somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মহত্যা ও ইসলাম

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লিখাটা অনেক জরুরী ছিল তাই দিলাম । তবে কেউ আমাকে উদ্দেশ্য প্রনোধিত বলে লজ্জা দিবেন না। এখানে আমার থেকে গুটি কয়েক লাইন ছাড়া বাকিগুলো কোরআন ও হাদীস থেকে নেওয়া হয়েছে। ভালো খারাপ সবি আপনার ইচ্ছা।
আত্মহত্যা মানে নিজকে নিজে ধ্বংস করা। নিজ আত্মাকে চরম কষ্ট ওযন্ত্রণা দেয়া। নিজ হাতে নিজের জীবনের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের পরিসমাপ্তি ঘটানো। আমাদের বাংলাদেশে অনেক নারী-পুরুষ বিশেষত যুবতী মেয়েরা জীবন সংগ্রামের পরিবর্তে জীবন থেকে পালিয়ে যাবার জন্য আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন। তুচ্ছপারিবারিক কলহ, বিদ্যালয়ের গমনাগন পথে বখাটেদের উৎপাত, ভালোবাসায় ব্যর্থতা ওপ্রতারণা ইত্যাদিকে কেন্দ্রকরে তরুণীরা এবং স্বামীর নির্যাতন-অত্যাচার, যৌতুক সমস্যা, স্বামীরঅর্থনৈতিক অক্ষমতা, পারিবারিক অশান্তিথেকে বাঁচার পথ হিসেবে অনেকমহিলা আত্মহত্যাকে বেছে নিচ্ছে। এসবই বড়ভুল, এসব সমস্যা সব দেশে, সব জাতিতে আছে।আত্মহত্যা এসবের কোনো সুষ্ঠু সমাধান বা সঠিক প্রতিকার নয়।
#পবিত্র_কুরআনথেকে:
ইসলামেরদৃষ্টিতে আত্মহত্যা কবীরা গুনাহ। শিরকের পর সবচেয়ে বড় গুনাহ। সকল ফিকহবিদ এবং ইসলামী গবেষকদের মতেআত্মহত্যা হারাম। কারণ,’আল্লাহ মানুষকে মরণশীল হিসেবেই সৃষ্টিকরেছেন। ধনী-গরীব, বিদ্বান-মূর্খ, রাজা-প্রজা সবাইকে মরতেই হবে।
পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ﴿ ﻛُﻞُّﻧَﻔۡﺲٖ ﺫَﺁﺋِﻘَﺔُ ﭐﻟۡﻤَﻮۡﺕِۖ ﺛُﻢَّ ﺇِﻟَﻴۡﻨَﺎ ﺗُﺮۡﺟَﻌُﻮﻥَ ٧٥] ‘প্রতিটি প্রাণ মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদনকরবে, তারপর আমার কাছেই তোমরাপ্রত্যাবর্তিতহবে।’ {সূরা আল-আনকাবূত, আয়াত : ৫৭} আর এমৃত্যু দান করেন একমাত্র তিনিই। তিনি ছাড়াকেউ কাউকে মৃত্যু দিতে পারে না।
আল্লাহতা’আলা বলেন, ﴿ ﻫُﻮَﻳُﺤۡﻲِۦ ﻭَﻳُﻤِﻴﺖُ ﻭَﺇِﻟَﻴۡﻪِ ﺗُﺮۡﺟَﻌُﻮﻥَ ٦٥]‘তিনিই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান আরতাঁর কাছেই তোমাদের প্রত্যাবর্তনহবে।’ {সূরা ইউনুস, আয়াত : ৫৬}
উপরোক্ত আয়াতদুটি থেকে বুঝা যায় মানুষেরমৃত্যু ঘটানোর কাজটি একমাত্র আল্লাহর।অতএব কেউ যদি কাজটি নিজের হাতে তুলেনেন, নিজের মৃত্যু ঘটাননিজের হাতে তবে তিনি অনধিকার চর্চাইকরবেন। আল্লাহ তা পছন্দ করেন না। কেউঅনধিকার চর্চা প্রত্যাশা করে না। ইসলামেতাইআত্মহত্যাকে মহাপাপ বলে গণ্য করা হয়েছে।এ কাজ থেকে বিরত থাকতে মহান আল্লাহবিশেষভাবে নির্দেশ দান করেছেন এবং এরপরিণামেরকথা ভাববার জন্য কঠোর ও যন্ত্রণাদায়কশাস্তির বর্ণনা দিয়ে মহা পবিত্র আলকুরআনে আয়াত অবতীর্ণ করেছেন।
আল্লাহ বলেন, ﴿
ﻭَﻟَﺎﺗَﻘۡﺘُﻠُﻮٓﺍْ ﺃَﻧﻔُﺴَﻜُﻢۡۚ ﺇِﻥَّ ﭐﻟﻠَّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢۡ ﺭَﺣِﻴﻤٗﺎ ٩٢ ﻭَﻣَﻦ ﻳَﻔۡﻌَﻞۡﺫَٰﻟِﻚَ
ﻋُﺪۡﻭَٰﻧٗﺎ ﻭَﻇُﻠۡﻤٗﺎ ﻓَﺴَﻮۡﻑَ ﻧُﺼۡﻠِﻴﻪِ ﻧَﺎﺭٗﺍۚ ﻭَﻛَﺎﻥَ ﺫَٰﻟِﻚَ ﻋَﻠَﻰﭐﻟﻠَّﻪِ ﻳَﺴِﻴﺮًﺍ ٠٣ ﴾ ]
‘আর তোমরানিজেদেরহত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদেরপ্রতি দয়ালু। এবং যে কেউ জুলুম করে,অন্যায়ভাবে তা (আত্মহত্যা) করবে, অবশ্যইআমি তাকে অগ্নিদগ্ধ করবো,আল্লাহর পক্ষে তা সহজসাধ্য।’ {সূরা আন-নিসা, আয়াত : ২৯-৩০}
আরেক আয়াতে আল্লাহতা‘আলা বলেন, ﴿ ﻭَﻟَﺎ ﺗُﻠۡﻘُﻮﺍْ ﺑِﺄَﻳۡﺪِﻳﻜُﻢۡ ﺇِﻟَﻰ ﭐﻟﺘَّﻬۡﻠُﻜَﺔِ﴾ ‏[ : ﺓﺮﻘﺒﻟﺍ ٥٩١ ] ‘আরতোমরা নিজ হাতে নিজদেরকে ধ্বংসেনিক্ষেপ করো না।’ {সূরা আল-বাকারা,আয়াত : ১৯৫}
#রাসূল_(স)_এর_বাণী :
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামও তাই কাজটি থেকে নানাভাবে বারণ করেছেন। এ থেকেমানুষকে সতর্ক করেছেন। যেমন :
ছাবিত বিন যিহাক রাদিয়াল্লাহু আনহুথেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,« ﻣَﻦْ ﻗَﺘَﻞَ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ﺑِﺸَﻰْﺀٍ ﻓِﻰ ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﻋُﺬِّﺏَ ﺑِﻪِ ﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻘِﻴَﺎﻣَﺔِ ‘যে ব্যক্তি দুনিয়াতে কোনো বস্তু দিয়ে নিজেকে হত্যা করবে, কিয়ামতের দিনতাকে সে বস্তু দিয়েই শাস্তি প্রদান করাহবে।’ [বুখারী : ৫৭০০; মুসলিম :১১০]
অপর এক হাদীছে রয়েছে, আবূ হুরায়রারাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, «ﻣَﻦْ ﺗَﺮَﺩَّﻯ ﻣِﻦْ ﺟَﺒَﻞٍ ﻓَﻘَﺘَﻞَﻧَﻔْﺴَﻪُ ، ﻓَﻬْﻮَ ﻓِﻰ ﻧَﺎﺭِ ﺟَﻬَﻨَّﻢَ ، ﻳَﺘَﺮَﺩَّﻯ ﻓِﻴﻪِ ﺧَﺎﻟِﺪًﺍ ﻣُﺨَﻠَّﺪًﺍﻓِﻴﻬَﺎ ﺃَﺑَﺪًﺍ ، ﻭَﻣَﻦْ ﺗَﺤَﺴَّﻰ ﺳَﻤًّﺎ ﻓَﻘَﺘَﻞَ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ، ﻓَﺴَﻤُّﻪُ ﻓِﻰﻳَﺪِﻩِ ، ﻳَﺘَﺤَﺴَّﺎﻩُ ﻓِﻰ ﻧَﺎﺭِ ﺟَﻬَﻨَّﻢَ ﺧَﺎﻟِﺪًﺍ ﻣُﺨَﻠَّﺪًﺍ ﻓِﻴﻬَﺎ ﺃَﺑَﺪًﺍ ،ﻭَﻣَﻦْ ﻗَﺘَﻞَ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ﺑِﺤَﺪِﻳﺪَﺓٍ ، ﻓَﺤَﺪِﻳﺪَﺗُﻪُ ﻓِﻰ ﻳَﺪِﻩِ ، ﻳَﺠَﺄُ ﺑِﻬَﺎﻓِﻰ ﺑَﻄْﻨِﻪِ ﻓِﻰ ﻧَﺎﺭِ ﺟَﻬَﻨَّﻢَ ﺧَﺎﻟِﺪًﺍ ﻣُﺨَﻠَّﺪًﺍ ﻓِﻴﻬَﺎ ﺃَﺑَﺪًﺍ ». ‘যেব্যক্তি নিজেকে পাহাড়ের ওপর থেকেনিক্ষেপকরে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামেযাবে। সেখানে সর্বদা সে ওইভাবেনিজেকে নিক্ষেপ করতে থাকবে অনন্তকালধরে। যে ব্যক্তি বিষপানকরে আত্মহত্যা করবে, সে তার বিষ তারহাতে থাকবে। জাহান্নামে সর্বদা সেওইভাবে নিজেকে বিষ খাইয়ে মারতেথাকবে অনন্তকাল ধরে।যে কোনো ধারালো অস্ত্র দ্বারা আত্মহত্যাকরেছে তার কাছে জাহান্নামে সেধারালো অস্ত্র থাকবে যার দ্বারা সেসর্বদা নিজের পেটকে ফুঁড়তে থাকবে।[সহীহ বুখারী : ৫৪৪২; মুসলিম : ১০৯]
আবূহুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত,রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻣَﻦْ ﺧَﻨَﻖَ ﻧَﻔْﺴَﻪُﻓِﻲ ﺍﻟﺪُّﻧْﻴَﺎ ﻓَﻘَﺘَﻠَﻬَﺎ ﺧَﻨَﻖَ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ ، ﻭَﻣَﻦْ ﻃَﻌَﻦَﻧَﻔْﺴَﻪُ ﻃَﻌَﻨَﻬَﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ ، ﻭَﻣَﻦِ ﺍﻗْﺘَﺤَﻢَ ، ﻓَﻘَﺘَﻞَ ﻧَﻔْﺴَﻪُﺍﻗْﺘَﺤَﻢَ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ ‘যে ব্যক্তি ফাঁসলাগিয়ে আত্মহত্যা করে সে দোজখে অনুরূপভাবে নিজ হাতে ফাঁসির শাস্তি ভোগকরতে থাকবে। আর যে বর্শার আঘাত দ্বারা আত্মহত্যা করে- দোজখেওসে সেভাবে নিজেকে শাস্তি দেবে। আর যেনিজেকে নিক্ষেপ করে আত্মহত্যা করবে,কিয়ামতের দিন সে নিজেকে উপর থেকে নিক্ষেপকরে হত্যা করবে।’ [সহীহ ইবন হিব্বান : ৫৯৮৭;তাবরানী : ৬২১]
জুনদুব ইবন আবদুল্লাহরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনিবলেন, রাসুলুল্লাহসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,« ﻛَﺎﻥَ ﻓِﻴﻤَﻦْ ﻛَﺎﻥَ ﻗَﺒْﻠَﻜُﻢْ ﺭَﺟُﻞٌ ﺑِﻪِ ﺟُﺮْﺡٌ ﻓَﺠَﺰِﻉَ ﻓَﺄَﺧَﺬَﺳِﻜِّﻴﻨًﺎ ﻓَﺤَﺰَّ ﺑِﻬَﺎ ﻳَﺪَﻩُ ﻓَﻤَﺎ ﺭَﻗَﺄَ ﺍﻟﺪَّﻡُ ﺣَﺘَّﻰ ﻣَﺎﺕَ ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪُﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﺑَﺎﺩَﺭَﻧِﻲﻋَﺒْﺪِﻱ ﺑِﻨَﻔْﺴِﻪِ ﺣَﺮَّﻣْﺖُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ ». ‘তোমাদেরপূর্বেকার এক লোক আহত হয়ে সে ব্যথা সহ্যকরতে পারেনি। তাই সে একখানা চাকু দিয়েনিজের হাত নিজেইকেটে ফেলে। এর পর রক্তক্ষরণে সে মারাযায়। আল্লাহ বলেন, আমার বান্দা নিজেকেহত্যা করার ব্যাপারে বড় তাড়াহুড়া করেফেলেছে। তাই আমি তারজন্য জান্নাত হারাম করে দিলাম।’ [বুখারী :৩২৭৬; মুসলিম : ১১৩]
আত্মহত্যা তো দূরে থাক,মৃত্যু কামনাও বৈধ নয় আত্মহত্যা তো দূরেরকথা আমাদের পবিত্রএই শরীয়ত কোনো বিপদে পড়ে বা জীবনযন্ত্রনায় কাতর হয়ে নিজের মৃত্যু কামনাকরতে পর্যন্ত বারণ করেছে। যেমন আনাসরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিতহয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম বলেন, « ﻻَ ﻳَﺘَﻤَﻨَّﻴَﻦَّ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢُ ﺍﻟْﻤَﻮْﺕَ ﻟِﻀُﺮٍّﻧَﺰَﻝَ ﺑِﻪِ ﻓَﺈِﻥْ ﻛَﺎﻥَ ﻻَ ﺑُﺪَّ ﻣُﺘَﻤَﻨِّﻴًﺎ ﻓَﻠْﻴَﻘُﻞِ ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺃَﺣْﻴِﻨِﻰ ﻣَﺎﻛَﺎﻧَﺖِ ﺍﻟْﺤَﻴَﺎﺓُﺧَﻴْﺮًﺍ ﻟِﻰ ﻭَﺗَﻮَﻓَّﻨِﻰ ﺇِﺫَﺍ ﻛَﺎﻧَﺖِ ﺍﻟْﻮَﻓَﺎﺓُ ﺧَﻴْﺮًﺍ ﻟِﻰ ».‘তোমাদের কেউ যেন কোনো বিপদে পতিতহয়ে মৃত্যু কামনা না করে। মৃত্যু যদি তাকেপ্রত্যাশা করতেই হয়তবে সে যেন বলে, ‘হে আল্লাহ আমাকে সেঅবধি জীবিত রাখুন, যতক্ষণ আমার জীবনটাহয় আমার জন্য কল্যাণকর। আর আমাকে তখনইমৃত্যু দিন যখন মৃত্যুই হয়আমার জন্য শ্রেয়।’ [বুখারী : ৫৬৭১; মুসলিম :৬৯৯০]
আত্মহত্যাকারী জানাযা না পড়ানোআত্মহত্যা এতই গর্হিত কাজ যে এর প্রতিধিক্কারজানিয়ে অন্যদেরকে এ থেকে সতর্ক করতেরাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লাম আত্মহত্যাকারীর জানাযাত্যাগ করেন। যেমন জাবের বিনসামুরা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ﺃُﺗِﻰَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُّ -ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ – ﺑِﺮَﺟُﻞٍ ﻗَﺘَﻞَ ﻧَﻔْﺴَﻪُ ﺑِﻤَﺸَﺎﻗِﺺَ ﻓَﻠَﻢْﻳُﺼَﻞِّ ﻋَﻠَﻴْﻪِ . ‘নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামসমীপে এক ব্যক্তিকে আনা হলো যিনিনিজেকে তরবারীর ফলা দিয়ে মেরেফেলেছে। ফলে তিনি তার জানাযা পড়লেননা।’ [মুসলিম : ২৩০৯]
এবার ভেবে দেখুন তো ,,,,,,,,এটা কি রকম অপরাধ । আপনার বাবা –মা এতকাল ধরে এটা করার জন্য লালন পালন করেছেন। প্রমান সহ দিলাম মতামত গ্রহণের অধিকার একমাএ আপনার।
তবে সব কিছুর মূল কথা হল ,,,,,আল্লাহ ক্ষমাশীল। যেহেতু এটা শিরকী নয় , সেহেতু ক্ষমা হয়ত পেতে পারে । যদি এতদ সত্বেও আল্লাহ মাফ করে। কারণ আল্লাহ হলেন পরম ক্ষমাশীল।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×