নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প: মেয়ে তুমি কি আমায় ভালবাসো??

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৫

বিকালবেলা প্রতিদিনই মীম বারান্দায় এসে বসে । বিশেষ কিছু দেখে না । কেবল চেয়ে থাকে । মানুষ জনের যাওয়া আসা দেখে । হলে থাকলে অবশ্য বিকালে রুমে থাকা হয়না । ওর বান্ধবীরা কিছুতেই ওকে রুমে থাকতে দেয় না । এদিক ওদিক নিয়ে যায় ।

কিন্তু বড়মামার এই বাসায় আসলে ওর বিকাল বেলাটা এভাবেই কাটে । বারান্দায় বসে । আজও বারান্দায় বসে ছিল । মানুষ জনের আসা যাওয়া দেখছিল ।

ঠিক এমন সময় মীম ছেলেটা কে দেখলো । প্রথমে এজ ইউজাল দেখছিল । কিন্তু দ্বিতীয়বার ছেলেটার উপর চোখ পড়তেই মীমের মনে কেমন যেন এক অনুভূতি হল । তারপর আর একটু ভাল করে দেখে ওর সত্যি বিশ্বাস হচ্ছিল না , সত্যি সত্যি মীম ছেলেটাকে দেখছে কিনা ? চোখের ভুল না ।

যখন বুঝতে পারলো চোখের ভুল না আসলে ও ছেলেটাকে খুজে পেয়েছে ওর পুরা শরীর জুরে এক ধরনের শিহরোন বয়ে গেল । বুক ধরফর করতে লাগল । ইচ্ছা হল এখনই দৌড়ে নিচে নেমে যেতে ।

কিন্তু ও কোন তাড়াহুড়া করল না । এখন যদি ও নিচে নামতেও যায় হয়তো ও ছেলেটাকে হারিয়ে ফেলবে । তাই ওর বারান্দায় বসে দেখতে লাগল ছেলেটা কোন বাড়ির মধ্যে ঢোকে । সত্যি এতো দিন পর মীম এভাবে ছেলেটাকে খুজে পাবে তাও আবার এভাবে ? ও এমনটা ভাবতেই পারে নি ।

ছেলেটা আসতে আসতে হাটছে । মাথা নিচু করে । দুপকেটে হাত ঢুকিয়ে । সেদিন যাবার সময় ছেলেটা দুপকেটে হাত ঢুকিয়েই হাটছিল । হাটতে হাটতে ছেলেটা ঠিক অপজিট বিল্ডিং টায় ঢুকে পড়লো ।তাহলে সে এখানে থাকে ! মীম আর দেরি করলো না । মোটামুটি দৌড় দিল নিচে নামার জন্য । ওর আর কোন দিকে খ্যাল নাই ।

ড্রইং রুমে ওর মামাতো বোন তিথি বসে ছিল । ওকে এভাবে বের হতে দেখে বলল “কই যাস এভাবে?”

“আপু ওকে দেখেছি” ।

“ওকে ! কাকে ?”

“ ঐ ছেলেটাকে” ।

তিথি বেশ অবাক হল । তিথি তার শান্ত শিষ্ট বোনটাকে এর আগে কথনও এতো উত্তেজিত দেখেনি ।

“সত্যি দেখেছিস ? ভুল হয়নি তো” ।

“না আপু বিশ্বাস কর । আমার একটুও ভুল হয় নি” ।

“ কোথায় দেখেছিস” ?

“গলির মাথা ধরে হাটতে হাটতে আমাদের অপজিট বিল্ডিংটাতে ঢুকলো” ।

“আচ্ছা দাড়া । আমিও যাচ্ছি তোর সাথে । কিন্তু আগে তুই ড্রেস বদলা । এভাবে নিচে যাবি নাকি ?”

মীম নিজের পোশাকের দিকে তাকালো । খানিকটা লজ্জা পেল । কেবল একটা টপ আর লেগিংস । এভাবে নিচে যাওয়া যায় নাকি ? টপখুলে একটা কামিজ পরল । তারপর নিচে গেল ।

তিথি সামনের বাড়ির দারোয়ান কে চিনতো । তাকে গিয়ে বলল “একটু আগে যে একটা ছেলে ঢুকলো ছেলেটা কয় তালায় থাকে ?”

“ কালো ব্লেজার পরেছিল” ।

দাড়োয়ান বোধহয় চিনতে পারল । বলল “উনিতো এখানে থাকেন না” ।

“ তাহলে” ?

“পাঁচতলার সামাদ সাহেবের ছেলেকে উনি পড়ান” ।

“ ও । প্রতিদিন আসেন” ?

“প্রায় প্রতিদিন” ।

“ সন্ধ্যায় আসেন ?”

“বেশির ভাগ সময়েই আসেন এই সময়ে” ।

“কতক্ষন থাকেন” ?

“এই ধরেন দেড় দুই ঘন্টা” ।

তিথি বলল চল” দেড় ঘন্টা পরে আবার আসবো চল” ।

“ না আপু তুমি যাও । আমি এখানে ওয়েট করি “।

“আরে খামোখা এখানে বসে থাকবি কেন” ?

“না আপু আমি কোন চান্স নিতে চাই না” ।

তিথি খানিকটা অবাক হল । মীমের মুখের এক্সপ্রেশন দেখে আর কথা বাড়াল না । কেবল বলল “আচ্ছা আমাদের গেটের কাছে বসে থাকিস । ওখান থেকে তো এই গেট টা দেখা যাবে । চল ।“

মীম নিঃশব্দে এগিয়ে গেল । ওর এখনও বিশ্বাস হচ্ছে না যে সত্যি সে ছেলেটার দেখা পেতে যাচ্ছে । আর তার থেকেও বেশি অবাক হচ্ছে যার নাম পর্যন্ত ও জানে না তার জন্য এতো টান দেখে ।

এই তো যেন সেদিনকার কথা । মীম ওর ক্যাম্পাসে ছিল । ক্লাস ছিল না । তাই নাট্য মঞ্চের পাশে বসে কি যেন একটা বই পড়ছিল । এমন সময় ছেলেটা ওর সামনে এসে দাড়াল । মীম মুখ তুলে চেয়ে দেখে শ্যামলা চিকন লম্বা একটা ছেলে । মোটামুটি সুদর্শন । প্রথম দেখাতে কারো খারাপ লাগবে না ।

“আমাকে কিছু বলবেন” ?

ছেলেটা মাথা ঝাকাল । কিন্তু ছেলেটার মুখ দেখে মনে হচ্ছিল যে ছেলেটা খুব বিব্রত বোধ করছে ।

“আসলে যে কিভাবে কথাগুলো বলব । কিন্তু তার আগে প্লিজ আপনি কিছু মনে করবেন না” ।

“ বলুন” ।

“আমি আসলে এখানে পড়ি না । কিছু বন্ধুদের সাথে আপনাদের এই ক্যাম্পাসটা দেখতে এসেছি । ওদের সাথেই ঘুরছি লাম এমন সময় আপনাকে দেখি । আপনাকে দেখার পর কেমন জানি অদ্ভুদ এক অনুভুতি হতে লাগল আমার মনের মধ্যে । এই অনুভূতির ব্যাখ্যা আমি কিছুতেই করতে পারলাম না । এরকম টা আগে কথনও আমার সাথে হয় নি । আমার কেন জানি মনে হচ্ছিল আপনার সাথে আমার কথা বলতেই হবে । না বললে আমি যেন ঠিক মত বাঁচবো না । দম আটকে মারা যাবো” ।

ছেলেটা আর কি বলবে যেন খুজে পেল না । মীমও কি বলবে খুজে পেল না ।

ছেলেটা একটা গোলাপ ফুল ইতস্তত এগিয়ে দিয়ে বলল যদি এটা নিন তাহলে আমার খুব ভাল লাগবে । মীম গোলাপফুলটা নেওয়ার সময় ছেলেটার দিকে তাকাল । ছেলেটার চোখের দিকে তাকাল । ছেলেটার চোখ দেখে মনে হল ছেলেটা যেন সত্যি কথা বলছে ।

“আমি এখন যাই” ? যাই বলেও ছেলেটা চলে গেল না ।

“আমি তাহলে যাই ? আর আপনেকে বিব্রত করার জন্য আমি সরি” ।

বলে ছেলেটা পিছন দিকে হাটা দিল । কিন্তু পিছন ফিরে তাকাল আবার । তারপর আবার । মীম গুনলো মোট ছয়বার ছেলেটা পিছন ফিরে ওকে দেখল ।

মীমের হয়তো ভুলে যাবা উচিত্ ছিল । কিন্তু মীম ভুলে গেল না । বলতে গেলে ভুলতে পারলো না । ছেলেটার ঐ ইনোসেন্ট চেহারা সে কিছুতেই ভুলতে পারলো না । আসতে আসতে ঐ ছেলেটার চিন্তা ওকে পেয়ে বসল ।

সেদিন রাতে ঘুমুবার সময় মীম লক্ষ্য করল ওর ঘুম আসছে না । ঘুরে ফিরে কেবল ঐ ছেলেটার কথাই মনে আসছে । একবার মনে হল কি সব ছাই পাশ ভাবছে ও । কোথাকার কে না কে ? কি না কি বলে গেল ? আর ও গাধার মত রাতের ঘুম কামাই করে ঐ ছেলেটার কথা ভাবছে । আর ঐ ছেলেটা হয়তো ওর কথা চিন্তাও করছে না । কত মেয়ের সাথে এমন ভাবে লাইন মেরেছে কে জানে ? কিন্তু এই কথা মানতে মীমের মন সায় দিল না । মীমের মনে হল যেন এখন ছেলেটাও ওর কথাই ভাবছে । ও যেমন জেগে আছে ছেলেটাও জেগে আছে । ঐ দিন পুরো রাত মীম ছেলেটার কথা ভেবে কাটাল ।

পরদিন সকাল বেলা ঐ নাট্যমঞ্চের কাছে ছেলেটার জন্য ওয়েট করল । হয়তো ছেলেটা আবার আসবে ভেবে । ছেলেটা আর আসে নি । কিন্তু মীম ছেলেটাকে কিছুতেই আর ভূলতে পারল না । মীমও কতটা অদ্ভুদ ভাবেই ছেলেটার প্রেমে পড়ে গেল ।

মীম পুরানো কথা গুলো ভাবছিল । বাস্তবে ফিরে এল । এমন সময় মীম দেখলো ছেলেটা আসছে । মীম গেটের কাছে গিয়ে দাড়াল । ছেলেটা প্রথমে ওকে একবার দেখল । কিন্তু ভাল করে খ্যাল করল না ।

কিন্তু পরক্ষনেই ওর দিকে আবার ফিরে তাকালো । এবার একরাশ বিশ্ময় ছেলেটার চেহারা জুড়ে দেখা দিল । কিছুক্ষন কেউ কোন কথা বলতে পারল না । কতক্ষন এভাবে দুজন দুজনার দিকে তাকিয়ে ছিল বলতে পারবে না । মীম নিজেই এগিয়ে গেল ছেলেটার দিকে ।

“হাই” !

“ হাই” ! ছেলেটা কোন রকমে বলল ।

তারপর আবার দুজনে কথা হারিয়ে ফেলল । কিছুক্ষন পর এবার ছেলেটা নিরবতা ভাঙ্গল । “সত্যিই কি তুমি” !

মীম হাসল । “বিশ্বাস হচ্ছে না বুঝি” ?

“সত্যি আমার বিশ্বাস হচ্ছে না” ।

“যখন তোমাকে প্রথম দেখলাম তখন আমারও বিশ্বাস হয় নি । কিন্তু এখন বিশ্বাস হচ্ছে” ।

মীম দেখল ছেলেটা এখনও ওর দিকে গভীর চোখে তাকিয়ে আছে । ছেলেটার বিশ্ময় এখনও কাটে নি ।

“এসো হাটিঃ । গলির মধ্যেই ওর হাটতে লাগল ।

কিছুক্ষন হাটার পর ছেলেটা বলল “একটু সামনেই মিন্টু রোড । ঐ এলাকাটা আমার খুব পছন্দ । চল ওখানে যাই” ।

“ চল” ।

“ কোন সমস্যা হবে না তো” ।

“ না কোন সমস্যা নাই চল” ।

ওরা রিক্সায় উঠল । রিক্সায় যেতে মীম বলল “জানো তুমি আসবে এই আশায় আমি পরদিন ঐ নাট্যমঞ্চের কাছে গিয়ে ছিলাম” ।

“ সত্যি তুমি গিয়েছিলে” ? ছেলেটার মুখে একরাশ বিশ্ময় ।

“ হু” ।

“ আমি কি গাধা ! একটা বারও মনে হয় নি তুমি ওখানে যেতে পারো । তাহলে আরো কত তাড়াতাড়ি আমাদের দেখা হয়ে যেত”।

“তুমি গিয়ে ছিলে” ? মীমও অবাক হল ।

“ আমি তোমাদের ভার্সিটির প্রত্যেকটা ডিপার্টমেন্টের সামনে একেক দিন ওয়েট করতাম । মেয়েদের হলের সামনে ওয়েট করতে চেয়েছিলাম বাট ঐটা অশোভন মনে হয়েছে তাই হয় নি । যখন মনে হয়েছে আমার ভাগ্যে তোমাকে দ্বিতীয়বার দেখা হওয়া নেই , তখন চলে এসেছি” । মীম কোন কথা বলতে পারল না । কেবল চেয়ে থাকল ছেলেটার দিকে নিরবে ।



মিন্টু রোডটাতে পৌছানোর পর ছেলেটা বলল “জানো আমার অনেক দিনকার ইচ্ছা আজ পুরন হল” ।

“ কি ইচ্ছা” ?

“দেখো এই এলাকাটা ঢাকার অন্য এলাকা গুলোর মত না । আমার অনেক দিনের শখ এই রাস্তাটা ধরে আমার প্রিয় মানুষটার সাথে হাটবো । আজ সেটা পূরণ হল” ।

মীম হাসল । কিছুক্ষন ওরা নিরবে হাটল ।

এক সময় মীম বলল “আচ্ছা তুমি আমার নাম জানো” ।

ছেলেটা মাথা নাড়াল ।

“একজন মানুষের সম্মন্ধে তুমি কিছুই জানো না । এমন কি নাম পর্যন্তও না , তাহলে সে তোমার প্রিয় মানুষ হয়ে গেল” ? এবার ছেলেটা বলল “তুমি আমার নাম জানো” ?

“ না” ।

“ তাহলে” ?

“তাহলে কি” ?

“তাহলে আমার সাথে যখন তোমার দেখা হল তোমার চোখমুখে ওমন একটা আনন্দের আভা ছিল কেন ? আমার জন্য সেদিন ওয়েট কেন করেছিলে”? মীম কোন জবাব দিতে পারল না ।

ছেলেটা এতোক্ষন মীমের পাশাপাশি হাটছিল । এবার ও মীমের সামনে দাড়াল ।

ওর চোখে চোখ রেখে বলল “আমি তোমার সম্পর্কে কিছুই জানি না । কেবল এইটুকু জানি যে ঐ দিন তোমাকে দেখার পর থেকে আমার জীবনে ভালবাসার মানে হচ্ছ তুমি । তোমার সাথে যদি আমার আজ কিংবা কোন দিন দেখা নাও হত তাহলেও আমি তোমাকেই ভালবাসতাম । মেয়ে তুমি কি আমাকে ভালবাসো” ??

(সমাপ্ত)

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১

অণুজীব বলেছেন: :)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫২

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০১

নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: ভালোই তো ।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৪

জালিস মাহমুদ বলেছেন: :) :) :)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১০

ঈষাম বলেছেন: ভালো লাগলো লিখাটা :) +++

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫১

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১২

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভালবাসার গল্প।
+++++++ না দিলে তো বিপদ।

তাই ++++

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: কেন ভাই বিপদ কেন??

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৪

শিশেন সাগর বলেছেন: বেশি মিডা হয়া গেছে , বেশি মিডা সজ্য হয় না ,

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :(

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: +++++ না দিলে আহমেদ শরীফ বলবেন।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৭

সালমাহ্যাপী বলেছেন: সুন্দর :)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০১

আজব কবি বলেছেন: +++++++++্ :)

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৯

ফারিয়া বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, আপনার অধিকাংশ লেখায় ভালবাসা সংক্রান্ত হয় কেন?

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৬

অপু তানভীর বলেছেন: আমি অন্যকিছু নিয়ে ঠিক লিখতে পারি না । আর আমি ভালবাসা নিয়ে লিখতে ভালোবাসি । কারন হিসাবে বলতে পারি জীবনে খুব ভালবাসা পাইনি তো তাই কল্পনার মাঝে সেই ভালবাসাকে খুজে ফেরা ।

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৪৩

ওয়াইল্ড উইন্ড চাইম বলেছেন: ভালো লাগলো ভালোবাসার গল্পটা।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৯

স্বর্ণমৃগ বলেছেন: ভাল লাগলো।
+++++

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৫৭

অপরাজেয়আমি বলেছেন: জীবনে খুব ভালবাসা পাইনি তো তাই কল্পনার মাঝে সেই ভালবাসাকে খুজে ফেরা ।

একি দশা।

তবে আপনি লিখেন আর আমি আপনাদরে লিখা গুলো পড়ি।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :) :)

১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২০

শীলা শিপা বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি অন্যকিছু নিয়ে ঠিক লিখতে পারি না । আর আমি ভালবাসা নিয়ে লিখতে ভালোবাসি । কারন হিসাবে বলতে পারি জীবনে খুব ভালবাসা পাইনি তো তাই কল্পনার মাঝে সেই ভালবাসাকে খুজে ফেরা

ভালবাসা পাননি মানে কি?

গল্পটা শুধু ভাল।অন্যগুলো বেশি ভাল ছিল।

০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: কোন মানে নেই.....
গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ !!!

১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:০৯

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: খুব অদ্ভুত......অবাস্তব কিনতু সুন্দর.....
কিযেন বাস্তবে হয়তও এর চাইতেও সুন্দর কিছু হয়! আমাদের চিন্তার বাইরে!!
নিরোন্তর .....

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: নিরোন্তর .... ??
কি ?
লাইন টা শেষ করলেন না ? ;);)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.