রমাণিত।

আপনারা আমার এই কষ্টে অর্জিত অর্থগুলো কি করেছেন দয়া করে জানাবেন? আমি নিশ্চিত, কোরবানির পশুর চামড়ার টাকা থেকে সদকা হিসেবে দান গ্রহণের জন্য আমি আপনাদেরকে কোন ম্যাসেজ দিই নাই। এ বাবদ কোন টাকা আপনারা আমার কাছ থেকে পাওনা নাই।

ওহে গ্রামীণফোন, আমি এটাও লিখিত দিচ্ছি যে, মোবাইলে টাকা ঢুকানোর পর আমি কোন ফোন করি নাই, অন্য কোন এসএমএসও করি নাই। তবুও আপনারা কেন আমার গলা কাটলেন বুঝলাম না। কোরবান তো দুই সপ্তাহ আগেই শেষ।

গ্রামীণফোন, আমি আপনাদের কাস্টমার কেয়ারের মেকি মিষ্টি ভাষা শুনতে চাই না। আমি আমার ২২০ টাকা অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স অবিলম্বে ফেরত চাই!!

জানি, আমি আপনাদের হটলাইন 121 এ ফোন করলে আপনারা আমার সাথে খুব বিনয়ী হয়ে কথা বলে ইনিয়ে-বিনিয়ে ঘুরিয়ে-প্যাঁচিয়ে উল্টো আমার ঘাড়েই দোষ চাপাতে চাইবেন। আপনাদের কাস্টমার কেয়ার কিভাবে 'কেয়ার' করে সেটা সবাই জানে। এমনও বলতে পারেন, 'স্যার, হয়তো ভাবী আপনার অজান্তে আপনার ফোন থেকে ওনার মোবাইলে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করে নিয়েছেন'। গ্রামীণফোন, আপনাদের ভাবী নেই, না পরলোকে যাওয়ার কথা বলছি না, এখনও আমার ঘরেও আসেননি।

কোন অজুহাত দেখিয়ে যে লাভ হবে না- এটা নিশ্চয় এতোক্ষণে বুঝে ফেলেছেন। মোবাইল সারাক্ষণই আমার কাছে ছিল, কোন মিস ইউজ হয়নি।

অতএব বুঝতেই পারছেন, আমি আপনাদের কাছ থেকে কোন ফাঁকিবাজি কথা শুনতে চাই না। আপনাদের কোনই দোষ নেই, আপনাদের প্রান্তে কোনই সমস্যা হয়নি এসব কথা মোটেও শুনতে চাই না। তাই মন ভুলিয়ে দায় অস্বীকারের কথা অন্যদেরকে বলতে পারেন, আমাকে বলে লাভ হবে না।

আমি আপনাদের কাছে শুনতে চাই, আপনাদের 'সিস্টেমের কোন অনাকাঙ্ক্ষিত যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যাটি হয়েছে' এবং শিগগির আমাকে রিফান্ড করছেন। গ্রামীণফোনের ইতিহাসে এতোটা সৎ আপনারা আগে কখনও হয়েছেন কিনা জানি না, তবে এবার হতে অনুরোধ করবো।

গ্রামীণফোন, অসম্ভবকে সম্ভব করাই আপনাদের কাজ। তাই আশা করি আমার সমস্যাটি আপনারা অবিলম্বে সমাধান করবেন। নতুবা পুরো বিষয়টি পাবলিক মিডিয়ায় নিয়ে যেতে বাধ্য হবো।

আমার জিপি নং: 0171* *** ***

নিবেদক,
সাইফ সামির
http://www.saifsamir.com
___________________________________________________


মেইল#২ | তারিখ: ২৯.১০.১৩


Dear Mr. Samir,

Greetings from Grameenphone Ltd.!

Thank you for communicating with us and bringing the issue to our concern. We are very sorry for your experience. We understand your agitation and it is very sad for us to see you dissatisfied. We have never expected this to happen. Please be informed that, after getting your email we took the complaint with a lot of priority and double checked your internet usage details. We regret to inform you that, we do not find any overcharging or unusual charges analyzing your recent charging details. Kindly note that, based on different handset type especially for Smartphone users there will be instances where it will incur some charges on the same session, not for browsing Facebook zero but for other background applications. Please also be informed that, if you open any picture or images in the Facebook zero page (the page will notify you immediately about data charges), data charges will be applicable. To know more about the Facebook zero offer, please visit at: Click This Link. However, if you want to know in details you are cordially requested to obtain itemized bill. For this purpose you need to visit our Grameenphone Center and fill up an application form along with your valid signature that matched with your subscription copy. The charge for itemized bill is BDT 115 (with VAT) for last 30 days.

On the other hand regarding your query about Bandwidth, we would like to inform you that Bandwidth cost is actually a very small part of the total cost of internet. Hence for this reason the reduced cost of bandwidth did not significantly impact the pricing of internet packages that we are offering you. However, we’ve brought in new and more affordable commitment-based packages for example, micro and mini packages. We sincerely hope and believe that these would make the internet packages and services more affordable and convenient for you.

Thank you for your understanding and relying on Grameenphone. It is our pleasure to offer you the superior service you deserve and we are committed to provide the best of our services in future as well. Please feel free to contact us for further assistance.



Best Regards
Iqbal Mahabub
Customer Service
Grameenphone Ltd.
___________________________________________________


মেইল#৩ | তারিখ: ৩১.১০.১৩


প্রিয় জনাব মাহাবুব,

পৃথিবীর বিভিন্ন কম্পানি- যারা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীকে বিভিন্ন সার্ভিস বিক্রয় করছেন- তারা তাদের কাস্টমারদের ভাষায় কথা বলার চেষ্টা করেন। আজ যদি আমি মাইক্রোসফটকে স্প্যানিশ ভাষায় লিখি তারা আমাকে স্প্যানিশ ভাষাতেই রিপ্লাই দিবেন, ইংরেজিতে নয়। তাদের আলাদা বিভাগই আছে এ কাজের জন্য। যে কম্পানি যে দেশে যায়, তারা সে দেশের ভাষাতেই কথা বলে। গ্রামীণফোনের এক অংশের মালিকানা টেলিনরের, আরেক অংশ তো বাংলাদেশের। তারা তো বাংলাদেশেই ব্যবসা করছে। এখানে তো বাঙালিরাই চাকরি করছেন। অতএব, তাদের কাছে আমি যখন বাংলায় লিখব তখন উত্তরটা বাংলাতেই আশা করব। শুধু ফেব্রুয়ারিতে 'ভাষা আন্দোলন' নিয়ে টিভিসি বানিয়ে 'গ্রামীণফোন' সিল মেরে দিলে তো হয় না। আশা করি আমার কথা বুঝতে পারছেন।

মূল প্রসঙ্গে আসি, আমি জানতাম আপনারা আপনাদের কোন দোষ বা সমস্যা খুঁজে পাবেন না- যা আমি আমার মেইলেই বলে দিয়েছিলাম! তাই যখন বলছেন কোন অতিরিক্ত চার্জিং বা অস্বাভাবিক চার্জিং আপনারা খুঁজে পাননি তখন আর অবাক হইনি। জনাব, অতিরিক্ত চার্জিং হয়নি বলছেন কিন্তু চার্জ করার মতো ডেটা ইউজও তো হয়নি! এটা কেন বলছেন না? আপনি যেহেতু আমার 'চার্জিং ডিটেইলস' ডাবল চেক করেছেন বলছেন, নিশ্চয় এটাও দেখেছেন আমি কি পরিমাণ ডেটা ইউজ করেছি। ওখানে তো চার্জিংয়ের অতিরিক্ত বা অস্বাভাবিক কোন ডেটা ইউজের রেকর্ড নেই! তাই বলি আমার ২২০ টাকা কি জলিল ভাই নিয়ে গেছেন? এই টাকা নিশ্চয় ভূতে নেয়নি, আপনাদের প্রান্ত থেকেই কেটেছে।

আমি আমার আগের মেইলেই বলেছি, আপনারা ঘুরে ফিরে দোষ আমার ঘাড়েই চাপাবেন। দেখুন কথাটা কেমন সত্য হয়ে গেল! জনাব, আপনারা আমাকে মনে হয় টেক নবিস ভেবেছেন। মজার কথা হলো, আমার নিজেরই আইটি বিজনেস আছে। তাই আপনারা যখন স্মার্টফোনের ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপের ইন্টারনেট রিসোর্স ইউজের অজুহাত দেখান তখন মনের হাসি মুখে চলে আসে! জনাব, আপনাদের অজুহাত গুড়িয়ে দিতে হবে এই জন্য যে, আমি যে সেলফোনটিতে নেট ব্যবহার করি সেটিতে এমন কোন অ্যাপ্লিকেশন নেই যেটি আমার অজান্তে ব্যাকগ্রাউন্ডে বসে বসে ইন্টারনেটের বাদাম চিববে। আমি যথেষ্ট টেকি তাই খুব ভালো করেই জানি 'ফেসবুক জিরো' কিভাবে ইউজ করতে হয় এবং কখন এতে চার্জ কাটে। ইনফ্যাক্ট, ফেসবুক জিরো সম্পর্কে আমি অনেক আগে থেকেই জানি। এটা বাংলাদেশের জন্য নতুন হলেও প্রকৃতপক্ষে এটি নতুন কিছু না। 'ফেসবুক জিরো' সেবা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন অপারেটর ২০১০ সাল থেকেই দিয়ে আসছে।

অতএব, বুঝতেই পারছেন আমার অভিযোগের বিপরীতে আপনাদের জবাবগুলো ভীষণ অসাড়! আমার ২২০ টাকা অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স কেন কিভাবে গায়েব হলো এ বিষয়ে আপনারা কিছুই বলতে পারেননি। তাই এটা মানতেই হবে আপনাদের কোন টেকনিকাল ফল্টের কারণেই স্ক্যান্ডালটি হয়েছে। তাই আপনাদের উচিত আর বিলম্ব না করে আমার ব্যালেন্স রিফান্ড করা।

কিন্তু গ্রামীণফোন তো গ্রামীণফোনই! কি আজব, একে তো আমার এতোগুলো টাকা কোন কারণ ছাড়াই কেটে ফেলেছেন, টাকা তো ফেরত দিচ্ছেনই না উল্টো আমাকে আরও ১১৫/- খরচ করে ডিটেইল বিল নিতে বলছেন! কি দারুণ বিবেচনাবোধ আপনাদের! সত্যি, অসম্ভবকে সম্ভব করার গুণাবলী আছে আপনাদের! কিন্তু সেটা পজিটিভ ওয়েতে খাটাচ্ছেন না কেন? আপনারা শুধু নিতেই চান, দিতে চান না।

আপনাদের ইন্টারনেট বিল অতিরিক্ত রাখার ব্যাপারে যে সাফাই দিচ্ছেন তা অগ্রহণযোগ্য। আপনাদের মাত্রাতিরিক্ত নেট বিল সম্পর্কে আরও আগেই আমরা সোশাল মিডিয়ায় ব্যাপক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ-প্রমাণ দিয়েছি। আন্দোলন করেছি। এ বিষয়ে আপনাদের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার সাথে সময় করে বাহাসও করবো। সরকার ও মূল মিডিয়াকে তো আপনারা 'খুশি' করে রেখেছেন, তাই আমাদের কথা আমাদেরকেই বলতে হবে।

মি. মাহাবুব, আমি জানি আপনি এর আগে 'Colourage' ও 'VT Connections' এ কাজ করেছেন। জিপির কাস্টমার সার্ভিসে আপনি ২০০৬ সাল থেকে আছেন। আপনার অভিজ্ঞতার আলোকে সত্যি করে বলুন তো, কোন টেকনিকাল কারণে এভাবে ব্যালেন্স গায়েব হওয়াটা কি অসম্ভব কিছু?

নাকি অকপটে নিজেদের সমস্যা স্বীকার ও গ্রাহকদের ক্ষতিপূরণ করাটা গ্রামীণফোনের জন্য অসম্ভব? না, শুধু আমার কথা বিবেচনা করবেন না, আজ আমি গ্রামীণফোনের কোটি কোটি গ্রাহকদের পক্ষ থেকে কথাগুলো বলছি আর গ্রামীণফোনের বিবেকের (যদি থাকে) কাছে প্রশ্ন করছি।

নিবেদক,
সাইফ সামির/ গ্রামীণফোনের ভুক্তভোগী গ্রাহক

___________________________________________________
দুই নেত্রীর ফোনালাপ ফাঁস হইতে পারলে ভাবলাম আমার আর গ্রামীণফোনের ই-আলাপ ফাঁস হইতে সমস্যা কি? গ্রামীণফোন তো আর আমার প্রেমিকা না! :P
___________________________________________________
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৬
২৬টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×