আরেকবার এক লন্ড্রিতে গেলাম এক বড় ভাইয়ের সাথে। তো লন্ড্রিগুলো টাকা থেকে কয়েন করার ব্যবস্থা থাকে, ওয়াশিং মেশিনগুলো কয়েনে চলে। অনেক সময় মেশিন ব্যবহার করে কয়েন বের করতে হয় আবার অনেক সময় দোকানের কারো কাছ থেকে নিতে হয়। তো এখানে দোকানের এক বুড়া বসে ছিল তার কাছ থেকে নিতে হবে। আমাদের অন্য একটা কাজে কিছু কয়েনের দরকার ছিল, দ্্বিতীয়বার চাইতেই ব্যাটা খ্যাঁচ করে উঠল। (খাইয়ালামু)
একবার আমরা এক চায়নীজ বু্যফেতে গেছি। আমার বৌ সাথে, সালোয়ার কামিজ পরা। এক বুড়ি আমার বৌকে জিজ্ঞেস করল, তুমি কোন দেশ থেকে? পাকিস্থান? সে বলল না আমি বাংলাদেশ থেকে। বুড়ির প্রতিক্রিয়া - where the hell is that?। (খাইয়ালামু)
এবারে যখন নিউইর্য়ক গেলাম এক দোকানে খেতে বসে এক আমেরিকান বুড়োর সাথে কথা। ব্যাটা জোর করে কথা বলতে লাগল। আগে নিউইর্য়ক কত ছিমছাম ছোট্ট শহর ছিল আর এখন কত্ত বিশাল, 24 ঘন্টা খোলা একটা শহরে পরিণত হয়েছে। দুনিয়ার হেন দেশের মানুষ নাই যে এখানে নাই। কথা সত্য কিন্তু তার কথায় racism এর প্রভাবটা অগ্রাহ্য করতে পারলাম না। (খাইয়ালামু)
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




