১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০২

প্রামানিক বলেছেন: বড়ই রসালো ঘটনা।

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খালুজান গুণী মানুষ ছিলেন। বুঝতে পেরেছিলেন পুত্রের এমন কঠিন রোগের আদর্শ ঔষধ কী হতে পারে। তাই চিকিৎসার দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নিলেন

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



হাজার হলেও জাপানী বাবা

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: একই রোগের ভিন্নভিন্ন চিকিৎসা তরিকা।

৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা থেরাপি জাতীয় চিকিৎসা ছিলো।

৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: বজলুর বাতানো ক্রিয়া কর্ম ৫/৭ দিনের মাথায় একবার রপ্ত করলে খারাপ না।কিন্তু মজা পেয়ে দিনে রাতে সমানে করলে বজলুর মতো অবস্থা হবে।আমার বক্তব্য বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত।এখন অনেক কিছু নিয়ে রিসার্চ হয়।

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন,




ঐ রহম কুংফু থাপ্পড় খাইয়া যহোন ঘুরাইন্না মাথা লইয়া আম্রকাননে পা ছড়াইয়া বসিয়াছিলেন তহনতো চউক্ষে লালপরী, নীলপরী দ্যাহার কতা। নিদেন পক্ষে চঞ্চলা হরিণীর মতো কেহই কি চউক্ষের সামনে দিয়া দৌঁড় দ্যায় নাই? তাহা হৈলে তো থাবা দিয়া ধরতে পারতেন! ধরতে যহোন পারেন নাই তহন বোজা গ্যাছে ক্ষয়রোগ অর্জন করতে গিয়া হাতেরও বারোটা বাজাইছেন........

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


খারাপ না।

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২

জাহিদ অনিক বলেছেন: হা হা হা! ভীষণ বিনোদিত হইয়াছি। ভালো লেগেছে গিয়াস ভাইয়া। অনেকদিন পরে আপনার এই অষ্টাদশোর্ধ রম্য পড়লাম।

সোনাগাজী বলেছেন:

হাজার হলেও জাপানী বাবা

মন্তব্যখানা খাসা। জাপানী কলিকাতা সকল মন্তব্যের সেরা যে বাংলা মন্তব্য আবারও প্রমানিত!

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩০

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: হাহাহা...
দারুন দাদা...

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


ঢাকা দক্ষিণের শনির আখড়া বাস স্টপেজে নেমে যে কোন রিক্সাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করলেই হবে।
বলতে হবে -জাপানি বাজার যাবেন?
ভাড়া মাত্র ২০ টাকা।
জাপানি বাবা যেমন আছেন জাপানি বাজার ও আছে ঢাকাতেই।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: অল্প বয়সে বিবাহ করা ভুল। অনেক বড় ভুল।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব মজার। পড়ে হাসি থামিয়ে রাখতে পারলাম না।

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: জোস হয়েছে।+++

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:২২

বিজন রয় বলেছেন: হে হ হা হা যেমন রোগ তেমন চিকিৎসা।

তবে আপনার এই রম্য পড়ে অনেকেই ভয় পাবে।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহ এসব কী লিটন ভাইয়অ হাহাহাহা

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০৬

মিরোরডডল বলেছেন:




লিটন, সেইরাম মজার হয়েছে

১৮| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: মাতাপিতা কর্তৃক প্রদেয় থাপ্পড় থেরাপির প্রয়োজন ছিল, আজও আছে। কিন্তু পাশ্চাত্যে এ থেরাপির চর্চা করতে গেলে সন্তান কর্তৃক মাতাপিতার মামলা খাওয়া হবে একটা অনিবার্য পরিণতি।

রোগটা বয়ঃপ্রাপ্তির স্বাভাবিক পরিণতি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে সাধারণতঃ প্রাকৃতিক নিয়মেই এর বিলুপ্তি ঘটে থাকে। যাহোক, আমার মতে আপনার এ পোস্টের সার সংক্ষেপঃ

যে কোন রোগের চিকিৎসা
রোগী ভেদে ভিন্ন হতে পারে।
কারও সেটা পরিণয়ে সারে,
কারও সারে থাপ্পড়ে!