somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারী, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো কথাটি আসলেই যুক্তিযঙ্গত। কিছুটা ১৮+

২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলানিউজ ২৪ ডট কম থেকে "নারী, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো" শিরোনামটি দেখে এবং পড়ে যা বুঝলাম - বর্তমান বাস্তবতাকে তারা তুলে ধরেছে। বর্তমান অবস্থায় নারীদেরকে সাজানো হয় পন্যের মডেল হিসেবে যা মিন করা হয় যেন, নারী ও এক প্রকার পন্য। টিভিসি এ্যাড গুলোতে ও দেখানো হয় নারীকে পন্য হিসেবে। এ্যাড যেন তৈরি ই করা হয় নারীভিত্তিক কনসেপ্ট হিসেবে। যা বললে এখন আমাকে অনেক সুশীল সমাজ বলবে আমি নারী বিরোধী। আসলে এখন আমাদেরকে সবারই অনেক সচেতন হতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে আরও অনেক নির্যাতনের শিকার হতে হবে।

বর্তমানে নারীরা এসব কারনে দেখা যায় বিভিন্ন ভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তারপরে আমাদের সমাজে নারীরা ঐসব দেখে ও শিক্ষা নেয়না। বর্তমান পার্ক গুলোতে দেখা যায় সন্ধার পরে ইয়াং ছেলে মেয়েরা যা করে তা কোন ভাবে সমাজের সাথে গ্রহনযোগ্যতা পায়না। যেসব ইয়াং ছেলে মেয়েরা সন্ধার পরে লেক বা পার্কে আধুনিকতার নামে যেসব যেসব কর্ম করে বেড়ায় তারা কতগুলো জুটি তারা বিয়ে করে ঘর সংসার করে। আমার দৃষ্টিকোন থেকে তাদের ৫% ও মনে হয় তারা ঘর সংসার করে না। আর এই ৫% এর মধ্যে ও বিয়ের পর তাদের ৫০% সংসার ভেঙ্গে যায় বিভিন্ন কলহের কারনে।

আপনারা খেয়াল করে দেখবেন যে, বর্তমান ঢাকা শহরে মেয়েদের যত বিয়ে হয় তার প্রায় ২০% বিয়ের এক বছরের মধ্যে বা ২-৩ বছরের মধ্যে তাদের সংসার ভেঙ্গে যায়। তাদের প্রধান কারন হল স্বামীর অবর্তমানে অন্য ছেলের সাথে অবৈধ সম্পর্ক বা পুরানো প্রেমিকের সাথে সম্পর্ক নতুন করে জোড়া লাগানো। বিভিন্ন পার্টিতে নাচানাচি, অশ্লীল ড্রেসআপ পরা, আধুনিকতার নামে খোলামেলা ড্রেসে ঘুরে বেড়ানো। এই সব কারনে তারা প্রতিনিয়ত হচ্ছে নির্যাতনের শিকার, খুব সহজেই খারাপ ছেলেরা তাদের সাথে করে বসে প্রতারনা, এমনকি তাদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে তাদের জীবনটাকে ও করে দেয় ধ্বংসের ধারপ্রান্তে।

সবশেষে দেখা যায় নারীরা সব বুঝে হারানোর পরে। তখন আর নারীদের কিছুই করার থাকেনা। তখন দেখা যায় তারা অসহায়। তখন আমরা সহানুভূতি দেখানো ছাড়া আর কোন কিছুই করার থাকে না।

আমরা খুব সহজেই দেখলাম প্রভার সাথে প্রতারনা, যার জন্য কিছুটা হলে ও দায়ী ছিল প্রভা নিজে ও। এরকম প্রতিনিয়ত হাজারে প্রভা দেশে বিভিন্ন ভাবে ব্লাকমেইলের শিকার হচ্ছে। আসলে ওভার স্মার্ট বা উগ্র কোন কিছুই ভাল না।

বাবা মায়ের সামনে তাদের মেয়েদেরকে লাক্স প্রোগ্রামের মত বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামে মেয়েদেরকে অশ্লীল ড্রেসে তাদের দেহকে নিয়ে খেলছে যাকে বলা হয় সুশীল সমাজে শিল্প কর্ম। এটাকে যারা সাপোর্ট না করবে তাদের কে সুশীল সমাজ খারাপ দৃষ্টিতে দেখবে এটাই স্বাভাবিক।

সবশেষে বলব সবার একটু সচেতনাই আমাদের অনেক অন্যায় বা প্রতারনা কমে যেতে পারে। তাই সবারই সচেতনতা দরকার।


বাংলানিউজের লিংকটা সবাই দেখে নিনঃ
আমার ভিয়েতনামিজ বান্ধবীকে দেখি যতটা না রিসার্চের কাজ করে তার চেয়ে দেখি বেশি রূপচর্চা করে। দিনের বেশিরভাগ সময় ইন্টারনেট ঘেটে কি খেলে, কি করলে সুন্দরী হওয়া যায় এইসব তথ্য উপাত্ত নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখি। অফিসের ভিতরেই একটু পরপর এটা-ওটা মুখে ঘষা-মাজা করতেও দেখি। আমার সাথে কথা শুরু করেই দু-এক কথার পর চেহারা-ফিগার নিয়ে বিরক্তিকর আলোচনা শুরু করে।

কথায় কথায় জানতে পারলাম যে, দিনরাত রূপচর্চা করার মূল কারণ হলো টাকাওয়ালা কোনো লোক বিয়ে করে সুখে থাকা। আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম, তুমি এত পড়াশোনা করে এত ভালো চাকরির পরও কেন টাকাওয়ালা লোক খুঁজছ? তোমার নিজের রোজগার তো মন্দ নয়! তোমার স্ট্যাটাসের সাথে মিলিয়ে কেন কাউকে বিয়ে করছ না?

দু’জনের চাকরির টাকা দিয়ে তো তোমাদের ভালো চলার কথা। উত্তরে সে সেই একই কথা ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলছে যে, টাকাই হলো সকল সুখের উত্স। কাজেই টাকাওয়ালা লোক তার চাই-ই চাই। আর সে জন্যই সে দিনরাত তার চেহারা-ফিগারের যত্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকছে। একবার কোনো টাকাওয়ালাকে বিয়ে করলেই নাকি এসব রূপ-চর্চার ঝামেলা থাকবে না।

আরও জানতে পারলাম ওদের দেশের কোন এক মিস ভিয়েতনামিজ নাকি বলেছেন, মেয়েদের দুনিয়ার সবার দিকে চোখ থাকে, অথচ নিজের দেহ-সৌন্দর্যের দিকে চোখ থাকে না অর্থাৎ নিজেদের সৌন্দর্যের দিকে খেয়াল থাকে না। আমি ওকে জানালাম নিজেদের দেহ-সৌন্দর্যের দিকে খেয়াল রাখার মানে যদি হয়, দিন-রাত খেয়ে না খেয়ে বিকিনি ফিগার বানানো, দুনিয়ার তাবদ বই দুরে রেখে শুধু রূপচর্চার টিপস পড়া, ঘণ্টার পর ঘণ্টা পার্লারে গিয়ে নিজের হাত-পা-মুখ-ভ্রু-চুল সব অন্যের হাতে সঁপে দিয়ে বসে থাকা তবে সে খেয়াল রাখার থেকে না রাখাই তো দুনিয়ার জন্য মঙ্গল।

শুধু ভিয়েতনামিজ নয়, পাশ্চাত্যের অনেক মেয়েকেই আমি দেখেছি টাকাওয়ালা লোকের পিছনে ছুটতে। তাদের আকৃষ্ট করতে কতই যে কসরত করতে দেখি!! কয় নম্বর বউ হলো বা তার কত শত উপ-পত্নী থাকলো সে নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। মার্সিডিজে উঠে শপিং করতে পারবে, হলিডেতে বিলাসবহুল কোনো হোটেলে থেকে ঘুরতে পারবে, এরপর আর কি চাই! হোক না বয়সের পার্থক্য ৩০ বছর, তাতে কি!!

অথচ অল্প কিছুদিন পর এইসব মেয়েদের জীবনে টাকা ছাড়া আর কিছুই থাকেনা। টাকাওয়ালা লোকটিকে ব্যবহার করে সুখ পাবে এমন চিন্তা করে বিয়ে করলেও অনেকেই উল্টো সেই টাকাওয়ালা স্বামী দ্বারা ব্যবহৃত হয়ে টাকা বানানোর মেশিনে পরিণত হয়।

অল্প কিছু ভাগ্যবান হয়তো সুখ পায়, কিন্তু অধিকাংশই একঘেয়েমি জীবনে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে, অথবা শারীরিক-মানসিক নির্যাতন সহ্য করেও টিকে থাকে। কেউবা স্বেচ্ছাচারিতায় ডুবে গিয়ে একসময় আত্মহত্যা করে তথাকথিত টাকা-স্বর্বস্ব সুখের জীবনের অবসান ঘটায়।

বাংলাদেশের অনেক মেয়ে এমন কি তাদের পিতা-মাতাও কিন্তু এই চিন্তা-ভাবনার বাইরে নয়। শুধু টাকাওয়ালা পাত্রের সাথে বিয়ে হলেই সুখ হবে এই বিশ্বাস অনেকের মাঝেই বদ্ধমূল। যোগ্যতার বিচারে অনেক শিক্ষিত সু-পাত্র বাতিল হয়ে যায় শুধুমাত্র বেতনের কম-বেশের জন্য। ভালো বেতনের চাকরি পায়নি জন্য অনেকদিনের প্রেমিক বাতিল হয়ে যায় প্রবাসী ডলার পাত্রের কাছে।

একটা বিষয় লক্ষ্যনীয় যে, সুন্দরী মেয়েদের মাঝেই বা তাদের পিতামাতার মাঝেই টাকাওয়ালা পাত্র্রের সাথে মেয়ে বিয়ে দেবার প্রবণতা বেশি। মেয়ে যেহেতু অনেক সুন্দরী, কাজেই অবশ্যই একমাত্র টাকাওয়ালার ঘরে গেলে সে সুখে থাকবে। আর এটা যেন সুন্দরী মেয়ের জন্মগত অধিকার!!!

দামী শাড়ি-গয়না-পারফিউম যেহেতু অনেক মেয়ের কাছেই সুখের মাপকাঠি কাজেই টাকাওয়ালা পাত্রের জন্য কৈশোর থেকেই শুরু হয় ট্রেনিং।এমনকি অনেক বাবা-মা কোথায়, কোন বিষয় পড়াশোনা করলে মেয়ের ভালো বিয়ে হবে সে বিষয়ে চিন্তা করে তাদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্র নির্বাচন করে থাকেন। টাকাওয়ালা কাউকে বিয়ে করাটাই যেন মেয়ের ক্যারিয়ার গড়ার একমাত্র সোপান।

সুন্দরী প্রতিযোগিতার নামে শরীর দেখানো প্রতিযোগিতা এবং দুএকটা মডেলিং করে পরিচিতি পাবার লক্ষ্যেও থাকে সেই টাকাওয়ালা পাত্র। মিডিয়ায় অল্প-বিস্তর পরিচিতি পেলে প্রবাসী পাত্র কিংবা দেশের ভেতর বড় কর্পোরেট পাত্র বা বিত্তশালী পিতার উত্তরাধিকারীর সাথে মেয়ের বিয়ে দিতে সুবিধা হবে ভেবে অনেক পিতা-মাতাই সংস্কৃতিমনার তকমা লাগিয়ে মেয়ের অর্ধনগ্ন ছবি মিডিয়া অফিসে দিয়ে আসতে আজকাল মোটেও লজ্জাবোধ করেন না। এইসব মিডিয়ার মেয়েরাও আজকাল কাপড়ের মাত্রা অস্বাভাবিক হারে কমিয়ে নিজেদের সাহসী(!!)পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে। অল্প কিছুদিন পরেই টাকাওয়ালা কারও সাথে গড্ডালিকা প্রবাহে গাঁ ভাসিয়ে দেয় কিংবা সেই টাকাওয়ালা কাউকে বিয়ে করে ব্যবহৃত হয়।

নিজেদের যোগ্যতার ওপর বিন্দুমাত্র ভরসা নেই জন্যই বর্ষার মত সুন্দরী-ট্যালেন্টটেড মেয়ে মার খায় টাকাওয়ালা স্বামী অনন্ত জলিলের হাতে। নিজেদের যোগ্যতার ওপর ভরসা নেই জন্য উচ্চবিত্ত টাকাওয়ালা ঘরে বিয়ে করে নির্যাতিত হয়ে দিনের পর দিন মুখ বুজে পড়ে থাকে এই সব তথাকথিত সুন্দরীরা। অনেক সুন্দরী খুন হয়, গুম হয়, আত্মহত্যা করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে টাকার জোরে এইসব খবর চাপা পড়ে যায়। নতুন কোনো সুন্দরী স্বেচ্ছায় এসে সেই শুন্যস্থান পূরণ করে দেয়।

টাকাওয়ালা ঘরে বউ হয়ে স্রেফ হিন্দি সিরিয়াল দেখে দিন পার করতে দেখেচি পিএইচডিধারী, ডাক্তার, আর্কিটেক্ট, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া অনেককেই। তাদেরকে বলতে শুনেছি আমার আসলে চাকরি করার প্রয়োজন পড়ে না। অতিরিক্ত সুন্দরী হবার কারণে স্বামীর চোখে সব সময় সন্দেহের চোখে থাকা এদের মাঝে অনেককেই দেখেছি কয়েক’শ টাকার জন্য স্বামীর কাছে ধর্ণা দিতে। বিবাহপূর্ব সকল বন্ধু-বান্ধবের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হতে দেখেছি। এমনকি কম স্ট্যাটাসসম্পন্ন বাবা-মায়ের সাথে ক্ষীণ সম্পর্ক বজায় রাখতেও দেখেছি।

বোকা নারী কবে বুঝবে যে, শুধু সুন্দরী হয়ে অন্যের টাকা দিয়ে সুখী হওয়া যায় না? বোকা নারী কবে বুঝবে কাগজে সাইন করে আর কবুল বলে সে আসলে টাকার কাছে বিক্রি করে দিল তার শরীর, তার সম্মান? বোকা নারী কবে বুঝবে যে, মা হয়ে সে তার কিশোরী-তরুণী মেয়েটাকে মডেলিং এর নামে বিক্রি করে দিল মিডিয়ার কাছে? বোকা নারী আর কতদিন মার খেয়ে জখমের দাগকে রান্না করতে গিয়ে পুড়ে গেছে বলে চালিয়ে দেবে, আর গয়না দিয়ে নির্যাতনের দাগ ঢেকে রাখবে?

টাকাওয়ালা স্বামী নয়, নিজের মেধায় আত্মসম্মান বজায় রেখে যে উপার্জন তার দ্বারাই আধুনিক নারী পেতে পারে কাঙ্খিত সুখের ঠিকানা। টাকাওয়ালা কাউকে বিয়ে করে বাহারি গয়নায় গলায় ফাঁস দিয়ে শর্টকাটে সুখী হবার জন্য রূপচর্চা না করে, মেধাচর্চা করে একজন নারী পেতে পারে মানসিক সুখের ঠিকানা, খুঁজে পেতে পারে নিজের পরিচয়, সম্মানবোধ।

রূপচর্চা যদি নিজের মনে প্রশান্তি এনে দিতে পারে, অবশ্যই নারী রূপচর্চা করবে। কিন্তু রূপচর্চার মূল উদ্দ্যেশ্য যদি পুরুষকে আকৃষ্ট করা হয়, টাকাওয়ালা কাউকে বিয়ে করার হাতিয়ার হয়, তবে সে রূপচর্চা নারীর সম্মান বৃদ্ধি করে না, বরং তা নারীর অসম্মানের কারণ হয়ে যায়।

বোকা নারী, নিজের ওপর বিশ্বাস রাখো। অন্যের টাকার উপর আয়েশ করে সুখী হবার স্বপ্ন না দেখে নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াও। সুখ এমনিতেই তোমার সেই পায়ের উপর লুটিয়ে পড়বে।


দয়া করে কেউ না বুঝে ওল্টা পাল্টা মন্তব্য করবেন না। আমাদের সমাজে সচেতনতার জন্যই পোস্টটি দেয়া। এর চাইতে অন্য কোন সচেতনতা আইডিয়া যদি কার ও থাকে তাহলে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১০
৯টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আগামী নির্বাচন কি জাতিকে সাহায্য করবে, নাকি আরো বিপদের দিকে ঠেলে দিবে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২



আগামী নির্বচন জাতিকে আরো কমপ্লেক্স সমস্যার মাঝে ঠেলে দিবে; জাতির সমস্যাগুলো কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। এই নির্বাচনটা মুলত করা হচ্ছে আমেরিকান দুতাবাসের প্রয়োজনে, আমাদের দেশের কি হবে, সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেসবুক বিপ্লবে সেভেন সিস্টার্স দখল—গুগল ম্যাপ আপডেট বাকি

লিখেছেন মহিউদ্দিন হায়দার, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৩০




কিছু তথাকথিত “বাংলাদেশি বিপ্লবী” নাকি ঘোষণা দিয়েছে—ভারতের সেভেন সিস্টার্স বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে! সহযোগী হিসেবে থাকবে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী আর পাকিস্তানি স্বপ্ন।শুনে মনে হয়—ট্যাংক আসবে ইনবক্সে। ড্রোন নামবে লাইভ কমেন্টে। আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গু এনালিস্ট কাম ইন্টারন্যাশনাল সাংবাদিক জুলকার নায়েরের মাস্টারক্লাস অবজারবেশন !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:২৬

বাংলাদেশের দক্ষিণপন্থীদের দম আছে বলতে হয়! নির্বাচন ঠেকানোর প্রকল্পের গতি কিছুটা পিছিয়ে পড়তেই নতুন টার্গেট শনাক্ত করতে দেরি করেনি তারা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ ঘিরে নতুন কর্মসূচি সাজাতে শুরু করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদ: দিল্লির ছায়া থেকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

লিখেছেন কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ, ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:৫৭

একটা সত্য আজ স্পষ্ট করে বলা দরকার—
শেখ হাসিনার আর কোনো ক্ষমতা নেই।
বাংলাদেশের মাটিতে সে রাজনৈতিকভাবে পরাজিত।

কিন্তু বিপদ এখানেই শেষ হয়নি।

ক্ষমতা হারিয়ে শেখ হাসিনা এখন ভারতে আশ্রয় নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

Grameen Phone স্পষ্ট ভাবেই ভারত প্রেমী হয়ে উঠেছে

লিখেছেন অপলক , ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৯



গত কয়েক মাসে GP বহু বাংলাদেশী অভিজ্ঞ কর্মীদের ছাটায় করেছে। GP র মেইন ব্রাঞ্চে প্রায় ১১৮০জন কর্মচারী আছেন যার ভেতরে ৭১৯ জন ভারতীয়। বলা যায়, GP এখন পুরোদস্তুর ভারতীয়।

কারনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×