আচ্ছা তুই কি আমাকে সারা জীবন টলারেট করতে পারবি?
-হুম
তুই কি আমাকে প্রপোজ করছিস?
-হুম
এই নে আংটি ভাল করে প্রপোজ কর?
.
মেয়েটি আংটি পড়াতে বলে নিজের আংটি খুলে দিল আর ছেলেটি ঐ আংটি পকেটে রাখা গোল্ডের আংটির সাথে বদল করে আংটি পরিয়ে দিল
.
এড দেখে মনে পড়ে গেল ইতিহাস, ছেলেটি প্রতিদিন ভোর পাঁচটা দুই মিনিটে একটি কবিতা লিখে মেয়েটিকে এসএমএস করত কারণ মেয়ের রুল ছিল *****৫০২
.
প্রতিদিন নতুন কবিতা এভাবে ছয় মাস পাঠালো, ঠিক একই সময়ে মাঝে মাঝে এদিক ওদিক হলে নিজের চুল ছিড়ত !
.
কোন এক শুভক্ষণে ছেলেটি মেয়েটির সামনে দাড়িয়ে প্রপোজ করবে মনস্থির করল
.
যেই ভাব সেই কাজ
.
উন্মোচিত হলো কবিতা লেখকের পরিচয়, ছেলেটি ও খুব চমৎকার, তবে ছেলেটি একটু শর্ট
.
এই একটি প্রকৃতির অক্ষমতার কারণে সকল কবিতা মলিন হয়ে গেল ! সে আজও এক লম্বু ছেলের হাত ধরে তারি সামনে দিয়ে হেটে গেল ! ইটের উপর দাড়িয়ে ছেলেটি যতদূর চোখ যায় মেয়েটির চলে যাওয়া দেখছে,রাস্তা শেষে কপোত-কপোতিটি মিলিয়ে গেল.....!
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩০