নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসঙ্গ পথচারী

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ

তারপরও মুষ্ঠিবদ্ধ হাতে ঘুরে দাড়াব.....।

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক নামধারী ইসলাম বিদ্বেষী=সমাজের সাম্প্রদায়িক উপাদান/উপদ্রব।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

নাস্তিক নামধারী ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীদের মা বোন মেয়েদের চরিত্র নিয়ে মানুষ যদি কুূৎসিত কধাবার্তা বলে ক্ষতি কি? হতে পারে সেই সব মা বোন বা মেয়েরা ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীদের কাছে সম্মানের পাত্র। Who cares?

ইহকাল+ইনফিনিটি (পরকাল)=ইনফিনিটি। তো এই হলো ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীর জীবন আর,

ইহকাল+O=O তো এই হল নাস্তিক/নিধার্মিক/ধর্মহীন নামধারীর জীবন। শুন্য একটা জীবন। যদি এটাকে তারা রসগোল্লা মনে করতে চায়, করুক। তাও মোটে একটা রসগোল্লা।

যেকোন সম্পর্কে পারস্পরিক সম্মান খুব গুরুত্বপূর্ন। মানুষ ঐ সম্মানের জায়গা থেকে যখন সরে আসে তখন ঐ সম্পর্কও টেকে না। আল্লাহ্ ও নবী রাসুল ইসলাম বিশ্বাসীদের জন্য সম্মানের উপাদান। তাই নাস্তিক নামধারী ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষীরা যখন আল্লাহ্ নামক অদৃশ্য উপাদানকে অসম্মান ও তার নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) কে অসম্মান করে তখন সে তার আসে পাশের মানুষদের (যারা ইসলাম ধর্ম বিশ্বাসী) সাথে বিরাজমান দৃশ্যমান সম্পর্কও নষ্ট করে বসে।

একে তো তাদের রসগোল্লার মত শুন্য ও সীমাবদ্ধ একটা জীবন। তার উপর সমাজে প্রতিদিন যে সব মানুষের সাথে চলাফেরা, ওঠাবসা বা নিভর্রশীলতা, তাদের সাথে এভাবে সম্পর্ক নষ্ট করে তারা তাদের জীবন আরো সীমাবদ্ধ করে ফেলে।

নাস্তিক নামধারী ইসলাম বিদ্বেষী=সমাজের সাম্প্রদায়িক উপাদান/উপদ্রব। এরা সমাজে সাম্প্রদায়িক স্থিতিশীলতা/শান্তিপূর্ন সহঅবস্থান নষ্টকারী অপশক্তি। শুধু তাই নয়, এরা একনিষ্টভাবে হিপোক্র্যাট/ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের চর্চাকারী। ইহুদি হিন্দু খ্রীষ্টান বৌদ্ধ এদের ধর্মের নামে ঘূর্নাক্ষরেও কটুক্তি করে না (আরে করলে যে বিদেশেই যেতে পারবে না)। কি লাভ ওপার সীমান্তের দাদু, সাত সমুদ্দুর তের নদী পেরোনো মার্কিন মুলুকের স্যাম চাচাকে ক্ষেপিয়ে? সুতরাং ইসলামের পেছনে ফি বছর লেগে থাকলে হালুয়া রুটির ভাগ পেলে পেতেও তো পারে। তাই না?

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি যেমন নিঃসঙ্গ।নাস্তিকরাও তেমন নিঃসঙ্গ।তাদের কোন সংঙ্গ নাই।তারা কোন সম্রদায় ভুক্ত না।তাই তারা আর যাই হোক সাম্প্রদায়িক না।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: যাক আপনি সঙ্গ পেয়েছেন।

আপনার জীবন ধন্য হয়েছে। ;-)

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকর্তায় বিশ্বাস না করলেই যে ধর্মবিদ্বেসী হতে হবে সেটা ভাবা ঠিক না।

অনেক আস্তিক আছেন যারা ধর্মবিদ্বেসী।

ধর্মবিদ্বেসী আর নাস্তিক দুটি আলাদা জিনিস।

আপনি যেমন কোন প্রমান ছাড়াই একজন সৃস্টিকর্তায় বিশ্বাস করেছেন এবং বাকী ৯৯% সৃস্টিকর্তায় অবিশ্বাসী।

একজন নাস্তিকও কোন প্রমান পায়নি বলে কোন সৃস্টিকর্তায় বিশ্বাস করেনা। সে আপনার চেয়ে মাত্র ১% বেশি অবিশ্বাসী।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: /নাস্তিকরা অক্সিজেন ছাড়া বাঁচে l যেহেতু বাতাসে তারা অক্সিজেন দেখতে পায় না তাই তারা বিশ্বাসও করে না যে বাতাসে অক্সিজেন আছে l

/তারা তাদের বউকেও বিশ্বাস করে না l শুধুমাত্র তারাই বিশ্বাস করে যারা বাসায় সিসি ক্যামেরা ফিট করে রেখেছে l

/এমনকি মা বাবাকেও মা বাবা হিসাবে গণ্য করে না l জন্মের সময় তার তো সেই জ্ঞান তার ছিল না l

/এমনকি প্যারাসিটামলে জ্বর ভাল এ তারা মানবে না l সায়েন্স ল্যাবে অ্যানালাইসিস করার পর একটিভ ইনগ্রেড...পাওয়ার পর তারা মানবে l

প্রমাণ ছাড়া তারা কিসসু বিশ্বাস করবে না l

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

রিদওয়ান খান বলেছেন: বঙ্গদেশে নাস্তিক আছে বলে মনে হয়না। যেগুলোই নাস্তিকের মোড়কে সামনে আসে, প্রায় সবগুলোই ধর্মবিদ্বেষী। তাও নির্দিষ্ট একটা ধর্মকে টার্গেট করে!!

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: প্রকৃত নাস্তিকরা অনেক পড়াশোনা করে l
বাংলাদেশিরা করবে পড়াশোনা ? তাহলেই হয়েছে l

শর্টকাটে গালিগালাজ করে তেনারা সমাজ সংস্কার করে l

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো পোস্ট। আমি ধর্ম বিদেষী না বরং ধর্মের এসব ফানি বিষয়গুলো আমার খুব ভালো লাগে এবং আমি মনে করি ধর্ম নিয়ে হাসাহাসি করার অধিকার সব মানুষেরই থাকা উচিৎ। :D



নতুন ভাইয়ের সাথে সহমত পোষণ করছি।

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫

হাসান১৯ বলেছেন: নাস্তিক নামধারী ইসলাম বিদ্বেষী রাও ধর্ম মানে । তারা লিবারেলিজম নামক জীবনব্যবস্থা কে তাদের ধর্ম হিসেবে মানে যেখানে ভালো মন্দের নির্দিষ্ট কোন সংজ্ঞা নাই। তারা তাদের পশ্চিমা প্রভুদের বানানো নিয়ম কেই একমাত্র জীবনধারা হিসেবে জানে।
# কুরআন ২৫:৪৩ - তুমি কি তাকে দেখ না যে তার খেয়াল খুশিকে ইলাহরুপে গ্রহণ করেছে? এর পরেও কি তুমি তার কাজের জিম্মাদার হতে চাও?
# কুরআন ২৮:৫০ - অতঃপর তারা যদি তোমার কথায় সাড়া না দেয় তাহলে জেনে রেখ, তারা শুধু তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে। আল্লাহর পথ নির্দেশ ছাড়াই যে নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে, তার চেয়ে অধিক পথভ্রষ্ট আর কে আছে? আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করেন না।

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধর্মহীনতা ? (যে কোন ধর্মকে মানা কিংবা না মানা )এক হিসাবে দোষের নয় তবে ধর্মবিদ্ধেষ অবশ্যই দোষের।

তবে একটা জিনিষ আমরা দেখি , সেটা হলো - যারাই ধর্মবিদ্ধেষ পোষন করে কিংবা ধর্মকে নিয়ে বেশী বেশী সমালোচনা করে থাকে তাদের সেই ধরনের কাজের পিছনে হালুয়া-রুটির একটা সম্পর্ক থাকেই থাকে।

৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

নতুন বলেছেন: প্রমাণ ছাড়া তারা কিসসু বিশ্বাস করবে না l


আপনি প্রমান ছাড়া মানুন সমস্যা নাই তো।

আপনি যদি না বোঝেন তবে আপনাকে বোঝানোর দায়ীত্ব আমার না।

এডমন্ড হেলারীর আগেও হিমালয় পর্বতের চুড়া লাখ মানুষ দেখেছে। কিন্তু তিনি সাহস করে পা পাড়িয়েছেন চুড়ায় উঠেছেন। সবাই সেই সাহস করতে পারেনা।

অনেকেই কস্টের ভয়ে, অনেকে ঝামেলার ভয়, অনেকে ব্যস্ত বলে প্রশ্ন করেনা এবং মেনে নেয়।

সবাই সত্য খুজতে যায় না, বেশিরভাগই হিমালয় দেখেই সন্তুস্ট থাকে। খুবই অল্প মানুষ হিমালয় কেন জয় করা যাবেনা সংকল্প নিয়ে পথ চলে।

ধর্মের আফিমের নেশা সবাই কাটিয়ে উঠতে পারেনা। যদি সঠিক প্রশ্নগুলি করা শুরু করেন তবেই নেশা কাটা শুরু হবে।

এই নেশার ঘোরেই হামাস আল্লাহুআকবার বলে সাধারন জনগনকে হত্যা করেছে। অনেক আত্নঘাতী হামলার পেছনেও এই ঘোর কাজ করে।

১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: /ধর্মের আফিমের নেশা/

ফালতু কথা শত ভাগ।

জয় শ্রীরাম বলে যখন গরু পালক মুসলিমকে বধ করে গো রক্ষক সমিতির সদস্যরা তখন দোষ হিন্দু ধর্মের না। অবশ্যই হিন্দু ধর্মের না বা কোন ধর্মেরই না।

দোষ হিন্দুত্ববাদের, যা হিন্দু ধর্মের একটা সংর্কীন রাজনৈতিক ব্যাখ্যা এবং অবশ্যই মানুষের তৈরি তার রাজনৈতিক স্বার্থ সিদ্ধির জন্য আর কিছুই না।

একই ভাবে অন্যান্য ধর্মেও কোনই সমস্যা নেই। সমস্যা মানব সৃষ্ঠ রাজনৈতিক ব্যাখ্যায়। নিজেরা খেয়াল খুশিমত ধর্মের মনগড়া ব্যাখ্যা করে আবার ধর্মের দোষ দেয় যাবতীয় অশান্তির জন্য। আজিব।

সুতরাং আফিমের নেশা অন্য জায়গায় খোজ করিয়েন।

৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫

নিমো বলেছেন: ভাইজান, দেশের দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোর, মুজুতদার, মুনাফাকোর আরও যা যা অপকর্ম সম্ভব এগুলোর কয় শতাংশ আপনার বলা নাস্তিক নামধারী ইসলাম বিদ্বেষী=সমাজের সাম্প্রদায়িক উপাদান/উপদ্রব বলে আপনি মনে করেন? কথায় কথায় শুনি নব্বই ভাগের বেশি মুসলিমের দেশে অমুক তমুক চলবে না, তো অপকর্ম ঘটে কিভাবে?

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমি ইসলামকে পছন্দ করিনা তার মানে এই না যে আমি অন্যায়কে সমর্থন করবো।

১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৩২

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: সমাজে আস্তিক নাস্তিক সবারই স্থান আছে।

কারো অধিকার নেই কোন ভিন্ন মতাবলম্বী/মতাদর্শদের মানুষকে ট্যাগ করে, ডিহিউম্যানাইজ করে সমাজচ্যুত করার।

কোন সভ্য বা আলোকিত সমাজে "ব্যান/নিষিদ্ধ/অবাঞ্চিত" এই শব্দ গুলোই নিষিদ্ধ করে দেয়া উচিত। মত প্রকাশের পূর্ন স্বাধীনতা থাকবে।

মুখ চলতে দিলে তবেই হাতাহাতির (উগ্রাবাদিতা) আশংকা স্বাভাবিকভাবেই কমে যাবে।

১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: /ধর্মের আফিমের নেশা/
ফালতু কথা শত ভাগ।


মাতাল কখনো স্বীকার করেছে যে সে মাতাল। বেশিরভাগ মানুষই বোঝে না।

ধর্মের নামেই ধান্দাবাজেরা মানুষের উপরে প্রভাব বিস্তার করে। যেই গোভক্তগুলি মানুষকে পিটিয়ে মারে তারা কিন্তু ধর্মের নেশাতেই করে। হয়তো তার উপরের জন ধান্দাবাজ কিন্তু সাধারন মানুষ যা করে তা তারা ধর্মের নেশাতেই করে।

হামাস ১০০০+ সাধারন মানুষ মেরেছে আর বাংলাদেশ/পাকিস্তানের ফেসবুকে ধর্মান্ধরা আলহামদুলিল্লিহ বলছে..... এটা কি ধর্মের নেশায় নয় কি?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: জানেন যে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে।

ধর্মহীন ইউটোপিয়ান সমাজ আপনরা কষ্সিনকালেও নির্মান করতে পারবেন না।

তারপরও ঐ স্বর্নলতা পরগাছার মতো ইসলামের পেছনে লেগেই থাকবেন আর খন্দকার মোশতাকের মতাদর্শ অনুসরন করে বলতে থাকবেন যে হামাস কেন আপোস করে না।

১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

রানার ব্লগ বলেছেন: নিজ ধর্ম কে মহান বানাতে গিয়ে অন্যের ধর্ম কে অস্বিকার বা নোংরা মন্তব্যে আহতো করাটা কি আস্তিকতার প্রধান লক্ষণ ?

আমি এমন অনেক মানুষ কে জানি যারা ধর্ম মানে না কিন্তু কোন ধর্ম কে তারা বিরুপ মন্তব্যে ভাসিয়ে দেয় না । ধর্ম মানা না মানা ইহা একান্ত ব্যক্তির ইচ্ছা ও রুচির ব্যাপার । কিন্তু যারা মানেন তারা যে অতি নিম্ন মাত্রায় অন্য ধর্ম কে আহাতো করেন তাদের বেলায় কি বলবেন ?

১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: তাদের আামরা হিন্দুত্ববাদী আর জায়নবাদী নামে চিনি।

আপনিও জানেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.