নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিঃসঙ্গ পথচারী

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ

তারপরও মুষ্ঠিবদ্ধ হাতে ঘুরে দাড়াব.....।

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মাস্রয়ী পরজীবি

১২ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

ধর্মান্ধ আর ধর্ম বিদ্বেষী, এরা উভয়েই একই মূদ্রার এ পিঠ ও পিঠ। এ কথায় ধর্মাস্রয়ী পরজীবি। এদের উদ্দেশ্য, সুযোগ বুঝে সমাজে অস্হিরতা সৃষ্টি করে, সহজ সরল মানুষকে একে অন্যের পিছনে লেলিয়ে দেয়া। ইসলামি নাম ধারণ করে ইসলামবিদ্বেষী কথাবার্তা বলা এক ধরনের চরম ভন্ডামি। এরা না ধার্মিক, না নিধার্মিক না কোন সমাজ সংস্কারক না কোন ন্যূনতম মূল্যবোধের ধারক ও বাহক। এদের অনেকেই আবার অনেক বয়স্ক, ইতোমধ্যেই কবরে এক পা দিয়ে, জীবনের শেষ দিন পার করা মানুষজন। কোথায় শেষ বয়সে এরা হবে সভ্য-ভব্য, বিনয়ী, তা তো না উল্টো এদের হাড়ে হাড়ে শয়তানী।

মসজিদগুলো,

/কোনো মন্দির বা প্যাগোডা বা চার্চ ভেঙে তৈরি করা হচ্ছে না (যেমন মসজিদ ভেঙে মন্দির করা, পার্শ্ববর্তী বড় একটি দেশে অহরহ হচ্ছে)।

/তৈরির কারনে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অধিকার ক্ষুন্ন হচ্ছে না।

/তৈরীর উদ্যোগ নেয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত যেখানে কোন হিন্দু বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী এর বিরুদ্ধে কোন নেতিবাচক কথা বলেননি বা এই উদ্যোগকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করেননি, সেখানে মুসলিম নামধারী কতিপয় তথাকথিত বুদ্ধিজীবী উপযাচক হয়ে এর বিরুদ্ধে কথা বলছেন। ইসলামের বিরুদ্ধে বলুক বা ইসলামিক বিদ্বেষী কথাবার্তা বলুক,
_এসবের পেছনের গুপ্ত/সুপ্ত এজেন্ডা কি?
_হিন্দু বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের কাঁধে বন্দুক রেখে তা ব্যবহার করার ফায়দা আসলে কার?
_বেনিফিশিয়ারি ওউনারটা কে?

সংবিধানের জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য সংবিধান? সংবিধান এ পর্যন্ত কতবার সংশোধন হয়েছে? যে কোনো কারণে মডেল মসজিদ নির্মাণ সংবিধানের পরিপন্থী হয়ে থাকলে (যদিও এখানে সংবিধানের পরিপন্থী কিছুই হয়নি) বরং সংবিধানে পরিবর্তন আনা যেতে পারে। মানব রচিত যে কোন বিধি-বিধানে পরিবর্তন আনা যেতেই পারে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:


এগুলো আমাদের সামাজিক ও রাজনৈতি সমস্যা নয়; এগুলো অশিক্ষিতদের সমস্যা।

২| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১১

কামাল১৮ বলেছেন: মসজিদ ভেঙ্গে মন্দির আর মন্দির ভেঙ্গে মসজিদ মধ্যযোগ থেকে হয়ে আসছে।এখনো চালু আছে।যারা যখন ক্ষমতা দখল করেছে তারাই এটা করেছে।কাবা ঘরের ইতিহাসও তাই।ছিলো হুবাল দেবতার মন্দির হয়ে গেলো আল্লার ঘর।

১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৭

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
তাহলে ইব্রাহীম (আঃ) কি বানিয়েছিলেন? কার ইবাদতের জন্য বানিয়েছিলেন? বললে ইতিহাসের বিষয় পুরোটা বলুন। উদ্দেশ্য মূলক আধা আধা ইতিহাস বলে কার স্বার্থ রক্ষা করছেন মশায়?

মন্দির ভাঙ্গার কোন ঐতিহাসিক কোন প্রমানই নেই। কিন্তু মসজিদ ভাঙ্গার অজস্র সাক্ষ্য প্রমান রয়েছে। তারপরও বিজেপি বা আরএসএসের মুখপাত্রের মত একটা কিছু বলে দিচ্ছেন মসজিদ ভাঙ্গাকে জাস্টিফাই করার জন্য।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: ধর্ম শুধু আল্লাহর কথাই প্রচার জন্য মানার জন্য এবং সৎ পথে চলার জন্য। ইসলাম ধর্মে শান্তি নিশ্চিত করতে। যারা ধর্মের জন্য নিজের সুবিধা ভোগের পথ বানান ওরাই ঝামেলা সৃষ্টি কারী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.