নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ আমি ভুলতো থাকতেই পারে ! তবে গ্যারান্টি দেই, অমানুষ নই !

মো: আবু জাফর

https://www.facebook.com/RajshahirAmm

মো: আবু জাফর › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাদের দেখলেই মাথা নত হয়ে আসে তারাইতো প্রকৃত ধনী ... এক জন শিক্ষকের গল্প

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

এক জন মানুষ গড়ার সত্যিকারের কারিগর । কর্ম থেকে অবসরের পরেও প্রায় এক বছরের মত স্কুলে না আসলে তিনি কিছুতেই বাসায় থাকতে পারতেন না । স্যার আপনার মত লোকের খুব দরকার আজ এই অভাগা দেশের

তিনার একটি সংক্ষিপ্ত সাক্ষাতকার গ্রহন করেছে আমার পুঠিয়া ডটকম

জনাব মোঃ সহির উদ্দীন, তিনি পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন পুঠিয়ার ঐতিহ্যবাহী উচ্চ বিদ্যালয় পুঠিয়া পি.এন উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি অবসর জীবন যাপন করছেন। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় তার ছাত্ররা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে, সেটা বিভিন্ন মন্ত্রনালয় থেকে শুরু করে নাসার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র পর্যন্ত বিস্তৃত। তিনি একজন ভাষা সৈনিক। তিনি তার জীবনের একান্ত কিছু বিষয় আমার পুঠিয়া ডট কমের সাথে শেয়ার করেছেন। এবারের সাক্ষাৎকার পর্বে থাকছে তার সাথে একান্তু কিছু আলাপচারিতা।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার, আপনার পুরো নাম কি?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার পুরো নাম মোঃ সহির উদ্দীন।

আমার পুঠিয়াঃ আপনি বর্তমানে কোথায় থাকেন?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমি বর্তমানে পুঠিয়ার পীরগাছা ইউনিয়নের জয়রামপুরে থাকি।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার, আপনার শৈশব সময়ের কথা কিছূ বলুন।

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার শৈশবকাল পুরোটাই কেটেছে এই জয়রামপুর গ্রামে। এখানে আমার বাবা, দাদা সবাই বড় হয়েছে। আমিও এখানেই বেড়ে উঠেছি।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার শিক্ষাজীবন সর্ম্পকে কিছু বলুন।

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার শিক্ষাজীবন আর সবার মত না। আমি একটানা পড়ালেখা করতে পারি নাই। পড়ার ফাকে আমাকে চাকুরী করতে হয়েছে। আমার শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছে পীরগাছা শ্রম সরকারি স্কুল থেকে।

এই স্কুলে আমি ২য় শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার পর এই স্কুলটি বন্ধ হয়ে যায়। তখন আমি বিপদে পরে যাই কারণ তখন আশেপাশে আর কোন স্কুল ছিল না। ঝলমলিয়াতে একটি স্কুলছিল কিন্তু সেখানে শিক্ষকের অভাবে সেটাও বন্ধ হয়ে ছিল। উপায়ন্ত না দেখে পড়ার অদম্য বাসনা থেকে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে অবস্থিত স্কুলে ভর্তি হলাম। স্কুলটি ছিল কাফুরিয়া গ্রামে।

কিন্তু স্কুলটি এত দূরে ছিল এবং যাতায়াতের রাস্তাটা খুব খারাপ ছিল বিধায় ১০-১৫ দিন যাবার পর বাদ দিতে বাধ্য হলাম। কিছুদিন বাড়িতে বসে থাকার পর ১৯৪৫ সালে ঝলমলিয়া হাই স্কুলটি জিউপাড়ার মোঃ জমির উদ্দীন জি.টি পাস করে এসে স্কুলটি আবার সচল করেন। তখন আমি ঐ স্কুলে ৩য় শ্রেণীতে ভর্তি হলাম। ১৯৪৬ সালে ৪র্থ শ্রেণীতে উঠলাম। তখন ৪র্থ শ্রেণীতে বৃত্তি প্রথা ছিল । আমরা ৪র্থ শ্রেণীতে ছিলাম ৯ জন। স্যাররা সবাইকেই বৃত্তি পরীক্ষা দেবার জন্য নির্বাচিত করলেন।

কিন্তু পরীক্ষার আগের দিন আমি খুব অসুস্থ্য হয়ে পড়লাম। এই শরীর নিয়েই স্যাররা আমাকে পরীক্ষা দিতে নিয়ে গেলেন। আমি জীবনের প্রথম রাজশাহীতে গেলাম পরীক্ষা দিতে এবং পরীক্ষা দিলাম। পরীক্ষা শেষে ফিরে আসলাম। আমার স্যারেরা আমাদের এই স্কুলেই রেখে দিলেন। এটাকেই জুনিয়র স্কুল বানালেন। কিন্তু ৫-৬ মাস পর আর ধরে রাখতে পারলেন না। আমরা গেলাম পুঠিয়া পি.এন উচ্চ বিদ্যালয়ে। কিন্তু আমরা পড়ে আসছি বাংলা মিডিয়ামে কিন্তু পি.এন ছিল ইংলিশ মিডিয়াম তাই তারা আমাদের ৫ম শ্রেণীতে ভর্তি না নিয়ে আবার ৪র্থ শ্রেণীতে ভর্তি করালেন।

এর মধ্য বৃত্তির ফলাফল প্রকাশিত হয়। আমি বৃত্তি পাই, প্রতিমাসে আমি ২ টাকা করে বৃত্তি পেতাম। ১৯৪৬ সালের মার্চে এই স্কুলে ভর্তি হলাম আর আগস্ট এ দেশ বিভক্ত হল। শুরু হল মিছিল । এ মিছিলে আমিও আমার বাবার সাথে অংশগ্রহন করি। ১৯৪৮ সালে ৫ম শ্রেণীতে উঠলাম। এরপর আস্তে আস্তে স্কুল থেকে স্যাররা চলে যেতে থাকলেন। এভাবে ৮ম শ্রেণী পযর্ন্ত গেলাম। এরপর জোত্যিপ্রসাদ নামে এক স্যার আসলেন। তিনি স্কুলকে আবার সচল করার চেষ্টা করলেন। এর পর ১৯৫২ সালে ৯ম শ্রেণীতে উঠলাম।

তখন জমিদার প্রথার বিলুপ্তি ঘটল। পুরো রাজবাড়ি শূণ্য হয়ে গেল। ভাষা আন্দোলন ও হল এই বছরেই। আমরা সবাই এই আন্দোলনে অংশ গ্রহন করলাম। ১৯৫৩ সালে ১০ম শ্রেণীতে উঠলাম। তখন এস.এস.সি ছিল না এর আগের নাম ছিল মেট্রিকপুলেশন এক্সামিনেশন,ঢাকা বোর্ডের অধীনে। ১৯৫৪ সালে আমি মেট্রিকপুলেশন পরীক্ষা দিলাম রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল থেকে। রেজাল্ট প্রকাশিত হল কিছুদিন পর আমি ৩য় বিভাগ নিয়ে পাস করলাম। এতে আমার স্যাররা খুব রাগারাগি করলেন আমার রেজাল্ট এর জন্য। এই পর্যন্ত আমি একটানা পড়াশুনা করেছি তারপর চাকুরীর পাশাপাশি বাকি পড়াশুনা শেষ করেছি।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার কর্মজীবন সর্ম্পকে কিছু বলুন।

মোঃ সহির উদ্দীনঃ রাজশাহী কলেজে ভর্তির চেষ্টা করলাম মেট্রিকপুলেশন পাস করার পর। কিন্তু তখন ভর্তির সময় দরকার ৪৫ টাকা ভর্তি ফি যেটা আমার বাবার পক্ষে দেওয়া সম্ভব ছিল না। তাই আর ভর্তি হওয়া হল না। জায়গীরপাড়াতে অবস্থিত একটি স্কুলে আমি শিক্ষকতা দিয়ে আমার কর্মজীবনে প্রবেশ করি।

এখানে আমি ৭ মাস শিক্ষকতা করার পর আবার পড়ার চেষ্টা করলাম। চাকুরীটা ছেড়ে দিলাম। পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ এ ভর্তি হলাম সায়েন্স এ। এখানে আমি একটি বাড়িতে লজিং থাকতাম। কিছুদিন এভাবে চলার পর লজিং থাকা বন্ধ হয়ে গেল। থাকার জন্য খুব সমস্যা হচ্ছিল। শেষে একটি কাপড়ের দোকানে উঠলাম থাকার জন্য। কিন্তু খুব সমস্যা হচ্ছিল শরীর খুব খারাপ হয়ে গেল। হোস্টেল এ থাকা যেত ৩০ টাকার বিনিময়ে। কিন্তু আমার বাবার পক্ষে ৩০ টাকা দিয়ে আমাকে হোস্টেল এ রাখা সম্ভব ছিল না।

অবশেষে উপায়ান্ত না দেখে চলে আসলাম। তখন ১৯৫৬ সাল এখানে স্টেটমেন্ট অফিসে এসে কপিস্ট পদে চাকুরী শুরু করলাম। এর মেয়াদ ছিল ২ মাস। মেয়াদ শেষ হবার পর আমি নাটোর যাই আমীন প্রশিক্ষন নিতে। কিন্তু এখানে আমার মন টিকল না। ছেড়ে দিয়ে চলে আসলাম। বাড়িতে কিছুদিন থাকার পর জামিরা জুনিয়র স্কুলে আবার নতুনভাবে শিক্ষকতা শুরু করলাম। এখানে আমি ৭ মাস চাকুরী করি পরে ছেড়ে দিলাম ঠিকমত বেতন না দেবার জন্য। ঐখানে ৭ মাস চাকুরী করার পর মাত্র ৩ মাসের বেতন পেয়েছিলাম।

১৯৫৮ সালে আমি নাটোর কলেজ এ আই.কম এ ভর্তি হলাম। এখানে ভালোভাবে পড়াশুনা করার পর ২ বছর পর ফাইনাল পরীক্ষা দিলাম। পরীক্ষা শেষ করার পরদিনই আমাকে পুঠিয়া পি.এন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ডেকে পাঠালেন। আমি গেলাম আমাকে তিনি এখানে ক্লাস নিতে বললেন। আমি রাজি হয়ে গেলাম। এখানে ২ মাস ক্লাস নেবার পর আমার আই.কম এর রেজাল্ট প্রকাশ হল। আমি ভালোভাবে পাস করলাম। আমার রেজাল্ট দেখে হেড স্যার আমাকে আর স্কুলে রাখলেন না,তিনি আমাকে বি.কম এ ভর্তি হবার জন্য চাপ দিলেন। কিন্ত আমি বি.কম এ ভর্তি হতে পারলাম না অর্থাভাবে। যাইহোক, ১৯৬১ সালে আমি গুরুদাসপুর স্কুলে আবারো শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নেওয়া শুরু করি। এখানে বেশ কিছুদিন ভালো ভাবে কাজ করছিলাম।

এরপর আবার পি.এন স্কুল থেকে ডাক আসে। আমি আবার পি.এন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করলাম। এখানে চাকুরী চলল ভালো ভাবেই। এখানেই আমি চাকরীর পাশাপাশি আমি নাটোর কলেজ এ বি.কম এ ভর্তি হলাম। এবং পরীক্ষা দিলাম ভালো ভাবেই বি.কম পাস করলাম। এর মধ্য আমার বি.এড পরীক্ষা চলে আসল। আমি স্কুল থেকে ছুটি নিয়ে বি.এড পরীক্ষা দিতে গেলাম। আমি ঐখানে বসেই শুনতে পেলাম ছাত্ররা বর্তমান প্রধান শিক্ষককে সরানোর জন্য আন্দোলন এ নেমেছে। কমিটি তাকে বহিস্কার করছে। আমি বি.এড পরীক্ষা দিয়ে চলে আসলাম। স্কুলের অবস্থা তখন বেশ খারাপ অধিকাংশ শিক্ষকরাই চলে গেছে। এটা ১৯৭০ সালের কথা।

এভাবে কিছুদিন চলার পর সহকারি হেড স্যার ও চাকুরী ছেড়ে চলে যান। তখন ম্যানেজিং কমিটি আমাকে হেড মাস্টারের চার্জ নিতে বলে। আমি না বলে দেই। তখন আমাকে বলা হয় হয় চার্জ নিন না হয় চাকুরী ছেড়ে দিন। তখন উপায় না দেখে আমি চার্জ গ্রহন করি ১৯৭১ সালের ১লা মার্চ। ২৬শে মার্চ এ দেশে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। স্কুল প্রায় বন্ধ কেউ আসে না ভয়ে। আমি একাই প্রতিদিন স্কুলে যাই। মাঝে মাঝে মিলিটারীরা আসত দেখে যেত স্কুলের অবস্থা। তখন বেশ ভয় লাগত।

এভাবে মাসখানেক চলল। আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে আসল। আগের হেড স্যার ফিরে আসলেন। আমি তাকে চার্জ বুঝিয়ে দিলাম। আবার ছাত্ররা আসতে শুরু করল। এভাবে মাসখানেক গেল। হেড স্যারের মেয়াদ শেষ হয়ে গেল। তার শূণ্য পদে নতুনভাবে কাউকে না নিয়ে ম্যানেজিং কমিটি এক রাতেই সিধান্ত নিয়ে আমাকে আবার প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগ দিলেন। তারপর থেকে শুরু করে একটানা আমি ২০০৩ সাল পর্যন্ত আমি এখানে একটানা শিক্ষকতা করি। এবং ২০০৩ সালে আমি অবসর জীবন শুরু করি।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনি তো ৫২ এর ভাষা আন্দোলন এ অংশ নিয়েছিলেন?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ ভাষা আন্দোলনের সময় আমি ৯ম শ্রেণীতে পড়তাম। আমি ছিলাম তখন সহকারি ক্যাপ্টেন। রাজশাহী কলেজ থেকে গোলাম আরিফ টিপু আসতেন আমাদের একজোট করতে। আমি ক্যাপ্টেন হওয়ার সুবাদে আমার উপর দায়িত্ব পরে। তখন আমরা আশেপাশের সব স্কুলের ছাত্রদের এক করতাম। মিছিল করতাম। গোলাম আরিফ টিপু আমাদের নেতৃত্ব দিত। তার নেতৃত্বে আমরা রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই ব্যানারে মিছিল করতাম। পাচআনী প্যালেস মাঠে আমরা মিটিং করতাম।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার ছেলে মেয়ে কয়জন?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার ২ ছেলে ৩ মেয়ে।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার লেখা কি কোন বই আছে?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ না আমার লেখা কোন বই নাই।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় পাওয়া কি বলে আপনি মনে করেন?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার শিক্ষা জীবনে আমি কখনও ১ম হতে পারি নাই। কিন্তু আমার ছাত্ররা ফার্স্ট ক্লাস পায় / স্ট্যান্ড করে। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।

আমার পুঠিয়াঃ স্যার আপনার অবসর সময় কিভাবে কাটান?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ এখনতো আমার অখন্ড অবসর। আমি ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ পরে কিছুক্ষন বিশ্রাম নেই। তারপর কিছুক্ষন হাটাহাটি করি। জমি দেখতে যাই। বাসায় এসে নিজহাতে চা বানাই। চা খাই। তারপর বিশ্রাম নেই। মাঝে মাঝে জমিতে যাই খাবার নিয়ে। বই পড়ি। এভাবেই আমার অবসর জীবন কেটে যাচ্ছে।

আমার পুঠিয়াঃ পুঠিয়া প্রথম ওয়েব পোর্টাল আমার পুঠিয়া ডট কম সর্ম্পকে আপনার কি ধারনা?

মোঃ সহির উদ্দীনঃ আমার পুঠিয়া ডট কমকে প্রথমেই জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন এমন মহতী একটা উদ্দোগ নেবার জন্য। এর মাধ্যমে পুঠিয়াকে সারা বিশ্বে কাছে উপস্থাপন করা হচ্ছে। আমার একটাই চাওয়া আমার পুঠিয়া ডট কম এর কাছে যে এখানে যেন সব সময় সত্যকে উপস্থাপন করা হয়। আমার পুঠিয়া ডট কমকে আবারো ধন্যবাদ।

আমার পুঠিয়াঃ আপনার মূল্যবান সময় দেবার জন্য আপনাকে অনেক অনকে ধন্যবাদ স্যার ।


মন্তব্য ২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++

গুণী এই শিক্ষককে অবনত মস্তকে শ্রদ্ধা ।

ভালো থাকবেন ভ্রাতা ।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১২

সুফিয়া বলেছেন: আমার শিক্ষা জীবনে আমি কখনও ১ম হতে পারি নাই। কিন্তু আমার ছাত্ররা ফার্স্ট ক্লাস পায় / স্ট্যান্ড করে। এটাই আমার জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।

প্রকৃত শিক্ষকের আদর্শই এটা।

শেয়ার করার জন্য ধান্যবাদ।

আমার এক শিক্ষকের কথা বলেছি এখানে।

http://www.somewhereinblog.net/blog/sufia/29981712

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.