নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলছে চলবে

হাসান কালবৈশাখী

আমি দুর্বার, আমি ভেঙ্গে করি সব চুরমার। আমি কালবৈশাখীর ঝড়! আমার ফেসবুকইডি www.facebook.com/norwstorm

হাসান কালবৈশাখী › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত অস্ত্রের ছবি ও বিবরন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

৪০ তম বিজয় দিবসের মাসে হালকা যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে কিছু তথ্য সংগ্রহ করলাম।

১৯৭১ এ মক্তিযুদ্ধ চলাকালে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যবহৃত কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের ছবি ও বিবরন।





থ্রীনট থ্রী রাইফেল







যশোর পতন, এপ্রীল ১৯৭১। EPR বাহিনী, থ্রীনট থ্রী হাতে প্রথমবার পাকিদের হটিয়ে শহরটি দখল করার পর।

থ্রী নট থ্রী .303 রাইফেল।

ব্রীটিষ Lee enfield co ডিজাইন এবং ব্রীটেন ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত রাইফেল। ম্যাগাজিন ৬ রাউন্ড।

মুক্তিযুদ্ধকালে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত যুদ্ধাস্ত্র। ২৫মার্চ কালরাতে রাজারবাগ পুলিশলাইনে আক্রমনকারি পাকি বাহিনি কে প্রথম প্রতিহত করা হয় এই থ্রী নট থ্রী রাইফেল দিয়েই। খুবই টেকশই, বিকল হয় না বললেই চলে। ১৮৯০সালের ডিজাইনে তৈরি শত বছরের পুরনো অস্ত্রগুলো এখনো চলছে। পুলিশ-আনসাররা এখনো এগুলো ব্যাবহার করে, আনসারদের হাতে এখনো দেখা যায়।





M2 স্টেনগান.

ব্রীটেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় নির্মিত, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত কার্বাইন। ২০ রাউন্ড গুলিভর্তি ম্যাগাজিন।

M2, স্টেনগান। গুলি 9MM, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রীয় অস্ত্র।

পুর্বাঞ্চলে জাপানি আগ্রাসন ঠেকাতে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহি্নীর হাতে বিপুল পরিমান স্টেনগান মজুদ হয়। দেশ ভাগের পর অস্ত্রগুলো থেকে যায়।

মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনীর সাথে। পর্বরতিতে অস্ত্র গুদাম দখল করে আরো কিছু স্টেনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে। গেরিলা যুদ্ধে এই অস্ত্র ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।





স্টারলিং সাব মেশিনগান









গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে স্টারলিং সাব মেশিনগান, ছবিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকু চৌধুরীর নিজস্য এলবাম থেকে নেয়া।











Starling smg ট্রেনিং চলছে

ব্রীটিশ নির্মিত, ভারতে সংযোজিত স্টারলিং সাব মেশিনগান । অনেকে এটাকে ভুল করে স্টেনগান বলে, আসলে দেখতে প্রায় একই রকম বলে এই ভুল টা করে।স্টক ভাজ করা যায়। সর্ট রেঞ্জে খুবই কার্যকর ছোট সাব মেশিনগান। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড।

ঢাকা ভিত্তিক গেরিলা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রায় সবার হাতেই এই অস্ত্র টি দেখাগেছে।



এসএলআর











যুদ্ধক্ষেত্রে SLR নিয়ে আক্রমন প্রস্তুতি মুক্তিযোদ্ধাদের।







SLR কাঁধে মিত্র ভারতিয় বাহিনী।



L1A1 SLR কম্ব্যাট রাইফেল।

'এসএলআর' নামে বহুল পরিচিত। ১৯৫৩ সালের বেলজিয়ান FN ডিজাইনে ব্রীটিষ নির্মিত L1A1 SLR সেলফ লোডিং কম্ব্যাট রাইফেল। সেমি-অটমেটিক।

বুলেটকার্টিজ 7.62 MM, ম্যাগাজিন ২০ রাউন্ড।





মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত বাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় পদাতিক বাহিনীর প্রধান কম্ব্যাট রাইফেল।

মুক্তিযুদ্ধে এই 'এস এল আর' ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল।









কালাসনিকভ AK47



বিখ্যাত রুশ কালাসনিকভ এর ডিজাইনে চিনে নকল করে তৈরি করা AK47 এস্যল্ট রাইফেল। গুলি 7.62 mm. কাজ করে অটোমেটিক, মেসিনগানের মত। বাঁকানো ম্যাগাজিনে গুলি ৩০ বা ৪০ রাউন্ড।

দখলদার পাকিস্তানি পদাতিক বাহিনীর খুবই কার্যকর ও প্রধান অটোমেটিক রাইফেল। পাকিস্তানি আর্মির কমান্ডারদের হাতে দেখা যেত।

মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে মুলত বিদ্রোহী বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়। পরবর্তিতে খন্ডযুদ্ধে আর কিছু চাইনিজ AK47 মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে।

বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি বর্তমানে লাইসেন্স নিয়ে এগুলো এ দেশেই তৈরি করছে। এর 7.62 mm কার্টিজ ও তৈরি করছে। নিয়মিত ৩ বাহিনী এবং বিজিবি, RAB, পুলিশ, আর্মড পুলিশ, কোষ্টগার্ড এরা সবাই এই অস্ত্র ব্যবহার করছে।

দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ পরবর্তি ৫০এর দশকে সোভিয়েট ইউনিয়নে এই অস্ত্রটির প্রচলন শুরু হয়ে এর জনপ্রীয়তা অপরিবর্তিত আছে এর উচ্চমান নির্মানশৈলির কারনে।

রুশ ডিজাইনে চীনারা অস্ত্রটি হুবুহু নকল করে বিভিন্ন দেশে বিক্রয় করছে।





এল এম জি











কাদের বাহিনী একটি অপারেশনে, Bren LMG দেখা যাচ্ছে, পাসে বীরউত্তম কাদের সিদ্দিকি।





এল এম জি

Bren MK-lll Light machine gun.




চেকস্লভাকিয়ার ডিজাইনকৃত, ব্রীটেনে নির্মিত। ব্রেনগান, LMG নামে বহুল পরিচিত খুবই কার্যকর একটি দু পা ওয়ালা লাইট মেশিনগান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে বহুল ব্যবহৃত। এর বুলেটকার্টিজ থ্রী নটথ্রী রাইফেলের অনুরুপ। ম্যাগাজিন ৩০ রাউন্ড

মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে শিমান্তরক্ষী EPR বাহিনির সাথে। পরবর্তিতে ভারতীয় বাহিনীর কাছথেকে বেশকিছু এল এম জি ব্রেনগান সংগ্রহ করা হয়। যুদ্ধে এই অস্ত্র সকল ফ্রন্টে ব্যাপকভাবে ব্যাবহৃত হয়। স্বাধিনতা পরবর্তিতে এই অস্ত্র আর্মড পুলিশ ও বিডিআর ব্যাবহার করত। বর্তমানে ডিকমিশনড।





ডেগট্রায়ভ RPD Type 56 LMG

LMG-RPD-44










রাশিয়ার Vasily Degtyaryov এর ডিজাইনকৃত, পর্বরতিতে চিনে নকল করে তৈরি করা রাউন্ড ম্যাগাজিন উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন LMG

পাকি নিয়মিত বাহিনীর প্রধান ‘এল এম জি’। Type 56 এবং Type 44 দুটি মডেল, কিন্তু দেখতে হুবুহু এক।

এর বেশ কয়েকটি মেশিনগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে বেঙ্গল রেজিমেন্টের সৈনিকদের মাধ্যমে। ২৫শে মার্চেই ব্যারাকে পাকি সৈন্যদের পরাস্ত করে অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়। ড্রাম টাইপ ম্যাগাজিন, ভেতরে চেইনলোডেড ১০০ রাউন্ড গুলি আটে। দক্ষ সেনা মুক্তিযোদ্ধারাই এগুলো ব্যবহার করতো।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও বিজিবি এখনো এই মডেলের মেশিনগান ব্যাবহার করছে।



এইচ এম জি Browning M2





মুক্তিযোদ্ধাদের হেভি মেশিনগান চালানোর ট্রেনিং চলছে









ব্রাউনিং কম্পানির ডিজাইনকৃত যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের শেষদিকে ব্রীটিষ-ভারতীয় বাহিনীর বহুল ব্যবহৃত হেভি মেশিনগান। এর 30mm বুলেট ট্যাঙ্ক বডি ভেদ করতে পারে। চেইনলোডেড কার্তুজ ফিড।

মুক্তিযুদ্ধকালিন নিয়মিত সেনা মুক্তিযোদ্ধাদের এবং মিত্র ভারতীয় সাজোঁয়া বাহিনী এবং শত্রু পাকিবাহিনী সবাই কাছেই এই ভারি মেশিনগান ছিল।

কিছু HMG গানবোটেও ফিট করা হয়েছিল। এটি বিমান বিধ্বংসি অস্ত্র হিসাবেও ব্যবহৃত হত।

ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তানে এখনো ব্যবহৃত হচ্ছে। খুবই ধ্বংস ক্ষমতা সম্পন্ন হেভি মেসিনগান।







১৬ই ডিসেম্বর আত্নসমর্পন অনুষ্ঠানে জেনারেল অরোরা, জেনারেল নিয়াজি টেবিলের দিকে হেটে যাচ্ছেন। SLR হাতে কর্ডন করে নিয়ে যাচ্ছে মিত্র বাহিনীর জওয়ানরা।





বাঁ পাসে অস্পষ্ট সেক্টর কমান্ডার এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার। ২নং সেক্টর কমান্ডার ক্যাপ্টেন এ টি এম হায়দার (বীর উত্তম) কে দেখা যাচ্ছে (সর্ব ডানে নিয়াজির পাসে) ক্যাপ্টেন হায়দারের কাঁধে সোভা পাচ্ছে চাইনিজ AK47. পেছনে বিমর্ষ ক্যাপ্টেন সিদ্দিক সালিক (পাকিস্তানি) কে দেখা যাচ্ছে। তার পেছনে টুপি ছাড়া জ্যাকেট পরিহিত ঢাকা অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার খসরু ভাই।

ছবিটি তুলেছিলেন হিন্দুস্তান টাইমসের ফটো সাংবাদিক কিশোর পারেখ।

মন্তব্য ১৪৫ টি রেটিং +৮৬/-০

মন্তব্য (১৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৩

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: গুড পোস্ট।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ২৯৮০

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: ভাল পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

১৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রবিন-৭৭ বলেছেন: প্লাস

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৪

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

মুক্তিযুদ্ধে আমাদের কিছু বিদেশী বন্ধুর অবদান

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার পোষ্ট টা পড়লাম, ভাল লাগলো।

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
:)

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৮

মোঃ নূরুজ্জামান খান (সালেহীন) বলেছেন: ছবিসহ আবার রিপোস্ট করতে পারেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ছবি সহ ই দিয়েছিলাম।
একটা ভুলের জন্য গুব্লেট হয়ে গেছে।

ঠিক করার সময়টাই পাচ্ছিনা। আসা করি একটু পরেই ছবিসহ ঠিক হয়ে যাবে।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২০

পীরসাহেব বলেছেন: ছবিগুলা পোষ্টেই দিলে ভালা হৈত, শ্রমের জন্য ধন্যবাদ :)

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ছবি সহ ই দিয়েছিলাম।
একটা ভুলের জন্য গুব্লেট হয়ে গেছে।
আসা করি একটু পরেই ছবিসহ ঠিক হয়ে যাবে।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪৬

সৌম্য বলেছেন: খুব ভালো পোষ্ট।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৬

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এইরকম তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৬

রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভাল পোস্ট।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫১

রাফা বলেছেন: ছবিগুলো দেখে ৭১-এ ফিরে গেলাম ,মনে হোচ্ছে এইতো সেদিনের কথা ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৩

ফিউশন ফাইভ বলেছেন: গ্রেট!

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ

১৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৫

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++

১৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: পোস্ট ভালোলাগলো। ++

১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২০

ইমন কুমার দে বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে। :)

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৬

আমার মন বলেছেন: সেই সাহসি বীর দের জানাই সম্মান যারা আমাদের গর্বীত করেছেন।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: জয় বাংলা ..!

১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৯

ফরহাদ উিদ্দন স্বপন বলেছেন: ভাল পোস্ট ।

১৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩৮

সকাল বেলার ঝিঝি পোকা বলেছেন: প্রিয়তে না নিয়ে উপায় নেই।

ইস্টিং ডিস্টিং প্লাস

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: Thanks

১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৫

দিবাস্বাপ্নীক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো, বহুদিন এ ধরনের পোষ্টের অপেক্ষায় ছিলাম।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ!

২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৬

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: দারুণ পোস্ট!

২১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৫২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সরাসরি প্রিয়তে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: প্রিয়তে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ

২২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৬

আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।

২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৩

উদ্ধারতের বলেছেন: ভালো লাগলো

২৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৫

আনন্দমেলা বলেছেন: এ +++

২৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৯

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ++++++

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, + দেয়ার জন্য

২৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৮

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট...

++++

২৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৫

আশফাক উদ্দোজা বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ

২৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৭

মরুভূমি থেকে বলছি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অসাধারন পোস্ট,
আপনার জন্য+++++++++++++++

শুভকামনা

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ।

২৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:১৯

অসম্ভব০০৯ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

৩০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪১

সৈয়দ ফয়সল রেজা বলেছেন: অসাধারন লাগলো।

৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৪

এজি মাহমুদ বলেছেন: ভাই, এই পোস্টটা নিয়া পত্রিকায় একটা ফিচার ছাপতে চাই ! আপনার নামধামসহ...যদি অনুমতি দেন তো জানাইয়েন।

আমার মেইল আইডি-
[email protected]

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তাহলে তো ভালই হয়।
আপনি কোন পত্রিকার ভাই ?

আমার নিক নামের প্রথম অংশ টা জেনুইন।
মেইল - [email protected]

৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৪

ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: ++++++++++++++++

৩৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৮

ভুলোমন বলেছেন: প্লাস এবং প্রিয়তে


চাচাই যুদ্ধের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এল এম জি চালিয়েছিল ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে এই LMG-ব্রেনগান ব্যাপকভাবে প্রচুর সংখ্যায় ব্যাবহৃত হয়

৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫০

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: আপনার পরিশ্রম স্বার্থক। +

৩৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৪১

রিফাত হোসেন বলেছেন: ++

৩৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৩

ফেরারী... বলেছেন: ভাল পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

৩৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৯

poloy বলেছেন: +++++++++++++++++++

৩৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আমি দেখেছি ঐ সময়ের ব্যবহৃত অশ্র। কিছু স্পর্শ করেছি হাত দিয়ে ।
দারুন পোস্ট ।
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য ........

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জেনে ভাল লাগলো। জিসান ভাই
আমিও আপনার মত ধরে দেখেছিলাম

৩৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৪

ওঙ্কার বলেছেন: গুল্লি পোস্ট...

৪০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:২১

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এমন একটা পোস্টের জন্য।

+++

১৭ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৪১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৮

দুর্বার ফখরুল বলেছেন: খুব ভাল হইছে। +++

৪২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২১

মোজাহেদুল ইসলাম ফয়সাল বলেছেন: ++++++++

৪৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২১

কাউসার রুশো বলেছেন: গ্রেট পোস্ট
++++++++++++++
প্রিয়তে :)

৪৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩১

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: গ্রেট।

একটা ভুল আছে। বাংলাদেশ অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি নয় বাংলাদেশ অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি হবে।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
sorry. ভুল ঠিক করে দিব।
ইংরেজি সব্দ বাংলায় লিখতে গেলে ভুল হয়।
এছাড়া বানান ভুল তো আছেই।

৪৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০২

রাজিয়েল বলেছেন: দারুন!

৪৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৪

মেঘ বালকের কথা বলেছেন: +++

৪৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৬

অনিক আহসান বলেছেন: স্টারলিং সাব মেশিন গান এতোদিন স্টেন গান নামে জানতাম..
পোস্টে +++

০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেখতে প্রায় সেইম এইজন্য অনেকেই ভুল নামে ডাকে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রধারিদের কাছে এর একটা পপুলার নাম ছিল - "জালি"

৪৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৯

পারাবত বলেছেন:

৪৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৩

সাকিব বাপি বলেছেন: +++++++

৫০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৭:৪৫

এ হেলাল খান বলেছেন: চমৎকার তথ্যমূলক পোষ্ট +++

৫১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১০

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: যতদূর শুনেছি নিচের অস্ত্রটিও মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। সুত্রঃ মে.জেনারেল কে.এম. শফিউল্লাহ।



এই অস্ত্র ব্যবহার করার সুযোগ হয়েছিল। কি মজা কি মজা!
তখন আমি বিএনসিসি ক্যাডেট ছিলাম।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই চাইনিজ রাইফেল মুলত পাকি সৈন্যরা ব্যাবহার করত। ছিনিয়ে আনা অস্ত্রগুলো পরে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আসে। এগুলো খুব একটা টেকশই ছিলনা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বর্তমানে অনুরূপ মডেলের রাইফেল ব্যবহার করছে। BNCC র প্রশিক্ষন অস্ত্রগুলো সেনাবাহিনীরই।
রাইফেলের ব্রান্ড ও মডেল নং জানা নেই।

৫২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১১

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ৭.৬২ মি.মি. চায়নিজ রাইফেল, টাইপ ৫৬

৫৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

~মাইনাচ~ বলেছেন: গুড জব



অসাধারন

৫৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৪

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ভাললাগার জন্য জন্য ধন্যবাদ।

৫৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫০

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: প্রিয় পোস্টগুলো: মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১; ব্লগের একটি ছোট আর্কাইভ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনার ব্লগটি দেখে এলাম।
সুন্দর।
আপনার পোষ্টে আমার ব্লগের প্রথম পোষ্টটির লিঙ্ক জুড়ে দিয়েন।

৫৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৪২

ব্লুম্যাজিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম। বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালবাসা আমাদের অকুতোভয় বীর শহীদদের জন্য!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৫৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪২

পিদিম বলেছেন: ভাল লাগলো।

৫৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪

রাখালছেলে বলেছেন: কি আর বলব । বলার কোন ভাষা পেলাম না। তবে একটা কথা না বললে হয়ত নিজের কাছে ছোট হয়ে যাব।


আপনার ছবিগুলা অনেকগুলোই অচেনা। বিশেষ করে শেষ দুইটা ছবি আমি কখনও দেখিনি ।আর আপনার অস্ত্রের ব্যাপারে জ্ঞান দেখে কিছুটা অবাক হলাম । এত কিছু দেখলাম সামুতে এসে :-B :-B :-B :-B :-B

আপনার কষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রসংশা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
তথ্য ও ছবিগুলো সংগ্রহ করতে প্রায় একবছর লেগে গিয়েছিল। সামরিক যাদুঘরেও অস্ত্রগুলোর সঠিক স্পেসিফিকেশান পাইনি। আমাদের অফিসে কর্মরত এক বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মি যিনি প্রাক্তন সেনা সদস্য ছিলেন। ওনার কাছথেকে প্রাপ্ত তথ্য উইকি+ অন্যান্ন সাইটে যাচাই করে পোষ্টটি তৈরি করতে প্রায় এক বছর লেগে যায়।
ছবিগুলো বেশীরভাগ ফেসবুক ফ্রেন্ডদের থেকে প্রাপ্ত।

৫৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:০০

প্রদীপ কুমার চক্রবত্তী বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এইরকম তথ্যবহুল পোষ্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ
দেরিতে হলেও পোষ্টটি পড়ে দেখার জন্য।

৬০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:১৮

স্টকহোম বলেছেন: হ্যান্ড গ্রেনেড এর কথাটা না লিখলে মনে হচ্ছে অপূর্ণ থেকে যাবে। হ্যান্ড গ্রেনেড

এটা ও মুক্তিযুদ্ধের সময় বহু প্রচলিত অস্ত্রগুলোর মধ্যে একটি।

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ, ...
গ্রেনেড এবং মর্টার (কামান) বাদ দিয়েছি ইচ্ছে করেই। আমার এই পোষ্টটি মুলত হাতে বহনযোগ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে।
বিমান, ট্যাঙ্ক, কামান, বোমা, স্থল মাইন, জাহাজ ডুবানোর লিম্পেট মাইন নিয়ে পৃথক পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত সোভিয়েট নির্মিত হ্যান্ডগ্রেনেড গুলোর সঠিক specification পাইনি। বিমান ও ট্যাঙ্কের পেয়েছি। যুগোস্লাভ নির্মিত ৩'' মর্টার-কামানের ছবি পেলেও মডেল নং পাইনি।
আপনি বা কোন পাঠক তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারেন ..

৬১| ২৯ শে মে, ২০১২ রাত ১০:১৫

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: খুব ভালো লাগলো সাথে ++ ও প্রিয়তে।

৩০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬২| ৩১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫১

Nahid Parvez বলেছেন: পিলাচ ও ধইন্যপাতা দিলাম।

০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৬৩| ২৬ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:২৮

রুদ্র ছায়া বলেছেন: প্রিয়তে

৬৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪

রায়হান মাহবুব বলেছেন: প্রিয় তে

৬৫| ১১ ই জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

সুপ্ত শিপন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। প্রিয়তে নিলাম।

৬৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:১৪

জোবায়ের বলেছেন: ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০১১তে পোস্ট দিয়েছেন আর এখোনো মন্তব্য আসছে, বুঝতেই পারছেন পোস্টটা কত ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ, সুন্দর একটা পোস্টের জন্য।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

ড. জেকিল বলেছেন: অস্ত্র প্রিয়তে নিলাম, মাঝে মাঝে নাড়াচাড়া করবো মন চাইলে ;)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, ড.

৬৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।

৬৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

আছিফুর রহমান বলেছেন: দারুন পোস্ট

৭০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

চারশবিশ বলেছেন: ভাই করছেন কি কামডা, অসাধারন লাগল

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৭১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

কলাবাগান১ বলেছেন: দারুন পোস্ট

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৭২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




দুর্দান্ত পোষ্ট ব্রাদার +++

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।

৭৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আরেক পোস্টের লিঙ্ক ঘুরে এই পোস্টে চলে এলাম। মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্রগুলো দেখে শিহরিত হচ্ছি!!

পোস্টে ভালো লাগা রইল। সেই সাথে প্রিয়তে।


ভাল থাকুন। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৭৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার!

পোস্ট প্রিয়তে!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আপনার নামের বানানটা পড়তে পারছিনা ... ;)

৭৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০

প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: এসব ছবি দেখলে গর্বে বুক ভরে যায়। অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। :)

সরাসরি প্রিয়তে।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিন্স .

৭৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫০

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
দারুন পোস্ট । সরাসরি প্রিয়তে :)

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: Thank you.

৭৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: সোজা প্রিয়তে

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৭৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন:

মুক্তিযুদ্ধের অস্ত্রগুলো দেখে ভাল লাগলো

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ ক্যাপ্টেন!

৭৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

ঘূণে পোকা বলেছেন: একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার!

পোস্ট প্রিয়তে!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ

৮০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: বুকমার্কড।ধন্যবাদ।

১৪ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮১| ০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

আমি নী বলেছেন: সুন্দর এক্টা ভাবনা, সুন্দর এক টা পোস্ট। ধন্যবাদ।

১৪ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পোষ্টটি খুজে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৮২| ০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

শের শায়রী বলেছেন: আমার দেখা সামুর অন্য তম শ্রেষ্ট পোষ্ট। সোজা প্রিয়তে।

আপনাকে সালাম এই অসাধারন পোষ্ট টার জন্য

১৪ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেরিতে হলেও পোষ্টটি চোখে পড়েছে, এজন্য খুব ভাল লাগছে।
প্রশংসা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমি মুক্তিযুদ্ধকালে খুব ছোট থাকলেও স্টেনগান ও এসএলআরের কথা স্পষ্ট মনে আছে, হাতে ছুয়েও দেখেছি।

পরে অস্ত্রসস্ত্রের তথ্য ও ছবিগুলো সংগ্রহ করতে প্রায় একবছর লেগে গিয়েছিল। সামরিক যাদুঘরেও অস্ত্রগুলোর সঠিক স্পেসিফিকেশান পাইনি। আমাদের অফিসে কর্মরত এক বেসরকারি নিরাপত্তা কর্মি যিনি প্রাক্তন সেনা সদস্য ছিলেন। ওনার কাছথেকে প্রাপ্ত তথ্য উইকি+ অন্যান্ন সাইটে যাচাই করে পোষ্টটি তৈরি করতে প্রায় এক বছর লেগে যায়।
পোষ্টটি পড়ার জন্য আবারো ধন্যবাদ শের শায়রী ভাই।

৮৩| ১৪ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৭

আরজু পনি বলেছেন:

নোটিফিকেশন পেলাম এই পোস্টে আমার কমেন্টের জবাব আপনি দিয়েছেন । :)

১৬ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ আপু।
সামু এখনো সম্পুর্ন মেরামত না হওয়াতে আপনার এই কমেন্টটিও আমার নোটিফিকেশনে আসেনি। পোষ্ট ওপেন করে হঠাৎ চোখে পড়লো। পোষ্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৮৪| ১৬ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম।

১৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:০৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
পুরাতন পোষ্টটি খুজে পড়ার জন্য, প্রিয়তে রাখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৮৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

পিন বলেছেন: অসাধারণ....++++++ এত সুন্দর পোষ্ট দেওয়ার জন্য স্যালুট আপনাকে। দেখেন সেই ১১ সালে দিয়েছেন আর ১৫ সালেও কমেন্ট। আসলেই অনেক সুন্দর পোষ্ট।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাইয়া।

৮৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

অবাক ভালবাসা বলেছেন: ভাল্লাগছে ভাই । থ্যাংকস এই মূল্যবান পোস্ট এর জন্য ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
দেরিতে হলেও পোষ্টটি অনেকের চোখে পড়েছে, এজন্য খুব ভাল লাগছে।
ব্লগার কাল্পনিক ভালবাসা সামুর ফেবু পেইজে এটি দেয়াতে ৩বছর পরেও কমেন্ট আসছে।
প্রশংসা করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগার কাল্পনিক ভালবাসাকেও ধন্যবাদ।

৮৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

শ্রমন বলেছেন: পোস্টটি খুবই ভালো লাগলো, আরো ভালো হতো সামান্য দুই একটি তথ্য যোগ করলে! যেমন পাকিস্তানী মিলিশিয়ারা ও বিশেষ কোঁড়ে গিলগিট স্কাউট ব্যাবহার করতো জি থ্রি রাইফেল (Heckler & Koch G3), এটির গুলির শব্দে "টাকডুম" জাতীয় প্রতিধণী হতো, আমরা বুঝতে পারতাম মিলিশিয়ারা আছে সেখানে! এটির আসল তৈরীর কারখানা জার্মানীতে, ন্যাটোর মাধ্যমে পাকিস্তান এই রাইফেল পেয়েছিলো! এট্র ম্যাগাজিনে ২০ রাউন্ড গুলি ভরা যেতো বা ৫০ রাউন্ডের ড্রাম ফিট করা হতো! এই রাইফেলের এক টি ছবি দিলাম, এই মডেল্টাই তখন জার্মানী তৈরী করতো, তার পর এর অত্যাধুনিক মডেল এসেছে ২০০১ পর্যন্ত!
Heckler & Koch G3
এ ছাড়াও আমাদের, অর্থাৎ মূক্তিযোদ্ধাদের সার্বক্ষনিক সঙ্গী ছিলো মার্ক টু গ্রেনেড (ছবি দিলাম)! এই পোস্টে যে অস্ত্রটিকে স্টেঙ্গান বলা হয়েছে সেটাকে আমরা বলতাম "কারবাইন", ২৮ রাউন্ড গুলির ম্যাগাজিন ছিলো এটির আর "বিপজ্জনক" রেঞ্জ ছিলো ৭৫ গজ, শহর বা নগর অঞ্চলে আমরা স্টেন গান বা কারবাইন ব্যাবহার করতাম, ঢাকা শহরে ১৯৭১ সালে গ্রেনেড, প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ ও স্টেনগানমার্ক টু গ্রেনেড ই সবচেয়ে বেশী ব্যাবহার হয়েছে! ভবিষ্যতে আরও লেখার ইচ্ছে আছে, পোস্ট প্রদানকারীকে আবারও ধন্যবাদ, অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দেবার জন্যে!

৩০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনার অভিজ্ঞতালব্ধ মুল্যবান তথ্য এই পোষ্টটিকে সমৃধ করলো।
আমার এখন মনে পরছে এই G3 রাইফেলের কথা। এই কাঠের জালিওয়ালা এই রাইফেল পাঞ্জাবী সেনাদের কাঁধে দেখতাম। তবে ম্যাগাজিন এরচেয়ে ছোট ছিল।
তবে মুক্তিযোদ্ধারা সম্ভবত এই অস্ত্র খুব একটা পায়নি, বা পেলেও এমুনেশনের অভাবে ব্যাবহৃত হয়নি।
মার্ক টু গ্রেনেডও দেখেছি। তবে নাম জানতাম না। আমার মামা (বীরপ্রতিক) ১৭ ডিসেম্বর যুদ্ধ থেকে ফিরে এই একটি গ্রেনেড গিফট করেছিল (ডেটনেটর খুলে রেখে) আমাদের বাসার শোকেসে অনেকদিন ছিল।
ছবি ও তথ্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৮৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০২

শ্রমন বলেছেন: ছবিঃ

৮৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। ব্লগার শ্রমন-এর মন্তব্যটিও গুরুত্ববহ।

প্রিয়তে রেখে দিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে.... হাসান ভাই...

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
আপনি ঠিকই বলেছেন। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার অভিজ্ঞতালব্ধ মুল্যবান তথ্য এই পোষ্টে যুক্ত হল। খুব ভাল লাগলো।

৯০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

শ্রমন বলেছেন: আমি আগেই একাত্তরে বহুল ব্যাব হৃত প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভের কথা লিখেছি, ১৯৭১ সালে বিভিন্ন জায়গায় শত্রু স্থাপনা ধংস করতে আমরা প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভই ব্যাবহার করতাম, এটা দেখতে কিছুটা কাচ লাগানোর পুডিং এর মতো ছিলো এর সাথে আমরা জুড়ে দিতাম আর ডি এক্স বা করডেক্স, তার পরে লাগানো হতো ডেটনেটর! ডেটোনেটরে লাগানো ফিউজ বা এমন কি আগুন একটা নির্দিস্ট সময় পরে করডেক্স এ এসে ছোয়া মাত্র তীব্র আগুন করডেক্স (তারের মতো-ভেতরে দাহ্য পদার্থ) এর ভেতর দিয়ে গিয়ে প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভকে আঘাত করতো, আর তাতেই প্রচন্ড বিস্ফোরন ঘটতো! ঢাকা শহরে ততকালীন প্রায় সব অপারেশনেই যেমন টিভি স্টেশন ডি আইটি ভবন, হোটেল ইন্টারকন (পরের শেরাটন), ততকালীন মালিবাগস্থ ইলেকশন অফিস, রাম পুরা সেতু ইত্যাদিতে এই প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভের মাধ্যমেই বিস্ফোরন ঘটানো হয়েছিলো! ডেটোনেটর সক্রিয় করার পর সামান্য কয়েক সেকেন্ড পাওয়া যেতো, তার ভেতরেই আমাদের সরে পড়তে হতো, আইডিয়াল স্কুলের সামনের বিদ্যুত ট্রান্সমিটার, মতিঝিল কলোনীর, এভাবেই উড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো, আমাদের নেতৃত্বে ছিলো মুকুট (পরে মৃত)! প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভের ছবি দিলাম!ডেটোনেটর ও করডেক্স

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধন্যবাদ শ্রমন ভাই, আমাদের বিরাট সৌভাগ্য একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার গুরুত্বপুর্ন ট্যাকনিক্যাল অভিজ্ঞতা বর্ননা আমরা জানতে পারছি।
প্লাস্টিক এক্সপ্লোসিভ হছে ডিনামাইটের নিরাপদ সংস্করন, 'জেলিগনাইট' নামে বহুল প্রচলিত। ইন্ডাষ্টিয়াল এক্সপ্লোসিভ হিসেবে নির্মান কাজে পুরাতন ভবন ভাংতে বা মাইনিং কাজে ব্যাবহৃত হয়। করডেক্স সুতায় আগুন ছুটে যাওয়া খুবই রোমাঞ্চকর, যা যুদ্ধের মুভিতে দেখি।

নিয়মিত সামরিক বাহিনী অবস্য বিষ্ফোরন কাজে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন TNT ব্যাবহার করে, পানির নিচে ধ্বংশের জন্য ব্যাবহার করে এমাটল।

৯১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

শ্রমন বলেছেন: ছবিঃ

০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
হ্যা। করডেক্স সুতার মাথায় (সাদা অংশ) অতি বিপদজনক ডেটোনেটর!

৯২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫১

শ্রমন বলেছেন: ধন্যবাদ লেখক, একজন মন্তব্যকারী এক টি রাইফেলের ছবি দিয়েছেন, এটি এটি বোল্ট অ্যাকশন রাইফেল!
আবারও ধন্যবাদ পোস্টের জনে!

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
না মনে হয়।
৭.৬২ মি.মি. চায়নিজ রাইফেল, টাইপ ৫৬
এটি 3নট3র মত বোল্ট অ্যাকশন না মনেহয়, এটি সেমিঅটমেটিক।
আর্মি ও বিজিবি এখন এর উন্নত সংস্করন ব্যাবহার করে।

৯৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৫

শ্রমন বলেছেন: এ কে ৫৬ চাইনীজ এটা নয়, সেটা বেশ শক্তিশালী অস্ত্র, পাকিস্তানী সৈন্যদের ১৯৭১ সালের সেটা মূল হ্যান্ড গান ছিলো! ছিবি দেখুন!

উইঞ্চেস্টার বোল্ট অ্যাকশন রাইফেলঃ

৯৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৯

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: My mother tell me about the sound of Bren Gun... Good Job, Though the post is old but information about history.

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
Appreciate! and thanks .

৯৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
Appreciate! and thanks .

৯৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯

শের শায়রী বলেছেন: এবার শুধু পড়া না প্রিয় তে নিয়ে রাখলাম হাসান ভাই। আগেও যেমন বলছি আবারো বলি সামুর অন্যতম সেরা পোষ্টগুলোর একটি এই পোষ্টটি।

ভালো থাকুন।।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আপনাকে আবার এখানে পেয়ে খুব ভাল লাগলো।
আবারো ধন্যবাদ।

৯৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

কলাবাগান১ বলেছেন: শ্রমন সাহেব কি এখন ব্লগে লিখেন না???

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শ্রমন সাহেবকে আমি চিনি। একজন সরকারি সিনিয়র ডাক্তার। ঢাকা সিটিতে যুদ্ধকরা বীর মুক্তিযোদ্ধা। মহাখালীতে আইসিডিডিআরবির পাশে একসময় ওনার অফিস ছিল। এছাড়া একটি বড় ক্যানসার হাসপাতালের ট্রাস্টি বোর্ডের অন্যতম সদস্য। ওনার ওয়াইফ কর্নেল, এবং ডাক্তার।
উনাকে ব্লগে দেখা না গেলেও ফেবুতে ছিলেন, থাকতেন। কিন্তু বর্তমানে ফেবুতেও দেখা যাচ্ছে না।

৯৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২৫

রাশিয়া বলেছেন: আপনার পরিশ্রমী পোস্ট অনেককেই উজ্জীবিত করবে। বিজয়ের মাসে এরকম একটি পোস্ট দেবার জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল। আরেকটি উপদেশ দিয়ে রাখি - সেটি কোনভাবে চেতনা বিরোধী হলে তার দায় আমি নিতে রাজি নই।

পাকিস্তানীরা জাতি হিসেবে সবচেয়ে বড় অপরাধ করেছিল সম্ভবত ১৯৭১ সালের মার্চ থেকে জুলাই - এই চার মাস নিরস্ত্র অসহায় মানুষের উপর জানোয়ারের মত ঝাঁপিয়ে পড়ে। বাকিটা সময় তারা সশস্ত্র বাহিনীর বিপক্ষে যুদ্ধে ছিল বলে অপরাধ বলে ধরাটা ঠিক হবেনা। এখন কথা হচ্ছে, ঐ চার মাসের অপরাধের জন্য কি এই জাতিকে সব সময়ই 'পাকিরা' বলে গালাগালি দিয়ে যাবেন? একটা জাতি হিসেবে তারা কি আলাদা কোন স্মমান প্রাপ্য নয়? ৭১ এর অপরাধ কি তারা স্বাজাতির ম্যান্ডেট নিয়ে করেছিল, নাকি সামরিক আইনের অন্যায় সুযোগ নিয়ে করেছিল? এই গণহত্যায় কি পাকিস্তানি সাধারণ জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর সায় ছিল? তাহলে গুটিকতক সামরিক অফিসারের পাপের দায় পুরো জাতির উপর চাপিয়ে দেয়া কি ঠিক হচ্ছে?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশে থেকে পাকি চামচামি করে লাভটা কি শুনি। পাকিদের আছে টা কি?

বাংলাদেশ যুদ্ধ করে বিজয়ী একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, উদিয়মান সফল রাষ্ট্র।
সম্পুর্ন স্বাধীন এবং সফল। যুদ্ধবিধ্বস্ত তলাবিহীন ঝুড়ি দেশ একদম শুন্য থেকে উঠে এসে দিন দিন সফলতা অন্তত হানাদার দখলদার পাকি দেশ থেকে সফল।
২০২১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব উদযাপন করবে।
তার আগেই অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে পাকিস্তানের চেয়ে অনেক এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
যেমন, মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) এখন পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি অনেক বেশি। ৮/৫
বাংলাদেশে মানুষের গড় আয়ু পাকিস্তানের চেয়ে বেশি। ৭২.৩/৬৬.৬
দুই বছর আগেই মাথাপিছু আয়ে পাকিস্তানকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় ছিল ১ হাজার ৬৫২ ডলার। ওই বছর বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৭৫১ ডলার। পরের বছর তা আরও বেড়ে হয় ১ হাজার ৯০৯ ডলার। অন্যদিকে পাকিস্তানের মাথাপিছু আয় কমে ১ হাজার ৪৯৭ ডলারে নেমে যায়। এভাবেই কয়েক দশক ধরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতের প্রায় সব সূচকে লাফিয়ে লাফিয়ে পাকিস্তানের ওপরে উঠে গেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশে শিক্ষিতের হার এখন ৭৩.২ শতাংশ। পাকিস্তানে এই হার ৫৭.০। বাংলাদেশের নারী-পুরুষের মধ্যে সাক্ষরতার হার প্রায় কাছাকাছি থাকলেও পাকিস্তানে নারীরা শিক্ষায় বেশ পিছিয়ে।
মাতৃমৃত্যু, গড় আয়ু, শিশুমৃত্যুর মতো মানব উন্নয়ন সূচকে শুধু পাকিস্তান না, ভারতের চেয়েও এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
পাকি রুপির মানও কমছে দিনে দিনে ৮০ দশকে ৩০ রুপিতে এক ডলার ছিল, এখন ১ ডলার কিনতে ১৬০ রুপি লাগে।
আপনি আত্নহত্যা করবেন!

আর 'সফলতা' একটা আপেক্ষিক শব্দ।
রাষ্টের আদালত গত সপ্তাহে আলবদর নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের ফাসি ফাইনাল করলো।
আমাদের কাছে এটা সফলতা। বাংপাকিদের কাছে এটা বিফলতা, বিচারহীনতা।
ধন্যবাদ।

৯৯| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২১ রাত ১:২৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধের ছবির কপিরাইট সমস্যার সমাধান হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি এবং স্বাধীনতাযুদ্ধকালীন ছবির কপিরাইট কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দাবি করতে পারবে না। এগুলো রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি তথা জনগনের সম্পত্তি।
বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এই রায় দেন।
স্বাধীনতাযুদ্ধকালীন ছবি ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের ছবি দিয়ে যতগুলো বই প্রকাশিত হবে, সেসব ছবির কপিরাইট রাষ্ট্রের থাকবে। এটা কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দাবি করতে পারবে না। ওই ছবিগুলো দিয়ে যখন বই বের করা হবে, তখন বইয়ের কপিরাইট ব্যক্তির থাকবে।
আদালত আজ আদেশ দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের ও বঙ্গবন্ধুর ছবিতে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কোনো স্বত্ব থাকবে না।
বঙ্গবন্ধুর ও মুক্তিযুদ্ধের সকল ছবির স্বত্ব থাকবে জনগণের কাছে তথা রাষ্ট্রের কাছে। এখন কেউ এগুলোকে নিজের দাবি করে কপিরাইট দাবি করে বাধা শৃষ্টি করতে পারবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.