somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ফকির ইলিয়াস
আলোর আয়না এই ব্লগের সকল মৌলিক লেখার স্বত্ত্ব লেখকের।এখান থেকে কোনো লেখা লেখকের অনুমতি ছাড়া অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা, অনুলিপি করা গ্রহনযোগ্য নয়।লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ, ছাপা করতে চাইলে লেখকের সম্মতি নিতে হবে। লেখকের ইমেল - [email protected]

দৈনিক সিলেটের ডাকের তিন দশক

২৩ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দৈনিক সিলেটের ডাকের তিন দশক
ফকির ইলিয়াস
______________________________________
দৈনিক সিলেটের ডাক তিন দশক পূর্ণ করেছে। তিরিশ বছর দীর্ঘ সময়। এই সময়ে একজন মানুষ পূর্ণ বয়স্ক হয়ে ওঠে। সিলেটের ডাকও আজ পূর্ণ যৌবনা। বলে রাখি, আমি এক সময় সিলেটের ডাকের নিয়মিত লেখক ছিলাম। ১৯৮৯-১৯৯৬ সময়ে আমি এই বহুল প্রচারিত দৈনিকে নিয়মিত একটি কলাম লিখতাম। এর শিরোনাম ছিল-‘যুক্তরাষ্ট্রের রোজনামচা’। লেখাটি শতপর্বেরও বেশি প্রকাশিত হয়েছিল। পাঠক নন্দিত এই কলামটি আমাকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে দেশে-বিদেশে। ডাকের সাথে আমার স্মৃতি অনেক। ঐ সময়ের অন্যতম নির্বাহী মুহাম্মদ আব্দুস সাত্তার এখন ইংল্যাণ্ড প্রবাসী। তাঁর অনুপ্রেরণার কথা ভুলা যাবে না কোনোদিন। কিংবা তৎকালীন সম্পাদক অবসরপ্রাপ্ত জেলা জাজ, জনাব আব্দুল হান্নান সাহেবের স্নেহঋণ শোধ করা যাবে না। সিলেটের ডাক এই সময়ে অনেক এগিয়েছে। বাংলাদেশের মূলধারার দৈনিক কাগজের মতোই শক্তি নিয়ে সিলেটের ডাক এই প্রজন্মকে উৎকর্ষতার রসদ দিয়ে যাচ্ছে। জানাচ্ছে, এই প্রজন্মকে অগ্রসর হতে হবে মূল শিকড় ঠিক রেখে। ২০১২ সালে দেশে গিয়েছিলাম। বর্তমানে সিলেটের ডাকের নির্বাহী সম্পাদক আবদুল হামিদ মানিক। একজন তুখোড় সাংবাদিকই শুধু নন, একজন বাগ্মী চিন্তাশীল মহান মানুষও তিনি। তাঁর হাত ধরেই একঝাঁক তরুণ সাংবাদিক এখন ডাকের কাণ্ডারী। যা ভাবতেই ভালো লেগেছে আমার। আমি জানি ডাকের সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতি, আমার খুব শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব জনাব ডঃ রাগীব আলী খুব সাহস করেই একদিন এই দৈনিকটির হাল ধরেছিলেন। সিলেট বিভাগবাসী তাঁর এই ঋণ শোধ করতে পারবে না এজন্য,- তিনি কাগজটিকে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিদ্ধন্ধী করে তুলতে পেরেছেন। একজন মহীয়সী নারী বেগম রাবেয়া খাতুন চৌধুরী এই দৈনিকটির যে আলোকবর্তিকা জ্বেলে গিয়েছিলেন, সেই রশ্মিই উড্ডীন রেখেছেন বর্তমান সম্পাদক আব্দুল হাই। বর্তমান ব্যবস্থাপনা সম্পাদক তৌফিক মজিদ লায়েক এর ব্যবস্থাপনার কাজটি করছেন দক্ষতার সাথে। একজন লেখক হিসেবে তাঁদের কাছে আমি এজন্য ঋণী, আমাদের লেখালেখির একটি মুক্ত প্লাটফর্ম তৈরি করেছেন তাঁরা। লেখালেখি যাদের মননে গেঁথে যায়, তাদের পরবর্তী জীবন কেমন কাটে- তা নিয়ে আমি যে ভাবি নি, তা নয়। ভেবেছি। আর চাঁদা তোলে যেন চিকৎসা না হয়- সেই সামর্থ গড়ার জন্যই দেশ ছেড়েছি।পেয়েছি অনেক কিছু। আবার পাই নি অনেক কিছুই। পারিও নি। তারপরও ‘যে জীবন আমার ছিল না- আমি ছিলাম তার দোসর / এ কোন তন্ত্রমন্ত্র আমায় ব্যস্ত রাখে নিরন্তর’ --- এমন গান লিখে উত্তর খুঁজেছি নিজেই। আমরা জানি,মিডিয়া আজ সমাজে একটি বড় হাতিয়ার। সিলেটের ডাক সেই শক্তি ও সাহসকে কাজে লাগাতে চাইছে প্রজন্মের কল্যাণে। সিলেটের ডাক মত প্রকাশে বাংলাদেশ, বাঙালি জাতি, ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সভ্যতাকেই প্রাধান্য দিয়েছে। এটাই ডাকের অন্যতম প্রাণশক্তি। আমরা দেখছি, মিডিয়ার সামনে আজ নতুন বাতায়ন উন্মুক্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। উন্নত বিশ্বের দেশগুলোতে সংবাদপত্রের অনলাইন জার্নালিজমের প্রতি তরুণ প্রজন্মের আগ্রহ বেশি। বাংলাদেশেও এখন অনলাইন সংবাদপত্র চালু হওয়ার প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সংবাদপত্রগুলোর প্রায় সবারই ওয়েবসাইট রয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক প্রসার আগামীতে বাংলা ভাষায় অনলাইন জার্নালিজমের আধিপত্য বাড়বে। আমেরিকার প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া এসবকে ছাপিয়ে এখন অনলাইন মিডিয়া অনেক শক্তিশালী হয়ে ওঠেছে। এখানে প্রায় প্রতিটি দৈনিক পত্রিকারই মূদ্রণের পাশাপাশি ইন্টারনেট সংস্করণ রয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক টাইমসসহ আরও বেশ কয়েকটি সংবাদপত্র এখন তাদের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত। আশঙ্কা করা হচ্ছে, অনলাইন জার্নালিজম বা ইন্টারনেটে সংবাদ পড়ার সুবিধার ফলে এক সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে সংবাদপত্রের মুদ্রণকার্য। স¤প্রতি বাংলাদেশেও বেশ ভালভাবে কয়েকটি অনলাইন নিউজ সার্ভিস চালু হয়েছে। এতে অনলাইন জার্নালিজমের পথও খুলে যাচ্ছে বাংলাদেশে। বিদেশ থেকেও প্রকাশিত বেশ কটি অনলাইন দৈনিক জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে। যে কথাটি না বললেই নয়, দৈনিক সিলেটের ডাক তার অনলাইন ভার্সনটি আরও আধুনিক, আপডেটেড করবে এই প্রত্যাশা সময়ের। ইন্টারনেটে ধীরে ধীরে পাঠকও বেড়ে চলেছে পাল­া দিয়ে। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের উপর জরিপ চালিয়ে দেখা যায়, যারা নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করেন- তাদের মধ্যে পত্রিকা কেনার চেয়ে ইন্টারনেটে অনেকগুলো সংবাদপত্র পড়ে নেয়। তাছাড়া এখন ওয়ান টাইম সংবাদপত্রের (৪/৫টাকা দামের ছোট পত্রিকা যা গাড়িতে বসে সময় পার করার জন্য পাঠকরা কিনে) কদর বাড়ছে। এ ধারা চলতে থাকলে আগামীতে আমাদের পাঠকও যে অনলাইনে সংবাদপত্র পড়ায় আসক্ত হবে পড়বে তা কিন্তু নিশ্চিত করেই বলা যায়। তাহলে আমাদের সংবাদপত্র শিল্পের কি হবে? এ প্রশ্নের উত্তর নিজেদেরই খুঁজে বের করতে হবে। এমন প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই বিশ্ববিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ রচনার বিষয়বস্তু ছিল কিভাবে আপনার সংবাদপত্র রক্ষা করবেন। ম্যাগাজিনের উক্ত সংখ্যায় টাইমের সাবেক সম্পাদক ওয়ালটার নতুন এক পরিকল্পনার কথা উলে­খ করেছেন যার মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংবাদ পাঠকদের অনলাইনে সংবাদ পড়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে। তিনি মাইক্রো-পেমেন্ট এর মাধ্যমে অর্থ প্রদানের কথা বলেন। একইভাবে স্বনামধন্য দৈনিক পত্রিকা নিউইয়র্ক টাইমস-ও সংবাদপত্রের জন্য যুদ্ধপরিকল্পনা শীর্ষক শিরোনামে একটি বিশেষ রচনা প্রকাশিত হয়। সেখানে বলা হয়েছে যে, বেশকিছু বিখ্যাত ব্লগারদের অনলাইনে বিনামূল্যে বিজ্ঞাপনের সুবিধা দেয়ার কারণে সংবাদপত্রের অন্যতম লাভজনক ব্যবসা ও শ্রেণীবদ্ধ বিজ্ঞাপন আজ প্রায় ধ্বংসের পথে। এমতাবস্থায় আমেরিকায় সংবাদপত্রের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত সংশ্লিষ্টরা। সংবাদপত্রের মুদ্রিত প্রকাশনায় বিজ্ঞাপন হচ্ছে অন্যতম লাভজনক একটি ব্যবসা। কিন্তু সংবাদপত্রের বিক্রি কমে গেলে স্বাভাবিকভাবেই বিজ্ঞাপনদাতাও বিজ্ঞাপন দেয়া কমিয়ে দেন। ঠিক এমনটাই ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্ট মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রিজে। প্রায় সব পর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় অধিকাংশ মানুষই বিনামূল্যে সংবাদ পড়ার জন্য পত্রিকা না কিনে ওয়েবসাইটে চলে যায়। এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে পত্রিকার ওপর। পত্রিকাগুলো তাদের অনলাইন সংস্করণের জন্য বিজ্ঞাপন পাচ্ছে তবে তা মূদ্রিত বিজ্ঞাপনের কমার হারের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। অর্থাৎ সবমিলিয়ে আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ প্রকাশের পুরনোতম মাধ্যম, সংবাদপত্র। কাগজের সংবাদপত্রের পর ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় যে টিকে থাকবে সে কথা নিশ্চিত করে বলা যাবে না। কারণ মানুষের স্বভাবই হচ্ছে- ইজি, সহজলভ্য, ঝামেলাবিহীন পদ্ধতির দিকে অগ্রসর হওয়া। তাই অনলাইন মিডিয়া এসবের নিশ্চয়তা যদি দেয় তাহলে আগামীতে কাগজের সংবাদপত্র, টিভি, রেডিও এসবের দিন ফুরিয়ে না গেলেও কার্যত অর্থে হারিয়ে যাবে ধীরে ধীরে। এই যে বিবর্তনের প্রক্রিয়া, সিলেটের ডাক তা কিভাবে মোকাবেলা করবে তা ভাবতে হবে। পৃথিবীর পঠিত বিষয় হচ্ছে মানুষ। মানুষের জীবন। যাপিত জীবনের স্বাধীনতা, সমমর্যাদা ও সম-অধিকার। বহু বিচিত্র জীবনে জীবন যোগ করে সম্মিলিত জনজীবন, সেই জনজীবনের কল্যাণ। আমাদের , বাঙালী সমাজের ,স্বপ্নের সংবাদপত্রের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে এই প্রত্যয়। স্বাধীনভাবে গভীর সততার সাহসে সুস্থ সম্মিলিত জীবনের স্বার্থে সত্য অন্বেষণ ও প্রকাশ করা এবং সেটা করতে গিয়ে কারও অযাচিত অন্যায্য ক্ষতি না করা স্বপ্নের সারকথা এই। দৈনিক সিলেটের ডাক সত্যের পক্ষে সব সময় দাঁড়িয়েছে। এই পথচলা অব্যাহত রাখতে হবে। সেই সাথে বর্ষপূর্তিতে আমি কিছু প্রস্তাবনা রাখতে চাই। সে গুলো হলো- ১। 'দৈনিক সিলেটের ডাক সম্মাননা' নামে একটি পুরস্কার প্রবর্তন করা যেতে পারে। যা বাংলাদেশের গুণী লেখক,কবি,শিল্পী,সুকার, গীতিকার, সমাজসেবক,ছাত্র, চিকিৎসক, শিক্ষক এমন ব্যক্তিদেরকে দেয়া হবে। ২। বছরে অন্তত দুটি বড় ওয়ার্কশপ করতে পারে, যা থেকে নতুন সাংবাদিকরা শিকড় সন্ধানী, সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতার দিক নির্দেশনা পাবেন। ৩। সমাজ সচেতনতায় সেমিনার, অপরাধ দমনে গণসংহতি ও ঐক্য নির্মানে ভূমিকা রাখা যেতে পারে। ৪। বৃহত্তর সিলেটের উন্নয়নে প্রাজ্ঞদের পরামর্শ শীর্ষক একটা ধারাবাহিক চালু করে এর স্বপক্ষে স্থানীয় প্রশাসনের সাথে লিয়াজো রেখে কাজ করা যেতে পারে। এটা খুবই বেদনার কথা- দৈনিক সিলেটের ডাকের ইন্টারনেট যোগাযোগ বিভাগ খুবই দুর্বল। আমরা যারা প্রবাসী লেখক, তারা ইমেল করে জবাব পাই না। ইমেলে লেখা পাঠালে তা ডাকে গেল কী না, তা জানতে পারি না। এই অচলাবস্থার উত্তরণ দরকার। কারণ চলমান সময় ইন্টারনেট নির্ভর- তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। ফেসবুকে একটা গ্রুপ থাকতে পারে দৈনিক সিলেটের ডাকের। আগেই বলেছি, জনাব ড. রাগীব আলী একজন আলোকিত মানুষ। তিনি বাংলা ভাষা-সাহিত্য ও সংস্কৃতি,মুক্তিযুদ্ধের মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে তাঁর কাগজ চালাবেন- এ বিশ্বাস আমার আছে। একটি মিডিয়া মানেই গণমানুষের মুখছবি। সেই মুখছবি ধারণ করেই এগিয়ে যাক দৈনিক সিলেটের ডাক। হোক আপামর মানুষের, সমাজের কন্ঠস্বর।
--------------------------------------------------
দৈনিক সিলেটের ডাক ॥ বর্ষপূর্তি সংখ্যা ॥ ১৮ জুলাই ২০১৪ শুক্রবা

এখানে পড়ুন দৈনিক সিলেটের ডাক
http://www.sylheterdakbd.com
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
২টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×