somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হে জালিম! ‘খোদার গযবের জন্য প্রস্তুত হও’

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হে জালিম! ‘খোদার গযবের জন্য প্রস্তুত হও’
-আবছার তৈয়বী

এ বছর যে দিন পবিত্র হজ্ব অনুষ্ঠিত হয় (২৩ সেপ্টেম্বর) সেদিন পুরো সৌদি আরব জুড়ে আরেকটি অনুষ্ঠান হয়েছিল। সে অনুষ্ঠানটি হলো ‘সৌদি ন্যাশনাল ডে’ বা ‘সৌদি রাজতন্ত্র দিবস’। হজ্বের কারণে এ দিবসটি বিশ্ব মিডিয়ায় অন্যান্য বছরের মতো তোলপাড় তুলতে না পারলেও ঠিকই দেশজুড়ে পবিত্র কলেমা (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্) খচিত পতাকা গায়ে জড়িয়ে সৌদি মহিলা ও শিশু-কিশোরগণ নেচেছে ও গেয়েছে। বাদ্য বেজেছে, আতশবাজি হয়েছে, কুজকাওয়াজ হয়েছে, লক্ষ-কোটি রিয়ালের বাজি ফুটেছে, এমনকি বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুকরণে ইয়া বড়ো কেকও কাটা হয়েছে। এসবে আমার কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু আপত্তি হলো ৩ কারণে। ১. সৌদি পতাকায় ইসলামের পবিত্র কলেমা লেখা থাকে। সেদিন সেই কলেমার যথেষ্ট বে-ইজ্জতি হয়। যা একজন মুসলমান হিসেবে কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ২. সেই দিবসে (১৯৩২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর) পবিত্র হেজাজ ভূমিতে (মক্কা ও মদীনা শরীফে) রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে ‘সৌদি রাজতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই বেদনাময় স্মৃতি জাগ্রত হয়। ৩. বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুকরনে কেক কাটা ও আতশবাজি ফুটিয়ে আমোদ-পূর্তি করা হয়। যা নিছক খেল-তামাশা ও সর্বতোভাবে হারাম কাজ। অথচ সুন্নীরা পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পালন করলে তাদের ও তাদের বঙ্গদেশীয় পোষ্যদের ঘুম হারাম হয়ে যায়!

কথা সেটা না। তারা তাদের ‘জাতীয় দিবস’ যেমন ইচ্ছা পালন করুক- আমাদের কী? তারা আমাদের সুন্নাতে ভরা অনুষ্ঠানগুলোতে বিদআত, হারাম ও শিরকের ফতোয়া লাগালেও বিশ্বের কোন সুন্নী আলেম বা অন্য কোন দেশের সরকার কিন্তু তাদের ওপর ফতোয়া লাগায় না, বাঁধাও দেয় না- এমনকি সামান্য তিরষ্কারও করে না। আমার আশ্চর্য লাগে যখন দেখি- আমাদের দেশের গর্দানমোটা ওহাবী খবিস মোল্লাগুলো কীভাবে সৌদি রাজতন্ত্রের এহেন অনৈসলামিক কার্যকলাপ দেখেও চুপ থাকে! ? নাকি পেট্রো-ডলারের লোভে তাদের মুখে কূলুপ এঁটে যায়! বুঝি না, আমি কিচ্ছু বুঝি না।

ঘৃণ্য ওহাবীবাদের সূতিকাগার ‘নজদ’ (সৌদি রাজধানী রিয়াদ) এর কথা কী আর বলবো? আল্লাহর প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহী ওয়া সাহবিহী ওয়াসাল্লাম স্বয়ং নিজেই ওই ‘নজদ’ ও এর অধিবাসীদের সম্পর্কে মুসলিম উম্মাহকে সতর্ক করেছিলেন। ওরা সেই ঘৃণিত ‘নজদ’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘রিয়াদ’ (ফুল বাগান) রাখলেও প্রিয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অভিসম্পাত কিন্তু এখনো কার্যকর রয়েছে। ওরা পবিত্র কোরআনের সূরা ‘লাহাব’ এর নাম পরিবর্তন করে সূরা ‘মাসাদ’ রেখেছে- কথা সেটাও না। ওরা নানা আইনি জটিলতায় পড়ে অবৈধ অভিবাসী হয়ে যাওয়া গরীব বাংলাদেশী শ্রমিকদের এক কাপড়ে মাথা মুন্ডিয়ে ১০০০ ছাগলের জাহাজে ৪ হাজার শ্রমিকদের তুলে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়- কথা সেটাও না। ওরা বিশ্বব্যাপী মুসলিম উম্মার মাঝে ঘৃণ্য ‘ওহাবীজম’ প্রতিষ্ঠায় দেশে দেশে দালাল সৃষ্টি করে লাখো-কোটি ডলার ব্যয় করে- কথা সেটাও না। ওরা একজন লোক হত্যার অভিযোগে ৯ জন মানুষের শিরচ্ছেদ করেছে- কথা সেটাও না। ওরা পবিত্র হেজাজ ভূমিতে একটা ‘ডাকাত সর্দারের' নামে রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করছে- কথা সেটাও না। ওরা আমার প্রিয় রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের) পবিত্র জম্মস্থানকে তথাকথিত লাইব্রেরি বানিয়ে সারা বছর সেটাকে বন্ধ রাখে- কথা সেটাও না। ওরা জুতা পরে পবিত্র কা’বা শরীফের ভেতরে ঢুকে- কথা সেটাও না। কা'বা শরীফের দেয়ালে হেলান দিয়ে জুতা পায়ে ঢিবিতে ওদের বেয়াদব পুলিশ দাঁড়িয়ে থাকে- কথা সেটাও না। প্রিয় রাসূল (দ.) এর পবিত্র রওজা শরীফের ঢিবিতে 'পদ্মাসনে' বসে ওদের পঁইচ্ছাওয়ালা খবিস ‘মুতাওওয়া’ প্রিয় রাসূল (দ.) রওজা শরীফের দিকে তাকাতে নিষেধ করে- কথা সেটাও না। সারা শহর আলোকিত করার পরও প্রিয় রাসূলের পবিত্র রওজাখানি অন্ধকার করে রাখে- কথা সেটাও না। ওরা জান্নাতুল বাক্বী ও জান্নাতুল মুয়াল্লার আহলে বায়ত ও জলিলুল কদর সাহাবীদের মাজারগুলো ধ্বংস করেছে- কথা সেটাও না। ওরা পার্শবর্তী দেশে নির্বিচারে গণহত্যা চালাচ্ছে- কথা সেটাও না। ওরা ফিরিঙ্গী নগ্ন মহিলাদের গালে প্রলম্বিত চুমো দিয়ে ‘চুম্বন-রাজা’ বা ‘চুম্বন-সোয়ামী’ সাজে- কথা সেটাও না। ওরা পবিত্র ‘জাজিরাতুল আরবে’ ইহুদী-খৃষ্টান সেনাদের ঘাঁটি বসিয়েছে এবং সুন্দরী ললনাদের সাপ্লাই দিয়েছে- কথা সেটাও না। ওরা অত্যাধুনিক আলো-ঝলোমলো ‘প্রমোদ-তরী’তে বসে বেগানা মহিলাদের সাথে ‘লীলাখেলা’ খেলে- কথা সেটাও না।

তো কথাটা কী? আমি কথা বলছি- আল্লাহর মেহমান সম্মানিত হাজী সাহেবানদের নিয়ে। কথা হলো- এবছর পবিত্র হজ্ব অনুষ্ঠানে পরপর ৩টি মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে, যা কখনো কারো কাম্য ছিল না। ১ম ঘটনা ক্রেন ভেঙে পড়া। এই হজ্বের মওসূমে কোন যুক্তিতে ওই জালিমরা নির্মাণ কাজ হাতে নিলো? নিয়েছে ভাল কথা! নির্ধারিত সময়ে কেন শেষ করা হলো না? কিংবা কাজ শেষ করার পরও কেন শত মিটার লম্বা ক্রেনগুলো ঠাঁই দাঁড় করিয়ে রাখা হলো। এজন্য ‘সওদি বিন লাদেন গ্রুপ'কে জরিমানা করা হলো, কিন্তু সুপ্রীম কমান্ডার- ‘সৌদি রাজতন্ত্র গ্রুপ প্রাইভেট লিমিটেড’ বাদ যাবে কেন? রাসূল (দ.) স্মৃতি বিজড়িত পাহাড়গুলো কেটে কেন জমিনের সাথে মিশিয়ে দেয়া হচ্ছে? শাওল আর বড় বড় যন্ত্রপাতি দিয়ে সেই পাথুরে পাহাড়গুলো কাটার সময় পুরো হেরেম শরীফ জুড়ে প্রকান্ড আওয়াজ হয় এবং খোদ কা’বা ঘরের দেয়ালগুলোও থরথর করে কাঁপে। আমার তো ভয় হয়- জীব-বৈচিত্র্য ধ্বংস ও ভৌগলিক কাঠামো পরিবর্তন করার ফলে সে এলাকায় যে কোন দিন ভূমিকম্প বা ভূমিধ্বস হতে পারে। (আল্লাহর পানাহ চাই)। যেই কা’বা ঘরের সম্মানার্থে কা’বার ওপর দিয়ে কোন পাখি উড়ে যায় না- সেই কা’বার নিকটেই কিন্তু এবার ‘বজ্রপাত’ হয়েছে। তার মানে কী? মানে আর কিছুই না। ওদের অপরাধের মাত্রা এতে বেশি বেড়ে গেছে যে, তাদের কারণে নিরীহ হাজী সাহেবানদের জীবন দিতে হলো। যেই হেরমে ঢুকলে পৃথিবীর যে কোন অপরাধীকে নিরাপদ ঘোষণা করা হয়েছে। বলা হয়েছে ‘ওয়ামান দাখালাহু কা-না আমিনা’- সেই পবিত্র হেরেমে আল্লাহ্ নিজেই কেন বজ্র নিক্ষেপ করলেন- তা কি একবারও চিন্তা করে দেখেছেন? বিখ্যাত সাহবীদের বাড়ী-ঘর ভেঙ্গে পাঁচ তারকা হোটেল কেন নির্মান করা হচ্ছে? মসজিদে হারামের প্রধান গেট দিয়ে বেরুলে মাত্র ৫০ মিটারের মধ্যে কেন 'কেএফসি' চোখে পড়বে? কেন ইহুদি-খৃষ্টান বহুজাতিক কোম্পানীগুলোকে পবিত্র হেরেম শরীফের জায়গাগুলো লীজ দেয়া হয়েছে? ওরা উচুঁ টাওয়ার তুলে কেন কা’বা ঘরের আকাশ-বাতাস অবরূদ্ধ করে দেবে?

ডাকাত পরিবারের একজন লোকের জন্য কেন শত শত হাজীর প্রাণ যাবে? পবিত্র মক্কা-মদিনা আর মিনা- মুযদালেফায় তোমাদের তথাকথিত ‘ভিভিআইপি’ দাপট কেন থাকবে? গতরে, শরীরে, শক্তিতে, বংশ মর্যাদায় এবং তাকওয়াতে তোমাদের চেয়ে হাজারগুণ সরেস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের হাজী সাহেবানরা কোন প্রকার প্রটোকল ছাড়া কি হজ্ব সম্পাদন করছেন না? তোমরা একজন ব্যক্তিকে হত্যা করলে তার বদলে ১০ জন মানুষের শিরচ্ছেদ করো। এতো বড় একটি দুর্ঘটনার জন্য তোমাদের কথিত যুবরাজের কতবার শিরচ্ছেদ করা প্রয়োজন? তোমাদের ‘কানা মুফতি’ আবার সেই জালিমের পক্ষে সাফাই গেয়ে বিবৃতি দেবেন কেন? সর্বজন মান্য হারাম শরীফের ইমাম আবদুর রহমান আস সুদাইসকে বাদ দিয়ে আরাফাতের খোতবা দেয়ার জন্য ওহাবী খবিস 'আন্ধার পোলা কানাইয়্যা' বিন বাযকে নিয়োগ দিলা কেন? যে খবিস মিলাদুন্নবী (দ.) কে ‘হারাম’ ফতোয়া দেয়, প্রিয় রাসূলের (দ.) রওজা মোবারক জিয়ারতের জন্য গমনকে নাজায়েয বলে- সে রকম একজন গন্ডমুর্খ ব্যক্তি কোন যুক্তিতে বিশ্ব মুসলিমের 'হজ্ব সম্মিলনে' ভাষণ দেয়ার ও ইমামতি করার যোগ্যতা রাখে? আকলের আন্ধা আর চোখের কানা- ‘শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী’ এই খবিসটার ইমামতি ‘ওহাবী ধর্ম’ ছাড়া তো ইসলাম ধর্মে জায়েয হবার কথা নয়। তারপরও কেন এই দুষমনে রাসূল (দ.) কে বিশ্ব-মুসলিমের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়া হলো? কেন সে ‘ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না’- এই প্রবাদের মতো ডাকাত বংশের লোককে বাঁচাতে এলো? মৃত্যু অবধারিত আছে বলে বিশ্বব্যাপী কোন আইনে কি হত্যাকারীকে ছাড় দেয়া হয়?

জামারার এই দুর্ঘটনা কি দৈব ঘটনা? এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তি ও সহযোগীরা কেন পার পেয়ে যাবে? মানলাম- তোমাদের ক্ষমতা আছে, প্রতিপত্তি আছে, সম্পদ আছে। সেই সম্পদ দিয়ে ১ম দূর্ঘটনায় নিহতের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে মুসলিম বিশ্বের জনরোষকে স্তিমিত করেছো। কিন্তু জামারার ঘটনাকে নিয়ে এতো লুকোচুরি করার কারণ কি? কেন সম্মানিত হাজী সাহেবানদের মরদেহগুলোকে এতো বেইজ্জতি করা হলো? মানলাম- নবীর (দ.) ইসলামের সাথে তোমাদের সম্পর্ক নাই। তাই বলে কি সাধারণ সভ্যতা-ভব্যতাও কি থাকতে নেই? আমরা তো আমাদের রোদে পোড়া বৃষ্টিতে ভেজা হাজী সাহেবানদের হাতে-পায়ে চুমো খাই- শুধু আল্লাহর নবীর (দ.) পবিত্র শহর ঘুরে এসেছেন বলে। আর তোমরা সেই হাজী সাহেবানদের দেহগুলোকে আটার বস্তার মতো একটার ওপর একট কীভাবে স্তুপীকৃত করলে? এক প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা মোতাবেক- তোমাদের সিকিউরিটি এজেন্সীগুলোর লোকেরা হতাহত হাজীদের প্রাণ আছে কি-না তা যাচাই করেছে ‘পা’ দিয়ে দলাই-মলাই করে! ধিক, শত ধিক তোমাদের পাশবিকতাকে! কীসের মোহে তোমরা এমন ‘অমানুষ’ হলে? মানুষের প্রতি দয়া-মায়া-ভালোবাসা কে ছিনিয়ে নিলো- তোমাদের অন্তর থেকে? বিশ্ব মুসলিমের আজম্ম লালিত একটি স্বপ্ন 'হজ্ব'কে তোমরা কেন এভাবে ভেঙে-চুরে চুরমার করে দিচ্ছো- কোন দম্ভে? বিশ্বের অধিকাংশ হাজী সাহেবান যে নিজের সর্বস্ব বিক্রি করে হজ্বে যান, পাই পাই করে টাকা জমিয়ে তোমাদের ব্যবসাকে বাড়-বাড়ন্ত করে তুলছেন- তাঁদের প্রতি কি তোমাদের কোনই দায়িত্ব-কর্তব্য নেই? তোমাদের তেল সম্পদের শেষ ফোঁটাটি তুলেও কি আমাদের একজন দুঃখ-পীড়িত, ন্যুজ দেহের, ক্ষীণকায় বৃদ্ধ হাজী সাহেবের টাকার সমান মূল্য হবে? তাঁর অন্তরে যে আল্লাহ ভীতি ও রাসূল (দ.) প্রীতি আছে- তা তোমাদের পুরো ‘কিংডম’ বিক্রি করলেও এর সমতুল্য হবে না। হে জালিম! আমি বলি- সময় থাকতে শুধরে যাও! নতুবা ‘জব্বার’ আর ‘কাহহার’ বিশ্ব নিয়ন্তার গযব আর আযাবের জন্য প্রস্তুত হও। ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগ।

তারিখ: ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫
আবুধাবি, ইউ.এ.ই।

আবছার তৈয়বী
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি- প্রবাসী সাংবাদিক সমিতি (প্রসাস)- দুবাই, ইউ.এ.ই।
প্রতিষ্ঠাতা: আদর্শ লিখক ফোরাম (আলিফ), চট্টগ্রাম।
নির্বাহী সদস্য: আনজুমানে খোদ্দামুল মুসলেমীন, ইউ.এ.ই কেন্দ্রীয় পরিষদ, আবুধাবি।

সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৮
৫টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×