নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফ্রেন্ড যখন গার্লফ্রন্ড হয়, কত ঝামেলার সৃষ্টি হয়

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫০

আমি জানতাম নিশি আসবেই । ও আমার উপর রাগ করে থাকতে পারে !!

কখনই না । আর যাই হোক আমার সাথে রাগ করে নিশি কথা বলবে না এমন টা হতেই পারে না ।

সকাল বেলা ওকে মেসেজ করে জানিয়েছিলাম যে এখানে আসতে । দেখলাম আসতে আসতে হেটে হেটে আমার পাশে এসে বসল । মুখটা এখনও গোমড়া । এতো গোমরা করে রাখার কি দরকার বাবা । মানুষের একটু ভুল হতে পারে না । তাই বেলে এতো রাগ করে থাকতে হবে !

বললাম

-কথা বল না কেন ?

- রে বাবা আমার ভুল হয়েছে । মুখ দিয়ে এমনিই কথাট বের হয়ে গেছিল । আমি বলতে চাই নি ।

-ঐতো সত্যি কথা মুখ দিয়ে এমনিই বের হয়ে যায় !

নিশির কথাটা কেমন যেন একটু ধরে এল । মনে হল যেন এখনই কেঁদে ফেলবে । ঠিক গত কালটাতেও এমন এ হয়ে ছিল ।

আসলে নিশি এমনিতেই একটু বেশি কথা বলে । এতো কথাটা মেয়েটার পেটের মধ্যে আছে !! বা একজন মানুষ যে এটো কথা বলতে পারে তা আমি নিশির সাথে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না ।

নিশিকে চিনতাম একই ক্লাসে পড়ার সুবাদে। মাঝে মঝে চোখাচোখি হত ! কথা হত না । সামনা সামনি পড়ে গেলে ও হয়তো একটু হাসতো, আমি হয়তো একটু হাসতাম ! ব্যস এই পর্যন্ত । এর বেশি কথা হয় নি আর । কিন্তু সেদিন হল ।

আমাদের ক্লাস থেকে একটা এসাইনমেন্ট দিয়েছিল । গ্রামীন জীবনের উপরে একটা সচিত্র রিপোর্ট তৈরি করতে হবে । আমরা আগে ঠিক করা ছিল যে আমরা সাবাই একসাথে যাবো । বেশ একটা পিকনিক পিকনিক ভাব হবে । কিন্তু আমি ভার্সিটিতে গিয়ে দেখি কেউ নেই । সবাই চলে গেছে । বন্ধুকে ফোন দিয়ে জানলাম যে আমার দেরি দেখে ওরা আমাকে না নিয়েই চলে গেছে ।

একবার ভাবলাম থাক আর না যাই । ওদেরটা কপি করলেই চলবে । কিন্তু ভূপেন স্যার বেশ জাদরেল টাইপের লোক । ধরতে পারলে একেবারে জিরো বসিয়ে দিবে ।

বসে বসে ভাবছিলাম কি করবো ঠিক এমন সময় কেউ একজন আমার সামনে এসে দাড়াল । বলল

-তোমাকেও রেখে চলে গেছে না ?

মুখ তুলে দেখলাম নিশি । পেষ্ট কালারের একটা লং স্কার্ট পরেছে আর সাদা টপসের সাথে নীল ওড়না ।

-হুম ।

-আমাদের ক্লাস মেইট গুলা কি রকম বেক্কাল দেখেছ ? আরে মনুষের কি একটু দেরি হতে পারে না । কত রকম কাজ থাকে ! কত রকম ঝামেলা থাকে ! সকাল বেলা উঠে দেখি ট্যাপ থেকে পানি পরছে না । তুমি বল সকাল বেলা যদি ঠিক মত পানি না পরে তাহলে কারো কি মাথা ঠিক থাকে । মা বলল যে পানির পাম্ম নাকি নষ্ট হয়ে গেছে । আর রিজার্ভ পানিও রাখা নাই । এখন বল সকাল বেলা ফ্রেস হব কিভাবে ! আর সকাল বেলা .................

দেখলাম যে নিশি ননস্টপ কথা বলেছে । আরে এতো কথা বলার দরকার কি । আমি বুঝতে পেরেছি ।

আমি বললাম

-এখন চলে গেছে আর কি করবা বল?

-কি করবো মানে ! ওগুলারে কাছে পাই না ! এমনমজা দেখাবো ! তখন বুঝবে কত ধানে কত চাল । এতো বড় সাহস আমাকে না নিয়ে চলে যায় !

-আচ্ছা ঠিক আছে আমি যাই ।

-কোথায় যাবা ?

-বাসায় যাবো !

-আরে এসাইনমেন্টরর কি হবে ?

-করে নিবো নে !

-ভুপেন স্যার কে চেনো না ? একদম জিরো বসিয়ে দিবে ! তুমিও আন্ডা পাবা ! আমিও আন্ডা পাবো । তারপর, সেই আন্ডা দিয়ে আমরা একটা মুরগির তা দিয়ে মুরগির বাচ্চা ফোটাবো । সেই বাচ্চা বড় হবে । ডিম পাড়বে ! ওখান থেকে আরো ডিম পাবো .........

এই মেয়েটা সমস্যা কি ? এতো কথা বলে কেন ?

নিশি ডিম আর মুরগি নিয়ে কথা বলেই চলছিল । আমি মাঝ খান থেকে বললাম

-যদি ডিম ফুটে মোরগ বের হয়?

-মানে?

-মানে বুঝলা না ? মানে আমরা যে আন্ডা দুটো পাবো সেটা দিয় যদি মুরগি বের না হয়ে মোরগ বের হয় তাহলে কি হবে ?

-আরে তাই তো ? এটা তো ভাবি নি । তাহলে তো আমাদের ব্যবসা শুরুর আগে শেষ হয়ে যাবে ।

নিশিকে খুব চিন্তিত মনে হল । সামান্য ডিম থেকে মুরগি না মোরগ বের হবে এটা নিয়ে যে কেউ এতো চিন্তায় পড়ে যেতে পারে আমার ভাবনার বাইরে ছিল । কিন্তু নিশির এই ছেলেমানুষী কেন জানি আমার খুব ভাল লেগে গেল । ওকে বললাম

-চল ডিমের ব্যবসা না করলেও চলবে । আমরা দুজনই যাই । আর ওরা খুব বেশিক্ষন আগে যাই নি । ধরে ফেলতে পারবো ।

নিশির মুখটা উজ্জল হয়ে উঠল ।

-আমিও তাই ভাবছিলাম । ডিম পেয়ে কি লাভ বল ! আর শুনো আমি কিন্তু ডিম একদম পছন্দ করি না । ডিম একটা খাওয়ার জিনিস হল বল ? আমার ভাল লাগে সরষে ইলিশ আর গরুর ভুনা ।তুমি কি জানো সরষে ইলিশ কিভাবে রাধে ?জানো আমি না ..........।

নিশির কথা চলতেই থেকে ।



আমি নিশির আর একটু কাছে গিয়ে বাসলাম । বললাম

-এতো কেন রাগ করছো ? আমি কি মন থেকে বলেছি কথাটা?

নিশির ঠোট দুটো কেমন একটা কেঁপে উঠল । চোখের পাতাও যেন একটু ভারু হয়ে উঠল । কি কিশোরী সুলভ আচরন ! যেন এখনও কেঁদে উঠবে ! এমন টা কেন করছে !



নিশি আগে এমনটা করতো না । এই যেমন কথায় কথায় অভিমান গাল ফুলানো । আমাদের সম্পর্ক ছিল স্বাভাবিক ।

ও কথা বলত । বলেই যেত আর আমি শুনতাম । আমার সব থেকে বেশি ভাল লাগত ওর কথা বলার ভঙ্গি । ও যখন কথা বলত ওর চোখ দুটো কেমন নড়াচড়া করতো আর ওর ঠোট দুটো কেমন তরঙ্গায়িত হত ।

আমি খুব ইনজয় করতাম এগুলো । আর একটা ব্যপার আমার খুব ভাল লাগত ! সেটা হল যখন আমরা কফি কিংবা চা খেতাম একসাথে এক চুমুক খাওয়ার পরই ও কাপ দুটো বদলে নিতো । আর বদলে নেবার পর যে একটা হাসি দিত ঐ হাসিটাও খুব সুন্দর লাগতো ।

নিশি আমাকে পেয়ে যেন মনের মত একজনকে পেয়েছিল । আর তা হবেই বা না কেন । ও এতো পরিমান কথা বলত যে ওর সব বন্ধুবান্ধবই বিরক্ত হয়ে যেত । মুখের উপর বলত চুপ করতে ।

কিন্তু কোন দিনই ওকে চুপ করতে বলতাম । আমি যে ওর কথা বলাটা পছন্দ করছি ও এটা খুব ভালভাবেই বুঝতে পেরেছিল । সব কিছু ভালই চলছিল তারপর একদিন সেই অঘটন ঘটে গেল ।



ভার্সিটির ক্যান্টিনে বসে ছিলাম কফি খাবো বলে । ক্লাস শেষ হতেই ওর কথা বলা শুরু হয়েছিল । আর যেন শেষ হবার নামই নেই ।

ঐ নিশি কথা বলছিল ওদের ফার্নিচারের অবস্থান নিয়ে ।

-কি হয়েছে শোন , আমার বড় বোনটা আছে কদিন থেকে কি এক বাস্তু না ফাস্তু কি এক জিনিস পড়ছে । সে অনুযায়ী নাকি ঘরের খাট থাকতে হবে উত্তর দক্ষিন বরাবর । এখন আমরা বাথরুমের দিকে মুখ করে ঘুমাই । আচ্ছা তুমি বল বাথরুমের দিকে মুখ করে কেউ ঘুমায়?

-না তা অবশ্য ঘুমায় না ।

-আর সেদিন আমার মা সেদিন একটা ডাস্টবিন কিনে এনেছে । আর সেটা রেখেছে একদম ফ্রিজের কাছাকাছি । এখন আমরা একই জায়গায় খাবার রাখি আবার একই জায়গায় ময়লা ফেলি ! হিউ কুল ইজ দ্যাট? এক গাদা পাগলের সাথে বসবাস করছি ।

-হুম । তা তো বুঝতেই পারছি ।

-তার উপর কিছু বলতে গেলেই আমার ছোট ভাইটা বলে আমি নাকি বেশি কথা বলি । আরে তুই এখন নিজেই ঠিক মত কথা বলতে পারিস না আবার আমাকে বলিস বেশি কথা বলি !! কিসের মধ্য যে আমি আছি না !

এর মধ্য কফি চলে এল । এক চুমুক দিয়ে ও আমার কাপটা বদলে নিল । তারপর ওর চেয়ার টা আমার দিকে আর একটু নিয়ে এসে বলল

-শোন আমাদের যখন বাড়ি হবে তখন আমরা কোন বাস্তু ফাস্তু মানবো না । আমার যেটা ভাল লাগবে সেভাবে ঘর সাজাবো । ঠিক আছে ?

আমি খানিক না বেশ অবাক হলাম । বললাম

-আামদের ঘর মানে ?

নিশি ঠোট কামড়াল । ওর মুখ দেখে মনে হল কি যেন একটা বলে ফেলেছে যেটা ওর বলা একদম ঠিক হয় নি । আবারও বললাম

-আমাদের ঘর মানে কি ?

-অপু, তুমি রাগ কর না প্লিজ ।

আবারও ওর চোখে কেমন অস্থিরতার ভাব দেখলাম । একবার মুখ ঢাকলো আবার আমার দিকে তাকিয়ে লজ্জা মিশ্রিত হাসি হাসলো । তারপর বলল

-আপু আই থিংক আই এম ইন লাভ উইথ ই্উ । দেখ আমি এতো জলদি বলতে চাই নি । মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে । প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড । ডু ইউ?

নিশি আবারও হাসলো সেই লজ্জা মিশ্রিত হাসি ।

সেদিন অনেকক্ষন নিশির দিকে তাকিয়ে ছিলাম । আর সেদিনই আমি নিজে ও আবিষ্কার করলাম যে আমি নিজেও ওকে অনেক পছন্দ করি । অনেক বেশি ।



-প্লিজ তুমি রাগ কর না । কালকে আমার মাথা একটু গরম ছিল । বাসা থেকে একটু রাগারাগি করেছিলম ।

এাবর নিশির চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে গেল । বাচ্চা দের মত ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল

-তাই বলে তুমি আমার সাথে এমনটি করবে ? জানো আমি কতটা কষ্ট পেয়েছি ।

-সরি বেবি । আর কখনও হবে না ।



সত্যি কালকে মেজাজটা একটু খারাপই ছিল । বাড়ি থেকে রাগারাগি করে এসেছিলাম । আর একটা কাজ করছিলাম । বেশ জরুরী কাজ । এমন সময় নিশি এসে হাজির । আর ও মানে তো হাজারও কথার মেলা । আমি কেবল বলেছিলাম

-নিশি আমি একটু ব্যস্ত আছি । এখ কথা শুনতে ভাল লাগছে না ।

-কেন ? না আমার কথা শুনতে হবে ।

-দেখ এখন ভাল লাগছে না । বকবকানী থামাও ।

নিশি আর কিছু বলল না । চুপ করে গেল । কাজটা শেষ হবার পর মন খানিকটা শান্ত হয় । পাশে তাকিয়ে দেখি নিশি নেই । গেল কোথায় ?

তারমানে ও খনই চলে গেছিল । এই জন্য কোন কথা বলে নি ।

ফোন দিলাম । ফোন ধরলো না । বুঝলাম মহারানি রাগ করেছে ।



-আর কখনও হবে না । এবার থেকে যাই হোক তোমার কথা সবার আগে শুনবো । সব কিছু বাদ দিয়ে । প্লিজ রাগ কর না ।

-আর কখনও আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করবে নাতো !! তাহলে কিন্তু আমি মরে যাবো ।

-আর কখনও করবো না বেবি ।



এক কফিয়ালা যাচ্ছিল । নিশিকে বললাম

-কফি খাবে?

-না খাবো না ।

-খাও না । কি হবে খেলে !

দুকাপ নিলাম । না বললেও দেখলাম ও কাপটা নিল । এক চুমুক দেওয়ার পর আমার কাপ বদলিয়ে নিল । তারপর সেই হাসি ।

মনে মনে বললাম যাক রাগ কমেছে ।

-শোন ।

-হুম

-এবার থেকে আর কখনও যদি আমার সাথে খারাপ ব্যবহার করেছ টো তোমার খবর আছে । একবারে রাত আট টার বাংলা সংবাদ । বুঝেছ? আমি কত শখ করে ওনার সাথে কথা বলতে আসবো আর উনি আমার সাথে মেজাজ দেখাবে । আমি তোমার মেজাজের ধার ধারি? তুমি আমার..........

আমি জানি এ কথা চলতেই থাকবে । পুরা একদিন আমার সাথে কথা বলেনি । শোধ তো তোলবেই । আমিও শুনতে থাকি ওর কথা গুলো।





বিঃদ্রঃ আমার পছন্দের মুভি আছে । নাম ইচ্ছে, ভারতী বাংলা আর্ট ফ্লীম । নিশির প্রোপজের অংশটুকু খানিকটা ঐ ছবির এরকম একটা দৃশ্য থেকে অনুপ্রানিত ।

আর গল্পটা লেখা আমার টিয়াপাখিকে কল্পনা করে । আামর টিয়াপাখি ঠিক নিশির মতই এতো কথা বলে ! এতো মিষ্টি করে বলে !! মনে হয় সারাক্ষন কেবল ওর কথাই শুনি !

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫২

গাধা মানব বলেছেন: :) :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

২| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৩

sumon2015 বলেছেন: :D :D

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৩| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৪

শায়মা বলেছেন: :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: :) :)

৪| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:০৬

নস্টালজিক বলেছেন: :) /:)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: কি হইল । হাসলেন আবার চেতলেন??? ঘটনা কি??

৫| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১১

উদাসীফাহিম বলেছেন: darun.............apnar choto golper hat chotkar..........chaliye jaan.......ami to prothome bujtei parini golpo na sotto...........eta golper shartokota..........

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১১

অণুজীব বলেছেন: Dhur mia , vitore eto pechaisen ken? valo laglo.

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪

অপু তানভীর বলেছেন: বেশি পেচানো হয়ে গেছে ? :( :( :(

৭| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৭

অসাধারণ মানুষ বলেছেন: :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৮| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৩

অনন্যমানুষ বলেছেন: টিয়া পাখি সম্পর্কে ডিটেইলস একটা পোষ্ট দেন,

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: দিবো ! সময় আসুক !!

৯| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:২৪

সাদা মাটা গরীব ছেলে বলেছেন: জেলাস ফিল করলাম /:) ( ;) )

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: কেন ভাই???

১০| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

মদন বলেছেন: অসাধারন!!

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১১| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

জল ছাপ বলেছেন: :) :) :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১২| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: বিয়াফক মিষ্টি গল্প । ভাল লাগল। :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞান
Click This Link

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: এতো বিশ্লেষন করেছেন ?? মাই গড!!

১৪| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫১

বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার লেখা এডমিন । হে হে হে

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০১

রাশান শাহরিয়ান নিপুন বলেছেন: আপনের টিয়া পাখিতো মনে হয় অনেক লকি!!! আপনি তারে ট্যাগ করে কত গল্প লিখলেন!! মাশআল্লাহ।

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: :!> :!> :#> :#>

১৬| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০১

নীল_আকাশ বলেছেন: আর টিয়াপাখি ...!!!

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: কেবলই আমার টিয়াপাখি :#> :#> :!> :!>

১৭| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০২

যে পাথর পাথর নয় সেও তো পাথর বলেছেন: ভাল্লাগলো তবে...
ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড শুনাইলেন, এইবার প্রেমিকা ও স্ত্রী'র ব্যাপারটা চোখ বুলান ...

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

১৮| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৩

কাঁচামরিচ বলেছেন: সুন্দর গল্প কিন্তু একটু বেশি সংলাপ নির্ভর হয়ে গেছে। বাই দ্যা ওয়ে ভাল থাকবেন :#>

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: বেশি সংলাপ হয়েছে কারন নিশি যে বেশি কথা বলে এটা বোঝানোর জন্য !! আপনিও ভাল থাকবেন !!

১৯| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:১২

মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: বেশ চমঃকার ও সাবলীল লেখার হাত। চালিযে যান, শুভকামনা থাকল। :) :)

২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ !!

২০| ২১ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০৮

দিগন্ত নীল বলেছেন: প্রেম করতে মুন্চায় !
পোস্টে প্লাস

২২ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২৫

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;) :) :)

২১| ২২ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৫

কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ইশ!! কত্ত সুইট!

২২ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপু গল্প গুলো এমন সুইট ই হয় । কিন্তু ......

২২| ২২ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:১৩

মুনসী১৬১২ বলেছেন: =p~ =p~ =p~

টিয়া পাখি টিয়া পাখি
করে শুধে চিকিমিকি

২২ শে মে, ২০১২ ভোর ৬:১২

অপু তানভীর বলেছেন: টিয়া পাখি টিয়া পাখি
শুধু করে ডাকডাকি
:) :) :) :) :)

২৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৯

মোঃ মাহ্ফুজুর রহমান বলেছেন: ভার্সিটির ক্যান্টিনে বসে ছিলাম কফি খাবো বলে । ক্লাস শেষ হতেই ওর কথা বলা শুরু হয়েছিল । আর যেন শেষ হবার নামই নেই ।
ঐ নিশি কথা বলছিল ওদের ফার্নিচারের অবস্থান নিয়ে ।
-কি হয়েছে শোন , আমার বড় বোনটা আছে কদিন থেকে কি এক বাস্তু না ফাস্তু কি এক জিনিস পড়ছে । সে অনুযায়ী নাকি ঘরের খাট থাকতে হবে উত্তর দক্ষিন বরাবর । এখন আমরা বাথরুমের দিকে মুখ করে ঘুমাই । আচ্ছা তুমি বল বাথরুমের দিকে মুখ করে কেউ ঘুমায়?
-না তা অবশ্য ঘুমায় না ।
-আর সেদিন আমার মা সেদিন একটা ডাস্টবিন কিনে এনেছে । আর সেটা রেখেছে একদম ফ্রিজের কাছাকাছি । এখন আমরা একই জায়গায় খাবার রাখি আবার একই জায়গায় ময়লা ফেলি ! হিউ কুল ইজ দ্যাট? এক গাদা পাগলের সাথে বসবাস করছি ।
-হুম । তা তো বুঝতেই পারছি ।
-তার উপর কিছু বলতে গেলেই আমার ছোট ভাইটা বলে আমি নাকি বেশি কথা বলি । আরে তুই এখন নিজেই ঠিক মত কথা বলতে পারিস না আবার আমাকে বলিস বেশি কথা বলি !! কিসের মধ্য যে আমি আছি না !
এর মধ্য কফি চলে এল । এক চুমুক দিয়ে ও আমার কাপটা বদলে নিল । তারপর ওর চেয়ার টা আমার দিকে আর একটু নিয়ে এসে বলল
-শোন আমাদের যখন বাড়ি হবে তখন আমরা কোন বাস্তু ফাস্তু মানবো না । আমার যেটা ভাল লাগবে সেভাবে ঘর সাজাবো । ঠিক আছে ?
আমি খানিক না বেশ অবাক হলাম । বললাম
-আামদের ঘর মানে ?
নিশি ঠোট কামড়াল । ওর মুখ দেখে মনে হল কি যেন একটা বলে ফেলেছে যেটা ওর বলা একদম ঠিক হয় নি । আবারও বললাম
-আমাদের ঘর মানে কি ?
-অপু, তুমি রাগ কর না প্লিজ ।
আবারও ওর চোখে কেমন অস্থিরতার ভাব দেখলাম । একবার মুখ ঢাকলো আবার আমার দিকে তাকিয়ে লজ্জা মিশ্রিত হাসি হাসলো । তারপর বলল
-আপু আই থিংক আই এম ইন লাভ উইথ ই্উ । দেখ আমি এতো জলদি বলতে চাই নি । মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে । প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড । ডু ইউ?


...........ওপার বাংলার সিনেমা “ইচ্ছে”র একটা দৃশ্যের ডায়লগগুলোর সাথে হুবহু মিল!!!!!!!!!!!!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: আপনি বোধহয় নিচের লেখা টুকু ভাল করে পড়েন নি ! আমি কিন্তু এটা নিচে লিখেই দিয়েছি সেই কথা !!
যদি না লিখতাম তাহলে বলতে পারতেন !!

২৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২

মোঃ মাহ্ফুজুর রহমান বলেছেন: আই অ্যাম রিয়েলি সরি :(
আমি ভাবছিলাম, কোথাও তো লেখা থাকবেই এটা । কিন্তু, ভুলেও কেন যে চোখে পড়লোনা. ....... :( :(
আমি আবারও সরি....... :(

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: ইটস ওকে !!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.