| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাহফুজ ইসলাম মেঘ
আত্ম-পরিচয় দেবার মতো এখনো কোন পরিচয় জোগাড় করা হয়নি।
১। দেশের অন্যতম প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল হচ্ছে জঙ্গিদের আড্ডা খানা। জঙ্গিবাদ করাই এনাগর কাজকারবার,
বক্তব্য খানা আমার না, আমার দেশের প্রধান মন্ত্রীর।
.
২। দেশ শান্তিতে ভাসতাছে,, কোন রকম জঙ্গি ফঙ্গি থাকার কোনো সম্ভাবনাই নাই, তাই জঙ্গিবাদের ভয় পাওয়া কেবলই হাস্যকর এবং একই সাথে দুঃখজনক ব্যপার মাত্র।-- এইটা কইছেন, আমগোর দেশের ক্রিকেট বোর্ড প্রধান, যিনি একজন এমপি ও বটে, তার সাথে সুর আছে মোদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সাহেবেরও।
.
৩। দেশ ইতিহাসের (পাঁতিহাস না) সবচেয়ে ভালা শাষনামলে আছে, এরুম আর জিন্দেগীতে কেও কোনদিন দেখে নাই।--- মোস্ট অব দা আওয়ামী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ।
.
৪। এই রকম ফাউল টাইম আর কোনদিন বাংলাদেশ পার করে নাই, দেশের শাষন ব্যবস্থার উন্নতি দরকার।--- জঙ্গিবাদী মানুষ (প্রধান মন্ত্রীর মতানুসারে)
.
৫। শিক্ষা দীক্ষায় আমরা সিরম স্পিডে আগ্যায় যাইতাছি,, যার দরুন অংকের মতো সাবজেক্টেও আমরা সৃজনশীলতার পরিচয় দেই।
কেলাস ফাইভ থেকে বোর্ড পরীক্ষা দেয়া শুরু করি।চরম রকম কম্পিটিসন করে পাবলিক ভার্সিটিগুলোতে ভর্তি হই। হরদম দামাদাম পড়ালেখা চলতেই থাকে সারাজীবন।
.
৬। আমাদের প্রশ্ন পত্র নিয়মিতভাবে এবং খুব সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার (দেশের সর্বোচ্চ নির্বাচনও কোনদিন এত সুন্দর ব্যবস্থাপনায় হয় নাই) মাধ্যমে পরীক্ষার আগেই ছত্রাকদের ঘরে ঘরে বিলি করে আসি।
যারা তা মানতে চায় না, তাদের পুলিশ দিয়ে পেদানি দিই, ইত্যাদি ইত্যাদি।
.
.
এখন আমার কথাগুলা মন চাইলে শুনেন।
যেই দেশে আছেন, সেইটা দেশ না, বায়োস্কোপের বাস্কো। হরেক রকম খেলা চলে তাতে। আর সেই খেলা দেখে ষোল কোটি রাম ছাগল। যাদের একটার পর একটা কাহিনী দেখবার, আমার মতো ফেবুতে কিংবা ব্লগে স্টেটাস লেইখা উড়ায় ফালবার কিংবা হাজার হাজার টেকা খরচ কইরা দিপীকা, সানিরে দেখবার ঠিকই মুরুদ আছে, কিন্তু মাথাডা একটু উঁচা কইরা, যে শয়তান তার জান কইলজার ফাঁকের থাইকা টাইনা বাইর কইরা নিতাছে, তার হাতটা শক্ত কইরা ধইরা, ঘারের নলা চাইপা ধইরা চিরদিনের জন্য দাবায় দিবার ক্ষমতা রাখে না.......
কোন দিনও রাখে না।
যা ছিল, সব শালা একাত্তুরেই রাইখা আসছে।
©somewhere in net ltd.