somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

( ছোট গল্প) সমীর আলীর গ্যাস্ট্রিক

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

স্যাঁতস্যাতে নুন্তাপড়া পলেস্তারার দেওয়াল, সেই দেওয়াল ছুঁয়েই যেন ঘরটাতে প্রবেশ করছে বাইরের হাঁসফাঁসকরা রোদের উত্তাপ। ফ্যানের বাতাস যেন সেই উত্তাপটা ছড়িয়ে দিচ্ছে পুরো ঘরটাতে। হঠাৎ এই উত্তাপের সাথে একটা ভোঁতকা গন্ধ এসে কর্মব্যস্ত মানুষগুলোর নাকে এসে একটা ধাক্কা খেল। হঠাৎ করেই সবাই নাকে বায়ু প্রবেশ রোধে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। একজন পুরুষ দ্রুত ঘরটা থেকে বেরিয়ে হোয়াক থু করে একদলা থুথু ফেল্ল ঘর থেকে বেরিয়ে।ব্যতিক্রম শুধু সমির আলী, সহকর্মিদের অস্থিরতায় তার কোন ভ্রুঁক্ষেপ নেই। যেন কিছুই ঘটেনি! এমন আত্মমগ্নভাবে ফাইলের উপর চোখ বুলিয়ে যাচ্ছে। সমির আলীর মহিলা সহকর্মি বিলকিস খাতুন নাক-মুখ থেকে শাড়ির আঁচলা সরিয়ে সমির আলীকে উদ্দেশ্য করে, মৃদ কণ্ঠে বললে, ভাইজানের গ্যাস্টিক বোধ বেড়েছে। সমির আলী এবার ফাইল থেকে চোখ তুলে বিলকিসের দিকে তাকিয়ে এক চিলতে হাসি দিয়ে বললে, ঠিক ধরেছো। কি করে বুঝলেন? খিটখিটে স্বভাবের সমির আলীর মেজাজটা আজ কেমন যেন শীতল ও ফুরফুরে, এই সুযোগে বিলকিসের পাশেবসা সমিরের পুরুষ সহকর্মি এমদাদ ভুঁইয়া বলে উঠলেন, ভাইজান বায়ুটা যে ছাড়লেন আমাদের তো নাভিশ্বাস। মনে হয় ছাঁকলে ছটাকখানেক গু পাওয়া যাবে। এবার সহকর্মিরা সবাই অট্টহাসিতে ফেটে পড়লো। সমির আলী আগের মতই নির্লিপ্ত, ফাইলের উপর চোখ রেখেই জবাব দিল, তাই নাকি তবে নিজের অজান্তেই বেরুলো বোধকরি। অন্যসময় হলে সমির আলীকে নিয়ে এমন হাসি-ঠাট্টা করার দুঃসাহস কেউ দেখাতো না, কিংবা দেখালেও বিষয়টা শেষ পর্যন- ঝগড়াঝাটিতে রূপ নিত। কিন্তু আজ ব্যাপারটা সমির আলী রসিকতা হিসেবেই নিলো। অনেকদিন পর তার মেজাজ আজ বেশ ফুরফুরে, সবকিছুই কেমন যেন ভাল লাগছে। কেমন যেন ঈদ ঈদও লাগছে। সমির আলী অফিসের বাতিল কাগজে করা নিজের হিসেবটা বার কয়েক চোখ বুলিয়ে নিল। না ঠিক আছে, এই মাস থেকে বেতন বেড়েছে দুই হাজার টাকা। ঘর ভাড়া মেয়ের স্কুলের বেতন, মাস্টারের বেতনসহ যাবতীয় সংসার খরচ বাদ দিয়ে মাসে আরো দুই হাজার টাকার মতো উদ্বৃত্ত থাকবে। মাস শেষে আর কারো কাছে হাত পাততে হবে না। সমির আলী হিসাব কষতে কষতেই কখন যে বিকেল পাঁচটা বেজে গেল ঠিক লক্ষ করতে পারেনি। সহকর্মিরা একে একে উঠতে শুরু করলো, এমদাদ ভুঁইয়া উঠার আগে একবার সমির আলীকে উদ্দেশ্য করে বললে, সমির ভাই কাজ কি এখনও শেষ হয় নাই? সমির আলী আমতা আমতা করে, না মানে..। ঠিক বলতে পারলো না এতো অফিসের কাজ নয়, সংসার খরচের হিসাব। সমির আলীর যে আজ শুধু হিসাব করতে মন চাইছে। অসংখ্যবার কাটাকুটি করে হিসেব করেছে। প্রত্যেক বারই হাজার দু’য়েক টাকা উদ্বৃত্ত থাকে হিসেবে। যোগ বিয়োগের পর মুগ্ধভাবে হিসেবের দিকে তাকিয়ে তাকে। ঠিক যেভাবে বিয়ের পর নতুন বউ-এর মুখের দিকে তাকিয়ে ছিল। এমদাদ ভুঁইয়ার কথা শুনে সমির আলী হিসেবের কাগজটা দ্রুত পকেটে নিয়ে অফিস থেকে বেরিয়ে পড়লো। এমদাদ ভুঁইয়া বাস ধরে সোজা বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিলেও সমির আলী যাবেন মার্কেটের দিকে। কিছু কেনাকাটার ব্যাপার আছে। না, বাড়তি বেতনের জন্য নয় প্রত্যেক মাসেই বেতন পেলে সমির আলী সংসারের কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস-পত্র কিনে নিয়ে যান। আজও তাই করবেন। ব্যতিক্রম আজ তার মেজাজ ভাল, প্রতিমাসে হিসাব মিলাতে গিয়ে তার মেজাজ থাকে খিটখিটে, প্রায় খুনসুঁটি লাগে দোকানির সাথে। আজ সেই সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। অফিসের কাছেই মার্কেট। এমদাদ ভুঁইয়াকে বিদায় দিয়ে সমির আলী ধীরে ধীরে এগিয়ে গেলেন মার্কেটের দিকে। একটা দোকানে প্রবেশ করে ক্রয় করল ৫০০ গ্রাম দুধ, একপোয়া চা’পাতি, তিন লিটার সোয়াবিন তেল। মার্কেটের আরেক পাশে ঔষুধের দোকানে গিয়ে কিনল এক মাসের হিসেবে গ্যাস্ট্রিকের বড়ি। তারপর মার্কেট থেকে ধীরে ধীরে বেরিয়ে এসে দাঁড়ালো রাস-ায়। কিছুক্ষণ নীরবে অপেক্ষা করছে বাসের জন্য, এসময়টা বাসে বড্ড ভিড় থাকে, এতগুলো জিনিস-পত্র নিয়ে খুব কষ্ট করেই বাসে উঠতে হয়। এই নীরব দাঁড়িয়ে থাকার মধ্যেই মনে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে বহুদিন পর রিকশায় চেঁপে বাড়ি যেতে। আবার ভয় ভয়ও করছে। বাস থেকে যেখানে নামবে সেখান থেকে একটু কষ্ট করে বাড়ি যাওয়া যায়। খরচ পড়ে সাতটাকা। রিকশাই গেলে একবারে বাড়ি পর্যন- পৌঁছানো যাবে। বাড়া চল্ল্লিশ টাকার বেশি বইকী কম হবে না। ৩৩টাকা অতিরিক্ত খরচ। অতিবিলাসিতা ভেবে পরিকল্পনাটা বাদ দিল। এবার মনোযোগী হলো সামনে বসে থাকা পত্রিকার হকারটার দিকে। থরে থরে সাজানো নানা পত্রিকা আর ম্যাগাজিন। সমীর আলীর একসময় পত্রিকা আর ম্যাগাজিন পড়ার সাংঘাতিক বাতিক ছিল, এখন সেই স্বভাবটা কোথায় যেন উবে গেছে। গেছে বললে ভুল বলা হবে, বাধ্য হয়ে বাদ দিতে হয়েছে। আয়ের সাথে ব্যয়ের সঙ্গতি রক্ষা করতে গিয়ে যে সব বিষয়কে বিলাসিতা ভেবে বাদ দিতে হযেছে তার মধ্যে পত্রিকা কিংবা ম্যাগাজিন কিনাও আছে। সমির আলী এক দৃষ্টিতে ভাঁজ করা পত্রিকাগুলোর দিকে তাকিয়ে আছে। নানা ধরণের ম্যাগাজিন, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক! কোনটা সাহিত্য বিষয়ক, কোনটা অপরাধ বিষয়ক, কোনটা বা খেলাধুলা নিয়ে। এর কোনটাই না, সমির আলীর আজ চোখ আটকে গেল একটা বিশেষ ম্যাগাজিনের দিকে। হাতে নিয়ে পাতা উল্টাতে গিয়েই দেখে ম্যাগাজিনটা পিনআপ করা। উপরে বড় বড় হরফে লেখা শুধু মাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য। সমির আলীর মনে একটু ফুর্তি এলো। কিশোর বয়সে এই যৌন উত্তেজনাদায়ক ম্যাগানিগুলো লুকিয়ে অনেক পড়েছে, বিয়ের প্রথম দিকেও হরদম পড়া হতো, আজ বহু বছর ধরে পড়া হচ্ছে না। আর স্ত্রী সঙ্গম এখন এক অনিয়মিত শারীরিক ক্রীড়াতে পরিণত হয়েছে। বহুদিন পর আজ স্ত্রীর সাথে সত্যিকারে মিলনের পরিকল্পনা করলো সমির আলী। মিলন পূর্বে এই ধরণের যৌন উত্তেজনা পাঠ মিলনকে উপভোগ্য করে তুলে। দেড়শ টাকা দিয়ে একটা ম্যাগাজিন কিনে দ্রুত ঢুকিয়ে দিল প্যান্টের পকেটে। বাসে থামতেই উঠে পড়লো দ্রুত। সমির আলি বাসায় ঢুকে মিষ্টি মধুর কণ্ঠে ডাক দিল ছেলে মেয়ে দু’জনকে। তার কণ্ঠস্বর শুনে ছেলে মেয়ে বুঝতে পারলো আজ বাবার গ্যাস্টিকের ব্যথা নেই। তাই অতি উৎসাহে ছুটে এলো দু’জনেই। ছেলে মেয়েদের হাতে বাজারের থলিটা ধরিয়ে দিয়ে সমির আলী দ্রুত ঢুকে গেল নিজের ঘরে। কাপড় সারতে সারতে এবার মধুর শব্দে ডাক দিল স্ত্রীকে। স্বামীর খিটখিটানিতে অভ্যস' হয়ে উঠা সুফিয়া রান্নাঘরের কাজ তরকারি বাগাড়ের কাজ শেষ করে ধীর লয়ে আসলো স্বামীর কাছে। স্ত্রীকে দেখেই সমির আলী একটা হাসি দিয়ে কী ব্যাপার এত দেরি হলো যে, প্রতিদিন অফিস ফেরত স্বামীর কাছে খিটখিটানি শুনতে শুনতে অভ্যস' হয়ে উঠা সুফিয়ার কাছে স্বামীর হাসিটা বড্ড বেমানান লাগছে। তাই সুফিয়া স্বাভাবিক কণ্ঠেই কী লাগবে বলো। সমির আলী স্ত্রীর হাতটা ধরে, কিছু লাগবে না, আমার পাশে একটু বস। সুফিয়া দ্রুত হাতটা ছাড়িয়ে নিয়ে চুলায় তরকারি, এখন বসতে পারবো না। তা হলে একটু চা দাও, সমির বললে। ভা রে! গ্যাস্টিকের জন্য তোমার না চা খাওয়া নিষেধ। আজ একটু খাই। সুফিয়া দ্রুত রান্না ঘরের দিকে চলে গেল। সুফিয়া চা নিয়ে এসে দেখে সমির আলী মনোযোগ দিয়ে একটা ম্যাগাজিন পড়ছে। স্ত্রীর পায়ের শব্দ পেয়েই চমকে উঠে ম্যাগাজিনটা লুকিয়ে ফেলার উদ্যোগ নিচ্ছিল। কিন' ততক্ষণে সুফিয়া ঘরে ঢুকে গেছে। স্ত্রী নিশ্চিত হয়ে সমির আলী ম্যাগাজিনটা একপাশে সরিয়ে রেখে স্ত্রীর হাত থেকে চা’র কাপটা হাতে নিল। সুফিয়া ম্যাগাজিনটার দিকে এক নজর তাকিয়ে, এটা কী পড়ছো? সমির আলী একথার কোন জবাব না দিয়ে বললো, আজ রাতে খবর আছে! সুফিয়া একটু মুখ মুচড়ে, ডং! বুেড়া বয়সে ভিমরতি। কথাটা বলেই সুফিয়া দ্রুত ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সমির আলী আবারও ম্যাগাজিনটা হাতে নিয়ে বিছানায় কাৎহলো। ছেলে-মেয়ের পড়াশুনা শেষ রাতের খাবার খেয়ে বিছনায় যেতে যেতে প্রতিদিনই রাত বারোটা বেজে যায়। আজও তার ব্যতিক্রম হবার নয়, কিন' সমির আলী আজ একটু তাড়া অনুভব করছে, বেতন বাড়ার সুসংবাদটা স্ত্রীকে একটু রসিয়ে রসিয়ে বলতে চায়। তার উপর ম্যাগাজিনটা পড়ে শরীরটাও বেশ গরম হয়ে আছে। তবুও আজ ব্যতিক্রম হলো না। খাবারদাবার শেষ, ছেলে মেয়ের বিছানা গুছিযে দিয়ে নিজের রুমে প্রবেশ করলো রাত বারোটা দশে। সমির আলী তখনো ম্যাগাজিনটাই পড়ছিল। সুফিয়া কাছে গিয়ে কী ব্যাপার এখন এই ছাই পড়ছো। সমির আলী এবার ম্যাগাজিনটা একপাশে রেখে স্ত্রীর একটা হাত ধরে টেনে নিজের বুকের উপর চিৎকরে ফেলে দুই হাতে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। সুফিয়া ছাড় এসব কী বলে ধ্বস-া ধ্বসি- শুরু করে দিল। সমির আলী ভারি হয়ে আসা কণ্ঠে, আজ ছাড়বো না। সুফিয়া নরমভাবে, ঠিক আছে, আমি একটু বাতরুম থেকে আসি। সমির আলী এবার হাতের বাঁধন আলগা করে দিতেই সুফিয়া স্বামীর বুক থেকে উঠে ধীরে ধীরে বামরুমের দিকে চলে গেল। সমির আলী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। অনেকদিন পর যেন এমন করে স্ত্রীর জন্য অপেক্ষার উপলক্ষ্য এলো। নিজেকে সদ্য বিবাহিত তরুণের মতো লাগছে। সুফিয়া মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই এলো। না, আজ কোন ধ্বস-াধ্বসি- নয়, আজ শুধুই প্রেম হবে। সুফিয়া খাটে বসে স্বামীর মাথাটা কোলের উপর টেনে নিল। আলগোছে মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে বললে, জান আজ বাড়িঅলা এসে ছিল। সমির আলী স্ত্রীর কোলে মুখগুজে, হু, তারপর। সুফিয়া বললে, বলেছে আগামি মাস থেকে ঘর বাড়া দুই হাজার টাকা বাড়িয়ে দিতে হবে। নইলে ঘর ছেড়ে দিতে হবে। সমির আলী এবার কাটা মুরগীর মতো লাফিয়ে উঠে, কী বললে, মগের মুল্ল্লুক। তোমরা কেউ কিছু বলোনি? সুফিয়া বললে, যারা বলেছে, তাদেরকে কিছু দিনের মধ্যে নাকি ঘর ছাড়ার উকিল নোটিশ দিবে। আমার আর সাহস হলো না। সুফিয়া কথা বলতে বলতে স্বামীর মাথাটা টেনে আবারও কোলে আনার জন্য হাত বাড়িয়েছে মাত্র, সঙ্গে সঙ্গে সমির গর্জন করে বলে উঠলো, ছাড়, এইসব ভাল লাগছে না, সুফিয়া দ্রুত সচকিতভাবে নিজেকে গুটিয়ে নিল। সমির আলী এবার বিছানা থেকে উঠে গ্যাস্ট্রিকের ঔষুধ হাতে নিল। ফাইল প্যাকেট থেকে নিতে গিয়ে দেখে একটা বড়ি নাই। স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে গর্জন করে, আমিতো এখনো খাই নাই, বড়ি একটা গেল কই? সুফিয়া নরম কণ্ঠে আমি খেয়েছি। সমির আলী প্রচন্ড রাগে কিছু বলতে যাচ্ছিল। না, স্ত্রীকে আর কিছুই বলল না। একটা গ্যাস্টিকের বড়ি খেয়ে গুটিসুটি মেরে শুয়ে পড়লো। কিন' ঘুম আসছে না। প্রচণ্ড গ্যাস্টিকের ব্যথায় কেমন অসি'র অসি'র করছে।

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×