সোর্স দেখেন
আমরা সবাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে অবগত আছি যে বি এন পি নেতা ইলিয়াস আলী নিখোজ। তাতে আমাদের আর কারো সরকারের যে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মত আচরন তা আর বলার মত বোধ আমরা আস্তে আস্তে হারাচ্ছি। একটি স্বাধীন দেশে সরকার যুদ্ধাপরাধী নিয়ে সারাদিন চিল্লা চিল্লি করে কিন্তু স্বাধীন দেশে যে গুম হত্যা ধর্ষন লুন্ঠন প্রকাশ্যে খুন চাদাবাজি এগুলো ধৈর্য হারা সীমা লঙ্ঘন করতেছে তার কোন মাথা ব্যাথা কোন দলেরই নেই। আছে শুধু একদল আরেক দলের সাথে কুত্তা কামড়া কামড়ি করার মত মনোভাব।
উপরের লিংকটি পড়ে দেখলাম ইলিয়াস আলী নিঃসন্দেহে বলা যায় একজন উগ্র আচরনের সন্ত্রাস ছিলেন। কিন্তু আমরা যারা অপরাধ করি তারা কখনো ভাবিনি যে আমাদের ও যে কোন সময় বিপদ হতে পারে । আমাদের সবার একটা কথা মনে রাখা দরকার পাপ বাপেরে ও ছাড়েনা। ইলিয়াস আলী অনেক মানুষের মনে আঘাত দিয়েছে, অনেক মায়ের বুক খালি করেছে অনেক মানুষকে অন্যায়ভাবে মেরেছে। তাই হয়তো বা পূর্ব কোন শত্রুতার দ্বারা উনি গুম হয়েছেন । বা কোন ভালো কাজ করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়ে শত্রদের দ্বারা গুম হয়েছেন বা বিধাতাই কোন ভাবে তাকে বিপদের সম্মুখীন করেছেন তা একমাত্র বিধাতাই ভাল বলতে পারবেন।
আওয়ামীলিগ সরকার এখন থেকে ও যদি এসব অপরাধ এর বিচার শক্তভাবে না করে প্রশ্রয় দেয় তাহলে ভবিষ্যৎ আর খারাপের দিকে যেতে থাকবে। সরকার এর উচিৎ যারা এসব গুম হত্যার সাথে জড়িত তাদেরকে খুজে বের করে প্রকাশ্যে জুমার নামাজ শেষে ঘাড় কর্তন করা দরকার।
আমাদের এই দেশে এখন দরকার খুনের বদল খুন সোদি আইনের মত প্রকাশ্যে। তা না হলে এই স্বাধীন দেশকে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হবে না। অথবা তত্বাবধায়কের মত ডান্ডাবাড়ির মত সরকার দরকার।
আর একটা কথা আওয়ামীলিগের যে সোনার ছেলেরা আছে ছাত্রলীগ তাদেরকে আগে থামানো দরকার । অথবা ছাত্র রাজনিতি চিরতরে বন্ধ করা দরকার। হয়তো বা কেউ এই কথার বিরোদিতা করবেন শক্তভাবে। কিন্তু যারা বিরোধিতা করবেন তাদেরকে বলছি একটু ঠান্ডামাথায় চিন্তা করে দেখুন ........
এই সরকারের কাছে আমাদের অনেক কিছু চাওয়া পাওয়া ছিল কিন্তু সরকার যে এভাবে জনগনের সাথে ধোকা দিবে তা কেউ ভাবতেই পারে নি। তাই আমাদের আর এই দুই দলের উপর কোন প্রকার আস্থা আর নেই।
পড়ে আপনার মতামত জানাবেন তাও ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে এবং ভেবে চিন্তে ....
বিঃদ্রঃ (উগ্র আচরন কারী লেখকের কোন মতামত জানানোর দরকার নেই)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




