somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রেম, ভালবাসা, বিয়ে এবং নর-নারী প্রসংগ

১৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পর্ব ---৩
এখন মানুষের সৌন্দর্য্য নির্ধারনের ক্ষেত্রে একে অপরকে পছন্দ করার নীতিটি আসলে যে বংশগতি বা জেনেটিক্যাল কারনের উপর ভিত্তি করে নির্ধারন হয়ে থাকে তা বিস্তারিত আলোচনা করতে হলে প্রথমেই মানব জাতির উৎপত্তি এবং আদিম মানুষ টপিক আসবে। কিন্তু মানব জাতির সূচনা নিয়ে বর্তমানে দুই ধরনের মতবাদ চালু আছে যা একে অপরের বিরোধী মতবাদ যা কিনা আস্তিকতা ও নাস্তিকতার সাথে জড়িত তাই যারা আস্তিক তারা ইচ্ছে করলে এই পর্বসহ এর পরের পর্ব মোট দুটি পর্ব স্কিপ করতে পারেন কিন্তু মানব সমাজে চালু আছে দুটি পরস্পর বিরোধী মতবাদ তাই একই সাথে দুটাই তো আর সত্য হতে পারে না তাই আমাদের দেখতে হবে যে কোন মতবাদটি বেশী সঠিক হবার সম্ভাবনা তাকে ধরেই এই জেনেটিক্যাল কারন পুংক্ষানী পুংক্ষ ব্যাখ্যা করা হবে।

বর্তমানে বিজ্ঞান সমাজে সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয় এবং আলোচিত যে মতবাদটি চালু আছে তাকে সবাই ডারউইনের বিবর্তনবাদ মতবাদ নামে জানে যদিও ডারউইনের পূর্ব হতেই বিবর্তন মতবাদ চালু ছিল কিছু নাস্তিকদের মাঝে শুধুমাত্র ঈশ্বর কর্তৃক সৃষ্টমানব মতবাদের বিরুদ্ধচারন করতে কিন্তু ডারউইন এর সাথে আরো কয়েকটি মতবাদ যুক্ত করে বিবর্তন মতবাদকে বিজ্ঞান মহলে আরো বেশী গ্রহনযোগ্য করার চেষ্টা করে। যদিও বিজ্ঞানে শুধুমাত্র যা ১০০ভাগ প্রমান করা গেছে তাই অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং একেই বিজ্ঞান মানা হয় আর কোন মতবাদ বা থিউরী বিজ্ঞানের মাঝে ১মেই স্থান পায় না যতক্ষন না তা গানিতিক প্রমান বা ফলসিফিকেশন টেষ্ট ইত্যাদির যেকোন একটি মধ্যমের দ্বারা যদি ১০০ভাগ প্রমান যতক্ষন না করা যাচ্ছে। এরপূর্বে যতই কাছাকাছি যাবার মত কিছু প্রমান পাওয়া যাক না কেন তা শুধুই থিউরী/হাইপোথিসিস বা অপ্রমানিত মতবাদ হিসেবেই থাকে কিন্তু বিগত কয়েক শতাব্দী ধরে সমস্ত নাস্তিক মহল বিবর্তন মতবাদকে গোজামিল দিয়ে হলেও বিজ্ঞানে স্থান করে নেওয়ার জন্য মাথার চুল ছিরেই চলছে। আর তাদের এরকম প্রচেষ্টা আর জ্ঞান-বুদ্ধির প্রয়োগ দেখে যেকোন সুস্থ মনের মানুষই ভাবতে বাধ্য হবে যে তারা বর্তমানে হাজারও কুস্কংস্কারের ভিড়ে বিবর্তন নামক নব্য কুস্কংস্কারকেও প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছে। ১৮৫৯ সালে চার্লস ডারউইন এবং আলফ্রেড রাসেল ওয়ালেসের প্রস্তাবিত তত্ত্ব প্রাকৃতিক নির্বাচন এর মাধ্যমে জীবজগতের বিবর্তন এর যে মতবাদটি নাস্তিক বিজ্ঞানীদের আত্মবিশ্বাস যুগিয়েছিল তাকেই বর্তমানে সবাই বিবর্তন মতবাদ বলে জানে।

এই মতবাদকে প্রধান তিনভাগে ভাগ করা যায় তবু প্রথমেই উদাহরন দেওয়ার জন্য সংক্ষেপে এভাবেও বলা যেতে পারে- এই মতবাদ অনুসারে মানুষের আদিজাত ছিল বানর টাইপ একটা কিছু এমনকি এর পূর্বে মানুষের আদিজাত বানর টাইপও ছিল না, ছিল এর চাইতে নিম্নমানের এককোষি ব্যাকটেরিয়া টাইপ একটা কিছু। ডারইউনের এমন ধারনা হবার পেছনে প্রধানত দুটি কারণ লক্ষ্য করা যায়- ১) মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা ২) মনে প্রাণে নাস্তিক হওয়ায় তার মন-মানষিকতা ছিল বস্তুবাদী আর তাই সে শুধুমাত্র জীবের দৈহিক দিকটাই বেশী বিবেচনা করত আর প্রাণহীন দেহ যে জড়বস্তু ছাড়া আর কিছু না সেটা সকলেই জানে।
ডারউইন বা বিবর্তনবাদীসহ অন্নান্য বিজ্ঞানীরাই যে সবজান্তা সমসের না এটা সকলেই স্বিকার করবে আর সকল মানুষেরই জ্ঞানের একটা নির্দিষ্ট পরিধি বা সীমাবদ্ধতা রয়েছে এবং এই সীমাবদ্ধতা খুবই পক্ষপাতদুষ্ট যেমন- যার যে বিষয়ে বেশি জ্ঞান রয়েছে বা যাদের হতে বেশি জ্ঞানার্জন করেছে সেই পক্ষপাতি হবার সম্ভাবনা ৯৯ভাগ আবার যে যেই এলাকায় বসবাস করে বা যেসব এলাকা সে বেশী পরিভ্রমন করেছে শুধুমাত্র সেসব এলাকা সংশ্লিষ্ট জ্ঞানের মাঝেই ঘুরপাক খাওয়ার সম্ভাবনাও ৯৯ভাগ তবে যুগানুযায়ি এই সম্ভাবনার হার কমবেশী হবে যেমন- বর্তমানে মুক্ত ইন্টারনেটের যুগে এর সম্ভাবনা ভালই কম হবে কিন্তু তবুও নিজের স্বচোক্ষে দেখার উপর নির্ভর করে ঠিকই কিছুটা হলেও পক্ষপাতদুষ্ট হতে বাধ্য উদাহরণস্বরুপ- ডারউইন যখন তার থিউরী প্রকাশ করে তখন না ছিল টেলিফোনের সুবিধা না ছিল প্লেন বা কপ্টারের সু্বিধা শুধুমাত্র ছিল দীর্ঘ সময়ের বোরিং ডাক-যোগাযোগ এবং জাহাজের যোগাযোগ মধ্যম, এমনকি ডারউইন এই একবিংশ শতাব্দিতেও যদি ইন্ডিয়ার কোন সাধারণ ঘরেও জন্মগ্রহন করত তবে সে সারা দুনিয়ার বেসিক জ্ঞান শুধুমাত্র অনলাইন সুবিধার মাধ্যমেই অর্জন করতে পারত তবুও সে নিজের চোখে না দেখায় কিন্তু দক্ষিন আফ্রিকার জংগলের প্রকৃত পরিস্থিতি বুঝতে অনেকটাই ব্যার্থ হত, তাই সে আফ্রিকার জংগলের হাতি,সিংহকে শুধুমাত্র পর্দায় দেখে তাদের নেচারকে তার আশপাশের ইন্ডিয়ান বনের হাতি, সিংহের নেচারের সাথে তুলনা করত কেননা তারা দেখতে প্রায় একই ধরনের, কিন্তু সকল বন-পশু বিজ্ঞানীরাই জানে যে তাদের চেহারায় মিল থাকলেও নেচারে রয়েছে বিশাল ফারাক। এখন যদি ডারউইনকে শুধুমাত্র পর্দায় দেখা আফ্রিকার হাতি আর সিংহকে দেখার পর তাদের রচনা লিখতে দেওয়া হয় তবে সে কিন্তু ঠিকই তাদের স্বভাবের বৈশিষ্ট লেখার ক্ষেত্রে তার আশপাশে সচোক্ষে দেখা ইন্ডিয়ান হাতি আর সিংহ এর যে স্বভাব সেই স্বভাবই রচনাতে লিখতে হুবহু বাধ্য হত। সে অবশ্যই এসাইন্টমেন্ট এ লেখত যে আফ্রিকার হাতিকেও পোষ মানানো যায় কিন্তু সকলেই জানে একমাত্র ইন্ডিয়ান হাতিই খুব সহযেই পোষ মানে কিন্তু বিশ্বের মাঝে একমাত্র আফ্রিকান হাতিকেই পোষ মানানো যায় না ঠিক একইভাবে আফ্রিকান সিংহের নেচারকেও ইন্ডিয়ান সিংহের নেচার ভেবে ভুল লিখত আর এখানে ডারউইন যে ভুলটা করত তাকেই বলা হয় পরিবেশ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে জ্ঞান-বুদ্ধির পক্ষপাতদুষ্টতা। বাস্তবেও কিন্তু সত্যিই ডারউইনেরও জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে তার আশ-পাশের পরিবেশ পরিস্থিতিসহ পরিভ্রমনকৃত অঞ্চল এবং তার অর্জিত জ্ঞানার্জনের সোর্স এর কারনে যা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এছারাও আরেকটি ব্যাপার লক্ষ্যনিয় যে, সাধারনভাবে সবাই জানে কেউ যদি কোন কুসংস্কার তার অন্তরে লালন করে তবে ভালভাবে সত্য খুজলে দেখা যাবে যে সেসব কুসংস্কার একসময় কোন কোন না ভাবে তার বাপ দাদারাও কিছুটা হলেও বিশ্বাসি ছিল পাশাপাশি কোন না কোনভাবে সে ছোট বেলা হতেই ঠাকুর মার ঝুলির গল্পের ন্যায় দাদা দাদী , মা-বাবা এবং পরিপার্শ্ব হতে গল্প শুনে শুনে মনের অন্তস্থলে রাখে আর একই রকম ব্যাপার চার্লস ডারউইনের ক্ষেত্রেও হয়েছিল যেমন-তার দাদা ডঃ ইরেমাস ডারউইনও সনাতন বিবর্তন মতবাদে বিশ্বাসি ছিলেন অর্থাৎ ফরাসি জীববিজ্ঞানী জ্যাঁ ব্যাপ্তিস্তে ল্যামার্কের দেয়া মতবাদ, প্রজাতি যে সুস্থির নয় এই মতবাদে বিশ্বাসি ছিলেন বলে তার ফ্যামিলীতেও এই বিশ্বাসের প্রভাব থাকার কথা আর এজন্যই ছোটবেলা হতেই ডারউনের মনে এরকম একটি আংশিক ভুল মতবাদ পূর্ব হতেই মনে দাগ কেটেছিল। শুধু তাই না তার বাবা যদিও তাকে অবশেষে ধর্মযাজক বানানোর উদ্দেশ্যে ক্রাইষ্ট কলেজে দিয়েছিল কিন্তু সে ঠিকই ১৮৩১ সালে বিগল জাহাজে ভ্রমনের পূর্বেই তার শিক্ষক হেনস্লো কর্তৃক একটি বই উপহার পায় যা তাকে ধর্ম যাজকের পরিবর্তে ধর্মবিরোধী নাস্তিকে রুপান্তরিত করতে সাহায্য করে অর্থাৎ ভুতত্তবিদ চার্লস লায়েলের লেখা Principle of Geology' বইতে লেখা ভূতত্তের সদা পরিবর্তনশীলতার ধারনা আর ডারউইনের ছোটবেলায় বাপ দাদা এবং কিছু মধ্যম হতে পাওয়া সনাতনী বিবর্তনবাদের ধারনা "জীবের পরিবর্তনশীলতা" এই দুই বিষয়কে এক করে পর্যবেক্ষন করার সুযোগ আসে দীর্ঘ ৫ বছরের সূমদ্র ভ্রমনে। চার্লস ডারউইন ধীরে ধীরে বিকৃত খ্রীষ্টিয় ধর্ম হতে পাওয়া বিকৃত তথ্যের বেশিরভাগই মিলাতে ব্যার্থ হয়ে পুরো ধর্মটাকেই ভুল মনে করতে থাকে বিশেষ করে বাইবেলে বর্নিত সময় এর ব্যাখ্যা এবং নূহ আঃ এর মহাপ্লাবনের মত বড় বড় সত্য ইতিহাসকেও মিথ্যা গোজামিল ভাবতে থাকে। আর এভাবেই ডারউইন মনে প্রাণে নাস্তিক হবার পর পরই তার সেই ঐতিহাসিক কু-মতবাদ "প্রজাতির উৎপত্তি" ১৮৫৯ সালে প্রকাশ করে যদিও এটি নিয়ে লিখা শুরু করেছিল আরো পূর্ব হতেই অর্থাৎ ১৮৩৭সালে যখন সে সূমদ্র বিলাস শেষে জীবিতাবস্থায় ফিরেছিল কোনরকম দুর্ঘটনা ছারাই । যাইহোক বাংলায় একটা প্রবাদ আছে যে "মনে আছে যা, লাফ দিয়ে উঠে তা" তারমানে হল যার মনে যে বিশ্বাস থাকে তার চোখে শুধু সেসবই ধরা পরে উদাহরণস্বরুপ- যে ছেলেকে ধারনা দেয়া হয়েছে যে ঘোড়ার ডিম বলতে একটা কিছু সত্যিই আছে সে যদি কোনভাবে এর উপর অতিরিক্ত কোন তথ্য অন্য কোন মাধ্যমের দ্বারা পেয়ে যায়, তবে সে কিন্তু "ঘোড়াও ডিম দেয় মুরগীর মতনই" এই মতবাদ দাঁড় করাতে মোটেও পিছপা হবে না যতক্ষন না তাকে সত্যি সত্যিই মাদী ঘোড়ার বাচ্ছা হবার দৃশ্য সচোক্ষে না দেখানো হয়। এখন যদি তথ্যটি হয় কোন বিজ্ঞানীর দেয়া তথ্য যেমন- জৈনক জীববিজ্ঞানী তার বইয়ে বিভিন্নভাবে বুঝাল যে যুবতী মেয়েদেরও ডিম তৈরী হয় গর্ভাশয়ে কিন্তু সেটি মাসিকের সময় রক্ত হয়ে বেড়িয়ে পরে, তখন কিন্তু ঘোড়ার ডিমে বিশ্বাসি ছেলেটি অবশ্যই ভাববে যে মানুষের ডিম হয়ত দেখা যায় না কিন্তু ঘোড়ার ডিম সত্যি সত্যিই দেখা যাবে কেননা ঘোড়া মানুষের চাইতে বড় তাই ডিমও বড় হবে, ঠিক একই রকম ব্যাপার ঘটেছিল সীমাবদ্ধ জ্ঞানের অধিকারী ডারউইনের ক্ষেত্রেও কারণ সে পূর্ব হতেই ধর্মে অবিশ্বাসি থাকায় সনাতন বিবর্তনবাদে বিশ্বাসি ছিল তাই নিজের চোখে যতক্ষন তাকে না দেখানো হবে যে একদম শুরুতে দুটি মানুষের মাধ্যমেই আজকের এই বিশাল মানব জাতির সৃষ্টি ততোক্ষন কিন্তু সে কিছুতেই বিশ্বাস করবে না কিন্তু এটা তো সম্ভব না। অতঃপর ডারউইন যখন বিগল জাহাজে ৫ বছর ঘুরল আর গবেষনা করল তখন তার হাতে কিন্তু কোন চরম সত্যের বানী বা কোন বাইবেল ঈশ্বরের বানীও ছিল না বরং ছিল তার মতই অন্য আরেকজন সীমাবদ্ধ জ্ঞানের অধিকারী মানুষের লেখা বানী Principle of Geology' আর যার বানী সেই সুদীর্ঘ ৫ বছর ধরে তার হাতে ছিল সেই চার্লস লায়েল নিজেও ছিল একজন নাস্তিক যে কিনা মনে করত ভূমির এসব পরিবর্তন বিভিন্ন ভুমিকম্প, ঝড় ইত্যাদি বিভিন্ন কারনে হয়ে ধীরে ধীরে পৃথিবী বর্তমানে রুপ নিয়েছে অর্থাৎ সেও বাইবেলে লেখা ঈশ্বরের বানীকে বুঝতে পারেনি অর্থাৎ সে ভাবত যে বাইবেল বর্নিত ঈশ্বর হল যিশু যাকে শুলে চরানোর দাবী করে ইহুদিরা আর সেই যিশুই কিভাবে এই পৃথিবী নিজ হাতে সৃষ্টি করতে পারে যেখানে আমরা স্বচোক্ষে দেখছি যে একমাত্র প্রাকৃতিক কারনেই ভূমির এসব পরিবর্তন হচ্ছে । তারমানে সে বাইবেলে উল্লেখিত বিকৃত বানীকে কিছুতেই বাস্তবতার সাথে মিলাতে পারত না বলে পুরো বাইবেলকেই সে কল্পকাহিনী ভাবত কিন্তু সে যদি ভালভাবে চিন্তা করে দেখত যে ঈশ্বর এরকম আরো অনেক উক্তি করেছেন যেমন- আমিই খাওয়াই, আমিই মৃত্যু দিই ইত্যাদি, কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে আমরা নিজেরাই উপার্জন করে নিজের হাতেই খাই এবং রোগ বা কোন দূর্ঘটনা ছাড়া কেউই মৃত্যুবরন করে না তাই ঈশ্বর এখানে তিনিই করেন বলতে বুঝাচ্ছেন যে তিনিই এসব কিছু ঘটান বিভিন্ন নিয়মের মাধ্যমে, যা তিনিই সৃষ্টি করেছেন। অতএব বুঝাচ্ছেন যে আসলে ঈশ্বরই তা করছেন।
যাইহোক এসব বিভিন্ন কারনে লায়েলের লিখিত "ভুতত্তের পরিবর্তন আপনা আপনিই হয়ে থাকে বা প্রাকৃতিক নিয়মে হয়ে থাকে" এই গবেষনার সাথে চার্লস ডারউইন জীব-জগতকেও মিলাতে থাকে যে- জীবের পরিবর্তনও আপনা আপনিই প্রাকৃতিক নিয়মে হয়ে থাকে। আর সত্যিই সত্যি মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ হওয়ায় সীমাবদ্ধ জ্ঞানের অধিকারী ডারউইনও বিভিন্ন আংশিক প্রমান পেতে থাকে তার সেই দীর্ঘ ৫ বছরের সূমদ্র ভ্রমনে। যদিও তার ভ্রমনের ধরন দেখেই বুঝা যায় যে সে আসলে নিজের মতবাদেই আটকে ছিল কেননা সে ১মে দক্ষিন আমেরিকার বনাঞ্চল হয়ে শেষের দিকে ফেরার পথে দক্ষিন আফ্রিকার দেশ হয়ে আবারও দক্ষিন আমেরিকা দিয়েই ঢু মেরে আবার সেই নিজের দেশেই ফিরে আসে অথচ উপসংহারে পৌছানোর সময় এমন দুটি দেশে সে সর্বশেষ ভ্রমন করেছিল যে দুটি দেশ পূর্বে কিন্তু একই দেশ ছিল কিন্তু ভূমিকম্প বা অন্য কোন কারনে তা বর্তমানে আজ দুটি দেশে বিভিক্ত হয়েছে অর্থাৎ সাউথ আফ্রিকা আর সাউথ আমেরিকা পূর্বে একই দেশই ছিল তাই সেসব এলাকার মানুষ, ভূ-প্রকৃতিসহ পশু-পাখীও প্রায় একই ধরনের কিন্তু ডারউইন আটলান্টিক সাগর পাড়ি দিয়ে দক্ষিন আফ্রিকার দেশেও দক্ষিন আমেরিকার মতনই পশু-পাখীদের বেশিরভাগই মিল আবার কিছুটা অমিল দেখল আর ভাবল আমি তো সাত সাগর পাড়ি দিয়েও একই ব্যাপারই দেখছি তাহলে হয়ত পুরো পৃথিবীতেও একই ব্যাপারই ঘটবে। কিন্তু সে তখনও জানত না যে সে আসলে একই মহাদেশের মাঝেই তার নিজ মতবাদের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে কেননা দক্ষিন আমেরিকা ও আফ্রিকা পূর্বে একই মহাদেশের অন্তর্ভূক্ত ছিল এটা বর্তমানে প্রমানিত হয়েছে কিন্তু ডারউইনের আমলে এটা কারও জানা ছিল না বিধায় ডারউইনও ভাবতে বাধ্য হয়েছে যে আমি তো জাহাজে করে সূদুর এলাকা পার হয়ে পৃথিবীর অপর প্রান্তে এসেও আমার মনে জাগা সেই একই তথ্যেরই মিল খুজে পাচ্ছি অথচ ডারউইন তার সনাতন বিশ্বাস নিয়ে নিগ্রোদের একই মহাদেশের মাঝেই জাহাজ নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছিল। মোটকথা সে পৃথিবীর খুব অল্প অঞ্চল পরিভ্রমনেই যে সিদ্ধান্ত মনে এঁটেছিল সে সিদ্ধান্ত নিতে কিন্তু তার পুরো পৃথিবী তন্য তন্য করে পরিভ্রমন করতে হত নচেৎ তার তথ্য উপাত্ত ভীষন সীমাবদ্ধ হতে বাধ্য তাই তার লিখনিতেও এরকম নিজস্ব দৃষ্টিভংগির অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রবনতাসুলভ জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে । তারপরও সে তার নিজস্ব মতবাদকেই প্রতিষ্ঠিত করতে অসংখ্য সত্য এবং মিথ্যার মিশ্রনে বিবর্তন মতবাদকে যুগানুযায়ি এক নতুন আধুনিক রুপে প্রকাশ করে যা কিনা তখনকার সময়ের নাস্তিকদের বড় একটি অর্জন ছিল কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানের চরম উন্নতির যুগে এসে আজ তার সেই গোঁজামিল প্রতি পদে পদে ধরা খেলেও সীমাহীন ভোগ-বিলাসকামী পশ্চিমা সভ্যতার হর্তা কর্তারা ঈশ্বরের নির্ধারিত সংযোমী জীবন-যাপনের বিরোধীতা করতে গিয়ে সকল ধর্মকে ব্যাক্তি জীবনে নির্বাসনে রাখতে এই চরম ধোকাবাজীমুলক বিবর্তন মতবাদকে কিছুতেই ব্যান্ড করছে না। এর প্রধান কারন দুটি ১) এই মতবাদের উপসংহার ঈশ্বরকে অস্বিকার করে যেটি কিনা বর্তমান নাস্তিকদেরও খুবই প্রয়োজন ২) এই মতবাদ সম্পুর্নভাবে ধর্মের আত্মিক অংশ বাদ দিয়ে একমাত্র বস্তুবাদকে প্রাধান্য দেয় আর ডারউইন নিজে জড়বাদী এবং বর্তমান সকল নাস্তিকও জড়বাদী।

এটা ঠিক যে শুধুমাত্র জড় বস্তু প্রমানের ক্ষেত্রে ডারউইনের অনেক তথ্যই ধ্রব তারার মত সত্য। যেহেতু কিছু তথ্য ঠিকই সত্য তাই সেকুল্যার বিশ্ব মনে করে বাদবাকিও সত্য হবেই আর এজন্যই বিবর্তনবাদীরা অনেক সময় ও অর্থ খরচ করে সারা পৃথিবী চষে বেড়ায় বিভিন্ন ফসিল আবিস্কারে কিন্তু যেটা সত্য তাকে প্রমান করতে কখনও এত দীর্ঘ সময় লাগার কথা না তবুও কিনা বিজ্ঞানের এই চরম উৎকর্ষতার যুগে ? যদিও বিজ্ঞান একে শুধুই মতবাদ পর্যায়েই রেখেছে কিন্তু গোঁড়া নাস্তিকরা একে বৈজ্ঞানিক স্বীকার্যে রুপ দেওয়ার জন্য উঠে পরে লেগেছে। যাইহোক এটাও কিন্তু দেখতে হবে যে আসলে ডারউইনের সঠিক তথ্যগুলো কি ছিল যার অযুহাতে তার এই গাঁজাখোরী পুরো মতবাদকেই গোঁড়ানাস্তিক বিজ্ঞানীরা আজও জোর করেই গিলতে চায়? তারপূর্বে এটাও বলে নেয়া দরকার যে মডার্ন নাস্তিক বিজ্ঞানীমহলে বিবর্তন মতবাদ আর পূর্বের ন্যায় লেটেষ্ট থিওরি নাই বরং মডার্ন বিজ্ঞানীরা অতিমাত্রায় জড়বস্তু গবেষনার ফলে এবং বিজ্ঞানের অনেক উন্নতির কারনে আজকে শুধুমাত্র এতটুকুই সত্য বলতে পারছে যে মানুষের আদি দম্পতি এক জুগল বা একজন হবার সম্ভাবনাই বেশী আর মানুষসহ এই পৃথিবী, বিশ্বও সৃষ্টি হতে হয়েছে আর কেউ সৃষ্টি করলে সে অবশ্যই অতিমাত্রায় বুদ্ধিমান শ্রেনীর হবে।
গোঁড়ানাস্তিক বিজ্ঞানীরা ডারউইনের মতবাদে বিশ্বাসি হলেও মডার্ন নাস্তিকরা আর বিবর্তবাদে বিশ্বাস করে না বরং তাদের বিশ্বাস হল এলিয়েনদের কোন বুদ্ধিমান শ্রেনী মানুষ সৃষ্টি করেছে আর এলিয়েনদেরই এক দল মানুষের মাঝে বিভিন্ন ধর্মও এনেছে, এলিয়েনদেরও সংখ্যা অনেক এবং বিভিন্ন শ্রেনী রয়েছে আর তাদেরও আলাদা বিশ্ব আছে অর্থাৎ বর্তমানের বিজ্ঞানীদের লেটেষ্ট মত হল এই বিশ্ব বিগ ব্যাং বা বিগ ক্রাঞ্চের মাধ্যমে আপনা আপনি সৃষ্টি হয়ে মাল্টি ইউনিভার্সে রুপ নিয়েছে পরে আপনা আপনিই জীবের সৃষ্টি হলেও হয়ত আমাদের সৃষ্টি করেছে এলিয়েনদের মাঝে উচুস্তরের কিছু শ্রেনী তারাই আমাদের পরিচালনা করে। মডার্ন নাস্তিক বিজ্ঞানিরা তাদের এইধরনের মতবাদ প্রচার করতে বিভিন্ন সাইন্সফিকশন রচনা এবং হলিউডের কাল্পনিক সব চলচিত্রের মাধ্যমে মানুষের ব্রেইন ওয়াস করছে। আসলে তারা বর্তমানে যা বলতে চায় তা কিন্তু অনেক পূর্ব হতেই ইন্ডিয়ান হিন্দু, আরবের পৌত্তলিকএবং ইরানের মূর্তিপূজারীরা একই কথাই বলে, পার্থক্য শুধু এতটুকুই যে তারা বলত দেব-দেবী আর এরা বলে এলিয়েন। তবে দেখা যায় আদিম যুগের প্যাগান মানুষের সাথে বর্তমান নাস্তিকদের বিশ্বাসের ক্ষেত্রে আরেকটি বড় পার্থক্য আছে তা হল বিশ্বের ১মসৃষ্টি নিয়ে, প্যাগানরা মহাবিশ্বের সৃষ্টি ১ ঈশ্বরই করেছে বিশ্বাস করত কিন্তু নাস্তিকরা বিশ্বাস করে এই বিশ্ব ১মে আপনা আপনিই সৃষ্টি হয়েছে কোন এলিয়েন বা বুদ্ধিমান প্রানীর হস্তক্ষেপ ছিল না। যদিও নাস্তিকদের কেউই মহাবিশ্ব ১মসৃষ্টির সময় সেখানে উপস্থিত ছিল না তবুও বিগ ব্যাংগ এর মত ধোকাবাজীমুলক মতবাদেই তারা বিশ্বাসি অথচ আদিম বর্বর জাতিরাও বিশ্বাস করত যে ১ম সৃষ্টি যিনি করেছেন তিনি হলেন পরমেশ্বর বা ব্রম্ম, আল্লাহ, খোদা হলেও তিনি যাদের বিশেষ শক্তি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন তাদেরও পুজা করতে হবে নিজেদের চাহিদা পূরনের জন্য কেননা তারাও সৃষ্টি ও ধংস করতে পারে যেমন- শীব, আজরাইল, অজযা ইত্যাদি। তাই তাদেরকে সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারলে আল্লাহ বা পরমেশ্বরও সন্তুষ্ট হন অর্থাৎ তারা যেসব জ্বীন ও ফেরেশতাদের ঈশ্বর ভেবে পুজা করত তাদেরকেই বর্তমান বিজ্ঞানীরা ঘুরে ফিরে নাম দিয়েছে বুদ্ধিমান এলিয়েন, পার্থক্য শুধু বৈজ্ঞানিক নামকরনে। সুতারাং ঘুরেফিরে সেই একই মূর্খতাই গ্রাস করে জ্বীন বা এলিয়েনদেরকে বিশেষ ক্ষমতাধর ভাবছে নাস্তিকদের একশ্রেনী আবার একশ্রেনী এসব এলিয়েনদের চেয়েও মানুষই সবচেয়ে ক্ষমতাধর হতে পারবে এমন বিশ্বাসে আছে। সত্যিকারে আসলে কে প্রথম সৃষ্টি করেছে তা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করতে অনেক কিছুই বর্ননা করতে হয় যা এই আলোচনার মাঝে সম্ভব না বলে এই লিংকে প্রমান দেয়া আছে যার ইচ্ছা সে পড়তে পারে। Click This Link

এখানে আপাদত আলোচ্য বিষয় হল ডারউইন সূমদ্র বিলাস শেষে আসলে কি মতবাদ ব্যাক্ত করেছিল? ডারউইনের পুরো মতবাদকে আলাদা আলাদাভাবে প্রধান তিনভাগে ভাগ করা যায় যেমন- ১) র্যা ন্ডম মিউটেশন ২) নেচারাল সিলেকশন এবং ৩) কমন ডিসসেন্ট। তখনকার সময়ে বিজ্ঞানীরা বস্তুবাদের উপর যতটুকু উন্নত হয়েছিল তার উপর ভিত্তি করে সে একের পর এক মতবাদ দিয়েছে যাকে প্রধান তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেহেতু ডারউইনের মূল উপসংহার সঠিক ছিল না তাই সে এই মিথ্যাকে সত্যে পরিনিত করতে ১ম র্যা ন্ডম মিউটেশন এর যে মতবাদটি দিয়েছিল সকল প্রানীর আদিবংশ নির্ধারনের ক্ষেত্রে তার পুরোটাই কিন্তু মিথ্যা ছিল না আবার পরিপূর্ন সঠিকও ছিল না। আর সম্ভবত সে নিজেও বুঝেছিল যে শুধুই র্যা ন্ডম মিউটেশন বা অপরিকল্পিত পরিবর্তনের থিউরী দিয়ে তার এই ধারনাকে আস্তিক মহলে এমনকি বিজ্ঞান মহলেও গিলানো যাবে না তাই সে তার মতবাদকে বিশ্বাসযোগ্য করতে আরেকটি আধাসত্য মতবাদের অবতারনা করতে বাধ্য হয়েছিল যাকে বলা হয় নেচারাল সিলেকশন বা প্রাকৃতিক নির্বাচন। শুধু তাই না তখনকার সময়ে বিজ্ঞানীরা যতটুকু উন্নত হয়েছিল তার উপর ভিত্তি করে সে আরেকটি ধাঁধা ধরানো মতবাদের অবতারনার মাধ্যমে তখনকার নাস্তিকদের আত্ব্যবিশ্বাস বৃদ্ধি করেছিল যাকে বলে কমন ডিসসেন্ট বা প্রজাতির বাহ্যিক সাদৃশ্যের মিল কিন্তু বর্তমানে একবিংশ শতাব্দিতে এসে বিজ্ঞান মহল তার এই মিলানোর থিউরীকে ভুল প্রমান করে দিয়ে বলছে যে- " দেখতে সব দ্বাড়িওয়ালাই নানা না" আর তা কিভাবে তা সেটা আলোচনার পূর্বে এখন আলোচনা করা হবে র্যাতন্ডম মিউটেশন সম্পর্কে । তবে রিসেন্ট বৈজ্ঞানিক গবেষনা হতে যতদূর জানা যায়---র‍্যা ন্ডম মিউটেশন/ অপরিকল্পিত পরিবর্তন/ উল্টাপালটা ডিজাইন/খারাপ নকশা করে থাকে এম থিউরী অনুযায়ি কিছু খারাপ শ্রেনীর (এসএইচ)এলিয়েন আর মিউটেশন বা ডিএনএ অনুলিপনের সময় ডিএনএ সিকোয়েন্সে কিছুটা পরিবর্তন আসে মানে ডিএনএ সিকোয়েন্স রিকম্বিনেশন হয় কিন্তু তা নতুন কোনো ফাংশনাল তথ্য যোগ করেনা যা থেকে ব্যাকটেরিয়া বহুকোষী হয়ে চোখ, হাত ও পা তৈরি হয়ে মাছ বা অন্য কোনো প্রাণীতে বিবর্তিত হবে। তাছারা নগণ্য মিউটেশন বায়োডাইভারসিটি ব্যাখ্যা দিতে পারেনা। আবার মিউটেশনের ফলে নতুন ফাংশন সৃষ্টি হওয়াও অসম্ভব। কারণ তার জন্য প্রয়োজন কোঅর্ডিনাট মিউটেশন।সুতারাং বর্তমানে বিজ্ঞানের অগ্রগতির যুগে এটা খুব সহজেই প্রমান করা গেল যে ডারউইনের সেই যুগে লিখিত র্যা ন্ডম মিউটেশনের ধারনাও ছিল অর্ধ ভুলে রচিত বা ধোকাবাজিতে পরিপূর্ন একটি ধারনা মাত্র।

(চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৮
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×