নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])
প্রথমাংশ: গাজীপুর শাইনিং পাথ হাইস্কুলে অতিবাহিত করা যৌবনের উত্তাল সাড়ে ছয়মাস একদিন
বিদায়টা ছিল খুব আবেগঘন। কিছু শিক্ষার্থীকে দশমের কক্ষে ডেকে কিছুক্ষণ লেকচার দেই। একপর্যায়ে কেঁদে মাটিতে প্রায় লুটিয়ে পড়ি। ওরাও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে। কারও চোখে জল ছলছল করছিল। আমি আসলে ওদের ছেড়ে আসতে পারছিলাম না। যাদের সঙ্গে টানা সাতটা মাস কাটিয়েছি, যারা ছিল আমার সুখ-দুঃখের সাথী; তাদের ছেড়ে আমি কী করে থাকব?
নবমের ফরহাদকে ক্যামেরা আনতে বলেছিলাম। সে ছবি তুলল। প্রায় সব শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সাথে ছবি তোলা হলো। আমি যখন থাকব না, এই শিক্ষার্থীদের কথা যখন মনে পড়বে; ছবি দেখে নিশ্চয়ই প্রাণ জুড়াবে।
ইদের ছুটি ছিল। শিক্ষার্থীদের শেষবারের মতো আদর করে বিদায় নিলাম। সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম আর কখনও শিক্ষকতা করব না। সুস্থ হওয়ার পর তাহলে কী করব? আহার-রুজি কীভাবে জুটবে? একটা পাঞ্চিং হাউজে কাজের ব্যবস্থা করে গেলাম। ইদের পর এখানেই কাজ শুরু করব।
আগস্টের বাইশ তারিখ ছিল ইদ। বাড়িতে গিয়ে দেখি বাবা অসুস্থ। তাকে ডাক্তার দেখানো দরকার। এদিকে স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাণ পুড়ছিল। দশমের শান্ত’র কাছে আমার মোবাইল নম্বর রেখে এসেছিলাম। আশা করেছিলাম অনেকেই ফোন দেবে। কিন্তু হায় ইদের দিন বৃষ্টি ছাড়া আর কেউ ফোন দেয়নি।
হিয়া ম্যাডাম আর ছোটন স্যারের সাথে মোবাইলে সুখ-দুঃখের কথা পাড়লাম। হিয়া শান্ত’র ফেসবুক আইডি দিয়েছিল। এরপর একে একে দীপ্তি, লাবণ্য, শরিফ, হৃদয় প্রমুখদের ফেসবুক আইডি পেয়ে গেলাম। তাদের সাথে কুশল বিনিময় হতে থাকে।
বিদায়বেলায় যে ছবিগুলো তুলেছিলাম, ফেসবুকে তার কিছু আপলোড করলাম। ক্যাপশনে লিখলাম, ‘পুরানো সেই দিনের কথা ভুলবি কী রে হায়, ও সেই চোখের দেখা প্রাণের কথা সে কি ভোলা যায়?’ না, আমি কাউকে ভুলতে পারিনি। মোবাইলের ওয়াল পেপারে তাদের ছবি দিয়ে রেখেছি।
দু’দিন পর লক্ষ্য করলাম দু’জন ফেক আইডি পোস্টে বাজে মন্তব্য করেছে। ছবি ডিলিট করতে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। ‘এরা কারা?’ জিগ্যেস করেও সদুত্তর পেলাম না। একটা আইডি আমাকে গালিগালাজও করেছে। অনুমান করলাম, আমার শিক্ষার্থীদের অভিভাবকতুল্য কেউ হয়তো এমন কাজ করেছে। মনটা ভেঙে খানখান হয়ে গেল। ‘ভালোবাসার প্রতিদান কি এই?’
ইদের পর পাঞ্চিং হাউজে কাজ শুরু করলাম, কিন্তু কাজে মন বসল না। ছোটন স্যারকে জানালাম। তিনি আবার ‘শাইনিং পাথ’ এ যোগদান করতে বললেন। আমার প্রাণ কাঁদছিল শিক্ষার্থীদের জন্য, তাই আমি সম্মতি জানালাম। ছোটন স্যার প্রধান শিক্ষকের কাছে নিয়ে গেলেন। ইংরেজি শিক্ষকের পদটা তখনও শূন্য ছিল। প্রধান শিক্ষক আমাকে পরদিন যোগদান করতে বললেন।
নতুন করে স্কুলে যেতে সঙ্কোচ হচ্ছিল। আগেই তো বিদায় নিয়ে চলে গিয়েছিলাম, আবার কী করে আসি? ব্যাপারটা জীবদ্দশায় চল্লিশা করার মতো হয়ে গেল না? যে শিক্ষার্থীরা লোক লাগিয়ে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করল, তাদের সামনে যাওয়া কি ঠিক হবে?
সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে স্কুলে ঢুকে গেলাম। দশমের মেয়েদের ওপর রইল বুক ভরা অভিমান। ‘তোমরা কী করে পারলে?’ বলতেই ওরা জোরালো প্রতিবাদ জানাল; বলল, “আমরা এমন কাজ করিনি।”
আমি বললাম, “তোমরা না করলেও তোমাদের বড়ো ভাই গোত্রের কেউ করেছে।”
তারা এ কথাও নাকচ করল; বলল, “না, আমাদের কোনো বড়ো ভাইও করেনি।” জানি না তারা সত্য না মিথ্যে বলেছে, তবে বিলক্ষণ বুঝতে পারি তাদের অনুমতি ছাড়া ছবি আপলোড করায় তারা মর্মাহত।
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে ছবি তুলবে, ফেসবুকে আপলোড দেবে; এখানেও শিক্ষার্থীদের অনুমতি লাগবে? কী ভালোবাসলাম ওদের? ঐ দিনই ওদের ছবি ফেসবুক থেকে সরিয়ে ফেলি।
আরও কষ্ট আমার জন্য অপেক্ষা করছে, সে কথা জানতাম না। এক মেয়ে রাত্তিরে ম্যাসেজ দিল, “স্যার, ফেবুতে আসেন।” গেলাম। “আপনি যে আমার সাথে কথা বলেন, অন্যরা অন্যভাবে দেখে। প্লিজ, আমার সাথে কথা বলবেন না; বললে হেড স্যারের কাছে বিচার দেব। আর আমি অন্য একজনকে পছন্দ করি।”
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম। বলে কী? আমি ভেবেছিলাম এ বোধহয় আমার প্রেমে পড়েছে, বিদায় বেলায় ওর চোখে কিছু একটা দেখেছিলাম! গাজীপুর এসে আমার প্রথম কাজটা হলো, এর ঘোর কাটানো। এখন দেখছি এ আমাকে হুমকি দিচ্ছে, আমাকেই সরে যেতে বলছে। কী অদ্ভুত!
দশমের প্রতি আমার যে বিশ্বাসটুকু অবশিষ্ট ছিল, উপর্যুক্ত ঘটনায় তা তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ল। আমার মোহভঙ্গ হলো। মনে হলো, না এলেই ভালো হতো। প্রকৃতি আমার মনোভাব বুঝতে পেরেছিল বোধহয়। আমি আর টিকতে পারব না। কিছুদিন যেতে না যেতেই একটা ধর্মীয় কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়ায় আমি চাকরি হতে অব্যাহতি নেই।
২ আশ্বিন ১৪২৫ বঙ্গাব্দ
গাজীপুর।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপাতত বেকার। কাজ খুঁজছি।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
শায়মা বলেছেন: তারপর?
যাই হোক বেশ কিছুদিন যাবৎ দেখেছি তুমি এই স্মৃতি নিয়ে বিমর্ষ হয়ে রয়েছো ভাইয়া।
পুরোনো দিনের কথা যেমন ভোলা যায় না তেমনি পুরানো দিন নিয়ে পড়ে থেকে নতুন দিনগুলোকেও দূর্বিসহ করে তোলার মানে নেই...
এগিয়ে যাও.....
সকল দুঃখ অভিমান বা অপমান নিয়ে স্মৃতিকাতর হবার সময় এখন নয় .....
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সকল দুঃখ অভিমান বা অপমান নিয়ে স্মৃতিকাতর হবার সময় এখন নয় ....." আমি আসলে পারি না, কিছুই পারি না।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। খুব কষ্টের অভিজ্ঞতা !
জীবনটা এমনই যে! খুব বেশি কষ্ট মনে না পুষে রেখে জাষ্ট ইগনোর করুন।
আপনার ভালবাসাকে ধারন করার মতো বয়স, বুদ্ধি বিবেচনা তাদের হয়নি।
যতদিনে হবে ততদিনে আপনি আর সে ভালবাসার মূখাপেক্ষি থাকবেন না।
এইই জীবন।
সো! জাষ্ট ফরগেট এন্ড ফরগিভ
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কেন যেন মনে হয় আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না। প্রকৃতির নিদারুণ অপচয় আমি।
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ওমেরা বলেছেন: আসলে কি বলব ঠিক বুঝতে পারছি না আপনার হতাশা, কষ্ট থেকে লেখায়।চেষ্টা চালিয়ে যান নিশ্চয় কাজ পেয়ে যাবেন ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হ্যাঁ, চেষ্টা চালাচ্ছি।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: পারতে হবে.....
পারতেই হবে .......
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চেষ্টা করবো; না হলে তো মহাকালের পথ খোলাই আছে।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষকতা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণা আছে বলে মনে হয় না; আমি আমার কাজের পাশাপাশি দীর্ঘ বছর শিক্ষকতা করেছি; আপনার উচিত টেকনিক্যাল কিছু শিখে সেইখানে কেরিয়ার গড়ে তোলা
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মুশকিল হলো, বিবেক দিয়ে চলিনি; আমি আবেগ দিয়ে চলেছি।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার উচিত টেকনিশিয়ান ইত্যাদি ধরণের চাকুরী থেকে শুরু করা
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কীভাবে শুরু করবো? কিছু তো জানাশোনা নেই।
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
দু'টো পর্বই পড়লুম । এরই নাম জীবন । সহব্লগার শায়মা এবং বিদ্রোহী ভৃগুর মন্তব্যের বক্তব্যগুলো আমারও বক্তব্য ।
যদি মনে করেন ফার্মাসিউটিক্যাল লাইনে মেডিকেল প্রমোশন অফিসার হিসেবে মানিয়ে নিতে পারবেন বা এমন চাকুরীতে আপনার আপত্তি নেই তবে তা আপনার জন্যে হতে পারে । কষ্টের কাজ যদিও ।
ভালো থাকুন ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অকূল দরিয়ায় নাবিক যেমন খড়কুটা আঁকড়ে ধরে বাঁচতে চায় আমার হয়েছে সেই দশা। আমি যে কোন প্রস্তাবেই রাজি।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৬
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আবেগ দিয়ে জীবন মানে শিক্ষকতা চলে না...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তা আর বুঝতে পারলাম কোথায়!
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অভিনন্দন প্রিয় ব্লগার আহমেদ জী এস ভায়া
সহব্লগারের প্রতি এই আন্তরিকতা অমর হয়ে থাকুক
সাধু দা কি করবেন জানিনে- কিন্তু এই যে হৃদয়ের গহন থেকে সহব্লগারের প্রতি আন্তরিক আহবান
এ অমুল্য ।
অভিবাদন
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: উনার আন্তরিকতায় আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লাম।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা জীবন !!! পরতে পরতে কত অভিজ্ঞতা
আপনি সামনে এগিয়ে জান এসব ভুলে ; শুভ কামনা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আহারে জীবন, আহা জীবন; জলে ভাসা পদ্ম যেমন। কোনমতে ঠিকে থাকা আর কী!
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪
আরোগ্য বলেছেন: আবেগকে প্রশ্ন না দিয়ে বিবেক খাটিয়ে চলুন। আশাহত হবেন না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: দুঃখ এটাই আবেগকে নিয়ন্ত্রণে আনা গেল না।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫
আরোগ্য বলেছেন: প্রশ্রয় বলতে চেয়েছিলাম
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটার মধ্যে কেমন একটা বিষন্নতার ছোঁয়া আছে।
আমি আপনাকে ফেসবুকে রিকু পাঠিয়েছি। একসেপ্ট না করলে রিকু ক্যান্সেল করে দেন।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভুলবশত আপনার রিকোয়েস্ট আসে নি, আমিই পাঠালাম। একসেপ্ট করুন।
১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু ,
তাই যদি হয় তবে এই নম্বরে আমার সাথে যোগাযোগ করে সম্ভাব্যতা জেনে নিতে পারেন --- ০১৭১৪ ০৯১ ৬১০।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: খুব শীঘ্রই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো।
১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
অন্তরন্তর বলেছেন: আশাহত হবেন না। দেখেছেন কিভাবে একজন সহব্লগার আপনাকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আহমেদ জি এস ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমি মনে করেছিলাম ব্লগ থেকে এমন সহযোগিতার কাজগুলো উঠে গেছে। আমার ভুল ভেঙ্গে গেল এবং খুব আনন্দিত হলাম। শুভ কামনা আপনাদের জন্য।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা। ভালো থাকুন সতত।
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭
নীলপরি বলেছেন: মায়াময় লেখা । বেশীরভাগই শুধু নম্বরের জন্য পড়াশুনা করে । আবেগের মূল্য নেই । শুধু এখানে নয় , সমাজের বৃহত্তর অংশে । তাই মরাল ডাউন হয়ে যায় ঠিকই । তবু বিশ্বাস করি ,ভালো মানুষ আছেন । আহমেদ জী এস স্যারের মন্তব্য পড়ে সেই বিশ্বাস জোড়ালো হোলো ।
শুভকামনা
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্যও।
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৮
সুমন কর বলেছেন: আগের পর্বটি পড়া ছিল, এটি পড়েও মন খারাপ লাগল। যা হোক, চেষ্টা চালিয়ে যান। আর জি. এস ভাইয়ের দেয়া নম্বরে কথা বলে দেখেন।
তবে কঠিন সত্য, মনে হচ্ছে আপনিও কিছুটা ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েছিলেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পরিত্রাণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
১৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যথার্থই।
২০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমার ভাষ্য হল, আবেগটা নিয়ন্ত্রন করা উচিৎ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবশ্যই। বাস্তববাদী হওয়ার চেষ্টা করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: এখন কি করনে?