নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরমান ও তিনটি কুকুর !!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯



আরমানের সকাল বেলা টিউশনীতে যেতে একদম ভাল লাগে না । কিন্তু কিছু করার নাই । তার ছাত্রের টাইট সিডিউলের কারনে বুধবার তাকে সকাল বেলা পড়াতেই হয় । সকাল বেলা গেট থেকে বের হয়েই আরমান পল্টু কে দেখতে পেল । দেখবে জানতো ! একটা ব্যাপার আরমানের ভাবতে খানিকটা অবাক লাগে যে আরমান যখনই বাসা থেকে বের হয় কুকুরটাকে ঠিক গেটের সামনে বসে থাকতে দেখে । এমন না সারাদিন কুকুরটা গেটের সামনে থাকে । আরমানদের বাড়ির সামনের দিকটা আরমানের রুম থেকে স্পষ্টই দেখা যায় । কিন্তু ও পল্টুকে কখনই নিজের রুম থেকে দেখতে পায় না । কিন্তু যখনই ও বাইরে বের হবে দেখবে পল্টু ঠিক সামনে বসে আছে । ওকে বেরুতে দেখলেই উঠে দাড়াবে এবং লেজ নাড়িয়ে একবার বলবে

"ঘেউ"

আসলে আরমানের মনে হয় পল্টু বলে বস আমি আছি । উপস্থিত ।

আরমান হাসল পল্টুকে দেখে ।

আরমান জানে ও যখন হাটা দিবে পল্টু ঠিক ওর পেছন পেছন আসবে । প্রথম প্রথম ব্যাপারটা আরমানের ভাল না লাগলেও এখন খারাপ লাগে না ।

রমিজ মামার দোকানে গিয়ে দুইটা বাটার বন চাইল । একটা তার নিজের জন্য অন্যটা পল্টুর জন্য !!

পল্টুকে কন জানি বাটার বন খুব পছন্দ করে । আরমানের জানাই ছিল না যে কোন কুকুর বাটার বন খেতে পারে । আরমান যতদুর জানে কুকুর মাংশাসী প্রানী, পাউরুটি খাওায়র কথা না ।

প্রথম যেদিন বাটার বন খাচ্ছিল পল্টু ঠিক ওর পাশেই বসে ছিল । কুকুর রা যে ভাবে খাবারের দিকে তাকিয়ে থাকে পল্টু ঠিক ওভাবে তাকিয়ে ছিল না ওর দিকে, কেমন একটা লজ্জা লজ্জা ভাব নিয়ে মাঝে মাঝে তাকাচ্ছিল আরমানের দিকে । আরমান কি মনে হল বলল

-কি রে খাবি ?

পল্টু চেহারার লজ্জা লজ্জা ভাবটা যেন আরো একটু ফুটে উঠল । আরমানের মনে হল হয়তো চোখের ভুল । তা না হলে কোন কুকুর কি এমন ভাবে এক্সপ্রেশন দিতে পারে ।

আরমান ভেবেছিল যে কুকুর টা হয়তো কাবে না । কুকুর তো পাউরুটি খায় না । তবুও একটুকরো ছিড়ে এগিয়ে দিল কুকুরটার দিকে ! এবং অবাক হয়ে দেখলো যে কুকুরটা পাউরুটি টা খেয়ে ফেল এবং খাওয়ার ধরন দেখে মনে হল যে কুকুরটা যথেষ্ঠ ক্ষুদার্থ ! হাতের বাকি টুকুও সে ছুড়ে দিল কুকুর টার দিকে । পিচ্চি কুকুরটা পাউরুটির অংশটুকুমখে নিয়ে চলে গেল ওর সমনে থেকে ! তারপর থেকে নিয়মিত সে আরমানের মানের কাছ থেকে সকালের নাস্তা পায় !!

বাটার বনটি পল্টুর দিকে ছুড়ে দিতেই পল্টু ওটা মুখে করে নিয়ে দৌড় দিল । প্রতিদিনই দেয় । আগে আরমানে রমনে হত হয়তো আড়ালে গিয়ে খায় হয়তো । কিন্তু একদিন লক্ষ্য করে দেখে পল্টু পাউরুটি টা মুখ নিয়ে একটু দুরে দাড়ালো আরো দুটো বিশাল সাইজের কুকুরের কাছে যায় । আমাদের দেশে এতো বড় কুকুর খুব একটা দেখে যায় না । বিশেষ করে রাস্তার ককুর ! তারপর তিনজন মিলে বাটার বনটা শেষ করে ।

আরমানের কাছে এই ব্যাপারটা আগে অদ্ভুদ লাগতো ! কুকুররা সব সময় খাবার নিয়ে মারামারি করে । কে বেশি খাবে এটা নিয়ে তাদের ভিতর লেগেই থাকে ! কিন্তু এই তিনটি কুকুরের আচরন একদমই আলাদা ।

ওর মনে হয় বড় কুকুর দুটো পল্টুর বড় ভাই । কেমন যত্ন করে দুজনই পল্টুকে খওয়ায় । দেখতে ভালই লাগে !!

আরমান ঐদুইজনের নাম দিয়েছে পল্টু ব্রাদার্স !!

নাহ আরমানের দেরি হয়ে যাচ্ছে । আর একটু দেরি হয়ে গেলে আজ আর পড়ানো হবে না । আরমান রাস্তায় বের হয়ে পড়ল ।



-আরমান ভাই ! আরমান ভাই !

আরমান পেছন ফিরে তাকিয়ে দেখে বীথি এগিয়ে আসছে ।

-আরমান ভাই কখন থেকে ডাকছি আপনাকে ! শুনেন না নাকি ?

আরমান একটু হাসার চেষ্টা করলো ।

-না মানে ক্ষ্যাল করবেন কেন ? মানুষ যাদের এড়িয়ে চলতে চায় তাদের কথা শুনতে চায় না ।

আরমান আবার হাসার চেষ্টা করল । বলল

-না এমন কোন কথা না !

আরমান খুব জোর দিয়ে কথাটা বলতে পারল না কারন কথাটা আসলেই সত্য । বীথিকে আরমান একটু এড়িয়েই চলে । চলে মানে চলতে বাধ্য হয় ।

আরমান যখন প্রথম এই এলাকায় আসে এখন একদিন সন্ধ্যা বেলা বাসায় আসছিল । গলির ভিতর আসতেই চারপাঁচ জন ছেলে ওকে ঘিরে ধরে । প্রথমে ও ভেবেছিল হয়তো ছিনতাই কিন্তু ছেলেগুলো ওকে আর একজনের কাছে নিয়ে গেল । নেতা গোছের একজন ! আরমানকে জিজ্ঞেস করলো

-কি নাম ?

আরমান ভয়ে ভয়ে উত্তর দিল

-আরমান ।

-আজহার সাহেবের বাসায় ভাড়া এসেছ ?

-জি ।

-বীথিকে চেন ?

-জি না ।

-চিনো না ?

এই কথা শুনে পাশের ছেলেগুলো কেমন হাসতে লাগল । ছেলেটা আবার বলল

-চিনো না ভাল কথা । আর যেন চিনতে না দেখি । যেদিন চিনবা বুঝবা সেদিন তোমার খবর আছে । ১০০ হাত দুরে থাকবা ঐ বীথির কাছ থেকে । মনে থাকবে ?

-জি । যাও ।

আরমান খুবই ভয় পেয়েছিল । পরে জানতে পারল যে ঐটা শরীফ গ্যাং । পাড়ার উঠতি মাস্তান । আর যে বীথির কথা বলল মেয়েটা ওদের পাশের বাসাতেই থাকে ।

পাড়ায় নতুন কোন ছেলে আসলেই শরীফ আগে সেই ছেলেকে সাবধান করে দেয় যাতে বীথির দিকে চোখ তুলে না চায় ।

বিকেলবেলা ছাদে উঠলে আরমান প্রায়ই বীথিকে দেখতে পেত । কি মোলায়েম আর সিগ্ধ্য একটা চেহারা । তাকিয়ে থাকলে কেবল তাকিয় থাকতেই ইচ্ছা করে ।

কিন্তু আরমান চোখ ফিরিয়ে নিত । শরীফ গ্যাংয়ের হাতে প্যাদানী খাওয়ার কোন ইচ্ছাই তার নেই ।

সব কিছু ভালই চলছিল কিন্তু পল্টু মাঝখান দিয়ে সব গড়বড় করে দিল । আরমানের বাসায় আসতে আসতে প্রতিদিনই সন্ধ্যা পার হয়ে যায় । সেদিনও সন্ধ্যা হয়ে গেছিল । আরমান গলির ভিতর ঢুকতেই দেখতে পেল বীথি কেমন দৌড়ে আসছে ওর দিকে । চেহারায় একটা আতংকের ছাপ । আরমানের কাছে আসতেই কোন রকম বলল

-কু-কুকুর!!!!!

আর একটু এগিয়ে গিয়ে দেখে পল্টু । আরমান কে দেখেই পল্টু দাড়িয়ে গেল । আরমানের মনে হল পল্টু যেন দাত বের করে হাসতেছে । ওকে যেন বলতেছে "বস !! দেখেন আপনার পথ ক্লিলিয়ার করে দিলাম" ।

আরমানের তাবড়েই পল্টু উল্টো দিকে দৌড় দিল । ততক্ষনে বীথি ওর পাশে চলে এসেছে । হাপাচ্ছে । একটু দম নিয়ে বলল

-আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো আরমান ভাই ।

আরমান খানিকটা চমকালো ।

বীথি ওর নাম জানে ?

আশ্চার্য !

নাম কিভাবে জানে ?

আরমান বলল

-না ধন্যবাদ দেওয়ার কি আছে । ঐ কুকুর আপনাকে কামড়াতো না । এমনিতেই লাফালাফি করছিল ।

-না কামরাক ! আমি কুকুর খুব ভয় পাই । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

আরমান যতই বীথির কাছ থেকে দুরে থাকতে চায় বীথির সাথে ওর ততই দেখা হয়ে যায় । আল্লাহ জানে কবে শরীফ গ্যাংয়ের ছেলেপিলে ওদের একসাথে দেখে ফেলবে , নাকি ইতিমধ্যে দেখে ফেলেছে কে জানে ?



-কোন দিকে যাচ্ছেন ?

-আমি ? এইতো পরীবাগের দিকে ?

-ঐ দিকে কি ?

-টিউশনি !

-চলেন আপনাকে নামিয়ে দেই । আমিও ঐ দিকেই যাবো ।

-না মানে আপনিকেন খামোখা কষ্ট করবেন !

-বুঝেছি আপনি আমার সাথে যেতে চান না ।

-না আসলে ঐরকম না............।

আরমান কোন জুটসই কথা খুজে পেল না । যেতেই হল বীথির সাথে । বীথির সাথে রিক্সায় ওঠার আগে পল্টুর দিকে তাকাল একবার ।

বেটা ফাজিলটা কেমন দাত বের করে হাসছে !

আরমান মনে মনে বলল "দাড়া বেটা আজ ফিরে এসে নি । তোর খবর আছে" ।



কিন্তু ফিরে এসে আরমানের খবর খারাপ হয়ে গেল । গলির ভিতর ঢুকতেই শরীফ গ্যাংয়ের কয়েকজন ওকে বেধড়ক পিটালো । আর সাশিয়ে গেল যেন একমাসের ভিতর এই এলাকা ছেড়ে চলে যায় । আরমানের কিছুই করার থাকলো না । এই সব মাস্তান পোলাপাইনের সাথে লাগতে যাওয়া ওর কর্ম্য নয় । আর ওর এমন কোন বন্ধুবান্ধবও নাই যে ওকে এখানে সাপোর্ট দেবে ।



ভালই চলছিল আবার নতুন জায়গায় যেতে হবে ! মন খারাপ নিয়েই আরমান ঘুমাতে গেল । সকাল বেলা বাইরে কোথাও পল্টুকে দেখতে পেল না ।

আশ্চর্য !

এমনটা তো হয় না । ঐ দিনের পর পল্টু কোনদিন তার উপস্থিতি দিতে ভুল করতো না ।

কিন্তু আজ গেল কোথায় ? আরমান ভেবে পেল না ।

পল্টুকে সে প্র প্রথম রমিজ মামার দোকানটার পাশে দেখতে পেয়েছিল । সেদিন খুব বৃষ্টি হচ্ছিল । রমিজের দোকান থেকে সকালে রুটি বানানোর জন্য ময়দা কিনে বাসায় আসছিল । বৃষ্টির পরিমান এতোই ছিল যে ছাতাতে কিছুতেই কুলাচ্ছিল না ।

আরমান তাড়াতাড়ি পা চালালো তখনই ওর চোখ গেল রাস্তার পাশের ছোট্টা দেওয়ালের পাশে । একটা কুকুর বৃষ্টিতে ভিজে একাকার । কেমন করুন চোখে আরমানের দিকে তাকিয়ে আছে ।

আরমান একবার ভাবল যে এভোয়েদ করে চলে যাবে । কিন্তু চলে যেতে পারলো না । কুকুরটার দিকে এগিয়ে গেল । বৃষ্টিতে কুকুরের কিছু হয় না কিন্তু এই কুকুরটার অবস্থা আসলেই খারাপ । কুকুরটার পায়ের কাছে কেমন একটা ঘাঁ হয়েছে । বৃষ্টিতে ভিজে ঘাঁ টার অবস্থা আরো ভয়াবহ ।

আরমানের কিছুই করার ছিল না কিন্তু কুকুরটাকে ছেড়ে আসতে মন চাইছিল না কিছুতেই । আরমান পকেট থেকে টিস্যু পেপার বের করে কুকুরটার ঘাঁ টা কোন রকম পরিস্কার করে ওখানে ময়দা দিয়ে ঢেকে দিল । এটা অন্তত কুকুরটাকে একটু আরাম দিবে । আরমান তবুও কুকুরটা ছেড়ে চলে আসলো না । কুকুরটাকে কোলে করে এনে ওদের বাড়ির গেটের এক কোনায় রেখে দিল যাতে বৃষ্টিতে আর না ভিজে ।

পরদিন সকাল বেলা আরমান যখন বাসার বাইরে বের হল তখন ছোট্ট কুকুরটাকে দেখলো তখনও গেটের কোনায় শুয়ে আছে । মনটা ভাল হয়ে গেল এই দেখে যে কুকুরটার অবস্থা বেশ ভাল । ময়দা দেওয়ায় ঘাঁ টাও কেমন শুকিয়ে গেছে । তারপর থেকে প্রতিদিন গেট থেকে বের হলেই কুকুরটাকে দেখতে পেত । একদিন মজা করে নামও দিল ।

পল্টু ।

আর অবাক হবার বিষয় পল্টু নাম ধরে ডাক দিলে কুকুরটা সাড়াও দিতে লাগল ।



কিন্তু আজ কোথায় গেল পল্টু ? পল্টু ব্রাদার্সও কোন দেখা নাই । রমিজ মামার দোকানে গিয়ে আসেপাশে দেখা গেল না । বাটার বন একা একাই খেল আরমান ।

গলির মুখে শরীফ গ্যাং কেও দেখা গেল না ।

আজ গেল কোথায় সব ?

গেট দিয়ে ঢুকতে যাবে এমন বীথি এসে হাজির ।

-আরমান ভাই খবর শুনেছেন ?

-কি খবর ?

-আপনি জানেন না ?

-না । কি হয়েছে ?

-আরে গলির মোরে কয়টা ছেলে বসে আড্ডা মারতো না ।

-শরীফ দের কথা বলছেন ?

-আরে আপনি চেনেন দেখছি । কাল রাতে একদল কুকুর ওদের উপর হামলা চালিয়েছি ।

-মানে ?

-আমি খুব ভাল করে জানি না তবে যারা দেখেছে তারা বলল যে দুটো বড় কুকুর আর একটা ছোট কুকুর ওদের উপর আচমকা ঝাপিয়ে পড়ে ।

আরমানের বুকের ভিতরটা কেমন তোলপাড় শুরু হয়ে গেল ।

-কারো কিছু হয় নি তো ?

-শরীফের অবস্থা খুব খারাপ । ওকেই নাকি বেশি কামড়িয়েছে । বীথি আরো কিছু বলছিল কিন্তু আরমানের মনের চলছে অন্য কথা !!

আজকাল মানুষ উপকারে কথা মনে রাখে না কিন্তু একটা কুকুর ঠিকই মনে রাখলো । উপকারের প্রতিদান দিয়ে গেল !!



তারপর থেকে আর কোনদিন আরমান পল্টুর দেখা পায় নি !



মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

অশান্ত পৃথিবী বলেছেন: Amaro ekta kukur silo nam vulu. Ay kukurer voy e rate amader basay kono chor dukte parto na. Tarpor kara jani bish khye kukur take mere fele. Khub kosto pysilam

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :(

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯

নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: আজকে প্রথমটা আমার

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

অপু তানভীর বলেছেন: তাইতো দেখছি !!!!

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮

অপরাজেয়আমি বলেছেন: ব্যতিক্রম হলেও সুন্দর

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৭

শায়মা বলেছেন: তুমি এখনও ব্লক নাকি!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: এখনও আমার উপর নজর রাখা হচ্ছে !!

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮

শায়মা বলেছেন: :(
:(
:(

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: :( :( :( :(

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

চিরতার রস বলেছেন: আপনারে ব্লক করছে ক্যা ???? :-B :-B

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: সেটা আমি নিজেই ঠিক জানি না । আমার মনে হয় সামুও জানে না । ইচ্ছা হইছে ব্যান করছে !!

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৫

একজন আরমান বলেছেন: আরে অন্য রকম লেখা।
নিজের নাম দেখে লজ্জা লাগছে। :!> :!> :#> :#>
বীথি...... :!> :!> :!>

আমি ছোটো বেলা একটা কুকুর পুষতাম, নাম ছিল "মুগলি"। তখন ওই কার্টুন টা দেখে ওর নাম রেখেছিলাম। :)

ইয়ে মানে নিজের নাম দেখেই প্লাস। ;) :) ;)

এইটা কি রকম কথা অপু ভাইয়া? তোমাকে এখনো ব্লক করে রাখছে কেন? :(

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫০

অপু তানভীর বলেছেন: সামু মাথা এখনও ঠিক হয় নি !! কি আর করবো !!

তোমার নাম ভাবেই গল্পটা লিখেছি !!!

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪

রাশান শাহরিয়ান নিপুন বলেছেন: পল্টু ব্রাদার্স !!!!!
চমৎকার, ভাই। :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :) :)

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪১

রোড সাইড হিরো বলেছেন: আপনাকে ব্লক কারণ একটা দেখতেসি, সেটা হচ্ছে আপনি মনে হয় অনেক নারী ব্লগারের ফ্যান হয়ে গিয়েছেন কিংবা অনেক ব্লগারের GF এর ফ্যান। সেজন্য আপনাকে কোন স্বার্থানেষি মহল মডুডের কনভিন্স করে আপনাকে ব্লক করেছে =p~ =p~ =p~

যাহোক, গল্পে বরাবরের মত ভালোলাগা। ভালো লাগছে আপনার গল্পগুলোতে এখন ভিন্নতা আসছে। চালিয়ে যান।

আমাদের বাসায় এক কুকুর ছিলো। কালো দেখে ওর নাম ছিলো 'কাল্টি'। ওর ভয়ে আমাদের পাড়ার অনেক চোর আর বখাটে পোলাপাইন আমাদের বাসার সামনে ঘেষতে পারতো না।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৩

অপু তানভীর বলেছেন: আমারও তাই ম্অনে হ্য় !!!!!!!!!
:):):)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.